a
ছবি সংগৃহীত
লোহিত সাগরে আবারও বাণিজ্যিক জাহাজকে লক্ষ্য করে মিসাইল হামলা চালিয়েছে ইয়েমেনের হুথি বিদ্রোহীরা। ইউএস সেন্ট্রাল কমান্ড (সেন্টকম) এই তথ্য জানিয়েছে।
সেন্টকম জানায়, মঙ্গলবার স্থানীয় সময় রাত সাড়ে নয়টার দিকে লোহিত সাগরে একাধিক বাণিজ্যিক জাহাজকে লক্ষ্য করে দুটি জাহাজ-বিধ্বংসী ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে হুথিরা। গত ১৯ নভেম্বরের পর থেকে হুথিদের জাহাজে হামলার এটি ২৪তম ঘটনা।
সেন্টকম আরও জানায়, “হুথিদের এসব কর্মকাণ্ডগুলো কয়েক ডজন নিরীহ ও বেসামরিক নাবিকের জীবনকে বিপন্ন করে তুলেছে। সেই সঙ্গে ব্যাহত হচ্ছে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের অবাধ প্রবাহ।” সূত্র: আল জাজিরা
বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু
অস্ট্রিয়ার রাজধানী ভিয়েনায় ইরানের পরমাণু সমঝোতা বিষয়ক আলোচনা ব্যর্থ করতে নানামুখী তৎপরতা চালাচ্ছে ইসরায়েল এবং সেখানকার সমঝোতা ব্যর্থ করতে প্রতিনিধি দল পাঠাচ্ছে দখলদার ইসরায়েল। মার্কিন গণমাধ্যম 'এক্সোয়িস' এ তথ্য জানিয়েছে।
এক সপ্তাহের মধ্যেই সেসব প্রতিনিধিদল সেখানে অবস্থান নেবে বলে জানা গেছে।
'এক্সোয়িস' এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু তাদের প্রতিনিধিদলকে ভিয়েনায় যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। সেখানে তারা বিভিন্ন দলের সাথে ইরান বিষয়ে আলোচনা করবেন এবং তাদের মূল লক্ষ্য থাকবে পরমাণু সমঝোতা বিষয়ক আলোচনাকে ব্যর্থ করে দেয়া। একইসঙ্গে আমেরিকা যাতে ইরানের পরমাণু সমঝোতায় না পৌঁছতে পারে, সে বিষয়ে সর্বাত্মক চেষ্টা চালানো।
মার্কিন গণমাধ্যম 'এক্সোয়িস' আরও লিখেছেন, ২০১৫ সালে ইরানের সঙ্গে ৬ জাতিগোষ্ঠীর পরমাণু সমঝোতা সইয়ের ১ বছর আগে ঠিক একই ধরনের আচরণ করেছিলেন নেতানিয়াহু। এ কারণে এই ইস্যুতে সে সময় বারাক ওবামার সরকারের সঙ্গে নেতানিয়াহুর সরকারের সম্পর্কের ছেদ পড়ে।
ভিয়েনার পাশাপাশি ওয়াশিংটনেও একই ধরনের একটি প্রতিনিধিদল পাঠানো হবে বলে ইসরায়েলের বিভিন্ন সূত্র জানিয়েছে। আগামী সপ্তাহেই আমেরিকায় ইসরায়েলি প্রতিনিধিদল পৌঁছাবে। এই প্রতিনিধিদলে ইসরায়েলের পদস্থ নিরাপত্তা কর্মকর্তারা থাকছেন।
সংগৃহীত ছবি
শেখ মুজিবুর রহমান শুধু একটি নাম নয়, বাঙালি জাতির মনে স্বাধীনতার বীজবপনকারী এক মহাপুরুষের নাম, বাঙালি জাতির পিতার নাম।
শেখ মুজিব থেকে বঙ্গবন্ধু হয়ে উঠার পেছনের পথচলাটা খুব একটা সহজ ছিল না। এ জন্য তাকে করতে হয়েছে অনেক আন্দোলন, করতে হয়েছে হাজারো ত্যাগ, সাদরে বরণ করে নিতে হয়েছে চার দেয়ালে আবদ্ধ জেলখানাকে।
সাল ১৯৭১, নেতার ডাকে সাড়া দিয়ে, নেতার নেতৃত্বে নয় মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর স্বাধীন দেশ হাসিল করার ইতিহাস গড়লো বাঙালী। যুদ্ধ বিদ্ধস্ত দেশকে যখন নিজ হাতে গুছিয়ে নিচ্ছিলেন বঙ্গবন্ধু, তখনই শিকার হন দুষ্কৃতিকারীদের ষড়যন্ত্রের।
এরপর এলো ১৫ আগস্ট,১৯৭৫, বাংলার ইতিহাসের সবচেয়ে কলঙ্কিত একটা ভোর। যার নেতৃত্বে বাংলাদেশ স্বাধীন দেশ হিসেবে বিশ্বে মাথা তুলে দাড়ানোর মর্যাদা পেয়েছিল, প্রতিদানস্বরুপ কিছু অকৃতজ্ঞ বিপথগ্রস্ত খুনি তাঁকে সপরিবারে মৃত্যু উপহার দিলো।
বাঙ্গালীর শোকের মাস আগস্ট। শুধু শোকের মাস নয়, এই মাস আমাদের মনে বঙ্গবন্ধুর চেতনাকে আরো জাগিয়ে তোলে। বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়তে হলে আগামী প্রজন্মকে এই 'শোক'কে ' শক্তি 'তে পরিণত করে দেশকে এগিয়ে নিতে হবে।
কাজী তাসনিম নাহার
শিক্ষার্থী, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ, জবি