a করোনা প্রতিরোধে খাবার বড়ি ও স্প্রের দিকে ঝুঁকছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
ঢাকা রবিবার, ৬ পৌষ ১৪৩২, ২১ ডিসেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

করোনা প্রতিরোধে খাবার বড়ি ও স্প্রের দিকে ঝুঁকছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
বৃহস্পতিবার, ১১ নভেম্বর, ২০২১, ০৮:৫১
করোনা প্রতিরোধে খাবার বড়ি ও স্প্রের দিকে ঝুঁকছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

ফাইল ছবি: বিজ্ঞানী সৌম্য স্বামীনাথন

করোনাভাইরাসের টিকা যাতে নাকে স্প্রে করার মাধ্যমে ও মুখে খাওয়ার বড়ি হিসেবে ব্যবহার করা যায়, সে দিকেই এখন নজর দিচ্ছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)।

এমনটিই গত মঙ্গলবার জানিয়েছেন সংস্থাটির প্রধান বিজ্ঞানী সৌম্য স্বামীনাথন। তাঁর মতে, তাঁর নজর এখন করোনা টিকার ‘দ্বিতীয় প্রজন্ম’-এর দিকে, যা নাকে স্প্রে আকারে এবং মুখে বড়ি হিসেবে ব্যবহার করা যাবে।

তিনি বলেন, করোনার এই জাতীয় টিকাগুলো সহজে সরবরাহ ও সংরক্ষণ করা যাবে। তিনি আরও বলেন, ইতিমধ্যে ১২৯টি প্রতিষ্ঠানের দ্বিতীয় প্রজন্মের এ টিকা ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল (মানবদেহে পরীক্ষা) রয়েছে। আরও ১৯৪ প্রতিষ্ঠান এ ধরনের টিকার উন্নয়ন ঘটাচ্ছে ও পরীক্ষাগারে ট্রায়াল দিচ্ছে।

সৌম্য স্বামীনাথন আশা প্রকাশ করে বলেন, ‘আমি নিশ্চিত যে এসবের মধ্যে কিছু প্রতিষ্ঠানের টিকা বেশ নিরাপদ ও কার্যকর হিসেবে প্রমাণিত হবে। ফলে আমরা শেষ পর্যন্ত সবচেয়ে কার্যকর টিকাটি বেছে নিতে পারব।’

তিনি বলেন, যদি দ্বিতীয় প্রজন্মের টিকা তৈরির প্রচেষ্টায় প্রতিষ্ঠিত প্ল্যাটফর্মগুলো করোনার টিকা তৈরিতে ব্যর্থও হয়, তাতে কোনো সমস্যা নেই। কারণ, এসব প্ল্যাটফর্ম ভবিষ্যতে অন্যান্য সংক্রমণ প্রতিরোধে ব্যবহার করা যেতে পারে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এ পর্যন্ত ৭টি প্রতিষ্ঠানকে জরুরি ভিত্তিতে করোনার টিকা (ইনজেকশন) ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলো হলো ফাইজার-বায়োএনটেক, মডার্না, অ্যাস্ট্রাজেনেকা, জনসন অ্যান্ড জনসন, সিনোফার্ম, সিনোভ্যাক এবং ভারত বায়োটেক।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আজ হুগলির রঘুনাথপুরে রক্তদান শিবিরে মমতাজুল করিমের সংবর্ধনা প্রদান


হুগলি প্রতিনিধি, কলকাতা, ভারত
রবিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২৫, ০১:৪২
আজ হুগলির রঘুনাথপুরে রক্তদান শিবিরে মমতাজুল করিমের সংবর্ধনা প্রদান

ছবি: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন

 

হুগলী থেকে বিশেষ প্রতিনিধি: আজ  দুপুর ১২ টায় হুগলী জপলার নিশ্চিন্তপুর থানার রঘুনাথপুরে এক রক্তদান ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা শিবির অনুষ্ঠিত হয়। রঘুনাথপুর সহযোগীর উদ্যোগে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস সোসাইটির প্রধান পৃষ্ঠপোষক পিস এম্বাসেডর এটিএম মমতাজুল করিম। 

বিশেষ অতিথি ছিলেন পশ্চিববঙ্গ সরকারের শিক্ষারত্ন ডঃ অপুর্ব কুমার বিশ্বাস, বাংলা চলচিত্রের অভিনেত্রী লোপামুদ্রা সিনহা, বিশিষ্ট বিজ্ঞানী ডঃ স্নেহাংশু পাল, বিখ্যাত ফুটবলার প্রিতম কোষ্টাল, বিশিষ্ট হ্রদরোগ বিশেষজ্ঞ সন্দীপ সর্দার, রঘুনাথপুর গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান কেষ্ট মন্ডল প্রমুখ।

অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন সংস্থার সভাপতি শ্রী কমল দাস ও সম্পাদক শ্রী দিপ্ত নস্কর। অনুষ্ঠানে পিস এম্বাসেডর এটিএম মমতাজুল করিম কে সংবর্ধনা প্রদান করা হয়।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

রাজনৈতিক অভিলাষ চরিতার্থে ব্যবহৃত হবেন না: মাদ্রাসা শিক্ষক-ছাত্রদের উদ্দেশ্যে তথ্যমন্ত্রী


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
রবিবার, ২৮ মার্চ, ২০২১, ০৯:২২
রাজনৈতিক অভিলাষ চরিতার্থে ব্যবহৃত হবেন না: মাদ্রাসা শিক্ষক-ছাত্রদের উদ্দেশ্যে তথ্যমন্ত্রী

ফাইল ছবি: ড. হাছান মাহমুদ

কোনো বক্তি বা গোষ্ঠীর রাজনৈতিক অভিলাষ চরিতার্থের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহৃত না হতে মাদ্রাসা শিক্ষক-ছাত্রদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। তিনি বলেছেন, জনগণের জানমালের নিরাপত্তা ও সরকারি সম্পত্তি রক্ষার দায়িত্ব পালনে সরকার যে কোনো নৈরাজ্য দমনে বদ্ধপরিকর। 

আজ দুপুরে সচিবালয়ে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সমসাময়িক বিষয়ে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে এ আহ্বান জানান মন্ত্রী। তিনি আরও বলেন, ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবস পালন না করে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশে আগমনকে অজুহাত বানিয়ে দেশ, রাষ্ট্র ও জনগণের সম্পত্তির ওপর আক্রমণ ও আগুন দিয়ে দেশের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়ার পেছনে রাজনৈতিক অসৎ উদ্দেশ্য রয়েছে। 

ড. হাছান বলেন, কোমলমতি শিশু-কিশোরদেরকে রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করা, রাজনৈতিক হাঙ্গামার মধ্যে ঠেলে তাদের দিয়ে সরকারি সম্পত্তিতে আগুন দেয়া অত্যন্ত ন্যাক্কারজনক, অগ্রহণযোগ্য এবং দুষ্কৃতিকারি মনোবৃত্তি।

মন্ত্রী বলেন, আমি কওমী মাদ্রাসার সাথে যুক্ত সকলকে অনুরোধ জানাবো, যেসব ব্যক্তি তাদের রাজনৈতিক অভিলাষ চরিতার্থ করতে আপনাদের ব্যবহারের অপচেষ্টা করছে, ব্যবহার করছে, তাদেরকে বর্জন করুন, তাদের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহৃত হবেন না এবং শিশু-কিশোরদেরকে ব্যবহার করবেন না। 

কওমী মাদ্রাসার কল্যাণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার বহু কাজ করেছে এবং ইসলামের খেদমতে তিনি যে সমস্ত কাজ করেছেন অতীতে তা কেউ করেনি উল্লেখ করে তিনি বলেন, দেশে এই কওমী মাদ্রাসার স্বীকৃতি দিয়েছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা। 

প্রায় ১ লাখ মসজিদে স্থাপিত মক্তবের আলেমদের প্রতিমাসে সাড়ে ৪ হাজার টাকা করে ভাতাও তিনি চালু করেছেন। সারাদেশে প্রতিটি উপজেলায় একটি করে মসজিদ নির্মাণ প্রকল্পও তিনি বাস্তবায়ন করে চলেছেন এবং শুধু কওমী মাদ্রাসার স্বীকৃতি দিয়েই বঙ্গবন্ধুকন্যা ক্ষান্ত হননি বরং সেখান থেকে পাস করা অনেককে সরকারি চাকুরিও দিয়েছেন। এর আগে পঁচাত্তরের পরের অন্য সরকারগুলো তাদের পাশে বসিয়ে মুরগির কল্লা-মাছের মাথাই খাইয়েছেন, স্বীকৃতি দেননি। সূত্র:বাসস

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

সর্বশেষ - স্বাস্থ্য