a
করোনাভাইরাস
গত ২৪ ঘন্টায় করোনাভাইরাসে মৃত্যু হয়েছে ৩০ জন। এ নিয়ে করোনাভাইরাসে দেশে মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়াল ১২ হাজার ৭৫৮ জন।
এদিকে, গত ২৪ ঘন্টায় করোনাভাইরাসে শনাক্ত হয়েছে ১৮৮৭ জন। এ নিয়ে দেশে মোট করোনাভাইরাসে শনাক্তের সংখ্যা ৮ লাখ ৭ হাজার ৮৬৭ জন।
আজ শুক্রবার বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদফতরের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে আরও জানানো হয়, গত ১ দিনে বাসা ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আরও ১৭২৩ জন করোনারোগী সুস্থ হয়ে উঠেছেন। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মোট সুস্থ হয়েছেন ৭ লাখ ৪৭ হাজার ৭৫৮ জন।
করোনাভাইরাস
গত ২৪ ঘন্টায় করোনাভাইরাসে মৃত্যু হয়েছে ৬১ জন। এ নিয়ে করোনাভাইরাসে দেশে মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়াল ২৬ হাজার ৪৯৩ জন।
এদিকে, গত ২৪ ঘন্টায় করোনাভাইরাসে শনাক্ত হয়েছে ১,৭৪৩ জন। এ নিয়ে দেশে মোট করোনাভাইরাসে শনাক্তের সংখ্যা ১৫ লাখ ১২ হাজার ২৬ জন।
আজ শনিবার বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদফতরের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে আরও জানানো হয়, গত ১ দিনে বাসা ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আরও ৩,৪২১ জন করোনারোগী সুস্থ হয়ে উঠেছেন। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মোট সুস্থ হয়েছেন ১৪ লাখ ৪৬ হাজার ৩ জন।
উল্লেখ্য, গত ২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ১৭ হাজার ৭৫০টি। শনাক্তের হার ৯.৮২ শতাংশ।
ফাইল ছবি
করোনার প্রকোপে বর্তমানে ভারতের করুণ অবস্থা তা সকলেই দেখতে পাচ্ছে, ভারতের মত আমাদের অবস্থা হলে আমাদের যেন অক্সিজেন সমস্যায় ভোগতে না হয় সে জন্য আগেই এগিয়ে আসছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্প কোম্পানি আবুল খায়ের গ্রুপ।
ভারতের ক্রান্তিলগ্নে এগিয়ে এসেছে তাদের নিজ দেশের কোম্পানি টাটা গ্রুপের রতন টাটা। তাই বলা যেতে পারে ভারতের যদি রতন টাটা থাকে আমাদের আছে আবুল খায়ের গ্রুপ। ভারত থেকে এক সপ্তাহ যাবৎ বন্ধ রয়েছে অক্সিজেন সরবরাহ। এমন মূহুর্তে অক্সিজেন সরবরাহের ঘোষণা দিয়েছে আবুল খায়ের শিল্প গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটি তাদের নিজস্ব প্ল্যান্ট থেকে দেশের চাহিদা মতো প্রতিদিন ২০০ টন অক্সিজেন দিতে পারবে বলে আশ্বাস দিয়েছে।
গত ২৮ এপ্রিল চট্টগ্রামের একেএস প্লান্টে অক্সিজেন সরবরাহের উদ্বোধন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। তখন আবুল খায়ের গ্রুপের অক্সিজেন প্লান্টের সিইও মুহামম্দ আবদুল্লাহ বলেন, আমরা প্রতিদিন ২৬০ টন অক্সিজেন উৎপাদন করতে সক্ষম। আর দেশের চাহিদা ২০০ টন, সেক্ষেত্রে চাহিদা মিটিয়ে আমরা রিজার্ভ করতে পারবো। যখন বিশেষ জরুরি হবে তখন সেখান থেকে সরবরাহ করা হবে। এই শিল্প প্রতিষ্ঠান আরো আশ্বাস প্রদান করেন যে, যদি প্রয়োজন হয় আমাদের সব শিল্প প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে শুধু অক্সিজেন উৎপাদন করা হবে।
আবুল খায়ের গ্রুপের সিনিয়র এসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার মো. শামসুদ্দোহা বলেন, আমাদের প্রতিদিন ১৫ থেকে ২০ টন লিকুইড উৎপাদন আছে তা বিভিন্ন হাসপাতালে সরবরাহ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
আবুল খায়ের স্টিল লিমিটেডের মানবসম্পদ বিভাগের মো. ইমরুল কাদের ভূঁইয়া বলেন, আমরা মজুদ ও সরবরাহ বজায় রাখবো। দেশের যে ক্রান্তিকাল এই অবস্থায় দেশকে, দেশের মানুষকে কিভাবে উদ্ধার করা যায় সেই চেষ্টা করছি। দেশের মানুষের জানমাল রক্ষার জন্য আমরা প্রয়োজনে শিল্প প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে অক্সিজেনের পুরোটা মেডিকেলের দিকে সাপ্লাই দিব।’
২০২০ সালে আবুল খায়ের গ্রুপ ১০ হাজার অক্সিজেন সিলিন্ডার রিফিলের পাশাপাশি ৫ হাজার সিলিন্ডার বীনা মূল্যে বিতরণ করে। এছাড়া ২০টি হাসপাতালে কেন্দ্রীয় অক্সিজেন সরবরাহের ব্যবস্থা করে দেয় গ্রুপটি।