a
ফাইল ছবি
আজ সকাল থেকে শুরু হয়েছে সরকার ঘোষিত ১৪ দিনের কঠোর বিধিনিষেধ। শুক্রবার রাজধানীর রাসেল স্কয়ার মোড়ের পুলিশ চেকপোস্টে দেখা যায়, সকাল ৮টা থেকে ৯টার মধ্যে বিভিন্ন পরিবহনের ৫টি বাস এখানে আসে। বাসগুলোর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হয়। প্রতিটি বাসকে ২ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে।
বিধিনিষেধ মানেননি কেনো জানতে চাইলে একটি পরিবহনের সুপারভাইজার বলেন, কুড়িগ্রাম থেকে আসলাম। সায়দাবাদ বাসস্ট্যান্ডে গাড়ি পার্কিং করব। রাস্তায় জ্যাম থাকায় আসতে দেরি হয়ে গেছে। তাই পুলিশ মামলা দিয়েছে। বিধিনিষেধের বিষয়টা জানতাম। এখন পরিস্থিতির শিকার।
বাসগুলোর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা কেনো নেওয়া হয়েছে জানতে চাইলে ওই চেকপোস্টে দায়িত্ব পালন করা ধানমন্ডি ট্রাফিক জোনের সহকারী পুলিশ কমিশনার জাহিদ আহসান বলেন, বিধিনিষেধে গণপরিবহন চলার কোনো সুযোগ নেই। যে কারণেই হোক, তারা রাজধানীতে প্রবেশ করেছে। তাই তাদের জরিমানা করা হয়েছে।
অ্যাডভোকেট পীর ফজলুর রহমান মিসবাহ এমপি
সুনামগঞ্জ-৪ (সদর-বিশ্বম্ভপুর) আসনের জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট পীর ফজলুর রহমান মিসবাহ এমপি এবং তার স্ত্রী মাকসুরা হোসাইন দীনা করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন।
সারাদেশব্যাপী টিকা গ্রহণের প্রথম দিন গত ৭ ফেব্রুয়ারি জেলায় প্রথম পীর ফজলুর রহমান মিসবাহ এমপি ও তার স্ত্রী মাকসুরা হোসাইন দীনা ২ মার্চ সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে কোভিড-১৯ টিকা নেন।
এরপর শরীরে হালকা জ্বর অনুভব করলে করোনা টেস্ট করালে ১৯ মার্চ শুক্রবার সন্ধায় তাদের রিপোর্ট পজিটিভ আসে।
শনিবার ভোররাতে গণমাধ্যমকে পীর ফজলুর রহমান মিসবাহ বলেন, ১৭ মার্চ সুনামগঞ্জ সিভিল সার্জন কার্যালয়ে করোনা টেস্টের জন্য আমি ও আমার স্ত্রী দু’জনের নমুনা দেই। ১৯ মার্চ শুক্রবার সিলেট শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যারয় (শাবির) পিসিআর ল্যাব হতে দু’জনেরই রিপোর্ট পজেটিভ আসে।
তিনি আরও জানান, এখন হালকা জ্বর অনুভব করলেও অন্য আর কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। শুক্রবার রাত হতে ঢাকায় ন্যাম ভবনে আইসোলেশনে থেকেই চিকিৎসা নিচ্ছেন এই দম্পতি।
তাদের সুস্থতার জন্য দলীয় নেতাকর্মী ও দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন পীর ফজলুর রহমান মিসবাহ। সূত্র: যুগান্তর
ফাইল ছবি
ভারতে মারাত্মক আকার ধারণ করেছে করোনার ভাইরাস সংক্রমণ। বিভিন্ন রাজ্যে দেখা দিয়েছে অক্সিজেনের ব্যাপক ঘাটতি। এই পরিস্থিতিতে অনেক জায়গাতেই কালোবাজারি হচ্ছে অক্সিজেনের। কোথাও কোথাও তা বিক্রি হচ্ছে সিলিন্ডার প্রতি ৩০ হাজার টাকায়। ফলে বিপাকেও পড়েছেন করোনা রোগীরা।
এর মধ্যেই দাতা হিসেবে দেখা দিয়েছেন উত্তর প্রদেশের হামিরপুরের একজন ব্যবসায়ী। তিনি করোনা আক্রান্তদের জন্য মাত্র এক টাকায় নিজের কারখানা থেকে অক্সিজেন সিলিন্ডার ভরে দিচ্ছেন। আর তার এই কাজকে স্যালুট জানিয়েছে সবাই।
দেশটির সংবাদ মাধ্যম ‘সংবাদ প্রতিদিন’ এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, হামিরপুরের সুমেরপুর ইন্ডাস্ট্রিয়াল এলাকায় মনোজ গুপ্তার ইস্পাত ফ্যাক্টরি আছে। গত বছরই করোনার প্রথম ঢেউয়ের সময় তিনি আক্রান্ত হয়েছিলেন। আর এবার নিজেই কোভিড আক্রান্তদের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন।