a
ফাইল ছবি
ভারতে আটক ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ই-অরেঞ্জের কথিত পৃষ্ঠপোষক বনানী থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সোহেল রানাকে দেশে ফিরেয়ে আনা হবে বলে জানিয়েছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার মোহা. শফিকুল ইসলাম।
আজ রবিবার দুপুরে সাড়ে ১২টার দিকে গণমাধ্যমকে তিনি এ তথ্য জানান।
এর আগে সীমান্ত পারি দিয়ে ভারতে প্রবেশের সময় বনানী থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সোহেল রানাকে আটক করে বিএসএফ। শনিবার বিএসএফের পক্ষ থেকে এক প্রেস বিবৃতিতে জানানো হয়, ‘সোহেল রানা স্বীকার করেছেন অবৈধভাবে ভারত সীমান্ত পার হয়ে নেপালের কাঠমুণ্ড যেতে চেয়েছিলেন। পরে সেখান থেকে ইউরোপে পাড়ি দেওয়ার উদ্দেশ্য ছিল তার।’
সোহেল রানাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য শুক্রবার রাতে স্থানীয় মেখলিগঞ্জ থানার পুলিশের হাতে তুলে দেয় বিএসএফ। সোহেলের কাছ থেকে বাজেয়াপ্ত সব জিনিস মেখলিগঞ্জ পুলিশের হাতে হস্তান্তর করা হয়। এরপর শনিবার তাকে কোচবিহার জেলা আদালতে তোলা হলে, তার ৩ দিনের পুলিশ রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।
সংগৃহীত ছবি
করোনাভাইরাসের (কোভিড-১৯) সংক্রমণ রোধ করতে আগামী সোমবার (২৮ জুন) থেকে সারাদেশে লকডাউন দিয়েছে সরকার। তবে আগামী বুধবার পর্যন্ত সব ধরনের আর্থিক প্রতিষ্ঠান খোলা থাকবে। এর পরদিন বৃহস্পতিবার (১ জুলাই) থেকে সাত দিনের জন্য সারাদেশে সর্বাত্মক লকডাউন শুরু হবে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সভাপতিত্বে উচ্চ পর্যায়ের এক বৈঠকে শনিবার (২৬ জুন) সন্ধ্যায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
তথ্য অধিদফতরের প্রধান তথ্য কর্মকর্তা সুরথ কুমার সরকার শনিবার রাতে গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, সোমবার থেকে বুধবার পর্যন্ত সীমিত পরিসরে লকডাউন কার্যকর করবে সরকার। আর বৃহস্পতিবার থেকে ৭ দিনের জন্য পুরোপুরি লকডাউন থাকবে দেশ।
প্রসঙ্গত, এর আগে, ২৪ জুন কোভিড-১৯ কারিগরি পরামর্শক কমিটির সভাপতি অধ্যাপক মোহাম্মদ সহিদুল্লাহ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে সারাদেশে ১৪ দিনের ‘শাটডাউন’- এর সুপারিশ করা হয়।
ফাইল ছবি
বাংলাদেশ প্রেস ক্লাব হবিগঞ্জ জেলা কমিটির সাংবাদিকগণ ঈদ পরবর্তী পূণর্মিলনী ও করোনাকালীন জনকল্যাণে করনীয় শীর্ষক এক বৈঠক ২৩ জুলাই শুক্রবার হবিগঞ্জে অস্থায়ী কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়।
বৈঠকে দৈনিক মুক্ত সংবাদ প্রতিদিন-এর সিলেট বিভাগীয় প্রতিনিধি ও বাংলাদেশ প্রেস ক্লাব হবিগঞ্জ জেলার আহ্বায়ক সাংবাদিক শেখ মোঃ আব্দুল কাদির কাজলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়।
সদস্য সচিব এম এ হান্নানের সঞ্চালনায় অন্যান্যদের মাঝে উপস্থিত ছিলেন সাংবাদিকবৃন্দ জনাব মুজিবুর রহমান খান, মীর দুলাল, আছাদুজ্জামান চৌধুরী, শাহেনা আক্তার, শেখ শামসুল ইসলাম, জমির আলী ও নজরুল ইসলাম প্রমুখ।
বৈঠকে করোনার এই দুর্যোগ পরিস্থিতিতে নিজেদের সুরক্ষা রেখে জনসচেতনতামূলক কর্মকান্ডে নিজেদের আরও নিবিড়ভাবে কিভাবে সম্পৃক্ত করা যায়, তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। সভায় সর্বসম্মতিক্রমে সিদ্ধান্ত হয় নিজেদের সংগঠনগুলোর উদ্যোগে জনসচেতনতার পাশাপাশি মাস্ক ও সুরক্ষা সামগ্রী বিতরণ।