a লাইলাতুল কদর রাতের ইবাদত হাজার মাসের চেয়েও উত্তম
ঢাকা বুধবার, ১৭ আষাঢ় ১৪৩২, ০২ জুলাই, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

লাইলাতুল কদর রাতের ইবাদত হাজার মাসের চেয়েও উত্তম


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন:
রবিবার, ০৯ মে, ২০২১, ০৮:১১
লাইলাতুল কদর রাতের ইবাদত হাজার মাসের চেয়েও উত্তম

সংগৃহীত ছবি

 

পবিত্র মাহে রমজান আল্লাহকে একান্ত করে আপন করে নেয়ার মাস এবং নিজেকে পরিশুদ্ধ করে নেয়ার মাস। এ মাসের বিশেষ মাহাত্ম হচ্ছে লাইলাতুল কদর। তাইতো মুমিনের হৃদয় কাঁদে লাইলাতুল কদরের প্রত্যাশায়। 

বিগত বছরে আত্মায় সংগোপনে সঞ্চিত তাবৎ পাপ অপরাধ ও হৃদয়াভ্যন্তরে পুঞ্জীভূত সব পঙ্কিলতাকে ধুয়ে মুছে সাফ করে সজ্জিতরূপে সজ্জনে পরিণত হওয়ার মাস হল রমজান। 

যারা এ মাসের প্রতিটি সময়কে বিশেষ ইবাদত বন্দেগিতে রত থেকে অতিবাহিত করতে পারবেন তারাই কেবল আল্লাহপাকের প্রিয়ভাজন হবেন। বসন্ত মৌসুমে ফুটন্ত ফুলের সমারোহ হতে মধু আহরণ করে মৌ-মক্ষিকা যেমন সেই মৌসুমকে সার্থক করে তেমনিভাবে একনিষ্ঠ চিত্তের খোদা প্রেমিকগণ রমজানে নিবেদিত ইবাদত গোজারের মাধ্যমে জীবনোদ্দেশ্যকে সার্থক করে এবং আবিষ্কার করে নেয় রমজানের সেই রাতটিকে- যে রাতের ইবাদত হাজার মাস চেয়েও অধিক মর্যাদাবান। 

প্রত্যেক মুমিন বান্দার জন্য ‘লাইলাতুল কদর’-এর আরো একটি গুরুত্বপূর্ণ অর্থ রয়েছে, আর তা হলো, এটা এমন এক রাত, যখন মুমিন এক মহান আশীর্বাদ লাভ করতে পারে। 

প্রসিদ্ধ একটি হাদিস দ্বারা একথা সাব্যস্ত যে, মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘কদরের রাতে যে ব্যক্তি ঐকান্তিক বিশ্বাসের সাথে আল্লাহর পুরস্কার লাভের আশা করে, তার অতীতের সব গুণাহ ক্ষমা করে দেয়া হয়’ (বোখারি, প্রথম খণ্ড)। 

আমাদের দেশে ২৭ রমজানের রাতকেই লাইলাতুল কদর হিসেবে পালন করা হয়। তবে হাদিসে মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম লাইলাতুল কদর অন্বেষণের সময় কখন হবে সে বিষয়ে উপদেশ দিয়ে বলেছেন, ‘রমজান মাসের শেষ দশ দিনের বেজোড় রাতগুলোতে লাইলাতুল কদর অন্বেষণ কর’ (বোখারি)। হাদিসের ভাষ্যমতে, রমজান মাসের শেষাংশের যেকোনো বিজোড় রাতগুলোর মধ্যে যেকোনো রাতই লাইলাতুল কদর হতে পারে। 

মহান এ রাত সম্পর্কে আল্লাহপাক তার পবিত্র গ্রন্থ আল কোরআনে বলেন, ‘এবং তোমাকে কিসে অবহিত করবে যে, লাইলাতুল কদর কি? লাইলাতুল কদর হাজার মাস অপেক্ষাও উত্তম। ঐ রাতে ফেরেশতাগণ এবং কামেল রূহ সকল তাদের প্রতিপালকের হুকুম অনুযায়ী যাবতীয় বিষয়সহ নাযেল হয়’ (সুরা কাদর)। 

এ রাত কখন আসে, কিভাবে আসে এবং কেমন আরাধ্য আত্মার কাছে মহিমান্বিত এ রজনী ধরা দেয়, সে বিষয়ে আমাদেরকে অবগত হতে হবে।

হজরত রাসুল পাক (সা.) বলেছেন, ‘তোমাদের জীবনে আগত প্রতিটি রমজানের শেষ দশকের কোন এক বেজোড় রাত্রিতে এ সম্মানিত রজনীকে সন্ধান করো’ (বোখারি)। 

অর্থাৎ রমজানের ত্রিশটি দিবস অসম্ভব কঠোর সাধনায় অবিরাম আরাধনার পর এ মাসের প্রায় শেষ প্রান্তে এসেই কেবল একজন আরাধক সেই রাতের সন্ধান লাভ করতে পারে। আর এটাই হলো রমজানের নিবিড় ইবাদতের মর্মকথা। 

অতএব, ঐশী পুণ্যে পরিপূর্ণ এ রাতের সন্ধান লাভ করা কোন সাধারণ বিষয় নয় এবং এটি কোন সাধারণ কাজও নয়। যে মহাজন বছরের প্রতিটি দিবস ও রাত সাতিশয় সাধনায় দ্বীনের ইবাদতে ব্রত থেকে পুণ্যতায় পূর্ণ হতে পারবেন কেবল তিনিই সন্ধান পাবেন সে রাতের সওগাত সম্ভার। 

মহান আল্লাহপাক পবিত্র কোরআনে বলেন, ‘স্মরণ রেখো, আল্লাহর স্মরণেই হৃদয় প্রশান্তি লাভ করে’ (১৩:২৮)। 

মুমিন মাত্রই মাহে রমজানের পবিত্রতায় আল্লাহ স্মরণের মাত্রাকে বহুগুণে বৃদ্ধি করে দেয়, ইবাদতের একাগ্রতাকে আরো বাড়িয়ে দেয়। এমন কোন পুণ্যের কাজ নেই যা কিনা সে হাতছাড়া করে। 

আল্লাহ প্রেমিকের অন্বেষণ মাত্র একটাই থাকে আর তা হলো, লাইলাতুল কদরকে লাভ করা। এ প্রাপ্যতার মাঝেই সে আত্মার শান্তি আর এ উপার্জনের মাঝেই সে জীবনের সার্থকতা খুঁজে পায়। প্রতিটি বছর রমজান তার সেই স্বর্গ-সুধা প্রদানের জন্যই আমাদের প্রত্যেককে আহ্বান করে। 

তাই আসুন! রমজানের এ শেষ ক’টিদিন সিয়াম সাধনায় নিবিড়চিত্তে নিবেদিত হয়ে সেই মাহাত্ম্য আহরণে মত্ত হই, যার মাঝে প্রকৃত সুখ নিহিত। কেননা এই শেষ দশকেই আল্লাহতায়ালা আমাদেরকে আত্মার নাজাতের প্রতিশ্রুতিসহ লাইলাতুল কদরের উপহার রেখেছেন। 

এমনিভাবে বিভিন্ন ইবাদতে খোদা মানুষের আত্মার মঙ্গলার্থে নানান উপায়ে মজুত রেখেছেন তার অনন্যসব অবদান। এসব ব্যবস্থাদি মানুষের প্রতি খোদার অনুকম্পা প্রদর্শনেরই প্রমাণ। 

তাই আমাদের উচিত হবে খোদা সকাশে ধর্ণা দিয়ে সেসব অনুকম্পাদি আহরণ করা। নচেৎ জীবন হবে মূল্যহীন। আমরা তো কোনভাবেই প্রত্যাশা করতে পারি না যে, আমাদের জীবনে আবারও এ রমজান ফিরে আসবে। 

আমরা যদি আমাদের প্রণান্ত প্রচেষ্টা ও আল্লাহর দয়ায় সেই নেয়ামত পেয়েই যাই তখন আমাদের কি করা উচিত? 

এক্ষেত্রে রাসুল করিম (সা.)-এর উপদেশ বাণী হল, তিনি (সা.) বলেছেন, যখন তোমরা লাইলাতুল কদরের সন্ধান পাবে, তখন এ দোয়াটি পাঠ করবে, ‘আল্লাহুম্মা ইন্নাকা আফুউন তুহিব্বুল আফওয়া ফা’ফু আন্নি, হে আল্লাহ তুমি অবশ্যই ক্ষমাশীল। তুমি ক্ষমা করাকে পছন্দ কর, কাজেই তুমি আমাকে ক্ষমা কর’ (তিরমিজি)। 

হে আমাদের পরম প্রিয় করুণাময় খোদা! তুমি আমাদের প্রত্যেককে ক্ষমা কর এবং রমজানের সবকটি নেয়ামত আমাদের প্রত্যেককে দান কর আর লাইলাতুল কদর লাভে আমাদেরকে ধন্য কর, আমিন।

লেখক: ইসলামি গবেষক ও কলামিস্ট/masumon83@yahoo.com/সূত্র:যুগান্তর

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

সুরা ইখলাস পাঠের ৭ পুরস্কার: মুফতি ইবরাহিম সুলতান


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
বৃহস্পতিবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২৪, ০৭:৩৮
সুরা ইখলাস পাঠের ৭ পুরস্কার মুফতি ইবরাহিম সুলতান

ফাইল ছবি

 

নিউজ ডেস্ক: পবিত্র কোরআনের ১১২ নম্বর সুরা ইখলাস। এটি ইসলামের প্রাথমিক সময়ে অবতীর্ণ হয়েছে। এই সুরার মূল বিষয়বস্তু হচ্ছে, শিরক থেকে মুক্ত হয়ে তাওহিদ তথা একত্ববাদে বিশ্বাসী হওয়া। আর এই মর্মার্থের ভিত্তিতেই সুরাটির নাম করা হয় ‘ইখলাস’।

কোরআন মাজিদের গুরুত্বপূর্ণ এই সুরা পাঠ করলে তিলাওয়াতকারীর জন্য রয়েছে বেশ কিছু পুরস্কারও। নিম্নে এর কয়েকটি উল্লেখ করা হলো—
 
জান্নাতে বিশেষ প্রাসাদ নির্মাণঃ
মুআজ ইবনে আনাস জুহানি (রা.) বলেন, রাসুল (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি সুরা ইখলাস ১০ বার পড়বে আল্লাহ তাআলা তার জন্য জান্নাতে একটি প্রাসাদ নির্মাণ করবেন। এ কথা শুনে উমর ইবনে খাত্তাব (রা.) বলেন, তাহলে তো আমরা অনেক প্রাসাদের অধিকারী হয়ে যাব (অর্থাৎ অধিক হারে এই সুরা পাঠ করব। ফলে আল্লাহ আমাদের অনেক প্রাসাদ দান করবেন)।

রাসুল (সা.) বললেন, আল্লাহ তাআলার দান আরো প্রশস্ত, আরো উৎকৃষ্ট। (মুসনাদে আহমদ, হাদিস : ১৫৬১০)

কোরআনের এক-তৃতীয়াংশ সওয়াবের পুরস্কারঃ
একাধিক হাদিস শরিফে এসেছে, সুরা ইখলাস কোরআন মাজিদের তিন ভাগের এক ভাগের সমান মর্যাদা রাখে। যে ব্যক্তি একবার এই সুরা তিলাওয়াত করবে সে কোরআন মাজিদের এক-তৃতীয়াংশের সওয়াব লাভ করবে। আবু সাঈদ খুদরি (রা.) বলেন, এক ব্যক্তি অন্য ব্যক্তিকে রাতে বারবার সুরা ইখলাস পড়তে শুনেছেন।
অতঃপর সকালে নবী (সা.)-কে এ বিষয়টি অবহিত করা হয়। তখন নবী (সা.) বলেন, ওই সত্তার শপথ! যার কুদরতি হাতে আমার জীবন, অবশ্যই এ সুরা কোরআন মাজিদের এক-তৃতীয়াংশের সমান। (বুখারি, হাদিস : ৫০১৩)

আল্লাহর ভালোবাসা লাভঃ
মুমিনের জীবনের সবচেয়ে বড় আরাধনা আল্লাহ তাআলার নৈকট্য ও ভালোবাসা অর্জন করা। যারা সুরা ইখলাস বেশি বেশি পাঠ করবে তারা আল্লাহর নৈকট্য ও ভালোবাসা অর্জন করতে পারবে। আয়েশা (রা.) বলেন, একবার রাসুল (সা.) কিছু সাহাবিকে যুদ্ধে পাঠালেন। তাদের একজনকে সেনাপতি নিযুক্ত করলেন। তিনি যুদ্ধকালীন দীর্ঘ সময়ে শুধু সুরা ইখলাস দিয়ে নামাজ পড়িয়েছেন। যুদ্ধ থেকে ফেরার পর সাহাবিরা নবী (সা.)-কে বিষয়টি জানান। তখন নবী (সা.) তাদের বলেন, তোমরা তাকে জিজ্ঞেস করো—কেন সে এরূপ করেছে? সাহাবিরা জিজ্ঞেস করলে সেনাপতি জবাব দিলেন, এ সুরায় আল্লাহর গুণাবলি বর্ণিত হয়েছে। তাই আমি এ সুরাকে ভালোবাসি। নবী (সা.) তখন সাহাবিদের বলেন, তোমরা তাকে বলো, আল্লাহও তাকে ভালোবাসেন। (বুখারি, হাদিস : ৭৩৭৫)
 
সুরা ইখলাস পাঠে ক্ষমার ঘোষণাঃ
আবুল হাসান মুহাজির (রহ.) বলেন, জনৈক সাহাবি বর্ণনা করেছেন, তিনি নবীজির সঙ্গে এক সফরে ছিলেন। (একদিন তাঁর কাছে এমনভাবে বসা ছিলেন যে) তার হাঁটু দুটি নবীজির হাঁটুদ্বয়ের সঙ্গে লেগে ছিল। এ অবস্থায় এক লোককে শুনলেন, সুরা কাফিরুন তিলাওয়াত করছে। তা শুনে নবী (সা.) বললেন, সে শিরক থেকে পবিত্র হয়ে গেছে। আরেক লোককে শুনলেন, সুরা ইখলাস তিলাওয়াত করছে। তখন তিনি বলেন, তাকে মাফ করে দেওয়া হয়েছে। (সুনানে দারেমি, হাদিস : ৪৩৬৯)

সুরা ইখলাস পাঠে জাহান্নাম থেকে মুক্তিঃ
নবীজি (সা.)-এর যুগে এক সাহাবি মসজিদে কোবায় ইমামতি করার সময় প্রতি রাকাতে আবশ্যিকভাবে সুরা ইখলাস পড়তেন। নবীজি তাকে ডেকে জানতে চাইলেন, প্রতি রাকাতে আবশ্যিকভাবে সুরা ইখলাস পড়ার কারণ কী? সাহাবি জবাব দিলেন, আমি সুরা ইখলাসকে মহব্বত করি। তার জবাব শুনে নবী (সা.) বললেন, সুরা ইখলাসের প্রতি তোমার এই মহব্বত তোমাকে জান্নাতে দাখিল করবে। (তিরমিজি, হাদিস : ২৯০১)

জান্নাত লাভের সুসংবাদঃ
আনাস ইবনে মালিক (রা.) বলেন, আমি নবীজির কাছে বসা ছিলাম। এক লোক এসে বলল, আমার এক ভাই এই সুরা (সুরা ইখলাস) পড়তে ভালোবাসে। নবী করিম (সা.) বলেন, ‘তোমার ভাইকে জান্নাতের সুসংবাদ দাও।’ (আলকামেল, ইবনে আদি : ২/৩৯০)

জানাজায় ফেরেশতার আগমনঃ
মুআবিয়া ইবনে মুআবিয়া (রা.) ইন্তেকাল করলে ৭০ হাজার ফেরেশতাসহ জিবরিল (আ.) নবীজির কাছে আগমন করেন। নবী (সা.) জিবরিল (আ.) ও এই সব ফেরেশতাকে নিয়ে তার জানাজায় শরিক হন। নামাজ শেষ হলে নবীজি জিজ্ঞেস করলেন, হে জিবরিল! কোন আমলের মাধ্যমে মুআবিয়া ইবনে মুআবিয়া মুজানি এই উচ্চ মর্যাদায় অধিষ্ঠিত হয়েছে?

জিবরিল (আ.) জবাবে বলেছেন, এই মর্যাদা লাভের কারণ হলো, সে দাঁড়িয়ে, বসে, হেঁটে হেঁটে, সওয়ারিতে তথা সর্বাবস্থায় সুরা ইখলাস তিলাওয়াত করত। (মুজামে কাবির : ৮/১১৬)

আল্লাহ আমাদের বেশি বেশি সুরা ইখলাস পাঠের তৌফিক দান করুন। আমিন

 

সূত্র: বিডি প্রতিদিন

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

যুক্তরাষ্ট্রে পাতাল রেলওয়ে ষ্টেশেনে গোলাগুলির পর পেন্টাগন লকডাউন


আন্তর্জাতিক ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
বুধবার, ০৪ আগষ্ট, ২০২১, ০৬:২৫
যুক্তরাষ্ট্রে পাতাল রেলওয়ে ষ্টেশেনে গোলাগুলির পর পেন্টাগন লকডাউন

ফাইল ছবি

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীর সদর দফতরের একেবারে নিকটে একটি পাতাল রেলওয়ে স্টেশনে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এরপরই মার্কিন প্রতিরক্ষা দফতর পেন্টাগন লকডাউন করে দেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার (৩ আগস্ট) এ ঘটনা ঘটে বলে খবর প্রকাশ করেছে বার্তা সংস্থা এএফপি।

স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলোর মতে, পাতাল রেলওয়ে স্টেশনের বেশ কয়েকটি এলাকায় গোলাগুলি হয়। এ সময় ওয়াশিংটনের আরলিংটনের কাছে পেন্টাগনের কর্মীদের নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার নির্দেশ দেয় কর্তৃপক্ষ। কয়েকজন আহত হয়ে থাকতে পারেন বলে আশঙ্কা করা হলেও তাৎক্ষণিকভাবে তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।

ঘটনাস্থল থেকে মাত্র কয়েক গজ দূরে মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগের সদর দফতর পেন্টাগণের প্রধান প্রবেশ পথ রয়েছে।

এক টুইট বার্তায় পেন্টাগনের নিরাপত্তা বহিনীর প্রধান বলেন, ট্রানজিট সেন্টারের একটি ঘটনায় পেন্টাগন লকডাউন করা হয়েছে এবং সাধারণ লোকজনকে আক্রান্ত এলাকাটি এড়িয়ে চলতে বলা হয়েছে।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর জনপ্রিয়

সর্বশেষ - ধর্ম