a
ফাইল ছবি
সোমবার (২৪ মে) সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অবমুক্ত হলো নায়িকা শবনম বুবলীর নতুন ছবির লুক। তিনটি দর্শনে পাওয়া গেল এই চিত্রনায়িকাকে। যাতে দেখা যায় সাধারণ সালোয়ার-কামিজ, পাশ্চাত্য ও শাড়িতে হাজির হয়েছেন এই নায়িকা।
আজ বিকাল ৪টায় লুকগুলো প্রকাশিত করেছে বেঙ্গল মাল্টিমিডিয়া লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক সৈয়দ আশিক রহমান জানান, আগামীকাল (২৫ মে) থেকে ছবিটির দৃশ্যধারণ শুরু হবে।
তিনি বলেন, ‘চলতি মাসের ৭ তারিখে শুটিংয়ের সব ধরণের প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছিল।কিন্তু করোনার প্রকোপ বেড়ে যাওয়ায় সবার স্বাস্থ্যঝুঁকির বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে দৃশ্যধারণ শুরু করা হয়নি। আগামীকাল ২৫ মে উত্তরায় আমরা সিনেমার মহরত ও শুটিং শুরু করতে যাচ্ছি। আমাদের টার্গেট থাকবে একটানা ৩০দিন শুটিং করার। বাকিটা পরিস্থিতির উপর নির্ভর করছে।’
বেঙ্গল মাল্টিমিডিয়া স্টুডিওতে গত ১৮ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর তেজগাঁও সাংবাদিক সম্মেলনে ‘লিডার, আমিই বাংলাদেশ’-এর সাইনিং অনুষ্ঠিত হয়েছিল। এসময় উপস্থিত হয়েছিলেন শাকিব ও বুবলী। তপু খান ছবিটি পরিচালনা করছেন।
ফাইল ফটো: কাজী হায়াৎ
পরিচালক ও অভিনেতা কাজী হায়াৎ ও তার স্ত্রী দুজনই কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত হয়েছেন। গতকাল বুধবার রাতে তাদের করোনা রিপোর্ট পজিটিভ আসে। তারা দু'জনই বাসায় আইসোলেশনে আছেন।
কাজী হায়াৎ নিজেই বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন। তিনি আরও বলেন, ‘কয়েকদিন আগে হঠাৎ আমার শরীরে জ্বর আসে। প্রথমে ভেবেছিলাম স্বাভাবিক জ্বর। কিন্তু তিনদিন ধরে জ্বর না কমায় আমার স্ত্রীসহ দু'জনই করোনা পরীক্ষা করাই।’
কাজী হায়াৎ বলেন, ‘আমরা দুই জনই গত ২ মার্চ রাজধানীর মগবাজারের একটি হাসপাতাল থেকে করোনার টিকা নিয়েছিলাম।’
এখন হালকা জ্বর অনুভব করলেও দুই জনের মধ্যে কোনো শারীরিক জটিলতা নেই বলে জানিয়েছেন।
তিনি দেশবাসীর নিকট সুস্থতার জন্য দোয়া চেয়ে এই চলচ্চিত্র পরিচালক আরও জানান, ওপেন হার্ট সার্জারি হয়েছিল তার এবং ১০টি রিং পরানো। তার স্ত্রীর হার্টেও ৫টি রিং পরানো আছে।
ফাইল ছবি: ধর্ম উপদেষ্টা মাওলানা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন
বাংলাদেশীরা জাহাজে করে কম খরচে হজে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে বলে জানিয়েছেন ধর্ম মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মাওলানা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন। গতকাল রাতে মাদারীপুরের শিবচরের জামিয়াতুস সুন্নাহ মাদরাসায় সীরাতুন্নবী মাহফিলে প্রধান অতিথির আলোচনায় তিনি এ কথা জানান।
ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, স্বাধীনতাপূর্ব এবং স্বাধীনতা উত্তর হাজিরা জাহাজে করে হজ করতে যেতেন। আমরা পরীক্ষামূলকভাবে জাহাজে করে হাজিদের হজে পাঠানোর বিষয়টি আলোচনা করেছি। সৌদি সরকারও এ বিষয়ে সম্মতি দিয়েছে। ইতিমধ্যে আমরা জাহাজ কোম্পানির মালিকদের সঙ্গেও আলোচনা করেছি।
এ বছরই আমরা জাহাজে পাঠানোর চেষ্টা করছি। আমরা একটা ডোর ওপেন করে দিয়ে যেতে চাই। এ দেশের সাধারণ মানুষ যাতে কম খরচে হজ করতে পারেন। এ সময় তিনি আরও বলেন, হাজিদের সার্বিক সহযোগিতার বিষয়ে সৌদি সরকার আন্তরিক রয়েছে। আমরা আপাতত দুটি প্যাকেজ চালু করবো। স্বল্প খরচে কাবা শরিফ এবং মদিনা শরিফ থেকে এক কিলোমিটারের মধ্যে এবং আরেকটু দূরে! হাজিরা হেঁটেও যেন কাবা শরীফে আসতে পারেন।
তাছাড়া বাংলাদেশ বিমানে খরচ বেশি। আমরা তাদের সঙ্গে আলোচনা করছি, যাতে খরচটাও কমিয়ে আনা যায়। আমরা আশাবাদী, হজ প্যাকেজগুলো সাশ্রয়ী মূল্যে করতে পারবো।
কওমী শিক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে তিনি বলেন, কওমী মাদরাসার সনদকে কিভাবে কার্যকর করা যায়, কোন কোন ক্ষেত্রে কওমী মাদরাসা থেকে প্রাপ্ত সনদ কাজে লাগানো যায় সে বিষয়েও বর্তমান সরকার কাজ করবে। সূত্র:মানবজমিন