a
ফাইল ছবি
জয়পুরহাটের পাঁচবিবি রেল স্টেশনের অদূরে কোকতারা এলাকায় রেললাইন ভাঙা দেখে লাল গামছা উড়িয়ে ট্রেন থামায় এক যুবক। এতে অল্পের জন্য রক্ষা পায় ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা পঞ্চগড়গামী পঞ্চগড় এক্সপ্রেস ট্রেনটির যাত্রীরা।
আজ শুক্রবার সকালে এ ঘটনাটি ঘটে। ঘটনার পর থেকে প্রায় ২ ঘণ্টা ট্রেন চলাচল বন্ধ ছিল। পরে হিলি থেকে মেরামত কর্মীরা এসে ভাঙা লাইন ঠিক করার পর ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয়। ট্রেন চালক শাহ আলম বলেন, প্রায় ৮ ইঞ্চি ভেঙ্গে যাওয়া রেল-লাইন দিয়ে ট্রেনটি ৮০ কিমি গতিতে চলতে গেলে দুর্ঘটনার সম্ভাবনা ছিল। স্থানীয় যুবকদের বুদ্ধিমত্তায় বড় ধরনের দুর্ঘটনা থেকে যাত্রীরা রক্ষা পেল বলেও জানান তিনি।
স্থানীয় যুবক শফিকুল বলেন, সকালে রেললাইন দিয়ে হেঁটে যাওয়ার সময় ভাতিজা নাজির রেললাইন ভাঙা দেখে আমাকে জানায়। এসময় ঘাড়ের লাল গামছা উড়িয়ে ট্রেনটি থামাতে সক্ষম হই। পাঁচবিবি স্টেশন মাস্টার আব্দুল আওয়াল বলেন, ভাঙা রেললাইনের অংশটুকু মেরামত করার ২ ঘণ্টা পর ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয়।
ফাইল ছবি
ঘূর্ণিঝড় ইয়াস আঘাত হানার পূর্বেই ক্ষয়-ক্ষতি ও মৃত্যুহানির আশংকায় দেশের সব নদীবন্দর থেকে যাত্রীবাহী নৌযান চলাচল সাময়িক সময়ের জন্য বন্ধ করে দিয়েছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)।
আজ মঙ্গলবার ২৫ মে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) জনসংযোগ দফতর।
কতৃপক্ষের বরাত দিয়ে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে পুনরায় নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত সব ধরনের নৌ চলাচল পুরোপুরি বন্ধ থাকবে।
তীব্রতাপদাহের পর ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের কারনে ঢাকাসহ সারাদেশে থেমে থেমে গুড়িগুড়ি বৃষ্টি হচ্ছে, কোথাও কোথাও দমকা হাওয়াও বইছে। ঝড়টি আগামীকাল দুপুরের দিকে উত্তর উড়িষ্যা ও পশ্চিমবঙ্গ উপকূল পারি দিতে পারে। অতিক্রমের সময় খুলনা, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট , ঝালকাঠি, পিরোজপুর, বরগুনা, পটুয়াখালী, বরিশাল, ভোলা, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, ফেনী, চাঁদপুর ও চট্টগ্রাম জেলাগুলো এবং তার আশপাশের দ্বীপ ও চরগুলোতে দমকা হাওয়াসহ ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টিপাত হতে পারে। একইসাথে এসব এলাকার নিম্নাঞ্চল স্বাভাবিকের চেয়ে ২ থেকে ৪ ফুটে বেশির উচ্চতার জোয়ারের আশঙ্কা আছে।
একইসাথে উত্তর বঙ্গোপসাগর ও গভীর সাগরে মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেয় পর্যন্ত নিরাপদ আশ্রয়ে যেতে বলা হয়েছে। তাদেরকে গভীর সাগরে অবস্থান করতে নিষেধ করা হয়েছে।
মুক্তা দাশ
একটা কথা ছিলো
একটা কথা ছিলো
চার অক্ষরের একটা কথা!
এতোগুলো দিন পেরোলাম
কত সকাল বাসি হলো,
দুপুরের খা খা খা রোদ্দুরে পুড়ে পুড়ে অঙ্গার হলাম!
বিকেল..!
একটু গা এলিয়ে যেই না বাতাসে গা ভিজাচ্ছি,
এলোচুলে হারিয়ে যাচ্ছি অন্য কোন মনে
অমনি ঝুপ করে সন্ধ্যা নেমে এলো উঠোনে।
বারান্দার গ্রিল এর এপাশে আমি!
এতো সব দেখি, শুনি, গায়েও মাখি...
টুকটাক মনমতো সিন্দুকে পুরেও রাখি
সবটাই লোহার গ্রিল এর এপাশে !!
একটা কথা ছিলো
চার অক্ষরের একটা কথা ...!
হাসতে ভুলে গেছি অনেক দিন,
ইটের দেয়াল কাঁপানো বকা খাওয়া হাসি..
এখন আর চাইলেও হাসতে পারি না।
লজ্জাবতী শরীর ছুঁয়েছিলে কোন এক অমৃতযোগে !
শেষ হাসিটা উধাও হলো
আত্মহত্যার অমৃতসুরা পানে ।
লজ্জাবতী’র গোলাপী আভা আজ রক্তাক্ত !
ক্ষত-বিক্ষত হৃদয়ের এফোড় ওফোড়।
একটা কথা ছিলো
চার অক্ষরের একটা কথা ...!!
ভা...লো..বা...সি
ভা...লো....বা...সা ।।