a
সংগৃহীত ছবি
আজও দেশের বিভিন্ন স্থানে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি হতে পারে। পাশাপাশি আগামী দুদিনও বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি অব্যাহত থাকতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
মঙ্গলবার (২২ জুন) রাতে দেওয়া আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় এবং রাজশাহী, রংপুর, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের অনেক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বৃষ্টি হতে পারে।
গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যা ছয়টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় দেশে সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হয়েছে সীতাকুণ্ডে ৬৪ মিলিমিটার। এছাড়া চাঁদপুরে ৩৫, বগুড়ায় ৩৪ ও চট্টগ্রামে ২৮ মিলিমিটার। এ সময়ে ঢাকায় বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ছিল ২৭ মিলিমিটার।
ফাইল ছবি
আবহাওয়ার এক পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, সারাদেশে জানুয়ারি মাসে তিনটি শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাবে। এর মধ্যে একটি তীব্র শৈত্যপ্রবাহ থাকবে। উল্লেখ্য, জানুয়ারি মাসে স্বাভাবিক যে তাপমাত্রা থাকে, এবার তার চেয়েও তাপমাত্রা কমে যেতে পারে। ফলে শীত পরিস্থিতির আরও অবনতি ঘটতে পারে। এর আগে, বিএমডির ২ জানুয়ারি প্রকাশিত ১ মাস মেয়াদি বুলেটিনেও একই পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছিল।
গতকাল বুধবার আবহাওয়া অধিদপ্তর (বিএমডি) জানায়, এ মুহূর্তে দেশের ৬টি জেলায় মৃদ্যু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। এগুলো হচ্ছে- রাজশাহী, পাবনা, নওগাঁ, পঞ্চগড়, কুড়িগ্রাম, যশোর ও চুয়াডাঙ্গা।
এসব জেলায় তাপমাত্রা ১০ থেকে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস বিরাজ করছে। সাধারণত এ অবস্থায় তাপমাত্রা থাকলে তাকে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বলা হয়। আর যদি ৮ থেকে ৬ ডিগ্রির মধ্যে থাকে তা হলে তা মাঝারি এবং ৬ ডিগ্রির নিচে নেমে গেলে তাকে তীব্র শৈত্যপ্রবাহ বলা হয়।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়, উপমহাদেশীয় উচ্চচাপ বলয়ের বাড়তি অংশ পশ্চিমবঙ্গ ও এর কাছাকাছি এলাকায় অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে।
এদিকে, তীব্র শীত ও কনকনে ঠাণ্ডায় জনজীবন সম্পূর্ণরূপে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। মঙ্গলবার তেঁতুলিয়ায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৯ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। তাপমাত্রা কম থাকার কারনে সেখানে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যায়।
ছবি সংগৃহীত: সাবের হোসেন চৌধুরী
১৯৯৬ সালে ঢাকা-৬ নির্বাচনি আসন (বর্তমানে-৯ আসন) থেকে প্রথম সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন সাবের হোসেন চৌধুরী। শেখ হাসিনার প্রথম মন্ত্রিসভায় তিনি নৌপরিবহণ উপমন্ত্রী হিসেবে ১৯৯৭ সালের ৩১ ডিসেম্বর থেকে ১৯৯৮ সালের ২৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন। এরপর ১৯৯৮ সালের ২৪ ডিসেম্বর থেকে ২০০১ সালের ১৫ জুলাই পর্যন্ত তিনি স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এবার তিনি পূর্ণমন্ত্রীর দায়িত্ব পেলেন সাবের হোসেন চৌধুরী। পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন।
সাবের হোসেন চৌধুরীর জন্ম ১০ সেপ্টেম্বর ১৯৬১ সালে। তার পিতৃ-ভিটা ফেনী জেলার দাগনভূঞা উপজেলায়। ১৯৯৬ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি ছিলেন তিনি। তার সময়কালীন ২০০০ সালের জুন মাসে বাংলাদেশ আইসিসির পূর্ণ সদস্য পদ এবং টেস্ট স্ট্যাটাস পায়।
বাংলাদেশের ক্রিকেটের উন্নয়ন এবং বিশ্ব ক্রিকেটে অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ২০০২ সালের অক্টোবর মাসে লন্ডনে মেরিলিবোন ক্রিকেট ক্লাব তাকে আজীবন সদস্যপদ প্রদান করে। তিনি ব্যক্তিগতভাবেও ক্রিকেট উন্নয়নে সর্বদা কাজ করার চেষ্টা করে গেছেন।
তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাবেক রাজনৈতিক সচিব ছিলেন। ২০০১ সালের ডিসেম্বর মাসে তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মনোনীত হন।