a পিরিয়ডে পেটে ব্যথা হলে যে ৫ খাবার এড়িয়ে চলবেন
ঢাকা রবিবার, ৩০ অগ্রহায়ণ ১৪৩২, ১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

পিরিয়ডে পেটে ব্যথা হলে যে ৫ খাবার এড়িয়ে চলবেন



বৃহস্পতিবার, ২৫ মার্চ, ২০২১, ১২:৩৭
পিরিয়ডে পেটে ব্যথা হলে যে ৫ খাবার এড়িয়ে চলবেন

পিরিয়ডে পেটে ব্যথা হলে যে ৫ খাবার এড়িয়ে চলবেন

বেশিরভাগ নারীর ক্ষেত্রেই পিরিয়ডে পেটে ব্যথা দেখা যায়। নানারকম ওষুধ খেয়েও এই ব্যথা কমানো সম্ভব হয় না। আবার ব্যথার ওষুধ নিয়মিত খাওয়াও কোনো কাজের কথা নয়। তাইপরিবর্তন আনতে হবে খাদ্যাভ্যাস। এমন অনেক খাবার আছে যেগুলো এই সময়ে খেলে ব্যথা আরও বেড়ে যায়। তাই সেসব খাবার তালিকা থেকে বাদ দিতে হবে। চলুন জেনে নেয়া যাক সেসব খাবারগুলো সম্পর্কে

চা ও কফি এড়িয়ে চলুন

চা ও কফি এমনিতে উপকারী। তবে অনেক নারীর ক্ষেত্রে পিরিয়ডের সময় চা কিংবা কফি খেলে পেটে ব্যথা আরও বেড়ে যায়। আপনিও যদি একই সমস্যায় ভোগেন তবে এই সময়টাতে চা ও কফি এড়িয়ে চলুন। তবে একেবারে বাদ না দিয়ে দিনে একবার খাওয়া যেতে পারে, এর বেশি নয়। এছাড়াও সব রকম কোমল পানীয় বাদ দিন এই সময়ে। এর ফলে পেটে ব্যথার সমস্যা কমবে অনেকটাই।

এড়িয়ে চলুন ফাস্টফুড

ফাস্টফুড জাতীয় খাবার সব সময়ই অপকারী। পিরিয়ডের সময় এই খাবার আরও বেশি এড়িয়ে চলা উচিত। এ ধরনের খাবার শরীরে নানা অস্বস্তি, পেটে ব্যথা অনেকটাই বাড়িয়ে দেয়। তাই পিজ্জা, বার্গার, ফ্রেঞ্চ ফ্রাই কিংবা এ জাতীয় যেকোনো খাবার যতই ভালোলাগুক না কেন, এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন। এর বদলে স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার অভ্যাস করুন। এতে পিরিয়ডের সময়েও সুস্থ থাকতে পারবেন।

লবণ থেকে দূরে থাকুন

খাবারের তালিকা থেকে লবণ একেবারেই বাদ দেবেন না। কারণ লবণ ছাড়া খাবার খাওয়া সম্ভব নয়। তবে পিরিয়ডের সময়ে চেষ্টা করুন লবণটা একটু কমিয়ে খেতে। খাবারের সঙ্গে বাড়তি লবণ নিয়ে খাওয়ার অভ্যাস থাকলেও তা বাদ দিতে হবে। অতিরিক্ত লবণ খাওয়া শরীরের জন্য মোটেই উপকারী নয়। এই সময়ে লবণ বেশি খেলে তা পেটের ব্যথা আরও বাড়িয়ে দিতে পারে। তাই অতিরিক্ত লবণ এড়িয়ে চলুন।

দুধ পান থেকে বিরত থাকুন

দুধ পানের আছে অনেক উপকারিতা। কিন্তু পিরিয়ডের সময় দুধ পান করলে অনেকের পেটে ব্যথা হতে পারে। তাই অস্বস্তি এড়াতে এসময় দুধ পান করা থেকে বিরত থাকুন। দুধ ও দুধ জাতীয় খাবার এই সময়ে পেটে ব্যথা বাড়িয়ে তুলতে পারে। তাই এ ধরণের খাবার এই সময়ে এড়িয়ে চলুন।

চিনির অপকারিতা

চিনি আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য তেমন উপকারী নয় একথা সবারই জানা। এটি পিরিয়ডের সময় পেটে ব্যথার সমস্যা আরও বাড়িয়ে তুলতে পারে। তাই পিরিয়ডের সময় চিনি খাওয়ার পরিমাণ একেবারেই কমিয়ে দিন। এই সময়ে মিষ্টি জাতীয় খাবার যত কম খাবেন ততই উত্তম।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

জাতীয় প্রেসক্লাব ও ঐতিহ্যবাহী ঢাকাবাসী সংগঠন এর যৌথ উদ্যোগে স্টাইল মেহেদী উৎসব পালন


সাইফুল আলম, বিশেষ প্রতিনিধি, মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
সোমবার, ২৪ মার্চ, ২০২৫, ০৩:৫৮
জাতীয় প্রেসক্লাব ও ঐতিহ্যবাহী ঢাকাবাসী সংগঠন এর যৌথ উদ্যোগে স্টাইল মেহেদী উৎসব পালন

ছবি: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন

 

সাইফুল আলম, ঢাকা:  প্রাণ চঞ্চল এবং উৎসব মুখের পরিবেশে জাতীয় প্রেসক্লাবে পালন করা হলো স্টাইল মেহেদী উৎসব। ঈদ উল ফিতর পালন উপলক্ষ্যে প্রতি বছরের ন্যায় এবারও জাতীয় প্রেসক্লাব ও ঐতিহ্যবাহী ঢাকাবাসী সংগঠন এর যৌথ উদ্যোগে অদ্য ২৪শে মার্চ ২০২৫ইং তারিখ জাতীয় প্রেসক্লাব জহুর হোসেন চৌধুরী হল মিলনায়তনে স্টাইল মেহেদী উৎসবের আয়োজন করা হয়।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি জনাব হাসান হাফিজ, সাধারণ সম্পাদক আইয়ুব ভূঁইয়া, ঢাকাবাসীর সভাপতি ও ঢাকা ঈদ আনন্দ মিছিল উদ্যাপন পরিষদের আহ্বায়ক মোঃ শুকুর সালেক, জাতীয় প্রেসক্লাব এর সদস্য কাজী রওনাক হোসেন, সদস্য শাহনাজ বেগম পলি, পলিন কসমেটিকস্ লিমিটেড এর এম.ডি জনাব মোঃ বজলুর রহমান, ঢাকাবাসীর সহ-সভাপতি শিরিন সুলতানা ও মহানগর কমিটির আহ্বায়ক লুৎফুর আহসান বাবু।

অনুষ্ঠানে হাতে মেহেদি অংকন প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয় এবং পরিশেষে বিজয়ীদের পুরষ্কার বিতরণ করা হয়। ঢাকাবাসী ও ফেন্ডস ক্লাব অব লস এঞ্জেলেস এর উদ্যোগে ঈদের পরের দিন ঢাকার ঐতিহ্যবাহী ঈদ আনন্দ মিছিল ও র‍্যালী অনুষ্ঠিত হবে। এছাড়া আগামী চাঁনরাত পর্যন্ত নগরের বিভিন্ন এলকায় মেহেদী উৎসব অনুষ্ঠিত হবে ঢাকাবাসীর উদ্যোগে।

মোঃ শুকুর সালেক, সভাপতি, ঢাকাবাসী এবং আহ্বায়ক, ঢাকা ঈদ উৎসব উদ্‌যাপন কমিটির পক্ষ থেকে বলেন, প্রতিবছরের মধ্যে এবারও এরকম উৎসব পালন করা হলো। বাঙালির উৎসব এবং ঈদকে ঘিরে এই আনন্দ চলমান থাকবে। সবাইকে অনেক অনেক শুভকামনা। স্টাইল মেহেদীর মতো করে সবার ঈদ হোক এবার রঙিন।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

ইন্দোনেশিয়া প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে ভয়াবহ বিপর্যয়ে


আন্তর্জাতিক ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
শুক্রবার, ১৬ জুলাই, ২০২১, ০৪:৫৯
ইন্দোনেশিয়া প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে ভয়াবহ বিপর্যয়ে

সংগৃহীত ছবি

ইন্দোনেশিয়ায় ভয়ঙ্কর রূপ নিয়েছে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস। সেখানে করোনাভাইরাস পরিস্থিতির এতটাই অবনতি হয়েছে যে, ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়েছে মুসলিম প্রধান দেশটি।

অনেক বাড়িঘরে পড়ে আছে করোনায় মারা যাওয়া ব্যক্তিদের দেহ। যাদের মৃত্যুর সময় পাশে কেউ ছিল না। এর মধ্যে অনেকেই মারা গেছেন অক্সিজেন সংকটে। পরে প্রতিবেশীদের মাধ্যমে খবর পেয়ে এসেছেন উদ্ধারকর্মীরা।

বিবিসির স্থানীয় সাংবাদিক ভালদিয়া বারাপুতরি বলছেন, গত দেড় বছরের মধ্যে ইন্দোনেশিয়ায় সংক্রমণ এখন সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতি তৈরি করেছে। এশিয়া মহাদেশের মধ্যে হয়ে উঠেছে নতুন আরেকটি হটস্পট।

ইন্দোনেশিয়ায় এখনও পর্যন্ত ২৬ লাখ মানুষ করোনায় আক্রান্ত হয়েছে। চলতি সপ্তাহে আক্রান্তের সংখ্যা রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে। প্রতিদিনই ৪০ হাজারের বেশি মানুষ আক্রান্ত হচ্ছে দেশটিতে।

অতি সংক্রামক ভারতীয় ‘ডেল্টা’ ভ্যারিয়েন্টের কারণে ইন্দোনেশিয়ায় এই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।

বিবিসির প্রতিবেদনে জাকার্তায় অগ্নিনির্বাপণ কর্মী উইরাওয়ানের কথা তুলে ধরা হয়। আগুন নেভানোর পরিবর্তে তিনি এখন করোনায় মারা যাওয়া ব্যক্তিদের মরদেহ উদ্ধার ও শেষকৃত্যের কাজ করছেন। গত এক বছরে আরও সাত সহকর্মীসহ বাড়ি বাড়ি গিয়ে এ কাজ করছেন তিনি।

উইরাওয়ান বলেন, বেশির ভাগ মানুষ একা একা মারা যাচ্ছেন। এর একটি কারণ হতে পারে তারা হয়তো প্রাথমিক চিকিৎসা পাননি, নয়তো হাসপাতাল থেকে তাদের ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে। প্রতিবেশীরাই ফোন করে এসব মানুষের খবর দিচ্ছেন।

করোনার সর্বশেষ ঢেউ আসার আগে উইরাওয়ান প্রতিদিন দুই-তিনটি মৃতদেহ কবর দেওয়ার জন্য ফোন পেতেন। কিন্তু এখন প্রতিদিন ২৪টি ফোন পাচ্ছেন।

ইন্দোনেশিয়ার পরিসংখ্যান গ্রুপ ল্যাপোর কোভিড-১৯ বলছে, জুন মাস থেকে এখনো পর্যন্ত ৪৫০ জন বাড়িতে মারা গেছেন। করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার পরে তারা সেলফ-আইসোলেশনে ছিলেন, কারণ হাসপাতালগুলোতে রোগী ভর্তি করানোর জায়গা ছিল না।

মে মাসের প্রথম দিকে ইন্দোনেশিয়ায় করোনাভাইরাসের সংক্রমণ হঠাৎ করেই মারাত্মক আকার ধারণ করে। তখন ঈদের ছুটিতে প্রায় ১৫ লাখ মানুষ বিধি-নিষেধ উপেক্ষা করে যাতায়াত করেছে।

বিদেশ থেকে যারা ইন্দোনেশিয়ায় ঢুকছে তাদের কোয়ারেন্টাইন করার ক্ষেত্রে বিধিনিষেধ শিথিল করা হয়েছিল। ইন্দোনেশিয়াতে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট কখনও বন্ধ করা হয়নি। সম্প্রতি বিদেশ থেকে আগত যাত্রীদের ক্ষেত্রে আট দিন কোয়ারেন্টাইন বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। এটি আগে ছিল ছিল পাঁচ দিন।

করোনায় দেশটিতে এখনো পর্যন্ত ৬৯ হাজার মানুষ মারা গেছে। এর মধ্যে গত সপ্তাহে প্রতিদিন প্রায় এক হাজার মানুষ মারা গেছে। তবে মৃতের সংখ্যা আরও বেশি হতে পারে বলে অনেকে মনে করেন।

ইন্দোনেশিয়ার ভেতরে করোনাভাইরাস সংক্রমণের মূল কেন্দ্র হচ্ছে সবচেয়ে জনবহুল জাভা দ্বীপ। জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহে সেখানকার একটি হাসপাতালে অক্সিজেন সংকটের কারণে ৬৩ জন করোনা রোগী মারা গেছে।

এসব মৃত্যুর ঘটনা পুরো দেশকে শোকাহত করেছে। যদিও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ দাবি করছে সংবাদমাধ্যম মৃত্যুর সংখ্যা বাড়িয়ে বলেছে। সূত্র: বিবিসি

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর জনপ্রিয়