a জীবন রক্ষার্থে জান্তা বাহিনীর ১০৫ সীমান্তরক্ষী বাংলাদেশে আশ্রয়
ঢাকা রবিবার, ৩০ অগ্রহায়ণ ১৪৩২, ১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

জীবন রক্ষার্থে জান্তা বাহিনীর ১০৫ সীমান্তরক্ষী বাংলাদেশে আশ্রয়


আন্তর্জাতিক ডেস্ক: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
সোমবার, ০৫ ফেরুয়ারী, ২০২৪, ১০:১৩
জীবন রক্ষার্থে জান্তা বাহিনীর ১০৫ সীমান্তরক্ষী বাংলাদেশে আশ্রয়

ফাইল ছবি

বান্দরবানে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার তুমব্রু সীমান্তের ওপারে মিয়ানমারে গতরাতেও বিদ্রোহী গ্রুপ আরাকান আর্মির সঙ্গে সেদেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর ব্যাপক সংঘর্ষ হয়েছে। এতে আতঙ্কের মধ্যে আছে সীমান্তবাসীরা। বিদ্রোহীদের হাত থেকে বাঁচতে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছেন মিয়ানমার জান্তা সরকারের ১০৫ সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সদস্য।

তবে ভোরের দিকে গোলাগুলির শব্দ কিছুটা কমেছে। সোমবার সকাল ৬টা থেকে ৯টা পর্যন্ত সীমান্তের ওপারে গোলাগুলির তেমন শব্দ শোনা যায়নি বলে জানিয়েছেন সীমান্তবাসীরা।

এদিকে মিয়ানমারের স্বাধীনতাকামী সংগঠন আরাকান আমি (এএ) বিদ্রোহীদের সঙ্গে চলমান সংঘাতে টিকতে না পেরে জীবন বাঁচাতে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ঢুকে আশ্রয় নিয়েছে তুমব্রু সীমান্তের ৬৮ জন এবং ঘুমধুম সীমান্তের ৩৭ জন মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সদস্য। আশ্রয় নেয়া মিয়ানমার সীমান্তরক্ষীদের মধ্যে বেশ কয়েকজন গুলিবিদ্ধও রয়েছে। গুলিবিদ্ধ আহত দুজনকে কক্সবাজারে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

স্থানীয় ইউপি সদস্য শফিকুল ইসলাম ও আনু মোহাম্মদ বলেন, মিয়ানমার বাহিনীর ছোড়া গুলিতে রোববার দৃই বাংলাদেশী নাগরিক গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে সীমান্তবর্তী গ্রামগুলোর বাসিন্দাদের মধ্যে। সীমান্তবর্তী এলাকাগুলোতে যানবাহন ও লোকজনের চলাচল সীমিত করেছে প্রশাসন। বিদ্রোহীদের তোপের মুখে প্রাণ বাঁচাতে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে তুমব্রু সীমান্তের ওপারের মিয়ানমার ক্যাম্পের ৬৮ জন এবং ঘুমধুম সীমান্তের ওপারে ক্যাম্পের ৩৭ জন মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সদস্য।

জনপ্রতিনিধি ও স্থানীয়রা জানায়, নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম ইউনিয়নের তুমব্রু সীমান্তে মিয়ানমারের অভ্যন্তরে সামরিক জান্তা বাহিনীর সঙ্গে স্বাধীনতাকামী সংগঠন আরকান আর্মী (এএ) মধ্যে তুমুল সংঘাত চলছে।

গত শনিবার থেকে মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনীর দুটি ক্যাম্প দখলের চেষ্টা চালিয়ে আসছে আরাকান আর্মি। ইতিমধ্যে ক্যাম্পগুলোর কিছুটা অংশ দখলে নিয়েছে বিদ্রোহীরা। তবে মিয়ানমার সরকারি বাহিনী হেলিকপ্টার থেকে বোমা ছোড়ার মাধ্যমে পরিস্থিতি সামলানোর চেষ্টা করছে।

বান্দরবানের জেলা প্রশাসক শাহ মোজাহিদ উদ্দিন বলেন, সীমান্তে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হওয়ায় সীমান্তবর্তী এলাকাগুলোতে যানবাহন ও লোকজনের চলাচল সীমিত করা হয়েছে। সীমান্তবর্তী ৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয় বন্ধ রাখা হয়েছে। সীমান্তে টহল বাড়ানো হয়েছে। নিরাপত্তা চৌকিগুলোতে সতর্কবস্থায় রয়েছে বর্ডার গার্ড বিজিবি। সূত্র: যুগান্তর

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

পারস্য উপসাগরে কোনো ধরনের নিরাপত্তাহীনতা সহ্য করা হবেনা: ইরানি কমান্ডার


আন্তর্জাতিক ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
বুধবার, ১৩ অক্টোবর, ২০২১, ১১:০৫
পারস্য উপসাগরে কোনো ধরনের নিরাপত্তাহীনতা সহ্য করা হবেনা: ইরানি কমান্ডার

ফাইল ছবি

পারস্য উপসাগরে কোনো ধরনের নিরাপত্তাহীনতা সহ্য করা হবেনা। মার্কিনিরা, যারা সবসময় নিরাপত্তাহীনতা নিয়ে আসে, তাদের এ অঞ্চলে কোনো জায়গা নেই বলে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন ইরানের ইসলামি রেভুলেশনারি গার্ড কর্পসের (আইআরজিসি) নৌ শাখার কমান্ডার রিয়ার অ্যাডমিরাল আলী রেজা তাংসিরি।

গতকাল মঙ্গলবার ইরানের প্রভাবশালী এই সামরিক কর্মকর্তা এমনটাই জানিয়েছেন। আলী রেজা তাংসিরি বলেন, আইআরজিসি পারস্য উপসাগরের কৌশলগত অঞ্চলে কোনো ধরনের নিরাপত্তাহীনতা বা সংঘর্ষ সহ্য করবে না। পারস্য উপসাগর অঞ্চলে আমাদের এবং আমাদের প্রতিবেশী দেশগুলোর বাসস্থান।

এ সময় ইরানি এ কামান্ডার ইসরায়েলের তীব্র সমালোচনা করে বলেন, কৌশলগত গুরুত্বপূর্ণ এ অঞ্চলে আল কুদসের দখলদার ইসরায়েলের অবৈধ উপস্থিতি নিরাপত্তার সংকট তৈরি করছে। উল্লেখ্য, পারস্য উপসাগরে কয়েকদিন আগেই যুক্তরাষ্ট্রের জাহাজ তাড়া করেছে ইরান। সূত্র: তাসনিম নিউজ এজেন্সি।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

সাবেক প্রতিমন্ত্রী মুফতি ওয়াক্কাস আর নেই


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
বুধবার, ৩১ মার্চ, ২০২১, ১২:২৮
সাবেক প্রতিমন্ত্রী মুফতি ওয়াক্কাস আর নেই

ফাইল ছবি: মুফতি ওয়াক্কাস

জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের সভাপতি ও সাবেক ধর্মপ্রতিমন্ত্রী মুফতি মুহাম্মদ ওয়াক্কাস আর নেই (ইন্না লিল্লাহি...রাজিউন)। বুধবার (৩১ মার্চ) ভোর ৪টা ৪০ মিনিটে রাজধানীর একটি হাসপাতালে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন।

মুফতি ওয়াক্কাস বেশ কিছুদিন ধরে আইসিইউতে চিকিৎসাধীন ছিলেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিলো ৭৩ বছর।

তিনি যশোর-৫ (মণিরামপুর) আসন থেকে ১৯৮৬ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্রপ্রার্থী (মটরগাড়ী প্রতীক) হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করে নির্বাচিত হন। পরে জাতীয় পার্টিতে যোগ দিয়ে ১৯৮৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে অংশ নিয়ে পুনরায় নির্বাচিত হয়ে ধর্ম প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন।

বিভিন্ন কারণে মন্ত্রিত্বের পদে বেশি দিন থাকা হয়নি। এরপর তিনি এরশাদ সরকারের শেষদিন পর্যন্ত জাতীয় সংসদের হুইপের দায়িত্ব পালন করেছিলেন।

এরশাদ সরকারের পতনের পর মুফতি ওয়াক্কাস আবার সক্রিয় হন জমিয়তের রাজনীতিতে। পরে ২০০১ সালের জাতীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে তিনি এমপি নির্বাচিত হন। এছাড়াও ১৯৯১, ১৯৯৬, ২০০৮ ও ২০১৮ সালের জাতীয় নির্বচনে বিএনপি জোটের প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করলেও পরাজিত হন।

তিনি ২০২০ সালের শেষ দিকে হেফাজতে ইসলামের নায়েবে আমির ও ঢাকা মহানগরের প্রধান উপদেষ্টার দায়িত্ব পালন করেন। দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে নিজের নির্বাচনী এলাকায় বেশ সুনাম অর্জন করেছিলেন।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর জনপ্রিয়

সর্বশেষ - আন্তর্জাতিক