a মেসি বার্সা ছেড়েছেন ছিন্ন হলো আত্মার বন্ধন
ঢাকা মঙ্গলবার, ২৯ আশ্বিন ১৪৩২, ১৪ অক্টোবর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

মেসি বার্সা ছেড়েছেন ছিন্ন হলো আত্মার বন্ধন


আবু হানিফ, ক্রীড়া ডেস্ক 
শুক্রবার, ০৬ আগষ্ট, ২০২১, ০৯:৪৫
মেসি বার্সা ছেড়েছেন ছিন্ন হলো আত্মার বন্ধন

ফাইল ছবি

শৈশবের প্রিয় ক্লাব বার্সোলোনা ছাড়তে বাধ্যই হলেন লিওনেল মেসি। ক্লাবের আর্থিক সমস্যা লা লীগার বেধে দেওয়া বেতন কাঠামোর ভিত্তিতে মেসিকে তার নতুন চুক্তিতে সই করানো সম্ভব হলো না। এদিকে মেসির চলে যাওয়ার খবরে থমকে গেছে ফুটবল প্রেমিরা তারা এক মূহুর্ত ও নিজেদের বিশ্বাস করাতে পারছে না যে মেসি ছাড়া বার্সা আর বার্সা ছাড়া মেসি কিভাবে কল্পনা করবে তারা।

২০০০ সালে একটি টিস্যু পেপারে সই করে পথচলা শুরু হয় মেসি আর বার্সার। তারপর পেরিয়ে গেছে ২১টি বছর। গ্রীষ্মকালীন দলবদলে বোর্ড চেয়েছিলো বেশকিছু খেলোয়াড় বিক্রি করে তাদের আর্থিক অবস্থা ঠিক করতে তাদের মধ্যে গ্রীজম্যান বার্সায় থাকতে চায়, লেংলেটকে কিনতে প্রীমিয়ার লীগ থেকে ভালো অফার ছিল কিন্তু সে যাবে না, ওদিকে বসে বসে বেতন খাওয়া ফ্রেঞ্জম্যান সামুয়েল উমতিতিও জানিয়েছে সে দল ছাড়বে না, মাত্র ১৮ বছর বয়সী ইলাইশ মরিবা বেতন কমানো দূরে থাক বেতন বৃদ্ধির জন্য উল্টো চাপ দিচ্ছেন,আরো বেশ কিছু খেলোয়াড় বোর্ড  তাদেরকে বিক্রি করতে চাইলেও তারা  রাজি না হওয়ায় কিংবা অন্য ক্লাব তাদের ফর্মের কারনে তাদের কিনতে আগ্রহী  না হওয়ায় শেষ পর্যন্ত উভয়পক্ষের সমঝোতায় মেসিকেই ক্লাব ছাড়তে হলো।

প্রাণের ক্লাবটি ছেড়ে এখন তিনি যাবেন কোথায়? এই প্রশ্নটা গতকাল রাত থেকেই ঘুরপাক খাচ্ছে  ইউরোপিয়ান ফুটবলে। বার্সেলোনা তাদের অফিশিয়াল বক্তব্যে জানিয়ে দিয়েছে, কাতালান ক্লাবটিতে মেসি আর থাকছেন না। এখন ইউরোপের বেশ কিছু বড় ক্লাব তাকে দলে নিতে নড়চড়ে বসার কথা। মেসির দেশ আর্জেন্টিনার সংবাদমাধ্যম টিওয়াইসি স্পোর্টস জানিয়েছে, ম্যানচেস্টার সিটি, পিএসজি, ইন্টার মিলান ও ইন্টার মিয়ামি আছে তাঁকেকিনতেআগ্রহীদের তালিকায়। কিন্তু চাইলেই তো আর মেসিকে কেনা সম্ভব নয়। আর্জেন্টাইন তারকার আকাশচুম্বী বেতন দেওয়ার সামর্থ্য আছে কয়টি ক্লাবের? স্প্যানিশ লিগের আরোপ করা বেতন সীমার মধ্যে থাকতে না পারাতেই যে মেসিকে ধরে রাখতে পারল না বার্সা। এর মধ্য দিয়ে বার্সার সঙ্গে দীর্ঘ ২১ বছরের সম্পর্ক ছিন্ন হচ্ছে মেসির। প্রতিভায় মুগ্ধ হয়ে ২০০০ সালে তাঁকে ন্যাপকিনে সই করিয়েছিলেন বার্সার তখনকার মূল দলের পরিচালক কার্লেস রেক্সাস। বাকিটা ইতিহাস এবং সোনার অক্ষরে লেখা সেই ইতিহাস সবারই জানা। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম জানিয়েছিল, ৪৩০ মিলিয়ন ইউরোয় মেসিকে পাঁচ বছর মেয়াদে নিতে চায় ম্যানচেস্টার সিটি। পেট্রোডলারসমৃদ্ধ ক্লাব হওয়ায় মেসির বেতন দেওয়ার সামর্থ্য রয়েছে ইংলিশ ক্লাবটির। 

এর আগে গত মৌসুম শেষে মেসি যখন বুরোফ্যাক্স করে বার্সা ছাড়তে চেয়েছিলেন, তখন ৬০০ মিলিয়ন ইউরোয় সিটি তাঁকে কিনতে আগ্রহী, এমন খবরও বেরিয়েছিল। সিটিতে বার্সার সাবেক কোচ পেপ গার্দিওলা রয়েছেন। মেসির সঙ্গে তাঁর বোঝাপড়াটা সব সময়ই ভালো। এর পাশাপাশি সিটি ছেড়ে আর্জেন্টাইন স্ট্রাইকার সের্হিও আগুয়েরো যোগ দিয়েছেন বার্সায়।  টিওয়াইসি স্পোর্টস জানিয়েছে, মেসিকে সিটিতে যোগ দেওয়ার বিষয়ে রাজি করানোর চেষ্টা করছেন আগুয়েরো। তবে সিটিতে পরিস্থিতি এখন একটু ঘোলাটে। এরই মধ্যে অ্যাস্টন ভিলা থেকে জ্যাক গ্রিলিশকে ১০০ মিলিয়ন পাউন্ডে কেনার খুব কাছাকাছি পৌঁছে গেছে সিটি। ফরাসি ক্লাব পিএসজিতে মেসির সঙ্গে জাতীয় দলে খেলা কয়েকজন সতীর্থ রয়েছেন। আনহেল ডি মারিয়া, লিয়ান্দ্রো পারেদেস ও মাউরো ইকার্দি। এর পাশাপাশি বার্সার সাবেক সতীর্থ নেইমার রয়েছেন সেখানে। ব্রাজিলিয়ান তারকা আবার মেসির বন্ধু। পিএসজি বেশ আগে থেকেই মেসিকে কিনতে আগ্রহী ছিল। 

তবে প্রস্তাবটা ঠিক কত টাকার, সংবাদমাধ্যমে তা আসেনি। গত মৌসুম শেষে মেসি বার্সা ছাড়ার ইচ্ছার কথা জানানোর পর পিএসজির নামটা আগেভাগে উঠে এসেছিল।গত বছরের আগস্টে জানা গিয়েছিল, ইন্টার মিলানের ৭০ শতাংশ শেয়ারের মালিক চীনের ইলেকট্রিক পণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠান সানিং মেসিকে কেনার জন্য স্পনসর খুঁজছে। এ নিয়ে নাকি চীনের সরকারের কাছ থেকে তারা সবুজ সংকেতও পেয়েছিল। তবে ইন্টার মিলানের সহসভাপতি হাভিয়ের জানেত্তি তখন এই গুঞ্জন অস্বীকার করেছিলেন। গত জুনের শুরুতে যুক্তরাষ্ট্রের মেজর সকার লিগের দল ইন্টার মিয়ামির মালিক ডেভিড বেকহামের সঙ্গে কথা বলেন মেসি। তখন জার্মান সংবাদমাধ্যম ‘কিকার’ জানিয়েছিল, বার্সায় চুক্তির মেয়াদ শেষে ক্যারিয়ারের বাকি সময় ইন্টার মিয়ামিতে শেষ করতে পারেন মেসি।

বেকহাম তখন বলেছিলেন, ‘মেসির ইন্টার মিয়ামিতে খেলার ব্যাপারে আমি আশাবাদী।’ এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডায় বাড়িও কিনেছেন মেসি। তখন গুঞ্জন বের হয়, ইন্টার মিয়ামিতে ক্যারিয়ার শেষ করার পরিকল্পনায় যুক্তরাষ্ট্রে থাকার জায়গাটা আগেই ঠিক করেছেন তিনি।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / khurshedalm@msprotidin.com

আজ রাতে আর্জেন্টিনা-ক্রোয়েশিয়া মুখোমুখি


ক্রীড়া ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
মঙ্গলবার, ১৩ ডিসেম্বর, ২০২২, ০১:০৩
আজ রাতে আর্জেন্টিনা-ক্রোয়েশিয়া মুখোমুখি

ফাইল ছবি

কাতার বিশ্বকাপের ফাইনালে আজ মঙ্গলবার কাতারের লুসাইল স্টেডিয়ামে লুকা মডরিচদের বিপক্ষে মাঠে নামবে লিওনেল মেসির আর্জেন্টিনা। বাংলাদেশ সময় দিবাগত রাত ১টায় শুরু হবে ম্যাচটি।

পরিসংখ্যান অনুযায়ী, পাঁচবারের মুখোমুখি দেখায় সমানে সমান দল দুটি। লে আলবিসেলেস্তেদের দুই জয়ের বিপরীতে ক্রোয়াটরাও জিতেছে দুটি ম্যাচ, ড্র হয়েছে একটি ম্যাচ।

জানা যাক, আর্জেন্টিনা-ক্রোয়েশিয়ার মুখোমুখি দেখায় কেমন ছিল তাদের কৌশল-

আর্জেন্টিনার কৌশল: ক্রোয়েশিয়ার বিপক্ষে আর্জেন্টিনা খানিকটা ছড়িয়ে-ছিটিয়ে একাদশ সাজায়। গত কয়েক বছরের পরিসংখ্যান বলছে, ব্যাকলাইনে চারজন রেখে মাঝমাঠ তিনজন আবার কখনও চারজনকে নিয়ে ফরমেশন সাজানো হয়। সর্বশেষ পাঁচ ম্যাচে দুই দলের হেড টু হেড ম্যাচ বিশ্নেষণ করলে দেখা যায়, আর্জেন্টিনা ক্রোয়েশিয়াকে আটকাতে শুরুতে বলের পজেশনটা ঠিক রাখে। এরপর দ্রুত আক্রমণ শানায়। লং পাসে খেলতে কমই দেখা যায় তাদের। মাঝমাঠ থেকে দুই উইং বা ডি বক্সের ভেতরে জটলা ভেঙে সাফল্য পেতে চায়।

ক্রোয়েশিয়া কৌশল: বল দখলে রাখার প্রতি বেশি মন নেই তাদের। মাঝমাঠে বলটা কিছুক্ষণ আটকে লং শটে বা কাউন্টার অ্যাটাকে রক্ষণ ভাঙতে চায়। সে ক্ষেত্রে আগের ম্যাচগুলোতে দেখা যায়, আর্জেন্টিনার গোলমুখে তেমন একটা শট না নিতে পারলেও অল্প শটেও দারুণ সফল দলটি। আর ম্যাচের লিড নেওয়ার পর রক্ষণ দেয়ালে নতুন কোনো সেনানী যোগ করে না। উল্টো পিছিয়ে থাকা আর্জেন্টিনার ওপর আক্রমণের চাপ বাড়িয়ে দেয়। যেটা ক্রোয়েশিয়ার ভয়ংকর একটা রূপ। সূত্র: সমকাল

 

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

নতুন দল, ১০ মাসও হয়নি বয়স, টানাপোড়েন থাকবেই


শাহেদ আলম, প্রবাসী
বুধবার, ২১ মে, ২০২৫, ০৬:৩৬
নতুন দল ১০ মাসও হয়নি বয়স টানাপোড়েন থাকবেই

ছবি সংগৃহীত


নিউজ ডেস্ক: স্বরণ করি, ৫ আগস্টের অল্প কিছুদিন পরেই আমি আলোচনা করেছিলাম, রাজনীতি এবং রাজনৈতিক দলগঠনই ছাত্রদের নিয়তি। খুব খুশি আমি হয়েছিলাম যে তারা বিপ্লবের রাস্তা ছেড়ে গনতন্ত্রের চর্চায় মনোযোগী হয়েছে। আওয়ামীলীগ যেহেতু দৃশ‍্যপটে নেই সেহেতু বিএনপি যদি সরকার গঠন করেও , বাইরে এক ঝাক তরুন নেতৃত্ব বিএনপি সরকারকে সমালোচনা করছে, তাদের কে চাপে রেখেছে, সংসদে বিরোধী দলের আসন অলংকৃত করেছে অল্প সিট হলেও। বিএনপিও জামায়াতকে মোকাবেলার চেয়ে ছাত্রদের মধ‍্যপন্থার আরেকটি দলকে সন্মানজনক প্রতিপক্ষ হিসেবে পাবে, সেটাই হবে সুখকর রাজনীতি । 

কেননা, জামায়াত যদি প্রধান বিরোধী দল হয়, তার রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় যাবার পথ সুগম হবে ১০ বছর পরে হলেও। বিরোধী প্রধান হওয়ার অর্থই হলো, সরকারীদলের রাস্তা সুপ্রস্থ হওয়া। ‍যেটা আমি অন্তত চাইনি। সে কারনে আমি এই দলটির নেতানেত্রীদের সমালোচনা করা থেকে দীর্ঘদিন বিরত থেকেছি, আপন চোখে দেখেছি। কেন দেখেছি? 

দেখেছি, কারন আমরা যদি আওয়ামীবিহীন রাজনীতি কল্পনা করতে চাই, গনতন্ত্রে আমার বিরোধী পক্ষ লাগবে। বিএনপি তো ২ টার্মের বেশি ক্ষমতায় থাকতে পারবে না, তো তৃতীয়বার কি ক্ষমতা আওয়ামীলীগের হাতে যাক এইটা চান? নাকি জামায়াতের হাতে যাক এইটা চান? নাকি ২৪ এর অর্জনের অগ্রনায়ক হিসেবে এই ছেলেগুলোর হাতে দেশের ভার যাক সেইটা চান? 

যদি জামায়াত-লীগের হাতে ক্ষমতা দেখতে চান, আপনাদের হিসেবে ভিন্ন । আমি চেয়েছি ১০ বছর পরে ক্ষমতা যাক এনসিপির হাতে। এই ১০ বছর তারা মাঠে ঘাটে চষে বেড়াক, মাটি মানুষের সাথে তাদের পরিচিত বাড়াক, একটা অংশ সংসদে থাকুক, বিএনপি সম্মানজনক প্রতিপক্ষ পাক সংসদে, নির্বাচনটা ‘জান্নাতের টিকেট বনাম চান্দাবাজের দল’ এই ন‍্যারেটিভে না হোক। 

মানুষের সব চাওয়া পুরণ হয়না। এনসিপির মধ‍্যপন্থী ও উদারপন্থীরা দৃশ‍্যপট থেকে নিজেদের গুটিয়ে নিয়েছে। এটা এখন জামায়াতের বি টিম একটি রাজনৈতিক প্লাটফর্ম । জামাত শিবির ভাড়ায় খাটে, তাদের প্রোগ্রামে যায়, ভোটের সময় দাড়িপাল্লায় দেবে ভোট। এখন যতটা পানি ঘোলা রাখা যায়। তো, বিএনপি ভাবছে রাজনীতি যদি করতেই হয়, সরাসরি জামায়াতের সাথে না গিয়ে কেন বিটিমের সাথে খেলবো! সংঘাতের সুচনা সেখান থেকেই! 

আমি ছেলেগুলোকে যখন বুঝিয়েছি, তোমরা ১০ বছর পরে ক্ষমতায় যাবার প্রস্ততি নাও। ওরা বলল, আমরা যদি এবারই ক্ষমতায় যেতে পারি, ১০ বছর কেন অপেক্ষা করবো! মাথায় ওদের রাস্ট্রের ক্ষমতা দখল রাখার কুটবুদ্ধি। এক বছর আগেও সারজিসরা ক্ষমতার রাজনীতিই করেছে, ক্ষমতা ছাড়া তাদের আর কোন চাওয়া পাওয়া নেই। ওরা আমার পথে হাটলো না। 

লেন্দুপ দর্জিকে ক্ষমতায় এখনই বসাবো, আজীবন ক্ষমতায় রাখবো-এই প্রতিশ্রুতি দিয়ে সিকিম দখল করে নিয়েছিল ভারত, ৭৫ সালে। পরে লেন্দুপক ছুড়ে ফেলে দেয় ভারত, না খেয়ে মরতে হয়েছে অবহেলায়। ওরা পড়লো বাংলার লেন্দুপ দর্জির খপ্পরে। যে রাজনীতি তারা বেছে নিল, সেখানে আলুপোড়া খাবে অন‍্যেরা। যার রাজনৈতিক অবস্থান পাল্টাতে ৩ মাস/৩দিন সময় লাগে না, তার রাজনীতিই বেছে নিল এনসিপি। ওরা রিয়েলিটি মেনে নিল না, ওরা বেছে নিল, সংঘাতের পথ! 

আমার দেশ কি লিখেছে পড়িনি। আমি পড়ছি, ২ মাসের মধ‍্যে হাসনাত যোগ দেবে আপ বাংলাদেশে, ওটাই ওর যায়গা। সারজিস রিফাইন্ড আওয়ামীলীগ গঠনে মনোযোগ দেবে, কারণ সে পল্টিতে পারঙ্গম । হান্নান, পদত্যাগ করবে , কোথায় যাবে জানি না। বাকীদের দ্বারা চলবে একটি প্লাটফর্ম বাংলাদেশের ৪২ নম্বর দল -এনসিপি! আওয়ামিলীগ রাস্তায় পেলে পিষে মারতে চাইবে ওদের, বিএনপি না দেখার ভান করে থাকবে। 

১৭ বছরে আর যাই হোক, পথ চলায় যারা প্রতিবন্ধকতা তৈরী করে, তাদের বন্ধু হিসেবে রাখার কোন যুক্তি আমরা বিএনপিকে দিতে কুন্ঠিত হব। আমি চাই, আমার ভাবনাটা বাস্তবে রুপ না নিক। 

ওরা ১০ বছরের তরিকায় ফিরে আসুক। সংসদে বিরোধী দল হউক। আমরা ঝলমলে একটা ভবিষ্যত বানাই আমরা। সময় এখনও ফুরিয়ে যায়নি। আসলেই ফুরিয়ে যায়নি। কেউ না কেউ শুধু এগিয়ে আসুক। বিএনপি অথবা এনসিপি!

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ