a
ফাইল ছবি
আজ বুধবার (৭ এপ্রিল) রাত ১১টা থেকে আগামীকাল বৃহস্পতিবার (৮ এপ্রিল) সকাল ৭টা পর্যন্ত ৮ ঘণ্টা মোবাইল সেবা বন্ধ থাকতে পারে বলে জানিয়েছে টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসি।
এ বিষয়ে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে বিটিআরসি জানায়, মোবাইল অপারেটরগুলোর বরাদ্দ নেওয়া নতুন তরঙ্গ বিন্যাস ও পরিবর্তনের জন্য মোবাইল সেবা ব্যাহত হওয়ার সম্ভাবন রয়েছে।
বিটিআরসির (মিডিয়া উইং) উপপরিচালক জাকির হোসেন খান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, দ্বিতীয় ধাপে ২১০০ মেগাহার্টজ তরঙ্গের নতুন বিন্যাসের জন্য ৭ এপ্রিল রাত ১১টা থেকে ৮ এপ্রিল সকাল ৭টা পর্যন্ত মোবাইল সেবায় বিঘ্ন ঘটতে পারে।
উল্লেখ্য, গত ৮ মার্চ মোবাইল অপারেটরদের কাছে ৭ হাজার ৬৩৪ কোটি টাকায় তরঙ্গ বিক্রি করে সরকার। নিলামে এ পরিমাণ টাকায় ২৭ দশমিক ৪ মেগাহার্টজ তরঙ্গ বিক্রি করা হয়। পাঁচ বছরের কিস্তিতে অপারেটরদের কাছ থেকে এসব টা গ্রহণ করা হবে।
লেফটেন্যান্ট জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ
লেফটেন্যান্ট জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদকে সেনাবাহিনী প্রধান হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব ওয়াহিদা সুলতানা স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ নিয়োগ প্রদান করা হয়।
প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়, সেনাবাহিনীর কোয়ার্টার মাস্টার জেনারেল লেফটেন্যান্ট জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদকে আগামী ২৪ জুন (২০২১) বিকাল থেকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে জেনারেল পদে পদোন্নতি প্রদানপূর্বক প্রতিরক্ষা বাহিনীগুলোর প্রধানদের (নিয়োগ, বেতন, ভাতা এবং অন্যান্য সুবিধা) আইন, ২০১৮ অনুযায়ী ওইদিন বিকাল থেকে ৩ বছরের জন্য সেনাবাহিনী প্রধান হিসেবে নিয়োগ প্রদান করা হলো।
তিনি বর্তমান সেনাপ্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদের স্থলাভিষিক্ত হবেন।
ফাইল ছবি
নারায়ণগঞ্জের রয়েল রিসোর্টের ঘটনার পরদিন সোনারগাঁ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলামকে প্রত্যাহার করে জেলা পুলিশ লাইন্সে নেয়া হয়। এবার চাকরিই হারালেন। তাকে বাধ্যতামূলকভাবে অবসরে পাঠানো হয়েছে।
১৯ এপ্রিল বিকেলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের এক প্রজ্ঞাপনে এ সিদ্ধান্ত জানানো হয়। প্রজ্ঞাপনে কারণ হিসেবে বলা হয়, রফিকুল ইসলামের চাকরির মেয়াদ ২৫ বছর পূর্ণ হওয়ায় ‘জনস্বার্থে’ তাকে অবসর দেওয়া হল। তবে অবসরজনিত সুযোগ-সুবিধা তিনি পাবেন বলে জানানো হয়।
উল্লেখ্য, সোনারগাঁয়ের রয়েল রিসোর্টে হেফাজতের যুগ্ম মহাসচিব মামুনুল হক তার কথিত দ্বিতীয় স্ত্রী নিয়ে যাওয়ার পর স্থানীয় একদল লোক তাকে আটকিয়ে রাখে। খবর পেয়ে পুলিশ ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) সেখানে গিয়েছিলেন।
এরপর হেফাজতের নেতাকর্মী ও মাদ্রাসার কয়েকশ ছাত্র রয়েল রিসোর্টে হামলা করে এবং মামুনুল হককে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে যায়। সেদিন মামুনুলের পক্ষে হেফাজতের নেতারা থানায় অভিযোগ করলে সে অভিযোগ ওসি রফিক গ্রহণ করেছিলেন।