a ১০০ সুন্দরী মডেল পিয়াসার অধীনে
ঢাকা সোমবার, ১৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩২, ০১ ডিসেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

১০০ সুন্দরী মডেল পিয়াসার অধীনে


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
মঙ্গলবার, ০৩ আগষ্ট, ২০২১, ০৮:২১
১০০ সুন্দরী মডেল পিয়াসার অধীনে

ফাইল ছবি

বিপথগামী মডেল ফারিয়া মাহবুব পিয়াসার অধীনে ছিল ১০০ সুন্দরী। তাদের দিয়ে ধনীর দুলালদের নিজের ফাঁদে ফেলতেন পিয়াসা। ব্ল্যাকমেলিং করে দিনের পর দিন তাদের কাছ থেকে হাতিয়ে নিয়েছেন মোটা অঙ্কের টাকা। বারিধারায় আড়াই লাখ টাকার অভিজাত ফ্ল্যাটে বসবাস, কোটি টাকার বিলাসবহুল গাড়ি কিংবা আলিশান জীবনযাপনের জন্য এর বাইরে তার কোনো আয়ের উৎস সম্পর্কে কোনো তথ্য পায়নি তদন্তকারী সংস্থা ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। 

অন্যদিকে, পিয়াসার অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার মরিয়ম আক্তার মৌ-ও একই কায়দায় ধনীর দুলালদের ব্ল্যাকমেলিং করার তথ্য পেয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। রাতে বাসায় পার্টির নামে বিত্তবান পরিবারের যুবকদের ডেকে আপত্তিকর ছবি ও ভিডিও করে প্রতারণাই ছিল তাদের অন্যতম পেশা। রবিবার রাতে গ্রেফতারের পর পিয়াসা এবং মৌ দুজনকেই পৃথক দুটি মামলায় তিন দিনের রিমান্ডে নিয়েছেন দুই তদন্তকারী কর্মকর্তা।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বিনোদনজগতে প্রতিষ্ঠা না পেয়ে মূলত টিকে থাকার জন্যই বিপথগামী হয়েছেন পিয়াসা এবং তার সহযোগীরা। কেউ ভয়ংকরভাবে মাদকাসক্ত হয়ে হারিয়েছেন সৌন্দর্য্য। কারও বিরুদ্ধে হচ্ছে মাদক কারবারের মামলা। প্রতারণা বা নির্যাতনের সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে মডেল-নায়িকার বাসায় অভিযান চালাতে গেলেই পুলিশ পাচ্ছে ইয়াবা, মদসহ বিভিন্ন মাদকদ্রব্য। মৌ তার বাসায় মিনি বার বানিয়ে মাদকদ্রব্য বিক্রি করছিলেন। রবিবার ছিল পিয়াসার জন্মদিন। জন্মদিনের পার্টির জন্য তিনি এবং তার সহযোগীরা প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। তবে এর আগেই তার বাসায় হাজির হয় পুলিশ।

এর আগে গত শনিবার রাতে একসময়ের জনপ্রিয় নায়িকা সিমন হাসান একার রামপুরার উলনের বাসায় অভিযান চালিয়ে ইয়াবা, গাঁজা ও মদ উদ্ধার করে পুলিশ। গৃহকর্মীকে নির্যাতনের অভিযোগ তদন্তে একার বাসায় গিয়েছিল পুলিশ। ডিবির যুগ্ম কমিশনার (উত্তর) হারুন অর রশীদ গণমাধ্যমকে জানান, ‘পিয়াসা ও মৌ দুজনই একটি সংঘবদ্ধ চক্রের সদস্য। এদের অধীনে রয়েছে ১০০-১৫০ সুন্দরী রমণী। টার্গেটকৃত ব্যক্তিদের পেছনে লেলিয়ে দিয়ে তাদের বাগে আনতেন তারা। পরে হাতিয়ে নিতেন মোটা অঙ্কের টাকা। মান-সম্মানের ভয়ে ওই ব্যক্তিরা কারও কাছে মুখ খুলেননি। পিয়াসা এবং মৌ-এর ব্যাংক হিসাব খতিয়ে দেখা হবে।

সূত্র বলছে, পিয়াসা রাজধানীর বারিধারা, উত্তরা এবং গুলশানের কয়েকটি বাসায় মাঝে মধ্যেই পার্টির আয়োজন করতেন। ওই পার্টিতে আমন্ত্রণ জানানো হতো বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার প্রভাবশালী ব্যক্তিদের। প্রতিটি পার্টিতেই গোপন ক্যামেরা বসাতেন পিয়াসা। রাখা হতো মদ, ইয়াবাসহ বিভিন্ন নেশাজাতীয় দ্রব্য। একপর্যায়ে টার্গেটকৃত ব্যক্তি নিজের ওপর নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেললে কৌশলে তাকে গোপন একটি কক্ষে পাঠিয়ে দেওয়া হতো। পরবর্তীতে ওইসব দৃশ্য সামনে রেখেই তার কাছ থেকে নিয়মিতভাবে হাতিয়ে নেওয়া হতো মোটা অঙ্কের অর্থ। সর্বশেষ একটি অভিজাত বিপণিবিতানের মালিকের সুন্দরী স্ত্রীর সঙ্গে অন্য এক ব্যক্তির কথিত সম্পর্কের বিষয়টিকে পুঁজি করে তার কাছ থেকে মোটা অঙ্গের অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেছিল পিয়াসা গং। তবে তিনি বেঁকে বসায় সবকিছু এলোমেলো হয়ে যায়। ভিত নড়ে যায় তাদের অপকৌশলের। তবুও অভিযানকারী কর্মকর্তাদের শুরুর দিকে দফায় দফায় হুঙ্কার ছেড়েছেন পিয়াসা। হুমকি দিয়েছিলেন তাদের দেখে নেওয়ার।

যুগ্ম কমিশনার হারুন অর রশীদ বলেন, এ চক্রটির অদ্যোপান্ত আমরা বের করব। বনানীর রেইনট্রি হোটেলের নেপথ্য ভূমিকা ছিল পিয়াসার। তার বিষয়ে অনেক অভিযোগ আমরা পাচ্ছি। সব তথ্যই আমরা আমলে নিয়ে গুরুত্বের সঙ্গে খতিয়ে দেখছি। রবিবার রাতে রাজধানীর বারিধারা এলাকার ৯ নম্বর রোডে মডেল ফারিয়া মাহবুব পিয়াসার বাসায় অভিযান চালায় পুলিশ। এ সময় পিয়াসার ঘরের টেবিল থেকে চার প্যাকেট ইয়াবা জব্দ করে ডিবি। পরে তার রান্নাঘরের ক্যাবিনেট থেকে নয় বোতল বিদেশি মদ উদ্ধার করা হয়। অভিযানের একপর্যায়ে ফ্রিজ খুলে একটি আইসক্রিমের বাক্স থেকে সিসা তৈরির কাঁচামাল ও বেশ কয়েকটি ই-সিগারেট পাওয়া যায়। ডিবির একই দল রাত সাড়ে ১২টার দিকে মোহাম্মদপুরের বাবর রোডের ২২/৯ নম্বর বাড়ির নিচতলায় আরেক মডেল মৌ-এর বাসায় অভিযান চালায়। ড্রয়িং রুমের পাশেই একটি মিনি বার পায় ডিবি। বাসার ভিতরের বেডরুমের একটি ড্রয়ার থেকে পাঁচ প্যাকেট ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করা হয়।

ডিবির সূত্র জানায়, ২০১৭ সালের মে মাসে বনানীর রেইনট্রি হোটেলে দুই বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় দায়ের হওয়া মামলার এজাহারে নাম ছিল ফারিয়া মাহাবুব পিয়াসার। সেই মামলার আসামি তার সাবেক স্বামী বলেও দাবি করেন পিয়াসা। এনটিভির রিয়েলিটি শো ‘সুপার হিরো সুপার হিরোইন’র প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়া পিয়াসা দুই-একটি বিজ্ঞাপনচিত্রে কাজ করেন। কয়েক বছর ধরে হাই সোসাইটিতে ব্ল্যাকমেলিং কারবারে জড়িয়ে পড়েছেন তিনি। মৌ মিডিয়ায় প্রতিষ্ঠা পায়নি। তবে মডেল পরিচয় দিয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে অবৈধ কর্মকান্ড চালিয়ে যাচ্ছিলেন। কয়েকটি পরিবার পুলিশের কাছে পার্টির ফাঁদে ফেলে জিম্মি করে টাকা এবং বিভিন্ন সুবিধা আদায়ের অভিযোগ করেছে। তবে সেসব পরিবারের পরিচয় প্রকাশ করেননি ডিবির কর্মকর্তারা।

গতকাল গুলশান থানায় দায়ের করা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে পুলিশের মামলায় পিয়াসাকে এবং মোহাম্মদপুর থানায় একই আইনে পুলিশের মামলায় মৌকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ১০ দিন করে রিমান্ড আবেদন করেন ডিবির তদন্ত কর্মকর্তারা। ঢাকা মহানগর হাকিম আদালত দুজনেরই পৃথকভাবে তিন দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করে। রিমান্ড আবেদনে মৌ-এর বাসায় নাচ ও গানের আসরের আড়ালে টাকার বিনিময়ে মদ-ইয়াবার কারবারে আরও দুই-তিনজন জড়িত বলে উল্লেখ করা হয়। পিয়াসার বাসায় বিভিন্ন ধরনের মাদকদ্রব্য উদ্ধারের পর তথ্য পাওয়া গেছে মাদকবিক্রেতা ও সেবনকারী চক্রে তার সম্পর্ক আছে। সূত্র: বিডি প্রতিদিন

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

জিৎ করোনায় আক্রান্ত শুনেই পাশে থাকার বার্তা দেবের


বিনোদন ডেস্ক:
বুধবার, ২১ এপ্রিল, ২০২১, ১১:০৫
জিৎ করোনায় আক্রান্ত শুনেই পাশে থাকার বার্তা দেবের

ফাইল ছবি

বলিউডের মতো টলিউডেও বাড়ছে করোনার প্রকোপ। করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন অভিনেতা জিৎ। মঙ্গলবার (২০ এপ্রিল) সকালে ইনস্টাগ্রামে নিজেই জানিয়েছেন অসুস্থের কথা। আপাতত সে নিজের বাড়িতেই নিভৃতবাসে রয়েছেন ও একই সঙ্গে চিকিৎসকদের পরামর্শে চলছেন।

ইনস্টাগ্রামে টলিউডের এই সুপারস্টার লেখেন, আমি করোনায় আক্রান্ত। বাড়িতে নিভৃতবাসে রয়েছি এবং চিকিৎসকদের পরামর্শ মেনে চলছি। যারা বিগত কয়েকদিনে আমার সংস্পর্শে এসেছেন, তাদের করোনা পরীক্ষা করাতে এবং সতর্ক থাকতে অনুরোধ করছি। খুব দ্রুত দেখা হবে সবার সাথে।

এদিকে, জিৎ করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন জানতে পেরেই তাকে বার্তা দিয়েছেন আরেক টলিউড অভিনেতা দেব। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেব লেখেন, "দ্রুত সেরে ওঠো ফাইটার। জানি, তোমার হয়ত প্রয়োজন হবে না, কিন্তু আমি আছি. যে কোন প্রয়োজনে মাত্র একটা ফোন কল দূরে।"

দেবের এই বার্তায় দুই তারকার ভক্তরা বেজায় মুগ্ধ। টলিউডে তাদের চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবেই জানেন সকল ভক্ত, শুভাকাঙ্খী। তাদের মাঝে বৈরিতা বহুবার সামনে এসেছে। বাস্তব জীবনেও যে দুইজন খুব ঘনিষ্ঠ বন্ধু এমনটাও দেখা যায়নি। তবে বরাবরই শ্রদ্ধা আর সম্মানের সম্পর্ক দুইজনের মধ্যে। সেই সৌজন্য ধরেই জিৎ অসুস্থের কথা শুনেই পাশে থাকার বার্তা দিলেন দেব।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

সাইবার হামলার পর ৬০০ কোটি টাকা দাবি করছে হ্যাকাররা


আন্তর্জাতিক ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
সোমবার, ০৫ জুলাই, ২০২১, ১০:৪৬
সাইবার হামলার পর ৬০০ কোটি টাকা দাবি করছে হ্যাকাররা

সংগৃহীত ছবি

যুক্তরাষ্ট্রের সফটওয়্যার কোম্পানি কেসায়াতে সাইবার হামলা চালিয়েছে রাশিয়ার সঙ্গে সম্পর্কিত একটি র‍্যানসমওয়্যার হ্যাকার গ্রুপ। সিস্টেমের নিয়ন্ত্রণ ফিরিয়ে দিতে সাত কোটি ডলার বা ৫৯০ কোটি টাকা দাবি করেছে হ্যাকার গ্রুপ।

এদিকে, এর সঙ্গে ক্রেমলিনের কোনো যোগসূত্র থাকলে তার জবাব দেয়ার হুমকি দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।

শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রের প্রযুক্তি নেটওয়ার্ক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান কেসায়ার সিস্টেমে হামলা চালিয়েছে আরইভিল নামে একটি হ্যাকার গ্রুপ। এতে অন্তত ১৭টি দেশের কয়েকশো কোম্পানি বিপদে পড়েছে। বন্ধ হয়ে গেছে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ব্যবসায়িক কার্যক্রম।
আরইভিল নিজেদের ব্লগে এই হামলা চালানোর দাবি করেছে। নিয়ন্ত্রণ ফিরিয়ে দিতে বিটকয়েন মারফত সাত কোটি ডলার ‘মুক্তিপণ’ দাবি করেছে তারা।

হ্যাকার গ্রুপটি এর আগে বিশ্বের সবচেয়ে বড় মাংস প্রক্রিয়াজাতকরণ প্রতিষ্ঠান জেবিএস এ হামলা চালিয়ে এক কোটি ১০ লাখ ডলার হাতিয়ে নিতে সক্ষম হয়।

এদিকে, এ ঘটনা তদন্তে এফবিআইকে নির্দেশ দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। ক্রেমলিনের যোগসূত্র খুঁজে পাওয়া গেলে তার জবাব দেয়া হবে বলে উল্লেখ করেছেন তিনি।

মিয়ামিভিত্তিক কেসায়া বিভিন্ন কোম্পানিকে নেটওয়ার্ক ও সফটওয়্যার সেবা দিয়ে থাকে। আর্থিক খাত থেকে শুরু করে পর্যটন, রিটেইলার এমনকি বিভিন্ন দেশের সরকারি প্রতিষ্ঠান তাদের প্রযুক্তি ব্যবহার করে থাকে। সারা বিশ্বেই তাদের সেবা গ্রহীতা কোম্পানিগুলো এই সাইবার হামলার শিকার হয়েছে।

অর্থ লেনদেনের সফটওয়্যারে জটিলতার কারণে সুইডেনে কুপ নামে একটি চেইন শপ তাদের ৮০০টি শাখা শনিবার বন্ধ করে দিতে বাধ্য হয়েছে। দেশটিতে একটি ওষুধ চেইন, গ্যাস স্টেশন চেইন, রাষ্ট্রীয় রেলওয়ে এবং সরকারি গণমাধ্যম এসভিটিও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে৷

জার্মানির বার্তা সংস্থা ডিপিএ-এর প্রতিবেদন অনুসারে, দেশটিতে একটি প্রযুক্তি সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানের কয়েক হাজার কাস্টমার র‍্যানসমওয়্যার বা ডেটা আত্মসাতের শিকার হয়েছেন। দুইটি বৃহৎ ডাচ প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানও সমস্যায় পড়েছে।

কেসায়ার প্রধান নির্বাহী ফ্রেড ভকোলা জানিয়েছেন, হামলার শিকার হওয়াদের মধ্যে বেশির ভাগই ছোট ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান যার মধ্যে দাঁতের ক্লিনিক থেকে শুরু করে স্থাপত্য প্রতিষ্ঠান, প্লাস্টিক সার্জারি সেন্টার, এমনকি লাইব্রেরিও রয়েছে।

আরইভিল এর এই হামলায় সব মিলিয়ে ৫০ থেকে ৬০টি প্রতিষ্ঠানের ৩৭ হাজার গ্রাহক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানান তিনি। বিষয়টি খতিয়ে দেখতে সাইবার নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠান ম্যানডিয়ান্টকে দায়িত্ব দিয়েছে কেসায়া।

এদিকে, এক বিবৃতিতে এফবিআই জানিয়েছে, তারা হামলার বিষয়ে তদন্ত করছে। যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা বিভাগের উপ পরামর্শক অ্যানি নিউবার্গার জানিয়েছেন, প্রেসিডেন্ট বাইডেন হামলা তদন্তে সর্বোচ্চ সক্ষমতা ব্যবহারের নির্দেশ দিয়েছেন। কেউ হামলার শিকার হলে সে বিষয়ে এফবিআইকে তথ্য দেওয়ার আহ্বান জানান তিনি।

এই হামলায় ক্রেমলিনের জড়িত থাকার সন্দেহ করা হলেও সিলভার্দো পলিসি অ্যাকসিলারেট এর সাইবার নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ দিমিত্রি আলপেরোভিৎচ সেই সম্ভাবনা নেই বলে জানান। তবে তার মতে, রাশিয়া দেশটিতে সক্রিয় হ্যাকার গ্রুপগুলোর কার্যক্রম বন্ধে কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি এটি সেই প্রমাণ দিচ্ছে। সূত্র: ডয়েচে ভেলে ও রয়টার্স

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর জনপ্রিয়

সর্বশেষ - বিনোদন