a
ফাইল ছবি: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
বন্যা পরবর্তী প্রাদুর্ভাব মোকাবিলায় সরকার আন্তরিকভাবে কাজ করে যাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
তিনি বলেছেন, বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রয়োজনীয় সব পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। পাশাপাশি বন্যা পরবর্তী প্রাদুর্ভাব মোকাবিলায়ও পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
বুধবার বেলা ১১টায় দেশের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, বন্যার পর কৃষকরা যেন কৃষিকাজ করতে পারেন সেজন্য বীজ, সারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এছাড়া প্রাকৃতিক দুর্যোগের পর যেন মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত না হয় সে বিষয়েও উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকার আন্তরিকতার সাথে কাজ করছে। সূত্র: বিডি প্রতিদিন
ফাইল ছবি
ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) তাকসিম এ খান নিজের বাসার পানিতেও গন্ধ পান। তিনি বলেছেন, আমাদের পাঁচ থেকে ১০ শতাংশ জায়গার মধ্যে পাইপ ফাটা থাকে। যখনই অভিযোগ পাই সাথে সাথে আমরা তা ঠিক করে দেই। তারপরও কিছু জায়গায় সমস্যা হয়। নয়াপল্টনে আমার নিজের বাসার পানিতেও গন্ধ আছে।’
মঙ্গলবার জাতীয় প্রেস ক্লাবের আবদুস সালাম হলে ঢাকা ইউটিলিটি রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (ডুরা) আয়োজিত 'নগরবাসীর চাহিদা-ঢাকা ওয়াসার সক্ষমতা' শীর্ষক ‘ডুরা সংলাপে’ তিনি এসব কথা বলেন।
এমডি আরো বলেন, ওয়াসা যেই পরিমাণ পানি উৎপাদন করে, সেই পরিমাণ পানি গ্রাহকের কাছে যায়। আমাদের পাঁচ থেকে ছয় শতাংশ সিস্টেম লস আছে, যা খুবই নগণ্য। কিন্তু রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ি দেখলেই সাধারণ মানুষ মনে করেন, এটা ওয়াসার লাইন। এ কারণে অনেক সময় লাইনে ময়লা পানি ঢুকে পড়ে।
পানি ফুটিয়ে পান করার বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তাকসিম এ খান বলেন, ওয়াসার পানি নিরাপদে ট্যাংকি পর্যন্ত দেয়ার দায়িত্ব আমাদের। বাসার লাইন পর্যন্ত নেয়ার দায়িত্ব আমাদের না। সেজন্য আমরা বলব আপনারা পানি ফুটিয়ে খান। এছাড়া পানিতে কোনো সমস্যা হলে- আমরা তিন স্থান থেকে পানি নিয়ে পরীক্ষা করি। একটা হচ্ছে আমাদের পাম্প, দ্বিতীয় হচ্ছে যে এলাকায় সমস্যা ওই এলাকার লাইন, আর তৃতীয় হচ্ছে বাসার লাইন থেকে।
গত কয়েক সপ্তাহ ধরে রাজধানীতে ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র, বাংলাদেশ (আইসিডিডিআর,বি) হাসপাতালে প্রায় প্রতিদিনই হাজারের বেশি রোগী ভর্তি হচ্ছেন। এ অবস্থায় অনেকেই ওয়াসার লাইনের পানিকে দোষারোপ করছে।
এ প্রসঙ্গে গণমাধ্যমকর্মীদের এক প্রশ্নের জবাবে এমডি বলেন, আইসিডিডিআর,বির সাথে আমাদের ঘন ঘন যোগাযোগ আছে। তারা যখনই ডায়রিয়ার প্রকোপ বেড়ে যাওয়া ১০টি এলাকার ঠিকানা আমাদের দেয়, সাথে সাথে আমরা ওইসব এলাকার পানি ল্যাবে টেস্ট করাই। সেই ল্যাব টেস্টে আমরা কোনো ব্যাকটেরিয়া পাইনি। বিষয়টি সাথে সাথে আইসিডিডিআর-কে জানিয়েছি।
তিনি বলেন, পানিতে যদিওবা কোনো জীবাণু থাকে, সেটি যাতে মরে যায় বা ধ্বংস হয়ে যায় সেজন্য ক্লোরিন দিয়ে থাকি। অনেক সময় ক্লোরিন পাইপের শেষ মাথা পর্যন্ত যায় না। কিন্তু আমরা ওই বিশেষ স্থানগুলোতে ক্লোরিন বাড়িয়ে দিয়েছি। এই ডায়রিয়ার সাথে আমাদের ল্যাব টেস্টের মাধ্যমে যা পেয়েছি, তাতে কোনো সম্পৃক্ততা সরাসরি নেই। আর ক্লোরিন মেশানোর কারণে পানিতেও গন্ধ পাওয়া যায় না। এই গন্ধ দূর করতে আমরা আন্ডারগ্রাউন্ড পানি ও আমাদের শোধন করা পানির মিশ্রণ করে সরবরাহ করি।
পানির দাম বাড়ানোর বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, পানির দাম বাড়ানোর বিষয়ে সবকিছু আমরা জানিয়েছি, এখন সিদ্ধান্ত নেবে সরকার। সূত্র : ইউএনবি
ফাইল ছবি
করোনার ভয়াবহ পরিস্থিতিতে আজ দেশ নানাভাবে বিপর্যস্ত। তাই নানান প্রতিকূলতা অতিক্রম করেও 'বৃহত্তর ময়মনসিংহ লেখক সাংবাদিক ফাউন্ডেশন এর মুখপত্র 'ফুলেশ্বরী' ফেব্রুয়ারি সংখ্যা সংকলনটি প্রকাশিত হয়েছে। বৃহত্তর ময়মনসিংহ অঞ্চলের ইতিহাস ও ঐতিহ্যকে স্বনামধন্য লেখকদের লেখনী দিয়ে সংকলনটি সমৃদ্ধ করা হয়েছে।
দ্রুততার সহিত সংকলনটি প্রকাশ করতে গিয়ে অনিচ্ছাকৃত ত্রুটি-বিচ্যুতিকে মার্জনার চোখে দেখতে সম্মানিত পাঠক এবং লেখকদের অনুরোধ করেছেন। বৃহত্তর ময়মনসিংহ অঞ্চলে অনেক স্বনামধন্য গুণী লেখক ও গবেষক রয়েছেন, তাদের নিকট থেকে স্বল্প পরিসরে ও সীমাবদ্ধতার মাঝে লেখা সংগ্রহ করতে না পারায় ফাউন্ডেশনের কর্তা ব্যক্তিরা দু:খ প্রকাশ করেছেন। পরবর্তী সংখ্যায় তারা সেসব গুণী, স্বনামধন্য লেখক-গবেষকদের লেখা সংগ্রহ করে সংকলনটিকে সূচিবদ্ধ করতে বদ্ধপরিকর।
বৃহত্তর ময়মনসিংহ লেখক সাংবাদিক ফাউন্ডেশন-এর সাধারণ সম্পাদক চৌধুরী নূরুল হুদা নিম্নোক্ত ই-মেইলে লেখক-গবেষকদের প্রবন্ধ, গবেষণা এবং পদাবলী পাঠাতে অনুরোধ করেছেন।
চৌধুরী নূরুল হুদা, সাধারণ সম্পাদক
বৃহত্তর ময়মনসিংহ লেখক সাংবাদিক ফাউন্ডেশন
Email : nurulhudajgc@gmail.com