a শাকিব-অপুর সংসার জোড়া লাগার গল্প
ঢাকা শুক্রবার, ৪ পৌষ ১৪৩২, ১৯ ডিসেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

শাকিব-অপুর সংসার জোড়া লাগার গল্প


বিনোদন ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
শনিবার, ১১ ফেরুয়ারী, ২০২৩, ১২:৪৭
শাকিব-অপুর সংসার জোড়া লাগার গল্প

ফাইল ছবি

সাবেক স্বামী চিত্রনায়ক শাকিব খানের সঙ্গে সম্পর্কের বরফ ধীরে ধীরে গলছে বলে জানিয়েছে চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস। শাকিব খানের পরিবারের সঙ্গে সম্পর্ক আরও দৃঢ় হয়েছে বলে ভারতীয় গণমাধ্যমে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এসব তথ্য জানান অপু বিশ্বাস। বিষয়টি নিয়ে আলোচনার মধ্যে গণমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে অপু বিশ্বাস জানালেন, শাকিব খানের সঙ্গে এখন প্রায়ই তাঁর কথাবার্তা হয়। ব্যক্তিগত ব্যাপারের পাশাপাশি কাজ নিয়েও পরামর্শ পান তাঁর কাছে।

অপু বলেন, ‘আমরা দুজন মিলেই জয়কে স্কুল থেকে আনা-নেওয়া করি। কখনো আমি রেখে আসি, শাকিব নিয়ে আসে। শাকিব রেখে আসে, আমি নিয়ে আসি। তা ছাড়া শাকিব আমার ব্যক্তিগত ব্যাপার বা মিডিয়াতে কাজের ব্যাপারেও মাঝেমধ্যে পরামর্শ দেয়।’

অপু বিশ্বাসের উপলব্ধিগুলো প্রকাশ্যে আসার পর ইন্ডাস্ট্রিতে কানাঘুষা চলছে, বিচ্ছেদ ভুলে আবার এক ছাদের নিচে আসছেন এ জুটি? বিষয়টি জানতে চাইলে অপু বিশ্বাস বললেন, ‘সেটা এখন বলব না, সময় বলে দেবে। আগে কী করছে না করছে, সেটা আমি জানি না, শাকিবের এখন অনেক পরিবর্তন লক্ষ করেছি। সন্তান, পরিবার-পরিজনের প্রতি দারুণ আবেগ কাজ করে তার। শাকিব একজন ভালো মনের মানুষ।’

আব্রাহাম খান জয় বেশির ভাগ সময়ই শাকিব খানের গুলশানের বাসায় দাদা-দাদির কাছে থাকে। সেই সুবাদে অপু বিশ্বাসের শাকিবের বাসায় যাতায়াত বেড়েছে। অপু বিশ্বাস বলেন, ‘আমার তো মা-বাবা নেই। শ্বশুর-শাশুড়িই এখন আমার মা-বাবা। তো বাবা-মায়ের বাসায় যাব না কেন? প্রায়ই যাওয়া হয় সেখানে। তাঁরা আমাকে একেবারেই মেয়ের আদরে দেখেন। আমাকে খুব ভালোবাসেন তাঁরা। আমার মা মারা যাওয়ার পর কাছের মানুষদের সঙ্গে মিলেমিশে থাকার বিষয়টি আমি নিজ থেকে বেশি অনুভব করেছি। এতে তাঁদের সঙ্গে সম্পর্কটা আরও গাঢ় হয়েছে আমার।’

অপু বলেন, ‘কয়েক দিন আগে আমি শাশুড়ির কাছে ফোন করে ইলিশ মাছ খেতে চেয়েছিলাম। মা বললেন, “ঠিক আছে আমি রান্না করছি। একটু পর ফোন করে জানাও সঙ্গে কী দিয়ে রান্না করব।” এর পর আমি ফোন রেখে ভুলে গেছি। হঠাৎই শাশুড়ির ফোন। ধমকের স্বরে বললেন, “এই মেয়ে, তুমি কী দিয়ে ইলিশ খাবে, জানাতে বললাম, দেরি করছ কেন?” এই হলে আমার শাশুড়ি। সত্য কথা বলি, আমার জীবনে ভুলভ্রান্তি হতে পারে, কিন্তু আমি একটা পর্যায়ে এসে বুঝেছি, তাঁরা কতটা ভালো মনের মানুষ। এখন কতটা আমাকে ভালোবাসেন তাঁরা।’

শাকিবের ছোট বোন মনির সঙ্গেও অপুর মান-অভিমান ভেঙে আবার দুজনের বন্ধুর সম্পর্ক তৈরি হয়েছে। অপু বিশ্বাস বলেন, ‘সে আমাকে খুব ভালোবাসত, আমিও। কিন্তু মাঝে আমার আর শাকিবের ঘটনার কারণে সেই সম্পর্ক ভেঙে যায়। এখন আমাদের সেই পুরোনো সম্পর্ক ফিরেছে। মনি আমার কাছে ঠিক বন্ধুর মতোই। মনি তো জানে আমি কী খেতে পছন্দ করি। মাঝে মধ্যে মনি সেই আইটেমের খাবার রান্না করে আমাকে ডেকে নেয়।’ সূত্র:প্রথমআলো

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

মিশা-মিতার প্রেমকাহিনী সিনেমার প্রেম কাহিনীকেও হার মানায়!


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
সোমবার, ১৪ ফেরুয়ারী, ২০২২, ০৯:৫৯
মিশা-মিতার প্রেমকাহিনী সিনেমার প্রেম কাহিনীকেও হার মানায়!

ফাইল ছবি

ঢাকাই সিনেমার শীর্ষ খলনায়ক মিশা সওদাগর। পর্দায় নানা চরিত্রে অভিনয় করে থাকেন তিনি। অধিকাংশই নেতিবাচক অথচ পর্দার মিশা আর বাস্তবের মিশার মধ্যে পার্থক্য আকাশ-পাতাল তফাৎ। যতটা নেতিবাচক, বাস্তবে ততটাই ইতিবাচক।

এই অভিনেতা বাস্তব জীবনে একজন দারুণ প্রেমিক। তার প্রেমকাহিনী যেকোনো সিনেমার গল্পকেও হার মানায়।

আজ বিশ্ব ভালোবাসা দিবস। এমন দিনে মিশা সওদাগর জানান, বিয়ের আগে ১০ বছর চুটিয়ে প্রেম করেছেন। প্রেমের যখন শুরু তখন মিশা ম্যাট্রিক (এসএসসি) পরীক্ষার্থী। আর স্ত্রী মিতা পড়তেন নবম শ্রেণিতে। মিশা বলেন, ‘আমার আম্মা ও মিতার আম্মা নিকটাত্মীয়। আমাদের বাসা এবং তাদের বাসায় যাতায়াত ছিল। সেই সূত্র ধরেই প্রেম।

মিশা সওদাগর বলেন, প্রথম দেখায় মিতার যে জিনিসটা পছন্দ হয়… আমরা তো ঢাকার লোক, নিজের ড্রেসআপ গেটআপের দিকে খেয়াল করতাম। পড়াশোনার দিকে খেয়াল করতাম না। কিন্তু মিতা ফাইভে বৃত্তি পাওয়া মেয়ে। তার মেধা আমাকে খুব আকৃষ্ট করে। এই জায়গা থেকে আমার ফিল আরম্ভ হয়। প্রথম একটা চিঠি দিয়ে প্রেমের শুরুটা করেছিলেন মিতা। তবে দুজনের ১০ বছরের প্রেমের গল্প মোটেও সহজ ছিল না। ছিল পারিবারিক আপত্তি। এমনকী মিশা দেখা করতে যাওয়ায় মেডিকেলে পড়া হয়নি মিতার। সেই গল্প মিশা বলেন এভাবে- ‘মিতা চট্টগ্রাম মেডিকেলে চান্স পায়।

আমি সেখানে দেখা করতে গিয়েছিলাম। সেই খবরে মিতার আব্বা চট্টগ্রামে তার পড়া বন্ধ করে দিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পদার্থবিজ্ঞানে ভর্তি করে দেন। এ ছাড়া আরও অনেক ঝামেলা গেছে আমাদের। কিন্তু, আমরা দুজন দুজনকে ছাড়িনি। একবার এক ছেলের সঙ্গে বিয়ে ঠিক করে তাকে বিদেশে পাঠাতে চেয়েছিল, তখন আমরা বিয়ে করে ফেলি।' বর্তমানে মিশা-মিতা দম্পতির দুই পুত্র। তারা আমেরিকায় থাকেন। আর সুযোগ পেলেই মিশা উড়াল দেন স্ত্রী-পুত্রকে সময় দিতে। সূত্র: সমকাল

 

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

ফ্যাসিস্ট সরকারকে সরাতে দুটি শক্তি দরকার: ফখরুল


নিউজ ডেস্ক:
মঙ্গলবার, ০৬ এপ্রিল, ২০২১, ০৭:০৯
ফ্যাসিস্ট সরকারকে সরাতে দুটি শক্তি দরকার: ফখরুল

ফাইল ছবি

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘সংগঠন গড়ে না তুললে আন্দোলন কিভাবে হবে? আমরা শুধুমাত্র আনুষ্ঠানিকতায় চলে গেছি, আমরা দোয়া করছি, মিলাদ করছি, স্মরণ সভা করছি। সরকার পরিবর্তন করতে হলে, ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারকে সরাতে হলে তো প্রধান যে দুইটা শক্তি দরকার। একটা হচ্ছে ছাত্র সংগঠন, আরেকটি শ্রমিক সংগঠন।

তিনি বলেন, ‘সেই সংগঠন তো আমরা সেভাবে গড়ে তুলতে পারছি না। সেটা তো আমাদের ব্যর্থতা। সেই কারণে আমি অনুরোধ করবো আসুন আমরা সবাই পরস্পরের সাথে যোগাযোগ করি, কথা বলি কিভাবে সংগঠনগুলোকে আবার গড়ে তোলা যায় সেই চেষ্টা করি।’

আজ মঙ্গলবার দুপুরে জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের এক ভার্চুয়াল আলোচনায় এ দাবি জানান তিনি। ফখরুল বলেন, ‘এই করোনাকালে অবশ্যই শ্রমিকদেরকে সাবসিডি দিতে হবে। প্রত্যেক শ্রমিক নেতা, শ্রমিক কর্মী ভাই যারা আছেন তাদেরকে অবশ্যই সরকারের তরফ থেকে ত্রাণ সহযোগিতা করতে হবে। এই মুহুর্তে এটাই হচ্ছে সবচেয়ে বড় দাবি।’

বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আমাদের দলের অনেক কষ্ট, অনেক দুঃসময়। অনেক প্রতিকূলতার মধ্যে দিয়ে আমরা যাচ্ছি। আমাদের প্রধান যিনি আমাদের নেতৃত্ব দেন যার কথায় আমরা অনুপ্রাণিত হই, আমরা ঝাঁপিয়ে পড়ি সেই দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া তিন বছর ধরে আজকে কারাগারে। এটা ভাবা যায় না কল্পনা করা যায় না।’ সূত্র:বিডিপ্রতিদিন

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

সর্বশেষ - বিনোদন