a এক লাফে সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়লো ৯ টাকা
ঢাকা বুধবার, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩২, ২৬ নভেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

এক লাফে সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়লো ৯ টাকা


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
শুক্রবার, ২৮ মে, ২০২১, ০৪:০৫
এক লাফে সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়লো ৯ টাকা

সংগৃহীত ছবি

 

এক লাফে সয়াবিন তেলের দাম বাড়ানো হয়েছে লিটার প্রতি ৯ টাকা। এ তথ্য জানায় বৃহস্পতিবার (২৭ মে) বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন এক বিজ্ঞপ্তিতে।

এখন থেকে এক লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল বিক্রি হবে ১৫৩ টাকায়। আগে এর দাম ছিল ১৪৪ টাকা। এ ছাড়া পাঁচ লিটারের এক বোতল তেল পাওয়া যাবে ৭২৮ টাকায়। এছাড়া খোলা সয়াবিন তেল ১২৯ টাকা, পাম সুপার তেল ১১২ টাকায় লিটার প্রতি দরে বিক্রি হবে।

ভোজ্যতেল বিপণনকারী শীর্ষস্থানীয় কোম্পানি টি কে গ্রুপের পরিচালক (ফাইন্যান্স অ্যান্ড অপারেশনস) মো. শফিউল আথহার তাসলিম গণমাধ্যমকে বলেন, বিশ্ববাজারে তেলের দাম অস্বাভাবিক বেড়ে যাওয়ায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এজন্য আমদানি মূল্য লিটারপ্রতি ১৩ টাকা বাড়ানোর প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে। তবে মন্ত্রণালয় ৯ টাকা বাড়ানোর বিষয়টি অনুমোদন দেয়। নতুন এ দরে আগামী শনিবার থেকে তেল বিক্রি হবে।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

জামানত ছাড়াই গুচ্ছভিত্তিক ঋণ দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
বুধবার, ১৭ আগষ্ট, ২০২২, ১১:১২
জামানত ছাড়াই গুচ্ছভিত্তিক ঋণ দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক

ফাইল ছবি

জামানত ছাড়া কুটির, অতিক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প (সিএমএসএমই) খাতে গুচ্ছভিত্তিক (ক্লাস্টার) ঋণ দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এ জন্য চলতি বছরেই এসএমই ঋণের ১০ শতাংশ ক্লাস্টার ঋণ হিসেবে দিতে বলা হয়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংক সম্প্রতি এ সংক্রান্ত নীতিমালা সব বাণিজ্যিক ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠিয়েছে। এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের এক প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, দেশের অর্থনৈতিক অগ্রযাত্রায় সিএমএসএমই খাতকে এগিয়ে নিতে গুচ্ছভিত্তিক অর্থায়ন বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় একটি ধারণা। সম্ভাবনাময় গুচ্ছগুলো যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা পেলে তা দেশের অর্থনৈতিক অগ্রযাত্রায় উল্লেখযোগ্যভাবে অবদান রাখবে। এ জন্য সিএমএসএমই খাতে গুচ্ছ ভিত্তিতে সহজ শর্তে ব্যাংক ঋণ নিশ্চিত করতে নীতিমালা জারি করা হয়েছে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতিমালায় ক্লাস্টারের সংজ্ঞায় বলা হয়েছে, সর্বোচ্চ ৫ কিলোমিটার সীমানায় অবস্থিত অনুরূপ, সমজাতীয় বা সম্পর্কযুক্ত পণ্য উৎপাদন বা সেবায় নিয়োজিত ৫০ বা ততোধিক উদ্যোগের সমষ্টিকে সামষ্টিকভাবে একটি ক্লাস্টার হিসেবে বিবেচনা করা হবে। এ ক্ষেত্রে ক্লাস্টারের আওতায় অবস্থিত উদ্যোগগুলোর ব্যাবসায়িক শক্তি, দুর্বলতা, সুযোগ ও হুমকি হবে একই ধরনের। এতে আরো বলা হয়, চলতি ২০২২ সালে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো সিএমএসএমই খাতে যে ঋণ দেবে, তার ১০ শতাংশ গুচ্ছভিত্তিক হতে হবে। পরবর্তী সময়ে এ লক্ষ্যমাত্রার পরিমাণ প্রতি বছর কমপক্ষে ১ শতাংশ হারে বাড়িয়ে ২০২৪ সালের মধ্যে কমপক্ষে ১২ শতাংশে উন্নীত করতে হবে। বাংলাদেশ ব্যাংক প্রয়োজনে এই লক্ষ্যমাত্রা পরিবর্তন করতে পারবে। ক্লাস্টারে যে ঋণ দেওয়া হবে, তার ৫০ শতাংশ বাংলাদেশ ব্যাংক নির্ধারিত ক্লাস্টারে দিতে হবে। বাকি ৫০ শতাংশ দিতে হবে অন্য ক্লাস্টারে।

ক্লাস্টারের উদ্যোক্তাদের চলতি মূলধন ও মেয়াদি উভয় ধরনের ঋণ দেওয়া যাবে। ঋণের মেয়াদ হবে সর্বোচ্চ পাঁচ বছর। তবে ঋণ পরিশোধে গ্রেস পিরিয়ড হবে সর্বোচ্চ ছয় মাস। ঋণের ক্ষেত্রে ব্যক্তিগত, সামাজিক বা গ্রুপ জামানতকে বিবেচনায় নেওয়া যাবে। এ ছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংকের ক্রেডিট গ্যারান্টি স্কিমের আওতায় ঋণ দেওয়া যাবে।

প্রসঙ্গত, সিএমএসএমই খাতে ঋণ বাড়াতে ২৫ হাজার কোটি টাকার পুনঃঅর্থায়ন তহবিল গঠন করেছ কেন্দ্রীয় ব্যাংক। যার সুদের হার সর্বোচ্চ ৭ শতাংশ। এই তহবিলের ঋণে ক্রেডিট গ্যারান্টি সুবিধা দেবে বাংলাদেশ ব্যাংক।

এ নিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, সিএমএসএমই খাতের প্রান্তিক পর্যায়ের অনেক গ্রাহকের ঋণ পরিশোধের সামর্থ্য থাকলেও প্রাতিষ্ঠানিক ঋণ নেওয়ার জন্য তারা প্রয়োজনীয় সহায়ক জামানত দিতে সক্ষম হন না। এ জন্য তাদের ঋণের বিপরীতে ক্রেডিট গ্যারান্টি সুবিধা প্রদান করার আবশ্যকতা দেখা দিয়েছে। এ জন্য ২৫ হাজার কোটি টাকার তহবিলের ঋণেও এই সুবিধা দেওয়া হবে। এর আগে ২০১৯ সালে সিএসএমএই খাতের মাস্টার সাকুলারে ক্লাস্টারের কথা উল্লেখ থাকলেও এর ব্যাখ্যা বা সংজ্ঞা নির্ধারণ করা ছিল না। ফলে কোন ঋণটি ক্লাস্টারের আওতায় পড়বে বা এর মানদণ্ডই বা কি হবে—তা নিয়ে ব্যাংকারদের মধ্যে স্পষ্ট কোনো ধারণা ছিল না।

এসব সমস্যা সমাধানে প্রথমবারের মতো ‘ক্লাস্টারভিত্তিক’ অর্থায়নে উত্সাহ দিতে এ বিষয়ে নীতিমালা জারি করল কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

জাতীয় শিল্প নীতিতে ক্লাস্টারের কোনো সংজ্ঞা নির্ধারণ করা নেই। সে বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে, ভবিষ্যতে ‘জাতীয় শিল্পনীতিতে নির্ধারণ করে দেওয়া সংজ্ঞাই ‘ক্লাস্টার’ এর সংজ্ঞা হিসেবে ধরা হবে। পণ্য ও সেবার ধরন অনুযায়ী ১৩টি খাতকে অগ্রাধিকার ও উচ্চ অগ্রাধিকার এই দুই ভাগে বিভক্ত করা হয়। উচ্চ অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত ক্লাস্টারসমূহের মধ্যে রয়েছে—কৃষি,খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ এবং কৃষি যন্ত্রপাতি প্রস্তুতকারী শিল্প, তৈরি পোশাক শিল্প, নিটওয়্যার, ডিজাইন ও সাজসজ্জা, আইসিটি, চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য শিল্প, লাইট ইঞ্জিনিয়ারিং, পাট ও পাটজাত শিল্প।

অগ্রাধিকারের তালিকায় রাখা হয়েছে প্লাস্টিক ও অন্যান্য সিনথেটিক্স শিল্প, পর্যটন শিল্প, হোম টেক্সটাইলসামগ্রী, নবায়নযোগ্য শক্তি বা সোলার পাওয়ার, অটোমোবাইল প্রস্তুত ও মেরামতকারী শিল্প, তাঁত, হস্ত ও কারুশিল্প, বিদ্যুত্সাশ্রয়ী যন্ত্রপাতি (এলইডি, সিএফএল বাল্ব উৎপাদন), ইলেক্ট্রনিক যন্ত্রপাতি নির্মাণ শিল্প/ইলেকট্রনিক ম্যারেটিরিয়াল উন্নয়ন শিল্প, জুয়েলারি শিল্প, খেলনা শিল্প, প্রসাধনী ও টয়লেট্রিজ শিল্প, আগর শিল্প, আসবাবপত্র শিল্প, মোবাইল/কম্পিউটার/টেলিভিশন সার্ভিসিং খাত। এর বাইরে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানও যে কোনো খাতকে ‘ক্লাস্টার’ হিসেবে বিবেচনায় নিয়ে তা অন্যান্য খাত হিসেবে দেখাতে পারবে। সূত্র: ইত্তেফাক

 

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

পাকিস্তান থেকে দ্বিতীয়বার জাহাজে যেসব পণ্য আনা হলো


আন্তর্জাতিক ডেস্ক: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
শনিবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০২৪, ০৭:৪৮
পাকিস্তান থেকে দ্বিতীয়বার জাহাজে যেসব পণ্য আনা হলো

ছবি সংগৃহীত

 

নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তানের করাচি বন্দর থেকে কনটেইনার পণ্য নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছেছে সেই জাহাজ। নির্ধারিত সময়ের এক দিন পর শনিবার বিকাল পাঁচটার দিকে ‘এমভি ইউয়ান জিয়াং ফা ঝং’ নামের কনটেইনার জাহাজ বন্দরে পৌঁছায়। জাহাজটিতে করে এবার পাকিস্তান থেকে সবচেয়ে বেশি এসেছে পরিশোধিত চিনি ও খনিজ পদার্থ ডলোমাইট।

এর মধ্যে পাকিস্তান থেকে আনা হয় ২৯৭ একক কনটেইনার, বাকিগুলো সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে। এবার আমিরাত ও পাকিস্তান থেকে আনা হয়েছে ৮১১ একক কনটেইনার পণ্য, যার মধ্যে ৮৬ শতাংশই পাকিস্তানের।

পাকিস্তান থেকে এবার সবচেয়ে বেশি এসেছে পরিশোধিত চিনি। মোট ২৮৫ কনটেইনারে ১ লাখ ৪৮ হাজার ২০০ ব্যাগ চিনি আনা হয়েছে। চিনির পরিমাণ প্রায় সাড়ে ৭ হাজার টন। এই চিনি এনেছে খাদ্য প্রক্রিয়াজাত শিল্পগ্রুপ প্রাণ–আরএফএল, শেহজাদ ফুড প্রোডাক্টস, সেভয় আইসক্রিম কারখানা ও ব্রডওয়ে ইন্টারন্যাশনাল।

চিনির পর পাকিস্তান থেকে সবচেয়ে বেশি আনা হয়েছে ডলোমাইট। ডলোমাইট আমদানি হয়েছে ১৭১ কনটেইনারে। কাচশিল্পে ব্যবহারের জন্য এই কাঁচামাল এনেছে নাসির ফ্লোট গ্লাস ও আকিজ গ্লাস ইন্ডাস্ট্রিজ।

পাকিস্তান থেকে আমদানি হওয়া আরেকটি পণ্য হলো সোডা অ্যাশ। এই পণ্য আমদানি হয়েছে ১৩৮ কনটেইনারে। শিল্পে ব্যবহারের এই কাঁচামাল এনেছে নাসির ফ্লোট গ্লাসসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান।

এ ছাড়া শতভাগ রপ্তানিমুখী পোশাক কারখানাগুলো এনেছে কাপড়ের রোল। মোট ৪৬টি কনটেইনারে রয়েছে কাপড়ের রোল। আলু আমদানি হয়েছে ১৮ একক কনটেইনারে। এ ছাড়া জয়পুরহাটের পিঅ্যান্ডপি ট্রেডিং ২০ কনটেইনারে আখের গুড় এনেছে। এসব পণ্যের পাশাপাশি পুরোনো লোহার টুকরা, রেজিন, থ্রি–পিস ইত্যাদি পণ্য আমদানি হয়েছে। সূত্র: যুগান্তর

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

সর্বশেষ - অর্থনীতি