a
করোনাভাইরাস
গত ২৪ ঘন্টায় করোনাভাইরাসে মৃত্যু হয়েছে ২৩১ জন। এ নিয়ে করোনাভাইরাসে দেশে মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়াল ২০ হাজার ৯১৬ জন।
এদিকে, গত ২৪ ঘন্টায় করোনাভাইরাসে শনাক্ত হয়েছে ১৪,৮৪৪ জন। এ নিয়ে দেশে মোট করোনাভাইরাসে শনাক্তের সংখ্যা ১২ লাখ ৬৪ হাজার ৩২৮ জন।
আজ রবিবার বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদফতরের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে আরও জানানো হয়, গত ১ দিনে বাসা ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আরও ১৫০৫৪ জন করোনারোগী সুস্থ হয়ে উঠেছেন। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মোট সুস্থ হয়েছেন ১০ লাখ ৯৩ হাজার ২৬৬ জন।
উল্লেখ্য, বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, এ পর্যন্ত করোনায় দেশে মৃত্যুর হার ১.৬৫ শতাংশ। ২৪ ঘণ্টায় ৪৯ হাজার ৫২৯টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। শনাক্তের হার ২৯.৯৭ শতাংশ।
করোনাভাইরাস
গত ২৪ ঘন্টায় করোনাভাইরাসে মৃত্যু হয়েছে ৬৭ জন। এ নিয়ে করোনাভাইরাসে দেশে মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়াল ১৩ হাজার ৪৬৬ জন।
এদিকে, গত ২৪ ঘন্টায় করোনাভাইরাসে শনাক্ত হয়েছে ৩০৫৫ জন। এ নিয়ে দেশে মোট করোনাভাইরাসে শনাক্তের সংখ্যা ৮ লাখ ৪৮ হাজার ২৭ জন।
আজ শনিবার বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদফতরের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে আরও জানানো হয়, গত ১ দিনে বাসা ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আরও ১৭২৫ জন করোনারোগী সুস্থ হয়ে উঠেছেন। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মোট সুস্থ হয়েছেন ৭ লাখ ৮০ হাজার ১৪৬ জন।
ফাইল ছবি
দিমোনা পরমাণু স্থাপনার কাছে সিরিয়ার একটি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার পর দখলদার ইসরায়েল জুড়ে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। দিমোনা পরমাণু কেন্দ্রে ক্ষেপণাস্ত্রটি আঘাত হানলে পরিণতি কী হতো তা নিয়ে আজ একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ইসরায়েলি দৈনিক জেরুজালেম পোস্ট।
সেখানে বলা হয়েছে, গত রাতের ক্ষেপণাস্ত্রটির আঘাতের স্থানটি যদি দিমোনা পরমাণু স্থাপনা হতো, তাহলো আজকের ইসরায়েলের জনজীবন এই অবস্থায় থাকত না। একটা ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতই ইসরাইলের জন্য এক মহাবিপদের কথা স্মরণ করিয়ে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট বলে মন্তব্য করা হয়েছে।
পত্রিকাটিতে আরো লেখা হয়েছে যে, দিমোনা পারমাণবিক কেন্দ্রের কাছের এলাকায় ক্ষেপণাস্ত্র আঘাতের ঘটনা সব বিপদকে একসঙ্গে স্মরণ করে দিয়েছে।
ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর একজন মুখপাত্র বলেছেন, আজ (বৃহস্পতিবার) ভোরের দিকে ক্ষেপণাস্ত্রটি ইসরায়েলে আঘাত হানে। ওই মুখপাত্র জানান, সিরিয়ার দীর্ঘপাল্লার এসএ-৫ ক্ষেপণাস্ত্র ছিল এটি এবং রাশিয়ার এস-২০০ ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার মাধ্যমে তা ছোঁড়া হয়।
দিমোনা পরমাণু স্থাপনার কাছে সিরিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার পর ইসরায়েলের ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার কার্যকারিতা নিয়েও নতুন প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। কারণ এবার ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ভেদ করে সিরিয়ার ক্ষেপণাস্ত্রটি সঠিক নিশানা আঘাত করতে সক্ষম হয়। সূত্র: পার্সটুডে