a করোনায় (২৩মে) মৃত্যু ২৮, শনাক্ত ১৩৫৪ এবং সুস্থ ৮৯৯
ঢাকা শুক্রবার, ১ কার্তিক ১৪৩২, ১৭ অক্টোবর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

করোনায় (২৩মে) মৃত্যু ২৮, শনাক্ত ১৩৫৪ এবং সুস্থ ৮৯৯


স্বাস্থ্য ডেস্ক:
রবিবার, ২৩ মে, ২০২১, ০৭:২৪
করোনাভাইরাসের সর্বশেষ তথ্য

করোনাভাইরাস


           
গত ২৪ ঘন্টায় করোনাভাইরাসে মৃত্যু হয়েছে ৩৮ জন। এ নিয়ে করোনাভাইরাসে দেশে মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়াল ১২ হাজার ৩৭৬ জন।
 
এদিকে, গত ২৪ ঘন্টায় করোনাভাইরাসে শনাক্ত হয়েছে ১৩৫৪ জন। এ নিয়ে দেশে মোট করোনাভাইরাসে শনাক্তের সংখ্যা ৭ লাখ ৮৯ হাজার ৮০ জন।
 
আজ রবিবার বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদফতরের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।

স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে আরও জানানো হয়, গত ১ দিনে বাসা ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আরও ৮৯৯ জন করোনারোগী সুস্থ হয়ে উঠেছেন। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মোট ৭ লাখ ৩০ হাজার ৬৯৭ জন।

উল্লেখ্য, ২৪ ঘণ্টায় ১৫ হাজার ২০৫টি নমুনা পরীক্ষা করে ১৩৫৪ জনের করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। পরীক্ষা বিবেচনায় করোনা শনাক্তের হার ৮.৮০ শতাংশ।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

করোনায় (৩০মে) মৃত্যু ৩৪, শনাক্ত ১৪৪৪ এবং সুস্থ ১৩৯৭


স্বাস্থ্য ডেস্ক:
রবিবার, ৩০ মে, ২০২১, ০৫:৫৬
করোনাভাইরাসের সর্বশেষ তথ্য

করোনাভাইরাস

                
গত ২৪ ঘন্টায় করোনাভাইরাসে মৃত্যু হয়েছে ৩৪ জন। এ নিয়ে করোনাভাইরাসে দেশে মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়াল ১২ হাজার ৫৮৩ জন।
 
এদিকে, গত ২৪ ঘন্টায় করোনাভাইরাসে শনাক্ত হয়েছে ১৪৪৪ জন। এ নিয়ে দেশে মোট করোনাভাইরাসে শনাক্তের সংখ্যা ৭ লাখ ৯৮ হাজার ৮৩০ জন।
 
আজ রবিবার বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদফতরের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।

স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে আরও জানানো হয়, গত ১ দিনে বাসা ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আরও ১৩৯৭ জন করোনারোগী সুস্থ হয়ে উঠেছেন। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মোট সুস্থ হয়েছেন ৭ লাখ ৩৮ হাজার ৮০৫ জন।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

বাঙালি তরুণের গুগলে পদচারণা


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
বুধবার, ২১ এপ্রিল, ২০২১, ০৮:১০
বাঙালি তরুণের গুগলে পদচারণা

জাহিদ সবুর

২০০৬ সালে স্বপ্ন পুরণের সাক্ষী হয়ে ধরা দেয় বিশ্বের বহুল ব্যবহৃত সার্চইঞ্জিন হিসেবে পরিচিত গুগল। কিন্তু সে স্বপ্ন বাস্তব হয় ২০০৭ সালে যখন গুগলের সাথে প্রথম কাজ শুরু।২০০৭ সালে গুগলের ব্যাক অ্যান্ড সিস্টেম ডেভেলপমেন্ট প্রকল্পে ভারতের বেঙ্গালুরু অফিসে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেছিলেন এক বাঙালি যুবক, হ্যা নিশ্চয়ই ধরতে পেরেছেন কার কথা বলা হচ্ছে তিনি হলেন পটুয়াখালীর সন্তান জাহিদ সবুর।

বিশ্বে গুগলের লক্ষাধিক কর্মীর মধ্যে ২৫০ জন প্রিন্সিপাল ইঞ্জিনিয়ার কর্মরত রয়েছেন। যাদের মধ্যে জাহিদ সবুর একজন গর্বিত বাঙালি। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখাপড়া করে মেধা আর পরিশ্রমের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফর্মে সেরাদের তালিকায় নাম লিখিয়েছেন জাহিদ সবুর। যোগ্যতা থাকলে বাঙালিরা যে বহুদূর যেতে পারে তার উজ্জ্বল প্রমাণ জাহিদ সবুর। জাহিদ সবুরের পিতা পটুয়াখালীর বাসিন্দা ড. মো. শাহজাহান সৌদি আরবে কিং ফয়সাল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ছিলেন। যার ফলে জাহিদের শৈশব কাটে সৌদি আরবে। মা লুৎফুন্নেসা বেগম দেশে থাকার সময় পটুয়াখালী সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ পদে কর্মরত ছিলেন। 

সৌদি আরব থেকে মাত্র সাত বছর বয়সে দেশে ফিরে ঢাকায় অক্সফোর্ড ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে ইংরেজি মাধ্যমে ভর্তি হন জাহিদ। সেই ছোটবেলা থেকে শুধু পড়ালেখার মধ্যেই নিজেকে আবদ্ধ করে রাখেননি জাহিদ সবুর। স্কুলের বিজ্ঞান মেলায় অংশ নেওয়া, ব্যাডমিন্টন খেলা, বোনের সংগ্রহের বাংলা বই পড়া আর বন্ধুদের সঙ্গেও দারুণ সময় কাটাতে পছন্দ করতেন এই বিস্ময় বালক। 

মাধ্যমিকের রেজেল্ট তেমন ভাল না হলেও বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পূর্বেই উদ্যোক্তা হবার জেদ ছিল তার মনে প্রাণে, আর সেখান থেকেই শুরু তার পথ চলা। আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি-বাংলাদেশ (এআইইউবি) থেকে সর্বোচ্চ সিজিপিএ নিয়ে স্নাতক পাস করেন জাহিদ। পেয়েছেন প্রায় সব একাডেমিক সম্মাননা। জাহিদ সবুর দ্বিতীয় সেমিস্টার থেকেই ফুল স্কলারশিপে পড়ে ধারাবাহিকভাবে নিজের মেধার স্বাক্ষর রেখেছেন।

ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে এসেই কম্পিউটারের প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ আর সিস্টেম ডিজাইন এসবের হাতেখড়ি। কোনো কিছু সৃষ্টির যে অপার আনন্দ, তা পুরোপুরিই উপভোগ করেন তিনি। বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে বিভিন্ন প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছেন এবং পুরস্কারও জিতেছেন।

পড়াশোনা শেষ করে বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য আবেদন করতে জিআরইও দিয়েছিলেন তিনি। আমেরিকার সেরা ১০টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছয়টিতে আবেদন করে চারটিতে ডাক পান ফুল ফান্ডিংসহ। কিন্তু সে মুহূর্তে গুগলে কাজ করার সুযোগ লুফে নেন এই তরুণ। তাই ঢুকে পড়েন বিশ্বের সকল মানুষের কাঙ্ক্ষিত এই কর্মক্ষেত্রে। তিনি গুগলে কাজ শুরু করেন তৃতীয় গ্রেডে। বর্তমানে তার অবস্থান অষ্টম গ্রেডে। কর্মজীবনের শুরুতে তিনি ভারতে কাজ করেছেন তার ছয় মাস পর সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে যোগ দেন ক্যালিফোর্নিয়ায় গুগলের সদর দপ্তরে। এখন কাজ করছেন গুগলের জুরিখ দপ্তরে।

জাহিদ সবুরের সাফল্য থেকে বর্তমান তরুণরা শিক্ষা নিতে পারে, সাফল্যের জন্য সর্বোচ্চ সুযোগ-সুবিধার দরকার নেই বরং অধ্যবসায় আর পরিশ্রমই পারে লক্ষ্যে পৌঁছে দিতে।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

সর্বশেষ - স্বাস্থ্য