a
সংগৃহীত ছবি
এমপি এস এম শাহজাদা 'আর কোন দাবি নাই, ত্রাণ চাই না বাঁধ চাই' এমন প্ল্যাকার্ড গলায় ঝুলিয়ে জাতীয় সংসদে বক্তব্য দিয়েছেন। উপকূলে স্থায়ী বেড়িবাঁধ নির্মাণের জন্য এলাকাবাসীর দাবির প্রতি সমর্থন জানিয়ে তিনি এভাবে বক্তৃতা দেন।
আজ বুধবার (১৬ জুন) জাতীয় সংসদে ২০২১-২২ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটের উপর সাধারণ আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি এ দাবি জানান। এর আগে সকালে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদের বৈঠক শুরু হয়।
বর্তমান প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নূরুল হুদার ভাগ্নে এবং পটুয়াখালী থেকে সরকারি দলের নির্বাচিত সংসদ সদস্য এমপি এস এম শাহজাদা বলেন, সাম্প্রতিক ঘূর্ণিঝড়ের পর তিনি ত্রাণ নিয়ে নিজ নির্বাচনী এলাকায় গিয়েছিলেন। সেখানে জনগণের রোষানলে পড়তে হয়েছে তাকে।
উপকূল এলাকায় প্রায় সংসদ সদস্যকেই এই পরিস্থিতি পড়তে হয়েছে। এলাকাবাসী ত্রাণ চান না তারা স্থায়ী বেড়িবাঁধ চান। এই বক্তব্য দেওয়ার সময় তিনি ওই প্ল্যাকার্ডটি নিজের গলায় ঝুঁলিয়েই বক্তব্য দেন।
এমপি এস এম শাহজাদা বলেন, নিজ এলাকায় ত্রাণ দিতে গেলে এলাকাবাসীও এ রকম প্ল্যাকার্ড ঝুঁলিয়ে দাবি জানিয়েছিল।
সংবাদ সম্মেলন করেন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ উল্ল্যা
বাসার মালিক আমেরিকা প্রবাসী ও তার স্ত্রীর যৌনমিলনের দৃশ্য ক্যামেরাবন্দী করে ফুসকা হাউজের কর্মচারী নিজাম উদ্দিন। পরে সেই ভিডিও ফেসবুকে ছেড়ে দিয়ে প্রবাসীর স্ত্রীর সাথে অবৈধ সম্পর্কস্থাপন ও বিয়ে করে আমেরিকা যাওয়ার স্বপ্ন দেখেছিলো লম্পট ফুসকা হাউজের কর্মচারী নিজাম উদ্দিন।
কিন্তু এই লোভ তাকে পৌঁছে দিয়েছে মৃত্যুপুরীতে। তার অব্যাহত ব্লাকমেইলে-অতিষ্ট হয়ে প্রবাসী ও তার লোকজন খুন করে ফুসকা হাউজের কর্মচারী নিজাম উদ্দিনকে।
গতকাল শনিবার দুপুরে নিজ কার্য্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এবিষয়ে বিস্তারিত তথ্য জানান হবিগঞ্জের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ উল্লা। তিনি জানান, গোপন তথ্যের ভিত্তিতে ১৭ মার্চ দেশত্যাগের সময় ঢাকা শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে নিজাম হত্যাকারী স্বামী ও স্ত্রীকে গ্রেফতার করে পুলিশ।
পরে শুক্রবার সন্ধায় সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট ১ নং আদালতে স্বামী-স্ত্রী ১৬৪ ধারায় জবানবন্দী প্রদান ও হত্যার দায় স্বীকার করেন। এ বিষয়ে স্বামী স্ত্রীসহ ৪ জনকে আসামী করে হত্যা মামলা দায়ের করে পুলিশ।
নিহত ফুসকা হাউজের কর্মচারী নিজাম উদ্দিন মাধবপুর উপজেলার হরিণখোলা গ্রামের ইমাম উদ্দিনের ছেলে।
ফাইল ছবি
ইউক্রেন আত্মসমর্পণ করলেই রাশিয়া সেনা অভিযান বন্ধ করবে। আজ মঙ্গলবার এ কথা জানিয়েছেন ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ।
পেসকভ বলেন, ‘ইউক্রেন যত দ্রুত আত্মসমর্পণ করবে, রাশিয়া ততো দ্রুত সেনা অভিযান বন্ধ করবে।’ এসময় ইউক্রেনের কর্তৃপক্ষকে তাদের সেনাদের অস্ত্রসর্ম্পণ করার নির্দেশ দিতেও বলেছেন পেসকভ।
তিনি বলেন, ‘ইউক্রেন দিক থেকে সবকিছু বন্ধ করতে হবে এবং তাদের সেনাবাহিনীকে অস্ত্রসমর্পণ করার আদেশ দিতে হবে।’ যদিও ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বারবার বলছে, কখনোই তার দেশ রাশিয়ার কাছে আত্মসমর্পণ করবে না।
চলতি বছরের ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে রাশিয়া বিশেষ সেনা অভিযান শুরু করে এবং তা এখনও অব্যাহত আছে। সূত্র: বিবিসি