a
এবার পাইকারি পর্যায়ে বিদ্যুতের দাম ১৯.৯২ শতাংশ বাড়ানো হল। সোমবার দুপুরে অনলাইন সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) দাম বাড়ানোর এ সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছে।
বিদ্যুৎ ও জ্বালানির মূল্য নিয়ন্ত্রক এ সংস্থার কাছে গত জানুয়ারি মাসে দাম বাড়ানোর আবেদন করেছিল বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবি)। তখন সেই আবেদন খারিজ করে দিয়েছিল তারা। সেই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে এক মাসের মাথায় আপিল করে পিডিবি। এ আবেদন বিইআরসি বিবেচনায় নিয়ে পাইকারি পর্যায়ে বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর ঘোষণা দিল।
বিদ্যুৎ বিভাগ সূত্র বলছে, পাইকারি বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত কার্যকর হওয়ার পর গ্রাহক পর্যায়ে দাম বাড়ানোর আবেদন করবে বিতরণ কোম্পানিগুলো।
সরকারি-বেসরকারি সব বিদ্যুৎ উৎপাদনকেন্দ্র থেকে প্রথমে বিদ্যুৎ কিনে নেয় পিডিবি। এরপর পিডিবি সেই বিদ্যুৎ পাইকারি মূল্যে বিতরণ কোম্পানিগুলোর কাছে বিক্রি করে। পরে বিতরণ কোম্পানিগুলো খুচরা মূল্যে গ্রাহকের কাছে বিদ্যুৎ পৌঁছে দেয়।
গত ১২ বছরে বিদ্যুতের দাম ৯ বার বেড়েছে। এ সময় পাইকারি পর্যায়ে ১১৮ শতাংশ ও গ্রাহক পর্যায়ে ৯০ শতাংশ বেড়েছে বিদ্যুতের দাম। সবশেষ দাম বাড়ানো হয় ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে, যা ওই বছরের মার্চ থেকে কার্যকর হয়। তখন পাইকারি পর্যায়ে ৮ দশমিক ৩৯ শতাংশ বাড়ানো হয় দাম। একই সময়ে খুচরা পর্যায়ে দাম বাড়ানো হয় ৫ দশমিক ৩ শতাংশ। সূত্র: যুগান্তর
সংগৃহীত ছবি
৭ আগস্ট নয়, ১৪ আগস্ট থেকে গণটিকা কার্যক্রম শুরু হবে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদফতর। বৃহস্পতিবার (৫ আগস্ট) সকালে স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. খুরশীদ আলম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, ক্যাম্পেইনের আওতায় আপাতত ১ দিন (৭ আগস্ট) ভ্যাকসিন দেওয়া হবে। তারপর সাতদিন বন্ধ থাকার পর আবার ক্যাম্পেইন চালু হবে। তবে চলমান টিকাদান কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে।
ডা. খুরশীদ আলম আরও জানান, ৭ আগস্ট পরীক্ষামূলক দেওয়া হবে আর ১৪ আগস্ট থেকে গণহারে টিকা কার্যক্রম শুরু হবে।
করোনাভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে সারাদেশে গণহারে টিকা কার্যক্রম পরিচালনায় ৭ আগস্ট থেকে ১২ আগস্ট পর্যন্ত দেশব্যাপী ৬ দিনের ভ্যাকসিনেশন ক্যাম্পেইনের উদ্যোগ নেওয়া হলেও হঠাৎ করেই পরিকল্পনায় পরিবর্তন আনা হয়েছে।
৬ দিনের পরিবর্তে এখন মাত্র ১ দিন করা হবে এই ক্যাস্পেইন। এরপর ১৪ আগস্ট থেকে গণটিকা কার্যক্রম শুরু হবে বলে জানানো হয়েছে।
এর আগে বুধবার (৪ আগস্ট) স্বাস্থ্য অধিদফতর জানিয়েছে, সবাইকে টিকার আওতায় আনতে ইউনিয়ন-ওয়ার্ড পর্যায়ে আগামী ৭ থেকে ১২ আগস্ট পর্যন্ত দেশব্যাপী কোভিড-১৯ ভ্যাকসিনেশন ক্যাম্পেইন চলবে। সূত্র: ইত্তেফাক
সংগৃহীত ছবি
মা-বাবার বিচ্ছেদের জের না কাটতেই বিয়ে করতে চলেছেন বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় ধনকুবের ও মাইক্রোসফটের প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটসের মেয়ে জেনিফার গেটস। যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায় সম্প্রতি নিজের প্রাক বিবাহ পার্টিও সম্পন্ন করেছেন বিশ্বের কোটি তরুণের স্বপ্নকন্যা জেনিফার।
সম্প্রতি নিজের ব্যাচেলর পার্টির বেশ কিছু ছবিও শেয়ার করেছিলেন বিল-মেলিন্ডার বড় মেয়ে জেনিফার। সেখানে তাকে বেশ উৎফুল্ল দেখা গেছে।
নিজের আসন্ন বিয়ে নিয়ে ২৫ বছর বয়সী জেনিফার জানান, ভালোবাসার মানুষ নায়েল নাসেরকে বিয়ে করার জন্য তার তর সইছে না। কিন্তু কে এই নায়েল নাসের, যার পাণিগ্রহণের জন্য আকুল হয়ে অপেক্ষায় আছেন বিল গেটস তনয়া?
জানা গেছে, ৩০ বছর বয়সী মিসরীয় মুসলিম যুবক নায়েল নাসের একজন পেশাদার ঘোড়দৌড়বিদ।
ক্যালিফোর্নিয়ার স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় জেনিফার গেটসের সঙ্গে তার পরিচয় হয়। খুব শিগশিরই তা প্রণয়ে রূপ নেয়।
যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয় অঙ্গরাজ্যের শিকাগো শহরে জন্ম হলেও নাসেরের শৈশব কেটেছে কুয়েতে।
প্রায় ৬০ বছর পর ২০২০ সালের অলিম্পিকের (টোকিও) চূড়ান্ত পর্বে মিসরের জায়গা করে নেওয়ার ক্ষেত্রে নাসেরের অনন্য ভূমিকা রয়েছে। বিল গেটসের কন্যা জেনিফারও অংশ নিয়েছেন বিভিন্ন পেশাদার ঘৌড়দৌড় প্রতিযোগিতায়।
চলতি বছরের শুরুতে নিজেদের আংটি বদলের খবর দিয়েছিলেন জেনিফার। তবে চলতি বছরের মে মাসে বাবা-মায়ের বিচ্ছেদের পরও তার আঁচ নিজের জীবনে লাগতে দেননি বিল-মেলিন্ডা তনয়া জেনিফার।
বিল আর মেরিন্ডা যখন নিজেদের ২৭ বছরের সংসার জীবনের বিচ্ছেদের ব্যাপারে একমত হয়েছিলেন, তখন জেনিফা বিয়ের সিদ্ধান্তে অটল।