a
ফাইল ছবিঃ মমতা- মানবাধিকার কর্মী
বাস্তবতা- মমতা
জীবন ভেবে মানুষ যাকে করে নেয় অতি আপন
সময়ের ব্যবধানে সে হয়ে যায় সবচেয়ে বড় বেঈমান দুশমন।
আঙ্গুল ধরে কাউকে শিখিয়েছেন হাঁটা
ইতিহাস স্বাক্ষী সেই আপনার সরল পথে
মারবে কাটা ভালবেসে যাকে নিয়ে বেধেছেন অতি যত্নে সুখের ঘর
স্বার্থের জন্য সেই একদিন আপনাকে করবে পর।
সরল মনে কাওকে বিপদে দিয়েছেন টাকা ধার
সুযোগ বুঝে সে শোধ না করে উল্টো আপনার সন্মান করবে ছারখার।
মানুষ নামের অমানুষে আজ দেশটা গেছে ভরে
তাই শেষ বয়সে বাবা-মা ঘরে নয় থাকে পরে বৃদ্ধাশ্রমে।
আইন কানুন শিক্ষা নীতি সবই রয়েছে দেশে
তবে কেন আজ সত্য ন্যায় ডুবে আছে অন্ধকারে।
এসো সবে হই সচেতন বিবেক বুদ্ধি জ্ঞান মন্যুষত্বে
আমার, আপনার ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি এসব বদলাতে পারে।
ছবি: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
রিয়াদ, ইসলামপুর, মুক্তসংবাদ প্রতিদিন: গত বছরের জুলাই-আগস্টে ফ্যাসিস্ট শাসক হাসিনা সরকারের পতনের দাবিতে ছাত্র ও জনতার অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে আহত সরকারি তিতুমীর কলেজ ছাত্রদলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক হামদে রাব্বি আকরাম ও গণমাধ্যমকর্মী রিয়েল রোমান-এর চিকিৎসা সহায়তায় এগিয়ে এলেন বাংলাদেশ হাউস বিল্ডিং ফাইন্যান্স করপোরেশনের চেয়ারম্যান ও সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব জনাব এ এস এম আব্দুল হালিম।
বাংলাদেশ হাউস বিল্ডিং ফাইন্যান্স করপোরেশনের প্রধান কার্যালয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে দুই লক্ষ টাকার আর্থিক সহায়তার চেক আহত দুই যোদ্ধার হাতে তুলে দেন চেয়ারম্যান মহোদয়। এ সময় সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে তিনি বলেন, "জুলাই বিপ্লবে ছাত্র ও জনতার আত্মত্যাগের মাধ্যমে বাংলাদেশের মানুষ ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে নতুন করে আশার আলো দেখেছে। প্রকৃত স্বাধীনতার মূল মন্ত্র সাম্য, মানবিক মর্যাদা, গণতন্ত্র ও ন্যায়বিচারের ভিত্তিতে দেশ এগিয়ে চলছে। এই যুদ্ধে নিহত ও আহতদের প্রতি আমাদের সবার কৃতজ্ঞ থাকা উচিত।"
এ এস এম আব্দুল হালিম আরও বলেন, "রাষ্ট্র ও সমাজের দায়িত্বশীল ব্যক্তিদের পাশাপাশি দেশের বিভিন্ন ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলোকেও জুলাই বিপ্লবে আহত যোদ্ধাদের চিকিৎসা সহায়তায় এগিয়ে আসতে হবে। এটি মানবিক ও নৈতিক দায়িত্ব।"
ছবি: সংগৃহীত
বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় আজ শনিবার (১১ ফেব্রুয়ারি) সকালে রাজধানী ঢাকা শীর্ষে উঠে এসেছে। সকাল ৮টা ৫৫ মিনিটে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ৩৭০ নিয়ে রাজধানীর বাতাসের মান ‘ঝুঁকিপূর্ণ’।
১০১ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোর সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য 'অস্বাস্থ্যকর' বলে মনে করা হয়। ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে থাকা একিউআই স্কোর ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলা হয়। আর ৩০১ থেকে ৪০০ এর এর মধ্যে থাকা একিউআইকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ বলে বিবেচিত হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
ভারতের দিল্লি ও মুম্বাই যথাক্রমে ২৫১ ও ২২০ একিউআই স্কোর নিয়ে যথাক্রমে দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে রয়েছে।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে, সেগুলো হল- বস্তুকণা (পিএম ১০ ও পিএম ২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (এসও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে এর কিছুটা উন্নতি হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হল, ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো বালি। সূত্র:ইত্তেফাক