a
ছবি:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
আজ ২৩ জুলাই শনিবার সকাল ১০.০০ টায় জাতীয় প্রেসক্লাব প্রাঙ্গণে প্রফেশনাল মুভমেন্ট অব বাংলাদেশ ও শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোটের পক্ষ থেকে বিদ্যুতের লোডশেডিং, বিদ্যুৎ, গ্যাস, পানি সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য বৃদ্ধি, শিক্ষক হত্যা ও অপদস্ত করা, সারাদেশে গুম, খুন ও নৈরাজ্যের প্রতিবাদে মানববন্ধন সংগঠনের আহ্বায়ক ও বিশিষ্ট শিক্ষক নেতা, বিএনপি'র গণশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক অধ্যক্ষ সেলিম ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে ও সংগঠনের অন্যতম সদস্য অধ্যাপক আবদুল হকের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধনে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জাতীয়তাবাদী মৎস্যজীবী দলের সদস্য সচিব আব্দুর রহিম, বিশিষ্ট শিক্ষক নেতা ও পিরোজপুর জেলা বিএনপি'র আহবায়ক অধ্যাপক আলমগীর হোসেন, মাদ্রাসার শিক্ষক সমিতির সভাপতি মাওঃ দেলোয়ার হোসেন, জাতীয়তাবাদী মৎস্যজীবী দলের যুগ্ম-আহ্বায়ক ওমর ফারুক পাটোয়ারী, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য কামাল উদ্দিন চৌধুরী টিট, জাসাস ঢাকা মহানগর উত্তরের সাবেক সভাপতি ডা. আরিফ হোসেন, প্রফেশনাল মুভমেন্ট অব বাংলাদেশের দপ্তর সম্পাদক এড. মনির হসেন মারুফ বেশ কয়েকজন পেশাজীবী নেতৃবৃন্দ।
মানববন্ধন শেষে উপস্থিত সকলে দাবি আদায়ের লক্ষে বিক্ষোভ মিছিলে অংশগ্রহণ করেন।
ফাইল ছবি
যুক্তরাষ্ট্রের ধারণা চীনা নজরদারি বেলুন কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। এটা চীনের পাঁচ মহাদেশ জুড়ে চালানো নজরদারি উদ্দেশ্যেই সেই বেলুন বহর।
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিনকেন বলেন, ‘এই প্রোগামের একমাত্র টার্গেট যুক্তরাষ্ট্র নয়।’ মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরও জানিয়েছেন, তারা বেলুনের ধ্বংসাবশেষ ঘেটে পাওয়া তথ্য বেশ কয়েকটি দেশের সাথে শেয়ার করেছি।
যদিও চীন এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে। বেইজিংয়ের দাবি, তারা এই বেলুন গোয়েন্দাগিরির কাজে লাগায়নি, এটা আবহাওয়া পর্যবেক্ষণের জন্য ব্যবহার করা হয়েছিল।
যুক্তরাষ্ট্র জানিয়েছে, চীনা এই বেলুনটি ২০০ ফুট বা ৬০ মিটার লম্বা। এটি ওজনেও বেশ ভারী ছিল। সূত্র: বিবিসি
ফাইল ছবি
ফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার রূপাপাত ইউনিয়নের কাটাগড় গ্রামের ধর্মীয় সাধক দেওয়ান শাগের শাহে্র (রহ.) মাজারের বার্ষিক ওরশ উপলক্ষে প্রতিবছর অনুষ্ঠিত হয় মেলা। বাংলা সনের ১২ চৈত্র শাগের শাহে্র মৃত্যু বার্ষিকী ওরসের পাঁশাপাশি বসে এই মেলা। মেলায় মাজারের ভক্ত নারী পুরুষ ছাড়াও আশপাঁশের এলাকা থেকে কয়েক হাজার লোকের আনাগোনা হয়।
প্রতিবছরের ন্যায় এবারও তার ব্যতীক্রম ঘটেনি। হাজার হাজার লোকের আনাগোনায় মেলা তার পরিপূর্ণতা লাভ করে।
জানা যায়, প্রায় চারশ বছরের ঐতিহ্যবাহী কাটাগড়ের দেওয়ান শাগির শাহ্ মেলা ১২ই চৈত্র শুক্রবার (২৬ মার্চ) থেকে শুরু হয়েছে। শুরু হওয়া তিনদিনের এই আয়োজন ১৪ চৈত্র শেষ হলেও এর রেশ থাকবে ১৫ দিনব্যাপি।
সাত দিনব্যাপী ব্যতিক্রমী এ মেলায় রকমারি পণ্য, নানা প্রজাতি আর হাতের কারুকাজ বিভিন্ন ধরনের পালঙ্গ দর্শনার্থীদের দৃষ্টি কাড়ছে। মেলা ঘিরে উৎসবের আমেজ সৃষ্টি হয়েছে পুরো এলাকায়।তবে সবকিছু ছাপিয়ে আকর্ষণীয় হয়ে উঠেছে মেলায় বসা মিষ্টির দোকান ।
জানা গেছে, প্রায় ৫০০ বছর আগে ইসলাম ধর্ম প্রচারের জন্য ফরিদপুর জেলার বোয়ালমারী উপজেলার কাটাগড় নামক এলাকায় আসেন দেওয়ান শাগের শাহ। তিনি ছিলেন একজন সাধক। আধ্যাত্মিক সাধক শাগের দেওয়ান এর শাহ মাজারে ওরসকে ঘিরে প্রতি বছর বাংলা ১২ চৈত্র থেকে সপ্তাহব্যাপী এ মেলার আয়োজন করা হয়। খেলনা, বাতাসা, মুড়ি-মুড়কি, প্রসাধনী, কাঠের আসবাবপত্র, হাড়ি-পাতিল থেকে শুরু করে সব কিছুই মিলবে এ মেলায়।
মেলা কমিটির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মশিউল আজম বাবু মিয়া গণমাধ্যমকে বলেন, কাটাগড় মেলা এই এলাকায় নাম করা একটি মেলা। মেলায় এক সময় ঘোড়া দৌঁড় হতো এখন আর তা হয় না। ১২ চৈত্র মেলা অনুষ্ঠিত হয় কিন্তু ১২ চৈত্রর ৫-৬ দিন আগে থেকে মেলা শুরু হয়ে যায়। গত বছর করোনাভাইরাস দেখা দেওয়ার কারণে মেলাটি বন্ধ করে দেওয়া হয়। এ বছর প্রশাসন থেকে এখনও কোন নির্দেশ দেয়া হয়নি বলে তিনি জানান।