a
ফাইল ছবি
স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, আগামী নভেম্বর মাস পর্যন্ত প্রতি সপ্তাহে ৫০ লাখ করে করোনাভাইরাসের টিকা দেশে আসবে।
শুক্রবার বেলা ১১টায় রাজধানীর মহাখালীতে তিতুমীর কলেজে বাংলাদেশ ডেন্টাল সার্জন (বিডিএস) পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শন শেষে এ কথা বলেন মন্ত্রী।
তিনি বলেন, ১২ থেকে ১৮ বছর বয়সীদের টিকা দেওয়ার বিষয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা থেকে এখনও সিদ্ধান্ত আসেনি। বহু দেশে এ বয়সীদের টিকা দেওয়া হচ্ছে না। দু’ একটা দেশে পরীক্ষামূলকভাবে দেওয়া হচ্ছে এবং ফলাফল লক্ষ্য করা হচ্ছে।
আমরাও একই পদ্ধতি অনুসরণ করছি। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা অনুমোদন দিলে আমরাও টিকা দেওয়ার চেষ্টা করব।
তিনি আরও বলেন, অল্প বয়সীদের সংক্রমণের হারও কম। স্বাস্থ্যবিধি মেনে স্কুল-কলেজে ক্লাস পরিচালনা করা হবে। করোনা সংক্রমণ বেড়ে গেলে পুনরায় আমরা স্কুল-কলেজ বন্ধ করে দেব। করোনা সংক্রমণের ওপরে সব কিছু খোলা ও বন্ধ নির্ভর করে। সংক্রমণের হার কমেছে বলেই বর্তমানে স্কুল-কলেজ খোলা হচ্ছে। নির্বাচনের কথাও ভাবা হচ্ছে।
করোনাভাইরাসের টিকা প্রসঙ্গ উল্লেখ করে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, বৃহস্পতিবার কোভ্যাক্সের আওতায় ১৮ লাখ টিকা দেওয়া হয়েছে। এর আগে তারা আমাদের ১০ লাখ টিকা দিয়েছে। এ মাসে আমরা আশা করছি, চীন থেকে ২ কোটি টিকা পাব। টিকা পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে টিকা দেওয়ার কার্যক্রমও জোরদার হবে।
রোজাদার ভাইবোনদের কথা বিবেচনা করে দোকানপাট ও শপিংমল বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত খোলা রাখার পরিবর্তে রাত ৯টা পর্যন্ত খোলা রাখার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। রবিবার (২৫ এপ্রিল) দুপুরে ডিএমপি কমিশনার মো: শফিকুল ইসলাম এ বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
মো: শফিকুল ইসলাম জানান, করোনা ভাইরাসের বিস্তার রোধে স্বাস্থ্যবিধি মেনে রাত ৯টা পর্যন্ত খোলা রাখা যাবে রাজধানীর দোকান ও শপিংমল। তবে মার্কেটের সমিতির মালিক পক্ষকে ও দোকানদার পক্ষকে স্বাস্থ্যবিধির বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে।
ব্যবসায়ীদের দাবির মুখে সরকার রবিবার (২৫ এপ্রিল) সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত দোকানপাট ও বিপণিবিতান খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। এরই মধ্যে দোকানপাট ও শপিংমল খোলা রাখার সময় রবিবার থেকে আরও বাড়ানো হয়।
ফাইল ছবি
ঢাকা-ময়মনসিংহ রোডের বিমানবন্দর সড়কটি আগামীকাল থেকে তিন দিন এড়িয়ে চলার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
বিমানবন্দর স্টেশন এলাকায় বিআরটি প্রকল্পের উন্নয়ন কাজ ত্বরান্বিত করার জন্য ২৪ নভেম্বর সন্ধ্যা ৬টা থেকে ২৭ নভেম্বর সকাল ৬টা পর্যন্ত সড়কটি না ব্যবহার করার জন্য নির্দেশনা এসেছে।
কাজ চলার সময় বাড়তি যানজটের আশঙ্কায় জনসাধারণের জন্য বিশেষ এই ট্রাফিক নির্দেশনা দিয়েছে বিআরটি।
বিআরটির প্রকল্প পরিচালক এএসএম ইলিয়াস শাহ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে ওই সময়ে জনসাধারণ ও পরিবহণকে সম্ভাব্য বিকল্প পথ ব্যবহারের জন্য অনুরোধ করা হয়েছে। এ বিষয়ে সবার সহানুভূতি ও সহযোগিতাও কামনা করা হয়েছে।
এই সড়কে অনেকদিন যাবত জনদুর্ভোগের শেষ নেই। দীর্ঘদিন ধরে বিআরটি প্রকল্পের কাজ চলমান থাকায় সড়কে বেহাল অবস্থার মধ্যে রয়েছে। ফলে উত্তরা থেকে গাজীপুর পর্যন্ত এলাকার মানুষকে অন্তহীন দুর্গতি পোহাতে হচ্ছে।
তাই সড়কটিতে যান চলাচল স্থায়ীভাবে নির্বিঘ্ন করার লক্ষ্যে আগামীকাল থেকে তিন দিন টানা কাজ চলবে। সূত্র: যুগান্তর