a
ফাইল ছবি
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হিসেব অনুযায়ী, সারা বিশ্বে প্রায় ৪ কোটি মানুষ নিবারণযোগ্য অন্ধত্বের কারণ। এছাড়া দৃষ্টিহীন মানুষের সংখ্যা প্রায় ২৪ কোটি। চক্ষু বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, উন্নয়নশীল দেশগুলোতে প্রতি মিনিটে ১২ জন মানুষ দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী হয়ে পড়ছে। বাংলাদেশে ৮০ শতাংশ দৃষ্টিপ্রতিবন্ধিতার প্রধান কারণ ছানিজনিত। দেশে বছরে প্রায় আড়াই লাখ মানুষ অন্ধত্বজনিত ছানি রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন।
মানুষ সচেতন হলে দৃষ্টিপ্রতিবন্ধিতা ও অন্ধত্ব কমানো সম্ভব। কী কারণে মানুষ অন্ধত্ব বরণ করছে, সে সম্পর্কে সাধারণ মানুষের স্বচ্ছ ধারণা থাকলে দেশে অন্ধত্বের হার অনেকাংশে হ্রাস পেত বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞরা। তারা বলছেন, বাংলাদেশসহ বিশ্বে বেশ কয়েকটি কারণে মানুষ অন্ধত্ব বরণ করছে। প্রথমত বয়সজনিত কারণে, দ্বিতীয় হলো গ্লুকোমা, তৃতীয় হলো চোখের ছানি, যা প্রতিরোধযোগ্য। তবে ডায়াবেটিক রেটিনোপ্যাথি হলেও অন্ধত্ব হয়। এছাড়া আঘাতজনিত কারণে ও ভিটামিন ‘এ’-এর অভাবে।
এমন পরিস্থিতিতে আজ অক্টোবর মাসের দ্বিতীয় বৃহস্পতিবার পালিত হচ্ছে বিশ্ব দৃষ্টি দিবস-২০২২। বিশ্বব্যাপী চোখের যত্ন নেওয়ার জন্য গণসচেতনতা তৈরি, চক্ষু রোগ নির্মূলে প্রভাবিত করা, চোখের যত্ন নেওয়ার তথ্য জনগণের দোড়গোড়ায় পৌঁছানোই বিশ্ব দৃষ্টি দিবসের লক্ষ্য। এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য বিষয়—‘লাভ ইউর আইস’ অর্থাৎ আপনার চোখকে ভালোবাসুন।
২০০০ সালে লায়ন্স ক্লাব ইন্টারন্যাশনাল সাইট-ফার্স্ট-ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে এই দিবসের সূচনা করে। সরকারের পাশাপাশি বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন দিবসটি উপলক্ষ্যে নানা কর্মসূচি পালন করছে। সূত্র: ইত্তেফাক
ছবি: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
সাইফুল আলম, ঢাকা: বাংলাদেশ ডক্টরেট্স প্ল্যাটফর্ম ইন ফিনল্যান্ড (বিডিপিএফ) বাংলাদেশের জ্ঞান, গবেষণা ও উন্নয়নে বৈশ্বিক অবদান নিশ্চিত করতে কাজ করার ব্রত নিয়ে এক পরিচিতি সংবাদ সম্মেলন করেন। ২১ ডিসেম্বর ২০২৫ তারিখে জাতীয় প্রেসক্লাব তোফাজ্জল হোসেন মিঞা হলে এক সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশের জ্ঞান, গবেষণা ও উন্নয়নে বৈশ্বিক অবদান নিশ্চিত করতে BDPF-এর ভিশন, মিশন ও কার্যক্রম নিয়ে বাংলাদেশ ডক্টরেটস প্ল্যাটফর্ম ইন ফিনল্যান্ড (BDPF) তাদের আনুষ্ঠানিক পরিচিতি, লক্ষ্য ও ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা উপস্থাপন করেছে।
BDPF এর সভাপতি ড. মো: মুঞ্জুরে মওলার সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য উপস্থাপনকালে BDPF এর প্রোগ্রাম বিষয়ক কনসালটেন্ট ড. মো: আব্দুল হাই বলেন যে, ফিনল্যান্ডের বিশ্ববিদ্যালয়সমূহ থেকে ডক্টরেট (PhD) ডিগ্রি অর্জনকারী বাংলাদেশি গবেষক ও ফিনল্যান্ডে স্থায়ীভাবে বসবাসকারী পিএইচডি ডিগ্রিধারী পেশাজীবীদের ঐক্যবদ্ধ ও সংগঠিত করতে এই প্ল্যাটফর্ম গঠিত হয়েছে।
BDPF একটি অরাজনৈতিক, নিরপেক্ষ ও কমিউনিটি-ভিত্তিক প্ল্যাটফর্ম, যেখানে বাংলাদেশি ডক্টরেটধারীদের মধ্যে পেশাগত, সামাজিক ও মেধাগত সংযোগ স্থাপন করা হয়। এই প্ল্যাটফর্ম গবেষকদের বহুমাত্রিক জ্ঞান-বিনিময়, গবেষণা সহযোগিতা, নেটওয়ার্কিং ও মেন্টরশিপে উৎসাহিত করে—যাতে তারা বাংলাদেশের উন্নয়নে বাস্তব অবদান রাখতে পারেন।
এক পর্যায়ে সদস্য সচিব ড. জি এম আতিকুর রহমান তার আলোচনায় বলেন যে, বিদেশে অবস্থানরত বাংলাদেশি গবেষকদের জ্ঞান, অভিজ্ঞতা ও গবেষণা ধারাকে দেশের জ্ঞান উন্নয়ন ও দীর্ঘমেয়াদি জাতীয় অগ্রগতির সাথে যুক্ত করার জন্য একটি স্থায়ী, সুশৃঙ্খল ও কার্যকর চ্যানেল তৈরি করার প্রতি BDPF গুরুত্বারোপ করে। BDPF আধুনিক গবেষণা ও শিক্ষা পদ্ধতি, টেকসই উন্নয়ন, গবেষণা দক্ষতা বৃদ্ধি, উদ্ভাবন ও উচ্চ দক্ষতা উন্নয়নে কাজ করে থাকে। সংবাদ সম্মেলনে ফিনিশ শিক্ষা ব্যবস্থার সাথে বাংলাদেশে বৈজ্ঞানিক শিক্ষার পদ্ধতি, টেকসই উন্নয়ন, টেকনোলজি ট্রান্সফার, আইটি ইত্যাদি বিষয়ে BDPF এর পরিকল্পনা ও ভবিষ্যতের কাজের সুযোগ নিয়ে সাংবাদিকের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর প্রদান করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন BDPF এর কার্যকরী কমিটির সভাপতি ড. মো: মুঞ্জুরে মওলা, সদস্য সচিব ড. জি এম আতিকুর রহমান, প্রোগ্রাম বিষয়ক কনসালটেন্ট ড. মো: আব্দুল হাই, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক সম্পাদক ড. এ কে এম সাইফুল্লাহ, কোষাধ্যক্ষ ড. মো: সানাউল হক প্রমুখ।
সংগৃহীত ছবি
বিএনপির মেয়াদোত্তীর্ণ ঢাকা মহানগর দক্ষিণ শাখার নির্বাহী কমিটি বিলুপ্ত করে নতুন আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয়েছে। ৪৯ সদস্যবিশিষ্ট এই কমিটির আহ্বায়ক করা হয়েছে আবদুস সালামকে। আর রফিকুল আলম মজনুকে সদস্য সচিব করা হয়েছে। সোমবার এই কমিটির অনুমোদন দেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আহ্বায়ক কমিটি
০১ আহ্বায়ক আবদুস সালাম
০২ যুগ্ম আহ্বায়ক নবী উল্ল্যাহ নবী, যাত্রাবাড়ী
০৩ যুগ্ম আহ্বায়ক ইউনুস মৃধা, খিলগাঁও
০৪ যুগ্ম আহ্বায়ক মো. মোহন, কোতয়ালী
০৫ যুগ্ম আহ্বায়ক মোশারফ হোসেন খোকন, লালবাগ
০৬ যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুস সাত্তার, সূত্রাপুর
০৭ যুগ্ম আহ্বায়ক সিরাজুল ইসলাম সিরাজ, কলাবাগান
০৮ যুগ্ম আহ্বায়ক আ. ন. ম সাইফুল ইসলাম, শ্যামপুর
০৯ যুগ্ম আহ্বায়ক হারুন উর রশিদ হারুন, মতিঝিল
১০ যুগ্ম আহ্বায়ক তানভীর আহমেদ রবিন, কদমতলী
১১ যুগ্ম আহ্বায়ক লিটন মাহমুদ স্বেচ্ছাসেবক দল
১২ যুগ্ম আহ্বায়ক এস. কে সেকেন্দার কাদির, পল্টন
১৩ যুগ্ম আহ্বায়ক মনির হোসেন চেয়ারম্যান, কামরাঙ্গীরচর
১৪ সদস্য সচিব রফিকুল আলম মজনু, শান্তিনগর
১৫ সদস্য ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন
১৬ সদস্য ফরিদ উদ্দিন, সূত্রাপুর
১৭ সদস্য গোলাম হোসেন, সবুজবাগ
১৮ সদস্য সাব্বির হোসেন আরিফ, গোপীবাগ
১৯ সদস্য এডভোকেট ফারুকুল ইসলাম, খিলগাঁও
২০ সদস্য মকবুল হোসেন টিপু, গেন্ডারিয়া
২১ সদস্য আবদুল হান্নান, শাহবাগ
২২ সদস্য আরিফুর রহমান নাদিম, বংশাল
২৩ সদস্য আনোয়ার হোসেন বাদল, চকবাজার
২৪ সদস্য কে. এম জুবায়ের এজাজ, ধানমন্ডি
২৫ সদস্য ফরহান হোসেন, যাত্রাবাড়ী
২৬ সদস্য লতিফ উল্লাহ জাফরু, বংশাল
২৭ সদস্য এডভোকেট মকবুল হোসেন সর্দার, নিউ মার্কেট
২৮ সদস্য মোহাম্মদ আলী চায়না, মুগদা
২৯ সদস্য আবদুল আজিজ, হাজারীবাগ
৩০ সদস্য জামিলুর রহমান নয়ন যুবদল
৩১ সদস্য হাজী শহিদুল ইসলাম বাবুল, চকবাজার
৩২ সদস্য আকবর হোসেন নান্টু, ডেমরা
৩৩ সদস্য শামছুল হুদা কাজল, মুগদা
৩৪ সদস্য সাইদুর রহমান মিন্টু দপ্তর
৩৫ সদস্য এস এম আব্বাস, পল্টন
৩৬ সদস্য লোকমান হোসেন ফকির, পল্টন
৩৭ সদস্য জুম্মন হোসেন চেয়ারম্যান, দনিয়া
৩৮ সদস্য ফজলে রুবায়েত পাপ্পু, শাহজাহানপুর
৩৯ সদস্য আবদুল হাই পল্লব, ডেমরা
৪০ সদস্য এডভোকেট মহি উদ্দিন চৌধুরী
৪১ সদস্য আরিফা সুলতানা রুমা ছাত্রদল
৪২ সদস্য সাইফুল্লাহ খালেদ রাজন ছাত্রদল
৪৩ সদস্য ওমর নবী বাবু, গেন্ডারিয়া
৪৪ সদস্য আবুল খায়ের লিটন, হাজারীবাগ
৪৫ সদস্য নাছরিন রশিদ পুতুল মহিলা কমিশনার
৪৬ সদস্য নাদিয়া পাঠান পাপন ছাত্রদল
৪৭ সদস্য হাজী নাজিম, কোতয়ালী
৪৮ সদস্য জাহাঙ্গীর হোসেন পাটোয়ারী, নিউমার্কেট
৪৯ সদস্য জামশেদুল আলম শ্যামল, যাত্রাবাড়ী