a
ফাইল ছবি
দ্বিতীয় ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ নভেম্বর) সকাল ৮টায় ভোটগ্রহণ শুরু হয়। যা চলবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত।
দ্বিতীয় ধাপে ৮৪৮টি ইউপির তফসিল ঘোষণা করা হলেও ভোট হচ্ছে মোট ৮৩৮ ইউপিতে। চারটির কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ স্থগিত করা হয়েছে। একটির ভোট বাতিল করেছে ইসি। আর পাঁচটিতে সব প্রার্থী বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। এদিকে ২৬টি ইউপিতে ভোটগ্রহণ হচ্ছে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে।
ফাইল ছবি: এমপি মোকতাদির
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ আসনের সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী বলেছেন, জানাজার নামাজের জন্য কোনও মৌলভী সাহেবের দরকার নাই।
যে কোনো মুসলমান জানাজার নামাজে দাঁড়িয়ে নিয়ত যদি বাংলায়ও করেন, যদি দোয়া-দরুদ না পারেন, তাহলেও নামাজে দাঁড়িয়ে বলেন, আমি এই মাইয়াতের ক্ষমা প্রার্থনার জন্য জানাজার নামাজে দাঁড়ালাম তাহলেও হবে। আমি চ্যালেঞ্জ দিয়ে বললাম এই কথা।
সোমবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এসব কথা বলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী।
তিনি বলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোল্লারা নাকি বলেছেন, ছাত্রলীগের জানাজা পড়াবেন না। ছাত্রলীগের যারা আছে তাদের ঘাবড়ানোর কিছু নাই। তোমাদের জানাজার নামাজ তোমার বাবা-ভাই বা প্রয়োজন হলে আমি জানাজা পড়াব। এরপরও তোমরা জানাজা নিয়ে চিন্তা করবে না। কিন্তু আমরা হেফাজতির কাছে যাব না এই কথা নিশ্চিত থাকো। হেফাজতিরা আমাদের কাছে আসে।
এসময় অন্যান্যদের মাঝে উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি তাজ মোহাম্মদ ইয়াছিন, মুজিবুর রহমান বাবুল, জেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা আল মামুন সরকার, যুগ্ম-সম্পাদক মাহবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু প্রমূখ।
ফাইল ছবি
বাংলাদেশে শুধু নিজের নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কিত নই, পাশাপাশি দূতাবাসসহ যারা এখানে কাজ করেন তাদের নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কিত বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ।
রোববার (২৪ সেপ্টেম্বর) বেসরকারি টিভি চ্যানেল ২৪-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
পিটার হাস বলেন, যুক্তরাষ্ট্র অবাধ, সুষ্ঠু এবং নিরপেক্ষ নির্বাচনের স্বার্থেই ভিসানীতি প্রয়োগ করে থাকে। কতজনের ওপর নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়েছে, তা গুরুত্বপূর্ণ নয়। আমরা নিরপেক্ষভাবে এই ভিসা নীতি প্রয়োগ করেছি। কারও পক্ষে কিংবা কারও বিপক্ষে নয়। তারা ক্ষমতাসীন দলের নাকি বিরোধী দলে, তারা সরকারের পক্ষে নাকি বিপক্ষে।
তিনি বলেন, সরকারি দল, বিরোধীদল ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পর আগামীতে বিচারবিভাগ এবং গণমাধ্যমও ভিসা নীতিতে যুক্ত হতে পারে। এসব কিছুই তাদের কর্মকাণ্ডের ওপর নির্ভর করবে। এখন দেখার বিষয় কতটা নিরপেক্ষভাবে প্রভাবমুক্ত হয়ে বিচারকার্য পরিচালিত হচ্ছে।
ভিসা নীতি কোনো স্বাধীন দেশের ওপর হস্তক্ষেপ নয় উল্লেখ করে রাষ্ট্রদূত বলেন, বিশ্বব্যাপী গণতন্ত্র ও মানবাধিকার পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা যুক্তরাষ্ট্রের দায়িত্ব। প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে চায়ের দোকানদারও অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন চায়। সবাই যখন একই জিনিস চাচ্ছে তখন আমাদের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে তার বাস্তবায়ন করা। সবাই তার দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করবে, এটাই তাদের প্রত্যাশা।
রোহিঙ্গা ইস্যুতে পিটার হাস আরও বলেন, মিয়ানমারে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত সেখানে রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠানো ঠিক হবে না। সূত্র: ইত্তেফাক