a পাকিস্তান, ভারত ও আফগানিস্তানে ৬.৬ মাত্রার ভূমিকম্প
ঢাকা শুক্রবার, ১৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩২, ২৮ নভেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

পাকিস্তান, ভারত ও আফগানিস্তানে ৬.৬ মাত্রার ভূমিকম্প


আন্তর্জাতিক ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
বুধবার, ২২ মার্চ, ২০২৩, ০৮:৫৯
পাকিস্তান ভারত ও আফগানিস্তানে ৬ দশমিক ৬ মাত্রার ভূমিকম্প

সংগৃহীত ছবি

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান, ভারত ও আফগানিস্তান। এতে পাকিস্তানে অন্তত দুইজন নিহত হয়েছে। আর আহত হয়েছে কয়েক শতাধিক লোক। এছাড়া বেশ কয়েকটি ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে আফগানিস্তানে ক্ষয়ক্ষতি আরো বেশি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে, যা একনো নিরুপন করা সম্ভব হয়নি। ইউএস জিওলজিক্যাল সার্ভে জানিয়েছে, ভয়াবহ ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৬.৬।

মঙ্গলবার (২১ মার্চের) রাতের ভূমিকম্পটির উৎসস্থল ছিল হিন্দুকুশ পর্বতমালার মাটির ১৮০ কিলোমিটার গভীরে। পাকিস্তানের বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে এই দাবি করা হয়েছে।

আফগানিস্তানের পাশাপাশি তাজিকিস্তানেও ভূমিকম্পের ‘প্রভাব’ পড়ার আশঙ্কা প্রকাশ করেছে পাকিস্তানে ভূপর্যবেক্ষণ সংস্থা। রাজধানী ইসলামাবাদসহ লাহোর, কোয়েটা, পেশোয়ারের মতো পাক শহরে বুধবার রাতে ভূমিকম্প অনুভূত হয়। আতঙ্কিত হয়ে পড়েন শহরের নাগরিকেরা।

এদিকে উত্তর ভারতের বিভিন্ন জায়গাতেও ভূমিকম্প হয়। রাজধানী দিল্লি ও তার সংলগ্ন এলাকাসহ জম্মু-কাশ্মির, রাজস্থান, হরিয়ানা, উত্তরাখণ্ড, হিমাচল প্রদেশের বিভিন্ন জেলাতেও কম্পন অনুভূত হয়। দিল্লি এবং আশপাশের এলাকায় কম্পন স্থায়ী হয়েছিল ৪০-৫০ সেকেন্ড।  বিশেজ্ঞদের মতে, পরবর্তীতে হতাহতের সংখ্যা অনেক বাড়তে পারে। সূত্র : আল জাজিরা।

 

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

কালবৈশাখী ঝড়ের পূর্বাভাস: ২ নম্বর সতর্কতা সংকেত


আবহাওয়া ডেস্ক:
রবিবার, ০৯ মে, ২০২১, ১০:২১
কালবৈশাখী ঝড়ের পূর্বাভাস ২ নম্বর সতর্কতা সংকেত

ফাইল ছবি

 

বাংলাদেশের উত্তর, পশ্চিম, দক্ষিণ, পূর্ব ও মধ্যাঞ্চলে ৮০ কিলোমিটার বেগে কালবৈশাখী ঝড়ের আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর। তাই এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে দুই নম্বর সতর্কতা সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।

এছাড়া দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আভাস থাকায় এসব অঞ্চলের নদীবন্দগুলোকে এক নম্বর হুঁশিয়ারি সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। আজ (৯ মে) সন্ধ্যায় এক পূর্বাভাসে এমন তথ্য জানায় আবহাওয়া অফিস।

এতে বলা হয়েছে, রংপুর, রাজশাহী, দিনাজপুর, ময়মনসিংহ, সিলেট, বগুড়া, পাবনা, টাঙ্গাইল, ঢাকা, যশোর, কুষ্টিয়া, ফরিদপুর, মাদারীপুর, কুমিল্লা, নোয়াখালী, বরিশাল ও পটুয়াখালীতে অস্থায়ীভাবে ৬০ থেকে ৮০ কিলোমিটার বেগে দমকা অথবা ঝড়ো হওয়া বয়ে যেতে পারে। সেইসঙ্গে বৃষ্টিসহ বজ্রবৃষ্টিপাত হতে পারে। তাই এসব এলাকার নদীবন্দরসমূহকে দুই নম্বর সতর্কতা সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

এছাড়া চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারে অঞ্চলে বজ্রসহ বৃষ্টিপাতের সঙ্গে বয়ে যেতে পারে ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড় হাওয়া। তাই এসব এলাকার নদীবন্দরসমূহকে এক নম্বর হুঁশিয়ারি সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। তবে সমুদ্রবন্দরে কোনো সতর্কতা দেখানো হয়নি।

আবহাওয়া অফিস জানায়, আগামী সোমবার (১০ মে) সন্ধ্যা পর্যন্ত রংপুর, রাজশাহী, ময়মনসিংহ, সিলেট, ঢাকা, বরিশাল, খুলনা ও চট্টগ্রাম বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা/ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। আগামী মঙ্গলবার (১১ মে) নাগাদ বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

মুমিনের ভাবনায় নতুন বছর


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
রবিবার, ০২ জানুয়ারী, ২০২২, ১০:১৭
মুমিনের ভাবনায় নতুন বছর

প্রতিকী ছবি

দিন শেষে রাত আসে। রাতের অপেক্ষা ফুরায়। আবার রাত শেষে দিন আসে। দিনের অপেক্ষা ফুরায়। মাস ফুরিয়ে নতুন মাস আসে, বছর ফুরিয়ে আসে নতুন বছর। এভাবেই একসময় দেখতে দেখতে আমাদের জীবনটাও ফুরিয়ে যাবে। পাড়ি জমাতে হবে অন্ধকার গহিন কবরের শেষ ঠিকানায়। সময়ের পালা-বদলে পুরনো একটি বছরকে বিদায় জানিয়ে আগমন করেছে নতুন আরেকটি বছর। নতুন বছর ঘিরে নানা জনের নানা ভাবনা থাকে।

এ ক্ষেত্রে একজন মুমিনের ভাবনা হলো, আমার জীবনের মূল্যবান একটি অংশ চলে গেছে। আমি মৃত্যুর আরও কাছাকাছি পৌঁছে গেছি। কারণ আল্লাহ মানুষকে সুনির্দিষ্ট একটি সময় দিয়ে পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন। এ সময়ের কোনো হেরফের বা কমবেশি হবে না। যার জন্য যতটুকু সময় নির্ধারিত, ততটুকু ফুরিয়ে গেলেই জীবন শেষ হয়ে মৃত্যুর ডাক এসে যাবে।

কোরআনে আল্লাহ বলেন, ‘যখন কারও নির্ধারিত সময় উপস্থিত হবে তখন আল্লাহ তাকে কিছুতেই অবকাশ দেবেন না। তোমরা যা কিছুই কর আল্লাহ সে সম্পর্কে সবিশেষ অবহিত।’ সুরা মুনাফিকুন।

তাই একটি বছরের উপসংহারে দাঁড়িয়ে মুমিনের মানসপটে প্রশ্ন উত্থাপিত হয় যে একটি বছর তো আমি শেষ করেছি, কিন্তু যে মহান উদ্দেশ্যে আল্লাহ আমাকে এ পৃথিবীতে পাঠালেন যেমনটি তিনি কোরআনে বলেছেন ‘আমি জিন ও মানুষকে কেবল এজন্যই সৃষ্টি করেছি যে তারা আমার ইবাদত করবে।’ সুরা জারিয়াত।

সে পথে আমি কতটুকু অগ্রসর হয়েছি? জীবনের চূড়ান্ত গন্তব্য জান্নাতের দিকে কতটা এগিয়ে যেতে পেরেছি? এর জন্য পাথেয় সংগ্রহ করেছি কতটুকু? নাকি এখনো উদাসীনতার আবর্তে ঘুরপাক খাচ্ছি?

কোরআনে আল্লাহ এমন লোকদের উদ্দেশ করে বলেন, ‘যারা ইমান এনেছে তাদের কি এখনো সময় হয়নি আল্লাহর স্মরণে এবং যে সত্য অবতীর্ণ হয়েছে তাতে তাদের অন্তর বিগলিত হবে?  তারা কি তাদের মতো হবে না, যাদের আগে কিতাব দেওয়া হয়েছিল। এরপর যখন তাদের ওপর দিয়ে দীর্ঘকাল অতিক্রান্ত হলো, তখন তাদের অন্তর শক্ত হয়ে গেল এবং আজ তাদের অধিকাংশই অবাধ্য।’ সুরা হাদিদ।

অতএব নতুন বছরে একজন মুমিনের কর্তব্য হলো বিগত বছরের ভুলত্রুটি সংশোধন করা এবং সেগুলোর জন্য তওবা করে নতুন বছরে নির্ভুল ও পাপমুক্ত জীবনযাপনের জন্য প্রত্যয়ী হওয়া। পরকালে আল্লাহর সামনে হিসাব-নিকাশের মুখোমুখি হওয়ার আগে পৃথিবীতেই জীবনের হিসাব-নিকাশ করে নেওয়া। সূত্র: বিডি প্রতিদিন

লেখক: মাওলানা মাহমূদ হাসান তাসনীম, ইসলামবিষয়ক গবেষক।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর জনপ্রিয়

সর্বশেষ - কৃষি ও আবহাওয়া