a
ছবি: সংগৃহীত
কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আল–জাজিরার তৈরি কাশেফ নামের রোবট সফটওয়্যার বিশ্বকাপের প্রতিটি ম্যাচের আগে ভবিষ্যদ্বাণী করছে।
আর্জেন্টিনা-অস্ট্রেলিয়া ম্যাচে রোবট কাশেফ ভবিষ্যদ্বাণী করেছে লিওনেল মেসির পক্ষে। কাতারের আহমেদ বিন আলী স্টেডিয়ামে রাত ১টায় ম্যাচটি শুরু হবে।
এদিন রাত ৯টায় খলিফা আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে যুক্তরাষ্ট্রের মুখোমুখি হবে নেদারল্যান্ডস। এই ম্যাচে রোবট ভবিষ্যদ্বাণী করেছে নেদারল্যান্ডস তথা ডাচসের পক্ষে।
কাতার বিশ্বকাপে শুক্রবার পর্যন্ত হয়ে যাওয়া ৪৮টি ম্যাচ নিয়ে প্রতিদিনই ভবিষ্যদ্বাণী করেছে রোবট কাশেফ। এই ৪৮টি ম্যাচের মধ্যে কাশেফের ভবিষ্যদ্বাণী মিলেছে ৬৫ শতাংশ।
কাশেফ বিশ্বকাপে অংশ নেওয়া ৩২ দলের খেলার ধরন, খেলোয়াড়দের দক্ষতা, অভিজ্ঞতাসহ খেলার জয়-পরাজয়ের ইতিহাস পর্যালোচনা করে সম্ভাব্য ফলাফল দিচ্ছে। এ জন্য প্রায় ২০০ ধরনের ১ লাখ তথ্যের একটি তথ্যভাণ্ডার তৈরি করেছে আল-জাজিরা। গুগল ক্লাউডে থাকা এসব তথ্য দ্রুত পর্যালোচনা করে প্রোগ্রামটি। সূত্র: যুগান্তর
ফাইল ছবি
লা লিগার নিয়মের বেড়াজালে আটকা পড়ে স্প্যানিশ ক্লাব বার্সোলোনা ছাড়তে বাধ্যই হলেন জীবন্ত কিংবদন্তি ফুটবলার লিওনেল মেসি। বার্সোলোনার সাথে ছিন্ন হলো ২১ বছরের দীর্ঘ সম্পর্ক। মেসির বিদায় উপলক্ষে আজ ক্যাম্প নূতে প্রেস কনফারেন্সে করেন লিওনেল মেসি সেখানে বার্সাকে বিদায় বলার সাথে সাথেই কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন তিনি।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে লিও বলেন "এই ক্লাব একজন ব্যক্তির থেকে বড়, ধীরে ধীরে সবাই অভ্যস্ত হয়ে যাবে তবে প্রথম প্রথম একটু কষ্ট হবে সবার"
তার পরবর্তী গন্তব্য কোথায় হবে সেটা জিজ্ঞাসা করতেই মেসি বলেন পিএসজির সম্ভাবনা বেশি, কথা বার্তা চলছে তবে এখনো কনফার্ম নয়, আমি অনেকগুলা অফার পেয়েছি পরশু থেকে।
অপর আরেক প্রশ্নে লিও বলেন “আমি সব কিছুর জন্য প্রস্তুত ছিলাম আমি বেতন কমিয়েও এখানে থাকতে রাজি ছিলাম কিন্তু শেষ মূহুর্তে লা লিগা তা হতে দিলো না”
বিভিন্ন গণমাধ্যমের সূত্রানুসারে মেসি পিএসজিতেই যাচ্ছেন।
একাধিক সুত্রে জানা যায় সেখানে মেসিকে নেইমারের থেকেও বেশি বেতন দেয়া হবে যা কমপক্ষে ৪০ মিলিয়ন এর আশপাশ। নেইমার তার ১০ নম্বর জার্সি মেসিকে অফার করলেও মেসি তার ক্যারিয়ারের শুরুতে ১৯ নম্বর জার্সি পড়ে খেলা সেই ১৯ নম্বর জার্সিতেই মাঠ মাতাবেন বলে ধারনা করা হচ্ছে।
ফাইল ছবি
করোনাভাইরাস মহামারীর সময় গত ১ বছরে দেশে কোটিপতি আমানতকারীর ব্যাংক হিসাব বেড়েছে সাড়ে ১১ হাজারেরও অধিক, যা স্বাভাবিক সময়ের চেয়েও বেশি। গত মার্চ শেষে দেশের ব্যাংকগুলোতে কোটিপতি আমানতকারীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯৪ হাজার ২৭২, যার মধ্যে ৭২ হাজার ৭৮০ জন বা ৭৭ শতাংশই বেড়েছে গত ১২ বছরে। বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে দেখা যায়, করোনার প্রাদুর্ভাব শুরুর আগে গত বছরের মার্চ পর্যন্ত দেশে ব্যক্তি ও প্রাতিষ্ঠানিক কোটিপতি আমানতকারীর হিসাব সংখ্যা ছিল ৮২ হাজার ৬২৫ জন। চলতি বছরের মার্চ শেষে তা বেড়ে হয়েছে ৯৪ হাজার ২৭২ জন। ফলে করোনার গত ১ বছরে দেশে নতুন কোটিপতি আমানতকারী বেড়েছে ১১ হাজার ৬৪৭ জন। এর মধ্যে চলতি মাসের প্রথম তিন মাসে (জানুয়ারি-মার্চ) বেড়েছে ৩৮২ জন।
আর স্বাভাবিক সময়ে ২০১৯ সালের মার্চ থেকে ২০২০ সালের মার্চ পর্যন্ত দেশে কোটিপতি আমানতকারী বেড়েছিল মাত্র ছয় হাজার ৩৪৯ জন। আর ২০২০ সালের পুরো সময়ে বেড়েছিল এক হাজার ৫১ জন। এর মানে করোনাকালেই কোটিপতি আমানতকারীর হিসাবের প্রবৃদ্ধি হয়েছে সবচেয়ে বেশি।
অন্যদিকে ২০০৯ সালে দেশে কোটিপতি আমানতকারীর সংখ্যা ছিল মাত্র ২১ হাজার ৪৯২ জন। এ হিসাবে গত ১২ বছরে দেশে নতুন কোটিপতি বেড়েছে ৭২ হাজার ৭৮০ জন।
বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে আরও দেখা যায়, গত মার্চ শেষে দেশে মোট আমানত হিসাব দাঁড়িয়েছে ১১ কোটি ৮৫ লাখ ৫২ হাজার ৩৩৭টি। এসব হিসাবের বিপরীতে আমানতের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৩ লাখ ৮৪ হাজার ৩২৫ কোটি টাকা। সূত্র: বিডি প্রতিদিন