a ঢাকা ব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট নিশতিয়াক রাখি ডেঙ্গুতে মারা গেলেন
ঢাকা শুক্রবার, ২৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩২, ১২ ডিসেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

ঢাকা ব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট নিশতিয়াক রাখি ডেঙ্গুতে মারা গেলেন


খোরশেদ আলম:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
মঙ্গলবার, ১০ আগষ্ট, ২০২১, ০৪:৩০
ঢাকা ব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট নিশতিয়াক রাখি ডেঙ্গুতে মারা গেলেন

ফাইল ছবি । নিশতিয়াক আহমেদ রাখি

ঢাকা ব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় মাদারবক্স হলের সাবেক এজিএস নিশতিয়াক আহমেদ রাখি ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন)। 

মাত্র ৫২ বছর বয়সে আজ ভোর ৭টায় গ্রীন লাইফ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয় বলে জানান তার পরিবার।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যায়নকালে ছাত্রদলের রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন রাখি। তিনি ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক পদে দায়িত্ব পালন করেন। তার মৃত্যুতে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, সাংগঠনিক সম্পাদক রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু, সাবেক সংসদ সদস্য নাদিম মোস্তফা প্রমুখ শোক প্রকাশ করেছেন।

পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, গত শনিবার ডেঙ্গজ্বরে আক্রান্ত হয়ে স্ত্রী, দুই ছেলেমেয়েসহ গ্রীন লাইফ হাসপতালে ভর্তি হন। গতকাল অবস্থা খারাপ হলে আইসিইউতে স্থানান্তর করা হয়। আজ সকাল ৭টায় তার মৃত্যু হয়।

নিশতিয়াক আহমেদ রাখির বাবা হামিদ সাহেব ছিলেন একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। ব্যক্তি জীবনে নিশতিয়াক আহমেদ রাখি অনেক সহজ সরল ও বন্ধু-বৎসল ছিলেন। এলাকায় সকল ধরণের মানুষের সাথে তার উঠাবসা ছিল। গরীব, অসহায় ব্যক্তিদের তিনি উদারহস্তে সাহায্য করতেন। 

১/৬, পূর্ব বাসাবো পৈত্রিক বাসার পাশে কদমতলা স্কুল এন্ড কলেজের সন্নিকটে নিজ ফ্লাটে বসবাস করছিলেন। তার স্ত্রী সরকারি স্কুলের সিনিয়র শিক্ষক এবং দুই মেয়ে ও ৪ বছরের এক ছেলে সন্তান রয়েছে।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

জামালপুরে যমুনার পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত


মনিরুজ্জামান, বিশেষ প্রতিনিধি, মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
বুধবার, ৩০ আগষ্ট, ২০২৩, ০১:১২
জামালপুরে যমুনার পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত

ফাইল ছবি

উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল ও ভারী বর্ষণে জামালপুর জেলা যমুনা নদীর পানি বাড়ছে। এ নদীর তীরবর্তী নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হতে শুরু করেছে। আজ বুধবার সকালে মেলান্দহ উপজেলার ঘোষেরপাড়া এলাকায় উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল ও ভারী বর্ষণে জামালপুরে যমুনা নদীর পানি বাড়ছে। এ নদীর তীরবর্তী নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হতে শুরু করেছে।

উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল ও ভারী বর্ষণে জামালপুরে যমুনা নদীর পানি বেড়ে বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। গত ২৪ ঘণ্টায় নদীর পানি ১৪ সেন্টিমিটার বেড়েছে। আজ বুধবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে যমুনার পানি বিপৎসীমার ৮ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। এতে নিম্নাঞ্চলে পানি ঢুকতে শুরু করেছে। নদীতীরবর্তী অঞ্চলের মানুষের মধ্যে পানিবন্দী হয়ে পড়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।

পানি উন্নয়ন বোর্ড জামালপুর কার্যালয়ের পানি পরিমাপক আবদুল মান্নান আজ বুধবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে গণমাধ্যমকে বলেন, কয়েক দিন ধরেই যমুনার পানি বৃদ্ধি পাচ্ছিল। তবে গতকাল রাত থেকে পানি খুব দ্রুত বাড়ছে।

গত ২৪ ঘণ্টায় যমুনার পানি ১৪ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপৎসীমার ৮ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে নদীতীরের নিম্নাঞ্চলে পানি ঢুকতে শুরু করেছে। আগামী দুই দিন আরও কিছুটা পানি বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে। এতে নদীতীরবর্তী এলাকার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হবে। তবে বড় ধরনের কোনো বন্যার আশঙ্কা নেই বলে তিনি জানান।

ইসলামপুর উপজেলার চিনাডুলী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আবদুস সালাম বলেন, যমুনার একদম তীরবর্তী ইউনিয়ন চিনাডুলী। যমুনার পানি বিপৎসীমার ওপরে উঠলেই সবার আগে এই ইউনিয়নের বেশ কিছু গ্রাম প্লাবিত হয়। ইতিমধ্যে বলিয়াদহ, পশ্চিম বাবনা, হাড়গিলাসহ কয়েকটি গ্রামের ফসলি জমি প্লাবিত হয়েছে। আর কয়েক সেন্টিমিটার পানি বাড়লেই এলাকার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়বেন। সূত্র: প্রথম আলো

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

গাজী মাজহারুল আনোয়ার আর নেই


বিনোদন ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
রবিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২২, ১০:৪৮
গাজী মাজহারুল আনোয়ার আর নেই

ফাইল ছবি : গাজী মাজহারুল আনোয়ার

কিংবদন্তি গীতিকার, চলচ্চিত্র পরিচালক, প্রযোজক ও কালজয়ী গানের স্রষ্টা গাজী মাজহারুল আনোয়ার রোববার (৪ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ৬টার দিকে ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ... রাজিউন)।

গাজী মাজহারুল আনোয়ারের পুত্রবধূ শাহানা মির্জা গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, অসুস্থ অবস্থায় রোববার সকাল সাড়ে ৬টার দিকে গাজী মাজহারুল আনোয়ারকে রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। ডাক্তার পরীক্ষা করে বলেন, তার পালস পাওয়া যাচ্ছে না। এর কিছুক্ষণ পর ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

শাহানা মির্জা আরও বলেন, গত কয়েক দিন ধরে এসিডিটির সমস্যায় ভুগছিলেন তিনি। আমরা শনিবার তাকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাই। রক্ত পরীক্ষা করানো হয়েছিল। রোববার উনার আরও অনেক কিছু পরীক্ষা করার কথা ছিল। কিন্তু সকালে তো তিনি চলে গেলেন।

দীর্ঘ ৬০ বছর ধরে বেতার, টেলিভিশন, সিনেমাসহ বিভিন্ন মাধ্যমে প্রায় ২০ হাজার গান রচনা করেছেন গাজী মাজহারুল আনোয়ার। তার লেখা কালজয়ী গানও অসংখ্য। গীতি কবিতায় অবদান রাখার জন্য ২০০২ সালে একুশে পদক লাভ করেন তিনি। পাঁচবার পেয়েছেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার।

তার লেখা কিছু কালজয়ী গান হলো— ‘জয় বাংলা, বাংলার জয়’, ‘আছেন আমার মোক্তার আছেন আমার ব্যারিস্টার’, ‘একতারা তুই দেশের কথা বল রে এবার বল’, ‘একবার যেতে দে না আমার ছোট্ট সোনার গাঁয়’, ‘গানের খাতায় স্বরলিপি লিখে’, ‘আকাশের হাতে আছে একরাশ নীল’, ‘শুধু গান গেয়ে পরিচয়’, ‘ও পাখি তোর যন্ত্রণা’ প্রভৃতি। সূত্র: যুগান্তর

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর জনপ্রিয়

সর্বশেষ - সারাদেশ