a
ছবি: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
আজ ঋতুরাজ বসন্ত!
পলাশ শিমুল কৃষ্ণচূড়ার ডালে
ফাগুনের আগুন ফুল ও ফলে
বসন্তের হাওয়া আজ লাগে মনে
মন আনচান করে উতালা প্রাণে।
ভ্রমরের গুঞ্জনে মুখরিত বনে
বসন্তের বাতাসে ফুলের ঘ্রাণে,
ফুল ফুটুক আর নাই বা ফুটুক
সেজেছে প্রকৃতি বসন্তের আহ্বানে।
প্রকৃতির রং আজ লেগেছে মনে
উতালা মন আজ বাঁধনহারা,
বারো মাসে যদিও ৬টি ঋতু
ঋতুরাজ বসন্ত যেন পাগলা ঘোড়া!
পহেলা ফাগুনে প্রকৃতির রঙ লেগেছে
নানান ফুলে আজ বাহারি রূপ!
ফুল ফুটুক আজ নাই বা ফুটুক
আজ ঋতুরাজ বসন্ত।
ছবি: সংগৃহীত
ফিরে এসো
কামরুল আলম
ফিরে এসো অনামিকা
আমার মনের অন্তরে
রাখবো তোমায় যতন করে
এই মনের গহিনে।
ফিরে এসো অনামিকা
ঘন মেঘের আকাশে,
নেবো তোমায় আপন করে
এই হৃদয়ের গভীরে।
ফিরে এসো অনামিকা
রৌদ্র ঝলমল আকাশে
থাকবে তুমি আমার হয়ে
আমার মনের অন্দরে।
ফিরে এসো অনামিকা
সব মায়া ত্যাগ করে
রাখবো তোমায় সারাজীবন
আমার মনো মন্দিরে।
ফাইল ছবি
ডিম মজুত করে বাজারে কৃত্রিম সংকট তৈরি করে বেশি দামে বিক্রির অভিযোগে রাজধানীর বাড্ডা এলাকায় সাতটি প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা করেছে র্যাব।
প্রতিষ্ঠানগুলোর চারটি ডিমের দোকান, একটি ফলের দোকান ও দুটি রেস্তোরাঁ রয়েছে। আজ সোমবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে এসব প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে ২ লাখ ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
র্যাব-১ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায়। র্যাব সূত্র আরো জানায়, সম্প্রতি কতিপয় অসাধু ব্যক্তি দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির সুযোগে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি মজুত করে জনজীবনে দুর্ভোগ সৃষ্টি করে আসছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে র্যাব-১ ছায়াতদন্ত শুরু করে এবং গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধি করে। এর ধারাবাহিকতায় উত্তর বাড্ডার সাঁতারকুল রোড এলাকায় আবদুল্লাহ স্টোর, এমবিএ ট্রেডার্স, সুমন ডিমের আড়ত, ফলের মেলা, কামরুল রেস্টুরেন্ট, নিউ গ্রিন ঢাকা রেস্টুরেন্ট ও আমিন ট্রেডার্সে ভ্রাম্যমাণ অভিযান পরিচালনা করা হয়। র্যাব সদর দপ্তরের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নাদির শাহর নেতৃত্বে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালিত হয়।
র্যাব-১ সহকারী পুলিশ সুপার (মিডিয়া) পারভেজ রানা গণমাধ্যমকে বলেন, ডিম মজুত করে বাজারে কৃত্রিম সংকট তৈরি করে বেশি দামে বিক্রির অপরাধে ওই সাত প্রতিষ্ঠানের মালিকের কাছ থেকে ২ লাখ ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
র্যাব জানায়, অভিযানে আমিন ট্রেডার্সের মালিক নুরুল আমিন (৪৫), সুমন ডিম আড়তের মালিক সুমনকে (২৫), এমবিএ ট্রেডার্সের মালিক মাহবুবুল আলম (৪৫) ও আবদুল্লাহ স্টোরের মালিক আমিনুলকে (৪৯) ৩০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়।
এ ছাড়া ফলের মেলার মালিক রাসেলকে (৩৫) ২০ হাজার টাকা ও নিউ গ্রিন ঢাকা রেস্টুরেন্টের মালিক সৈয়দ আ. হান্নানকে (৪৮) ৫০ হাজার টাকা এবং কামরুল রেস্টুরেন্টের স্বত্বাধিকারী পরিমল চন্দ্র দেকে (৫১) ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। সূত্র: প্রথম আলো