a মেসি পিএসজির সাথে দুই বছরের চুক্তি করলেন
ঢাকা বুধবার, ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩২, ২৬ নভেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

মেসি পিএসজির সাথে দুই বছরের চুক্তি করলেন


ক্রীড়া ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
বুধবার, ১১ আগষ্ট, ২০২১, ১২:২১
মেসি পিএসজির সাথে দুই বছরের চুক্তি করলেন

ফাইল ছবি

শৈশবের ক্লাব বার্সেলোনা ছেড়ে মেসির ঠিকানা এখন ফরাসি ক্লাব পিএসজিতে। মাঝে অন্য ক্লাব থেকে কিছু অফার আসলেও শেষ পর্যন্ত ফ্রান্সেই গেলেন ফুটবলের এই মহাতারকা। ক্লাব ছাড়ার পর লিওনেল মেসি পিএসজির সঙ্গে দুই বছরের চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছেন। চাইলে আরো এক বছর চুক্তি বাড়ানোর অপশন রয়েছে চুক্তিতে। 

চুক্তির পর পিএসজি সভাপতি নাসের আল খেলাইফি বলেছেন, ‘আমি আনন্দিত; মেসি প্যারিস সেন্ট জার্মেইতে যোগ দিয়েছেন। প্যারিসে তাকে এবং তার পরিবারকে স্বাগত জানাতে পেরে আমরা গর্বিত।

মেসির চুক্তি সম্পন্ন হওয়ার সাথে সাথেই  প্রতি মিনিটে হাজারেরও বেশি ফলোয়ার বাড়তেছে ফরাসি এই ক্লাবটির। পিএসজি তাদের ওয়েবসাইটে এ চুক্তির তথ্য নিশ্চিত করেছে। সেখানে আরো উল্লেখ করা হয়েছে যে মেসি প্রতি সিজনে ৩৫ মিলিয়ন বেতন পাবেন যা ক্লাবের ইতিহাসে সর্বোচ্চ, দ্বিতীয় ২৯ মিলিয়ন সর্বোচ্চ বেতন পাবেন নেইমার জুনিয়র। 

ক্লাবের ওয়েবসাইটে এক বিবৃতিতে মেসি বলেন, 'পিএসজিতে আমার ক্যারিয়ারের একটি নতুন অধ্যায় শুরু করতে পেরে আমি উচ্ছ্বসিত'। গুঞ্জন ছিলো ১৯ নম্বর জার্সি পড়ে খেলবেন মেসি চুক্তির পর নিশ্চিত করা হয় মেসি তার ক্যারিয়ারের শুরুর ৩০ নম্বর জার্সিতে মাঠ মাতাবেন। আজ বুধবার বিকেল ৩টায় মেসিকে নিয়ে আনুষ্ঠানিক সংবাদ সম্মেলন করবে পিএসজি।

বার্সেলোনার পর পিএসজি (প্যারিস সেন্ট জার্মেই) মেসির পেশাদার ফুটবল ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ক্লাব। আর্জেন্টিনার রোজারিওতে জন্ম নেওয়া মেসি মাত্র ১৩ বছর বয়সে যোগ দিয়েছিলেন বার্সেলোনায়। 

প্রথম চার বছর বয়সভিত্তিক ও যুব দল এবং শেষ ১৬ বছর মূল দলে খেলেছেন তিনি। আরও কয়েক বছর কাতালান ক্লাবটিতে খেলার ইচ্ছা থাকলেও লা লিগার আর্থিক বিধি ও ক্লাবের ঋণের বোঝার কারণে তার সঙ্গে নতুন চুক্তি করেনি বার্সা। গত বৃহস্পতিবার বার্সেলোনার পক্ষ থেকে চুক্তি না করার বিষয়টি প্রকাশ হতেই তার কাছে প্রস্তাব নিয়ে যায় পিএসজি। 

পিএসজি এবার শক্তিশালী দল গঠন করেছে দলে আছেন ব্রাজিলিয়ান নেইমার ফ্রান্সের এমবাপ্পে আর সদ্য যোগ দেওয়া লিওনেল মেসি। সবমিলিয়ে এই মৌসুম থেকে পিএসজি হয়ে উঠল ক্লাব ফুটবলের সবচেয়ে শক্তিশালী দল। যাদের একটাই স্বপ্ন, উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ জেতা। এই স্বপ্নপূরণের লক্ষ্যেই বিশ্বরেকর্ড গড়ে নেইমার ও এমবাপ্পেকে নিয়ে এসেছিলো পিএসজি। এবার মেসিকে টেনে বাজিমাত করল দলটি। নামের প্রতি সুবিচার করলে এই মৌসুমে ইউরোপের রুপালি মুকুট উঠতে পারে পিএসজির মাথায়।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / khurshedalm@msprotidin.com

বিতর্কিত গোলে ব্রাজিলের জয়


ক্রীড়া ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
বৃহস্পতিবার, ২৪ জুন, ২০২১, ১১:৪৭
বিতর্কিত গোলে ব্রাজিলের জয়

সংগৃহীত ছবি

৭৮ মিনিটের সময় গোল হজম করে কলম্বিয়া। এ সময় বামদিক থেকে ব্রাজিলের রেনান লোদি ক্রসে বক্সের মধ্যে বল বাড়িয়ে দেন। বলকে অনুসরণ করে পেনাল্টি বক্সের সামনে গিয়ে হেড নেন রবার্তো ফিরমিনো। বল কলম্বিয়ার গোলরক্ষক ডেভিড ওসপিনার হাত ছুঁয়ে গোললাইন অতিক্রম করে।

ও এই গোলটি নিয়ে ব্যাপক আপত্তি তোলে কলম্বিয়া। বেশ কিছু সময় নষ্ট হয় রেফারির সঙ্গে কলম্বিয়ার খেলোয়াড়দের দেন-দরবারে। শেষ পর্যন্ত গোলটি টিকে যায়।
 
বাকি সময়ে এই গোলটি অবশ্য আর শোধ দিতে পারেনি ব্রাজিল। তাতে পিছিয়ে থেকেই প্রথমার্ধের খেলা শেষ করে তারা।

বিরতির পর নিজেদের লিড ধরে রাখতে রক্ষণাত্মক ফুটবল খেলে কলম্বিয়া। ব্রাজিলের একের পর এক আক্রমণ রুখে দেয় তারা। 

গোল নিয়ে আপত্তি করে সময় নষ্ট করার কারণে যোগ করা সময় দেওয়া হয় ১০ মিনিট। আর এই যোগ করা সময়ের শেষ মুহূর্তে কর্নার পায় ব্রাজিল। নেইমারের নেওয়া কর্নার কিক থেকে কাসেমিরো গোল করে জয় নিশ্চিত করেন।

রিও ডি জেনিরোর নিলটন সান্তোস স্টেডিয়ামে ম্যাচের ১০ মিনিটের মাথায় ব্রাজিলের বিপক্ষে লিড নেয় কলম্বিয়া। এ সময় ডান দিক থেকে হুয়ান কুয়াদ্রাদোর ক্রসে ডি বক্সের মধ্যে লাফিয়ে উঠে বাইসাইকেল কিকে গোল করেন লুইস দিয়াজ। ব্রাজিলের গোলরক্ষক উইভার্টন কিছু বুঝে ওঠার আগেই গোল হয়ে যায়।
 
এরপর ব্রাজিল ফুটবল দল কোপা আমেরিকায় আরও একটি জয় পায়। বাংলাদেশ সময় বৃহস্পতিবার সকালে ‘বি’ গ্রুপে নিজেদের তৃতীয় ম্যাচে কলম্বিয়ার মুখোমুখি হয় নেইমাররা। প্রথমার্ধে পিছিয়ে পড়েও অন্তিম মুহূর্তে নেইমার কর্নার কিক থেকে গোল করেন কাসেমিরো। এতে ২-১ ব্যবধানে জয় পায় ব্রাজিল। 

অবশ্য এই হারে ঝুঁকিতে আছে ৪ ম্যাচ খেলে ফেলা কলম্বিয়া। ইকুয়েডর ও ভেনেজুয়েলিয়া তাদের শেষ ম্যাচে বড় জয় পেলে ছিটকে যেতে পারে তারা।

‘বি’ গ্রুপে নিজেদের প্রথম ম্যাচে ব্রাজিল ৩-০ গোলে হারিয়েছিল ভেনেজুয়েলাকে। পরের ম্যাচে পেরুকে উড়িয়ে দিয়েছিল ৪-০ গোলে। প্রথম দুই ম্যাচ জিতে আগেই কোয়ার্টার ফাইনাল নিশ্চিত করেছে সেলেকাওরা।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

গবেষণা প্রতিবেদনে দেখা যায়, টি-ব্যাগে বিপজ্জনক ধাতু বিদ্যমান


আরাফাত, বিশেষ প্রতিনিধি, ‍মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
শুক্রবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ০৯:০৩
গবেষণা প্রতিবেদনে দেখা যায়, টি-ব্যাগে বিপজ্জনক ধাতু বিদ্যমান

ছবি: সংগৃহীত


নিউজ ডেস্ক: বাজারে বিক্রি হওয়া জনপ্রিয় একাধিক ‘টি-ব্যাগে’ সিসা, ক্যাডমিয়াম, পারদ, আর্সেনিক ও ক্রোমিয়ামের মতো ভারী ধাতুর উপস্থিতি বিপজ্জনক মাত্রা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। ধাতুগুলো স্থিতিশীল ও অজৈব হওয়ায় সহজেই শরীরে প্রবেশ করছে। এর প্রভাবে উচ্চ রক্তচাপ, রক্তনালি ক্ষতি, হৃদরোগ, স্নায়ুরোগ, লিভার, কিডনি ও ত্বকের ক্ষতি হচ্ছে। এছাড়া বন্ধ্যত্ব ও শিশুদের বিকাশ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। ‘ব্রিউইং টক্সিনস : এক্সপোসিং দ্য হেভি মেটাল হ্যাজার্ড ইন টি-ব্যাগস অ্যান্ড ড্রাইড লুজ টি’ শীর্ষক গবেষণায় এমন তথ্য উঠে এসেছে।

গবেষণাটি করেছে বেসরকারি সংস্থা ‘এনভায়রনমেন্ট ও সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন’ (এসডো)। বৃহস্পতিবার রাজধানীর লালমাটিয়ায় এসডো কার্যালয়ে গবেষণা প্রতিবেদনটি উপস্থাপন করা হয়।
 এ সময় জানানো হয়, দেশের ৯৬ শতাংশের বেশি মানুষ প্রতিদিন চা পান করে। তবে ৯৯ শতাংশ মানুষ জানে না যে, টি-ব্যাগের উপকরণে ভারী ধাতু থাকতে পারে। ৯০ শতাংশ মানুষ কখনোই টি-ব্যাগ ও চা-পাতার লেবেল বা সার্টিফিকেশন দেখে না। ল্যাব পরীক্ষায় টি-ব্যাগ ও চা-পাতা-উভয় ক্ষেত্রেই বিষাক্ত ভারী ধাতুর উপস্থিতি নিরাপদ মাত্রার চেয়ে অতিরিক্ত পাওয়া গেছে; যা অনেক মানুষকে দীর্ঘমেয়াদি স্বাস্থ্যঝুঁকির মুখে ফেলছে। দুর্বল নিয়মকানুন ও কার্যক্রর প্রয়োগ না থাকায় ভোক্তারা সুরক্ষিত নয়।

গবেষণায় স্থানীয় বাজার থেকে সংগ্রহ করা ১৩টি নমুনা (১২টি টি-ব্যাগ এবং একটি চা-পাতা) পরীক্ষা করা হয়। এতে দেখা যায়, টি-ব্যাগের প্যাকেজিংয়ে বিপজ্জনক মাত্রায় ভারী ধাতু রয়েছে। পরীক্ষায় টি-ব্যাগের প্যাকেজিংয়ে ক্রোমিয়াম সর্বোচ্চ ১,৬৯০ পিপিএম (নিরাপদ সীমা ৫ পিপিএম), সিসা ৫১ পিপিএম পর্যন্ত (সীমা ৫ পিপিএম), পারদ ১০৮ পিপিএম পর্যন্ত (সীমা শূন্য দশমিক ৩ পিপিএম) এবং আর্সেনিক ১৪ পিপিএম (সীমা ২ পিপিএম) পাওয়া গেছে। টি-ব্যাগে এ ধরনের ভারী ধাতুর উপস্থিতি নিয়মিত চা পানকারীদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করছে।

অনুষ্ঠানে উদ্বেগ প্রকাশ করে এসডোর চেয়ারম্যান সৈয়দ মার্গুব মোরশেদ বলেন, ‘এটি ভোক্তা অধিকারের গুরুতর লঙ্ঘন। আমরা অবিলম্বে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানাই।’

গবেষণায় টি-ব্যাগ থেকে চা-পাতা আলাদা করার পর ভারী ধাতু অ্যান্টিমনি (সর্বোচ্চ ১৫৪ পিপিএম) পাওয়া গেছে। পাশাপাশি নগণ্য পরিমাণে ইউরেনিয়াম ও থোরিয়াম শনাক্ত হয়েছে। তবে ইতিবাচকভাবে চা-পাতার পরীক্ষায় আয়রন, ম্যাঙ্গানিজ, কপার, জিঙ্ক এবং কোবাল্টের মতো প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদানও পাওয়া গেছে, যা সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ।

এই প্রতিবেদনে বৈজ্ঞানিক গবেষণার পাশাপাশি জাতীয় পর্যায়ে ৩ হাজার ৫৭১ জনের মতামত নেওয়া হয়, যা দেশের সাধারণ মানুষের চা পানের অভ্যাস ও চা কেনার সচেতনতা তুলে ধরে। জরিপে দেখা যায়, ৫৫ শতাংশ মানুষ প্রতিদিন ২ থেকে ৩ কাপ এবং ১৭ শতাংশ ৪ বা তারও বেশি কাপ, ১০ শতাংশ ৫ কাপ বা তার চেয়ে বেশি এবং ১৮ শতাংশ মানুষ প্রতিদিন এক কাপ চা পান করে। কিন্তু উত্তরদাতাদের মধ্যে মাত্র ১ শতাংশ মানুষ ধারণা রাখে যে টি-ব্যাগে ভারী ধাতু থাকতে পারে।

বাংলাদেশ চা বোর্ডের গবেষণা কর্মকর্তা নাজমুল আলম বলেন, ‘গবেষণাটি আমাদের জন্য অত্যন্ত উদ্বেগজনক বার্তা দেয়। আমরা আগে জানতাম না টি-ব্যাগের প্যাকেজিং এত ঝুঁকি বহন করে। গবেষণার সময় সরকারি গুরুত্বপূর্ণ অংশীদাররা সমন্বয় করলে ভালো হতো। ভবিষ্যতে উভয় পক্ষের অংশগ্রহণমূলক গবেষণা করা জরুরি।’ বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউট (বিএসটিআই)-এর সহকারী পরিচালক ইসমাত জাহান বলেন, ‘এমন যুগান্তকারী গবেষণাকে স্বাগত জানাই। আমরা দ্রুততম সময়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অবহিত করব। তবে আমাদের অবশ্যই দেশীয় চাশিল্পকে টিকিয়ে রাখা ও বিকশিত করার চেষ্টা করতে হবে।’ বাংলাদেশ পরিবেশ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মারূফ মোহায়মেন বলেন, ‘এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রাথমিক গবেষণা। এটি আমাদের আরও গবেষণা করার দরজা খুলে দিয়েছে।’

খাদ্য নিরাপত্তা কর্তৃপক্ষের সদস্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শোয়েব বলেন, ‘আমাদের আরও গবেষণার ক্ষেত্রে আরও সূক্ষ্ম বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি ব্যবহার করতে হবে।’

এসডোর নির্বাহী পরিচালক সিদ্দীকা সুলতানা বলেন, ‘যদি আমরা চায়ের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে না পারি, তবে এটি মানুষের জন্য শারীরিক ঝুঁকি তো বটেই, মানসিক চাপও তৈরি করবে। আমরা সব স্টেকহোল্ডারের সঙ্গে একযোগে কাজ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’

এসডোর সিনিয়র টেকনিক্যাল অ্যাডভাইজার ড. শাহরিয়ার হোসেন বলেন, ‘গবেষণাটি আমাদের খাদ্যশৃঙ্খলে বিষাক্ত ভারী ধাতু প্রবেশ করার পথ রোধ করার একটি গুরুত্বপূর্ণ সূচনা। আমাদের উদ্দেশ্য দোষারোপ নয়, বরং নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতে যৌথভাবে সংকট মোকাবিলা করা।’

প্রতিবেদনে বেশকিছু সুপারিশ করা হয়। এগুলো হলো-বাগান, প্রক্রিয়াজাতকরণ, বিক্রয় পর্যায়ে নিয়মিত চা পরীক্ষা এবং এর ফলাফল স্বচ্ছভাবে প্রকাশ করা। মাটি ও বাগান ব্যবস্থাপনা উন্নত করা এবং কৃষিতে ভারী ধাতু আনতে পারে-এমন ক্ষতিকর রাসায়নিকের ব্যবহার কমানো। চা জাতীয় সব পণ্যের নিরাপত্তা লেবেল ও সার্টিফিকেশন বাধ্যতামূলক করা প্লাস্টিক ও পিইটি টি-ব্যাগ নিষিদ্ধ এবং নিরাপদ বিকল্প চালু করা। সূত্র: যুগান্তর

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ