a
ফাইল ছবি
সাবেক স্বামী চিত্রনায়ক শাকিব খানের সঙ্গে সম্পর্কের বরফ ধীরে ধীরে গলছে বলে জানিয়েছে চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস। শাকিব খানের পরিবারের সঙ্গে সম্পর্ক আরও দৃঢ় হয়েছে বলে ভারতীয় গণমাধ্যমে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এসব তথ্য জানান অপু বিশ্বাস। বিষয়টি নিয়ে আলোচনার মধ্যে গণমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে অপু বিশ্বাস জানালেন, শাকিব খানের সঙ্গে এখন প্রায়ই তাঁর কথাবার্তা হয়। ব্যক্তিগত ব্যাপারের পাশাপাশি কাজ নিয়েও পরামর্শ পান তাঁর কাছে।
অপু বলেন, ‘আমরা দুজন মিলেই জয়কে স্কুল থেকে আনা-নেওয়া করি। কখনো আমি রেখে আসি, শাকিব নিয়ে আসে। শাকিব রেখে আসে, আমি নিয়ে আসি। তা ছাড়া শাকিব আমার ব্যক্তিগত ব্যাপার বা মিডিয়াতে কাজের ব্যাপারেও মাঝেমধ্যে পরামর্শ দেয়।’
অপু বিশ্বাসের উপলব্ধিগুলো প্রকাশ্যে আসার পর ইন্ডাস্ট্রিতে কানাঘুষা চলছে, বিচ্ছেদ ভুলে আবার এক ছাদের নিচে আসছেন এ জুটি? বিষয়টি জানতে চাইলে অপু বিশ্বাস বললেন, ‘সেটা এখন বলব না, সময় বলে দেবে। আগে কী করছে না করছে, সেটা আমি জানি না, শাকিবের এখন অনেক পরিবর্তন লক্ষ করেছি। সন্তান, পরিবার-পরিজনের প্রতি দারুণ আবেগ কাজ করে তার। শাকিব একজন ভালো মনের মানুষ।’
আব্রাহাম খান জয় বেশির ভাগ সময়ই শাকিব খানের গুলশানের বাসায় দাদা-দাদির কাছে থাকে। সেই সুবাদে অপু বিশ্বাসের শাকিবের বাসায় যাতায়াত বেড়েছে। অপু বিশ্বাস বলেন, ‘আমার তো মা-বাবা নেই। শ্বশুর-শাশুড়িই এখন আমার মা-বাবা। তো বাবা-মায়ের বাসায় যাব না কেন? প্রায়ই যাওয়া হয় সেখানে। তাঁরা আমাকে একেবারেই মেয়ের আদরে দেখেন। আমাকে খুব ভালোবাসেন তাঁরা। আমার মা মারা যাওয়ার পর কাছের মানুষদের সঙ্গে মিলেমিশে থাকার বিষয়টি আমি নিজ থেকে বেশি অনুভব করেছি। এতে তাঁদের সঙ্গে সম্পর্কটা আরও গাঢ় হয়েছে আমার।’
অপু বলেন, ‘কয়েক দিন আগে আমি শাশুড়ির কাছে ফোন করে ইলিশ মাছ খেতে চেয়েছিলাম। মা বললেন, “ঠিক আছে আমি রান্না করছি। একটু পর ফোন করে জানাও সঙ্গে কী দিয়ে রান্না করব।” এর পর আমি ফোন রেখে ভুলে গেছি। হঠাৎই শাশুড়ির ফোন। ধমকের স্বরে বললেন, “এই মেয়ে, তুমি কী দিয়ে ইলিশ খাবে, জানাতে বললাম, দেরি করছ কেন?” এই হলে আমার শাশুড়ি। সত্য কথা বলি, আমার জীবনে ভুলভ্রান্তি হতে পারে, কিন্তু আমি একটা পর্যায়ে এসে বুঝেছি, তাঁরা কতটা ভালো মনের মানুষ। এখন কতটা আমাকে ভালোবাসেন তাঁরা।’
শাকিবের ছোট বোন মনির সঙ্গেও অপুর মান-অভিমান ভেঙে আবার দুজনের বন্ধুর সম্পর্ক তৈরি হয়েছে। অপু বিশ্বাস বলেন, ‘সে আমাকে খুব ভালোবাসত, আমিও। কিন্তু মাঝে আমার আর শাকিবের ঘটনার কারণে সেই সম্পর্ক ভেঙে যায়। এখন আমাদের সেই পুরোনো সম্পর্ক ফিরেছে। মনি আমার কাছে ঠিক বন্ধুর মতোই। মনি তো জানে আমি কী খেতে পছন্দ করি। মাঝে মধ্যে মনি সেই আইটেমের খাবার রান্না করে আমাকে ডেকে নেয়।’ সূত্র:প্রথমআলো
ফাইল ছবি: বুমরাহ ও সঞ্জনা
অনেক জল্পনা-কল্পনার পর অবশেষে টেলিভিশন ক্রীড়া উপস্থাপিকা সঞ্জনা গণেশনের সঙ্গে সাতপাকে বাঁধা পড়লেন ভারতীয় ক্রিকেটের পেস বোলিং সুপারস্টার জসপ্রীত বুমরাহ।
বিভিন্ন রিপোর্ট অনুযায়ী, সোমবার গোয়ায় বিলাসবহুল এক রিসোর্টে দুজনে বিয়ে করেছেন। বিয়েতে মাত্র ২০ জন অতিথি উপস্থিত ছিলেন। বিয়েতে কাউকে মোবাইল নিয়ে ঢুকার অনুমতি ছিলনা।
আজ টুইটারে বিয়ের আনুষ্ঠানকতা পোস্ট করেছেন বুমরাহ নিজেই। সেখানে তিনি লিখেছেন, ‘ভালোবাসা যদি আপনাকে যোগ্য মনে করে, তাহলে তা আপনার রাস্তা নির্দেশ করে দেয়। ভালোবাসার পথে হেঁটে আমাদের একসঙ্গে নয়া পথের সূচনা হলো। আজ আমাদের জীবনের অন্যতম সুখের দিন এবং আমাদের বিযের খবর ও আনন্দ আপনাদের সঙ্গে বিয়ে করে নিতে পেরে নিজেদের ধন্য মনে করছি।’
ইনস্টাগ্রামে নিজের অ্যাকাউন্টে বিয়ের ছবি পোস্ট করেছেন সঞ্জনাও। সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
ছবিঃ মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
সাইফুল আলম, ঢাকা: বর্তমান সরকারকে নিবন্ধীত অনিবন্ধীত সকল দলের সাথে সংলাপ করা ও আলোচনার করার দাবী জানান বাংলাদেশের সনামধন্য ক্যান্সার গবেষক অধ্যক্ষ ডাক্তার এস এম সরওয়ার। আজ ৭ ই নভেম্বর ২০২৫ ইং জাতীয় প্রেসক্লাবের আব্দুস সালাম হলে বাংলাদেশ ইসলামী সমন্বয় পরিষদের উদ্যোগে “নাগরিক নিরাপত্তা ও আগামী নির্বাচনের গুরুত্ব” শীর্ষক জাতীয় সংলাপ অনুষ্ঠানে এই কথা বলেন ক্যান্সার গবেষক অধ্যক্ষ ডাক্তার এস এম সরওয়ার।
বাংলাদেশ ইসলামী সমন্বয় পরিষদ সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ক্যান্সার গবেষক অধ্যক্ষ ডাক্তার এস এম সরওয়ারের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কবি গবেষক মাহামুদুল হাসান নিজামী। সংগঠনের মহাসচিব কথাসাহিতিক ইঞ্জিনিয়ার বি এম এরশাদ এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য সামছুল আলম চৌধুরী সুরমা প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক দল বিডিপি, আতা উল্লাহ্ খান আতা-সভাপতি, গণ আজাদিলীগ,
এছাড়া আরো বক্তব্য রাখেন-আবু আহাদ আল মামুন (দীপু মীর) চেয়ারম্যান, জাতীয় একতা পার্টি।সাবের হোসেন কাজী সাব্বির (সভাপতি এন সি বি) কাজী মনিরুল ইসলাম মনির (সভাপতি পল্লী উন্নয়ন পার্টি), মনসুর রহমান পাশা (চেয়ারম্যান, জাতীয় জনতা লীগ), মাওলানা আরিফুর রহমান (সভাপতি, ন্যাশনাল মুসলিম লীগ), সৈয়দ শামসুল হোসেন (চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ প্রগতিশীল পার্টি) এস এম জাকির হোসেন (নির্বাহী চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ একুশে পার্টি), মাওলানা কাজী মনিরুজ্জামান (চেয়ারম্যান, শানে আউলিয়া বাংলাদেশ), এস এম আবু তাহের, কবি সৈয়দ ইসমাইল হোসেন জনি, মো: জসিম, সহ আরো অনেকে।
পরিশেষে সমাপনী বক্তব্যের ডাক্তার এস এম সারোয়ার বলেন-দেশের ক্রান্তিকাল মূতুর্তে ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টার কোন বিকল্প নেই । সুন্দর এবং কল্যাণমূখী দেশ গড়তে জাতীয় নিরাপত্তা ও নির্বাচিত সরকরের এই মূহুর্তে খুবই প্রয়োজন । তিনি আরো বলেন নির্বাচনকালীন সময় প্রতিটি রাজনৈতিক দলের চেয়ারম্যান ও মহাসচিবকে তাদের নিরাপত্তা ও সিকোরিটির জন্য দুই জন করে পুলিশ দিতে হবে। বর্তমান সরকারকে নিবন্ধীত অনিবন্ধীত সকল দলের সাথে সংলাপ করা ও আলোচনার করার দাবী জানান।
আজ সংলাপে প্রায় ৪০টির বেশি রাজনৈতিক দল অংশ গ্রহণ করেন। তাই এই লক্ষেই বাংলাদেশ ইসলামী সমন্বয় পরিষদ কাজ করে যাচ্ছে। আপনারাও আমাদের অগ্রযাত্রায় সারথি হয়ে সঙ্গ দিবেন সেই প্রত্যাশা রাখি । পরিশেষে অনুষ্ঠানের উপস্থিত সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে সভাপতি সংলাপ সমাপ্তি ঘোষনা করেন।