a
ফাইল ছবি
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আমৃত্যু কারাদণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াত নেতা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী মারা গেছেন। হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে আজ সোমবার (১৪ আগস্ট) রাতে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএসএমইউ) তিনি মারা যান। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. শারফুদ্দিন আহমেদ গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে গতকাল রবিবার (১৩ আগস্ট) বিকেলে বুকের ব্যথায় অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে অ্যাম্বুলেন্সে করে কাশিমপুর কারাগার থেকে গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হয়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে বিএসএসএমইউ-তে পাঠানো হয়। সূত্র: বিডি প্রতিদিন
ছবি:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
শায়েস্তাগন্জ,পচ্শিম বিরামচর জগন্নাথপুরে জমির মালিক ছিলেন আব্দুল গফুর মিয়া। তিনি মারা যাওয়ার পূর্বে ১২ শতাংশ জমি মসজিদের জন্য দান করে যান। নিকটে কোন মসজিদ না থাকায় তার বড় ছেলে মোহাম্মদ সৈয়দ মিয়া রমজান মাসে এলাকার মানুষের নামাজের ব্যবস্থা করতে দ্রুত সময়ে মসজিদটি নির্মাণ কাজে সহযোগিতা করেন।
শায়েস্তাগঞ্জ পশ্চিম বিরামচর জগন্নাথপুর উক্ত মসজিদটি মাত্র চারদিনে নির্মাণ করা হয়। এলাকাবাসী জানায়, অনেক দূরে আল ফালাহ নামে একটা মসজিদ আছে, সেখানে বয়স্ক মুসুল্লীসহ সব ধরণের নামাজী ব্যক্তিদের নামাজ পড়া অসুবিধা হচ্ছিল। এলাকার মানুষের এধরণের সমস্যা সমাধানে পবিত্র রমজান মাসে মরহুম আব্দুল গফুর মিয়ার ছেলে মোহাম্মদ সৈয়দ মিয়া ও এলাকার যুবকদের কায়িক পরিশ্রমে মাত্র ৪ দিনে ২২ মার্চে মসজিদের কাজ সম্পন্ন করে উক্ত মসজিদে তারাবি নামাজেরও ব্যবস্থা করা হয়।
অত্র এলাকার প্রবাসীরা মসজিদটি নির্মাণে ব্যাপক ভূমিকা পালন করেন বলে এলাকাবাসী জানান। অত্র মসজিদ নির্মাণে অনেকে টাকা-পয়সা, আবার অনেকে দিন-রাত শ্রম দিয়ে দ্রুততম সময়ে আল্লাহর ঘর মসজিদটি নির্মাণে সহযোগিতা করেন।
এদিকে বিরামচর এলাকার সন্তান শায়েস্তাগন্জ পৌরযুবলীগের সভাপ্রতি মসজিদ নির্মাণ কাজের জন্য স্থানীয় এমপির বরাবর দরখাস্ত করেছেন, যাতে সরকার তথা ধর্ম মন্ত্রণালয় থেকে কিছু সাহায্য সহযোগিতা পাওয়া যায়।
এলাকাবাসী আশা করছেন, রমজানের পর পর সকলের সম্মিলিত সহযোগিতায় মসজিদটির বিল্ডিং-এর কাজ শুরু করা হবে ইনশাল্লাহ্।
মসজিদটির জমি বরাদ্দের পর অস্থায়ীভাবে অর্থাৎ আপাতত বাঁশ, টিন দিয়েই মসজিদটি সম্পন্ন করা হয়, যাতে রমজান মাসের ওয়াক্তের নামাজ ও তারাবি নামাজ চালিয়ে নেওয়া যায়। আর এব্যাপারে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন মোহাম্মদ সৈয়দ মিয়া, মুজিবুর রহমান, মো. হাবিবুর, মো. জিয়াউর, আলমগীর হোসেন, মোহাম্মদ সৈয়দ মিয়া, মির হোসেন, মোহাম্মদ ইউনুছ আলী, শহিদ মিয়া জুবায়েল, ফজুলুল হকসহ অনেকে।
ফাইল ছবি
ইসরায়েল ক্রমেই গৃহযুদ্ধের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে - এমন আশঙ্কা করেছেন দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইহুদ ওলমার্ট। তিনি বলেছেন, এই মুহূর্তে ইসরায়েল মারত্মক ঝুঁকির মুখে রয়েছে।
ব্যাপক প্রতিবাদ ও গণবিক্ষোভ সত্ত্বেও ইসরায়েলি পার্লামেন্ট গত সোমবার সুপ্রিম কোর্টের ক্ষমতা খর্ব করা সংক্রান্ত একটি বিল পাস করেছে। এর ফলে বাস্তবে প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর মন্ত্রিসভার ক্ষমতা বাড়বে।
ওলমার্ট আরও বলেছেন, ইসরায়েলের মন্ত্রিসভা গণতন্ত্রের ভিত্তিগুলোর জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে যা আমাদের পক্ষে সহ্য করা সম্ভব নয়।
ইসরায়েলি গুপ্তচর সংস্থা মোসাদের সাবেক প্রধান ড্যানি ইয়াটোম বলেছেন, বিচারিক কাঠামোতে পরিবর্তন আনার প্রতিবাদে বর্তমান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর পদত্যাগ করা উচিত ছিল।
এর আগে ইসরায়েলের সাবেক যুদ্ধমন্ত্রী বেনি গান্তজ সতর্ক করে বলেছিলেন, বিচারিক কাঠামো পরিবর্তনের বিল পাস করা হলে গৃহযুদ্ধ দেখা দিতে পারে।
সুপ্রিম কোর্টের ক্ষমতা হ্রাসের প্রস্তাবটি সোমবার সংসদে পাস হওয়ার পর থেকে ইসরায়েলের গুরুত্বপূর্ণ শহরগুলো অস্থিরতা ও ব্যাপক বিক্ষোভ হয়। বিক্ষোভকারী ও ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। সূত্র: জেরুজালেম পোস্ট, টাইমস অব ইসরায়েল