a সর্দি-কাশির সমস্যা দূর করবে কিছু আয়ুর্বেদিক প্রতিকারের মাধ্যমে
ঢাকা শনিবার, ১২ পৌষ ১৪৩২, ২৭ ডিসেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

সর্দি-কাশির সমস্যা দূর করবে কিছু আয়ুর্বেদিক প্রতিকারের মাধ্যমে


স্বাস্থ্য ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
মঙ্গলবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২১, ১১:০১
সর্দি-কাশির সমস্যা দূর করবে কিছু আয়ুর্বেদিক প্রতিকারের মাধ্যমে

ফাইল ছবি

ঋতু পরিবর্তনের সাথে সাথে বর্তমানে শরীরে লেগেই আছে জ্বর, সর্দি, কাশির মত সমস্যা। করোনা ভাইরাসের প্রকোপের কারণে এখন অনেকেই জ্বর, সর্দির নাম শুনলেই ভয় পায়। কিন্তু এই বর্ষা মৌসুমে বা ঘন ঘন আবহাওয়া পরিবর্তনের সঙ্গে শরীরে সাধারনত জ্বর, সর্দির সমস্যা দেখা দিতেই পারে। এই সর্দি-কাশির সমস্যা থেকে রেহাই পেতে কিছু আয়ুর্বেদিক প্রতিকার নিম্নে আলোচনা করা হলো:

১) তুলসী:
আয়ুর্বেদিক শাস্ত্রে তুলসীকে বলা হয় ‘মাদার মেডিসিন অফ নেচার’ এবং ‘কুইন অফ হার্ব‌স’। এই তুলসী সর্দি ও কাশির সমস্যা থেকে রেহাই দিতে সহায়ক। এজন্য কাঁচা তুলসীর পাতা চিবিয়ে খেতে পারেন। অথবা চায়ের সঙ্গে তুলসীর পাতা ফুটিয়ে তুলসীর চা বানিয়ে খাওয়া যেতে পারে।

২) আদা:
আদার মধ্যে দ্বারা প্রদাহ বিরোধী বৈশিষ্ট্য গলার সংক্রমণ থেকে শুরু করে সর্দি, কাশির সমস্যা থেকে রেহাই দিতে সহায়ক। এজন্য আপনি শুকনো আদা চিবিয়ে খেতে পারেন। আবার চা পাতার সঙ্গে আদা ফুটিয়ে আদা চা খেতে পারেন। অথবা কাঁচা আদার সঙ্গে মধু মিশিয়ে খেলে এই সব সমস্যা থেকে রক্ষা পেতে পারেন।

৩) মধু:
মধুর মধ্যে রয়েছে অ্যান্টি মাইক্রোবিয়াল উপাদান যা কাশির সমস্যা থেকে রক্ষা পেতে অত্যন্ত  সহায়ক। আয়ুর্বেদিক শাস্ত্রে এই উপাদানের ব্যবহার অপরিহার্য। গলার সংক্রমণকে দূর করতে এবং কাশি হতে রক্ষা পেতে মধু খেতে পারেন।

৪) রসুন:
আয়ুর্বেদিক শাস্ত্রে রসুনের ব্যবহার অতি পরিচিত নাম। রসুনের মধ্যে থাকে অ্যান্টি মাইক্রোবিয়াল এবং অ্যান্টি ভাইরাল উপাদান জ্বর, সর্দি, কাশির সমস্যা থেকে রেহাই দিতে সাহায্য করে। 

এছাড়াও শরীরে গড়ে তোলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা। এর জন্য আপনি প্রতিদিন এক কোয়া করে কাঁচা রসুন খেতে পারেন অথবা কোনও খাবারের সঙ্গে মিশিয়েও খেতে পারেন।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

যে ৩ খাবার উচ্চ রক্ত চাপের সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
সোমবার, ০৭ ফেরুয়ারী, ২০২২, ১১:০০
যে ৩ খাবার উচ্চ রক্ত চাপের সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে

ফাইল ছবি

উচ্চ রক্ত চাপের রোগীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। শুধু ভারতেই প্রতি বছর ১০ লক্ষেরও বেশি মানুষ উচ্চ রক্ত চাপের সমস্যায় আক্রান্ত হন। উচ্চ রক্ত চাপের অন্যতম প্রধান কারণ মানসিক চাপ। এ ছাড়াও অনিয়ন্ত্রিত খাওয়ার অভ্যাস, নিয়মহীন জীবনযাপনও উচ্চ রক্ত চাপের কারণ।

উচ্চ রক্ত চাপের নিয়ন্ত্রণে না রাখলে স্ট্রোক বা হৃদযন্ত্র বিকল হয়ে যাওয়ার মতো সমস্যাও দেখা দিতে পারে।

রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণে রাখার সর্বোত্তম উপায় হল প্রতিদিনের খাওয়া-দাওয়ায় কিছু পরিবর্তন আনা। কম চর্বিযুক্ত খাবার, ফলমূল, শাকসব্জি বেশি বেশি করে খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তোল।

রক্তচাপের নিয়ন্ত্রণে রাখতে নিম্নের খাবারগুলো খেতে হবে:

বিটের রস:
ধমনী শিথিল রেখে রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে বিটের রস। প্রতিদিন ২৫০ মিলি বিটের রস পান করলে উচ্চ রক্ত চাপের আশঙ্কা অনেকাংশ কমে যায়।

পিঁয়াজ:
প্রোস্টাগ্ল্যান্ডিন সমৃদ্ধ পিঁয়াজ রক্তনালী প্রসারিত করে। এটি প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। সেই সঙ্গে রক্ত জমাট বেঁধে যাওয়ার মতো সমস্যাও নিয়ন্ত্রণ করে। এ ছাড়া পিঁয়াজের ত্বকে রয়েছে কোয়ারসেটিন, যা রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।

কলা:
পটাশিয়াম সমৃদ্ধ কলা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে ভীষণভাবে সাহায্য করে। প্রতিদিন একটি করে কলা খাওয়ার অভ্যাস করলে উচ্চ রক্ত চাপের সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে স্থায়ীভাবে। সূত্র:বিডি প্রতিদিন

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

ভয়াবহ রকেট ঠেকাতে ব্যর্থ হয়ে যুদ্ধবিরতিতে ধর্না ধরেছিলেন নেতানিয়াহু


আন্তর্জাতিক ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
শনিবার, ০৫ জুন, ২০২১, ০৯:৫৫
ভয়াবহ রকেট ঠেকাতে ব্যর্থ হয়ে যুদ্ধবিরতিতে ধর্না ধরেছিলেন নেতানিয়াহু

ফাইল ছবি । নেহানিয়াহু

ফিলিস্তিনিদের বিপক্ষে ১১ দিনের যুদ্ধে ভয়াবহ রকেট হামলা ঠেকাতে ব্যর্থ হয়েছিল ইসরায়েল বাহিনী। ইহুদিবাদী দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ফিলিস্তিনিদের সাথে যুদ্ধ শুরু হলে হামাসের ভয়াবহ রকেট ঠেকাতে না পেরে শেষে যুদ্ধবিরতির জন্য আমেরিকার কাছে ধর্না দিয়েছিলেন বলে সংবাদ মাধ্যম ইয়েদিয়োথ অহরোনথ এক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।

জানা গেছে, ফিলিস্তিনের ইসলামি প্রতিরোধ আন্দোলন হামাস এবং ইসলামি জিহাদ আন্দোলনের ভয়াবহ রকেট হামলার মুখে যুদ্ধের ১১তম দিনে নিরুপায় হয়ে আমেরিকার মধ্যস্থতার জন্য জোর তৎপরতা চালায় ইসরায়েল। 

ইসরায়েলের যুদ্ধের বিষয়ে যা ধারণা করেছিল, এক্ষেত্রে বাস্তবতা ছিল তার সম্পূর্ণ বিপরীত। তাই ইসরায়েল এই যুদ্ধ বন্ধ করার জন্য আমেরিকার দ্বারা সব ধরণের প্রচেষ্টা চালিয়েছিল।

পত্রিকাটির তথ্য অনুসারে, ইসরায়েল জো বাইডেন প্রশাসনের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির জন্য বারবার যোগাযোগ করেছে, যাতে আমেরিকা মিশর এবং আরো কয়েকটি দেশের উপর চাপ সৃষ্টি করে যুদ্ধবিরতির ব্যবস্থা করে। তবে লক্ষ্যনীয় যে, সেসময় কোন এক রহস্যে জো বাইডেন প্রশাসন এ ব্যাপারে তেমন একটা আগ্রহ দেখাননি। সূত্র: পার্সটুডে

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ