a "বিনামূল্যে থ‍্যালাসেমিয়া টেস্ট" কর্মসূচি জবি বাঁধন
ঢাকা মঙ্গলবার, ২৯ আশ্বিন ১৪৩২, ১৪ অক্টোবর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

"বিনামূল্যে থ‍্যালাসেমিয়া টেস্ট" কর্মসূচি জবি বাঁধন


মুন্না শেখ, জবি প্রতিনিধি, মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল, ২০২৫, ১০:১৮
বিনামূল্যে থ‍্যালাসেমিয়া টেস্ট কর্মসূচি জবি বাঁধন

ছবি: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন

 

মুন্না শেখ, জবি প্রতিনিধি: ২২ এপ্রিল ২০২৫ মঙ্গলবার, "বাঁধন" জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ইউনিট এর আতিথেয়তায় বিনামূল্যে ১০০ জনের থ‍্যালাসেমিয়া টেস্ট করালো BioTed, সহযোগিতায় Base Care Foundation Bangladesh এবং GenX Health. 

Thalassamia Awareness & Screening Campaign এ উপস্থিত ছিলেন মাননীয় ভিসি অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম পিএইচডি, ট্রেজারার অধ্যাপক ড. সাবিনা শরমিন, প্রক্টর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তাজাম্মুল হক, অন্যান্য শিক্ষক, কর্মকর্তা,  কর্মচারি এবং BioTED এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর ড. মোহাম্মদ সওগাতুল ইসলাম। 

উপস্থিত বক্তব্যে মাননীয় ভিসি অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম পিএইচডি বলেন "এটা একটা মহাৎ উদ্যোগ নিয়েছে বাঁধন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ইউনিট। তিনি আরও বলেন থ্যালাসেমিয়া রোগ সম্পর্কে মানুষকে আরও সচেতন করা উচিত। বিশেষ করে তরুণ তরুণী এবং যুবকদেরকে"B ioTED এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর ড. সওগাতুল ইসলাম বলেন "আমরা এই রোগটা নিয়ে কাজ করছি বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে কিন্তু জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আমাদের লিস্টে ছিলো না৷ জবির বাঁধন ইউনিটের বর্তমান সভাপতি উম্মে  মাবুদা ও সাধারণ সম্পাদক তাসনিমুল হাসান নিশাদ আমাদের কে বলেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে এটা নিয়ে কাজ করার জন্য। তখন আমরা উদ্যোগ নি। এবং আজকে ১০০ জনের ফ্রি টেস্ট করা হবে। 

তিনি বলেন থ্যালাসেমিয়ার কারণে মানবদেহে রক্তের হিমোগ্লোবিন তৈরির ক্ষমতা কমে যায়, রোগী অ্যানিমিয়ায় আক্রান্ত হয়। একসময় রক্তস্বল্পতায় রোগী মারা যায়।
সমীক্ষায় দেখা গেছে বাংল দেশের প্রায় ১১% মানুষ থ‍্যালাসেমিয়ার বাহক। স্বামী-স্ত্রী দু'জনই থ্যালাসেমিয়ার বাহক হলে সন্তান থ্যালাসেমিয়া আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বহুগুণে বেড়ে যায়। তাই থ‍্যালাসেমিয়া প্রতিরোধে বিয়ের আগে স্বামী-স্ত্রীর থ‍্যালাসেমিয়া টেস্ট করা অত‍্যন্ত জরুরি" 'নিজে সচেতন হই, অন‍্যকে সচেতন করি'

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

অ্যান্টিবডি তৈরি হচ্ছে না ভারতে করোনা আক্রান্তদের!


আন্তর্জাতিক ডেস্ক:
বুধবার, ২৮ এপ্রিল, ২০২১, ০৮:৪০
অ্যান্টিবডি তৈরি হচ্ছে না ভারতে করোনা আক্রান্তদের

ফাইল ছবি

প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের থাবায় বিপর্যস্ত গোটা বিশ্ব। ইউরোপ-আমেরিকার পর এই ভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউ মহাবিপর্যয়ে নামিয়ে এনেছে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম জনসংখ্যার দেশ ভারতে। দেশটিতে ইতোমধ্যে দৈনিক মৃত্যুর সংখ্যা ৩ হাজার ছাড়িয়েছে। দৈনিক সংক্রমণ গিয়ে পৌঁছেছে ৩ লাখ ৬৩ হাজারে, যা বিশ্বের যেকোনও দেশের চেয়ে বেশি।

বিশ্বব্যাপী করোনা ভাইরাসের থাবা থেকে ফিরে আসাদের প্রত্যেকেই সুস্থ হওয়ার নিয়ামক হিসেবে কাজ করেছে অ্যান্টিবডি। তবে ব্যতিক্রম ঘটছে, সেখানে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার পরেও অনেকের শরীরেই গড়ে ওঠেনি স্বাভাবিক রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা। আর এ জন্যই রোগটি ফিরে আসছে বারবার। সমীক্ষা জানা গেছে, সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউয়ের অন্যতম কারণ হল কোভিড-১৯ প্রতিরোধী অ্যান্টিবডির অনুপস্থিতি। খবর আনন্দবাজারের।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘কাউন্সিল ফর সায়েন্টিফিক অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিসার্চ’ (সিএসআইআর)-এর মার্চ মাসের ওই সমীক্ষা জানিয়েছে, মোট ১০,৪২৭ লোকের উপর পরীক্ষা চালিয়ে দেখা গেছে অ্যান্টিবডি তৈরি হয়েছে (সেরো পজিটিভিটি) মাত্র ১০.১৪ শতাংশের শরীরে। দেশের ১৭টি রাজ্য এবং ২টি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে সিএসআইআর-এর কর্মীদের উপর সমীক্ষা চালিয়ে এই তথ্য পাওয়া যায়।

খবরে আরও বলা হয়, ওই সমীক্ষার ফল দেখে উদ্বিগ্ন চিকিৎসা বিজ্ঞানীরাও। কারণ, তাদের মতে ভাইরাসের বিরুদ্ধে স্বাভাবিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে না উঠলে শুধুমাত্র টিকা আর ওষুধের সাহায্যে কোভিড-দমন করা খুবই কঠিন।

এদিকে বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানান, করোনাভাইরাস প্রতিরোধী অ্যান্টিবডির ‘সক্রিয়তার মেয়াদ’ নিয়েও দুশ্চিন্তার কারণ রয়েছে। গবেষণায় দেখা গেছে, অ্যান্টিবডিগুলো তৈরি হওয়ার ৫-৬ মাসের মধ্যেই সেগুলো দুর্বল হয়ে পড়ছে এবং কার্যকারিতা হারিয়ে ফেলছে। ফলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির আবারও সংক্রমিত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। [সূত্র:বিডিপ্রতিদিন]

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

হাতুড়ি-শাবল দিয়ে আশ্রয়ণের ঘর ভাঙা হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
বৃহস্পতিবার, ০৯ সেপ্টেম্বর, ২০২১, ০৩:২২
হাতুড়ি-শাবল দিয়ে আশ্রয়ণের ঘর ভাঙা হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী

ফাইল ছবি

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘সব থেকে দুর্ভাগ্য হলো আমি যখন সিদ্ধান্ত নিলাম প্রত্যেকটা মানুষকে আমরা ঘর করে দেবো, আমাদের দেশের কিছু মানুষ এত জঘন্য চরিত্রের, আমি কয়েকটা জায়গায় হঠাৎ দেখলাম যে কীভাবে ঘর ভেঙে পড়ছে, কোন জায়গায় ভাঙা ছবি ইত্যাদি দেখার পরে পুরো সার্ভে করালাম কোথায় কী হচ্ছে। সেখানে আমরা প্রায় দেড় লাখের মতো ঘর তৈরি করে দিয়েছি। ৩শটা ঘর (ভেঙেছে) বিভিন্ন এলাকায় কিছু মানুষ নিজে থেকে গিয়ে হাতুড়ি-শাবল দিয়ে সেগুলো ভেঙে ভেঙে তারপর মিডিয়ায় সেগুলো ছবি তুলে দিচ্ছে। তাদের নাম-ধাম এগুলো একদম এনকোয়ারি করে সবগুলো বের করা হয়ে গেছে। আমার কাছে যে পুরো রিপোর্টটা আছে, মানে যারা গরিবের জন্য ঘর করে দিচ্ছি, তারা এইভাবে যে ভাঙতে পারে, সেই ছবিগুলো দেখলে, দেখা যায়।’

আজ বৃহস্পতিবার গণভবনে আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সভার সূচনা বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘মিডিয়া এগুলো ধারণ করে প্রচার করে, তারা কিন্তু এটা কীভাবে হলো সেটা কিন্তু না। কয়েকটা জায়গায় গেছে, যেমন এক জায়গায় ৬শ ঘর সেখানে হয়তো ৩/৪টা ঘর, ঐ যে প্রবল বৃষ্টি হলো যখন এজন্যই মাটি ধসে কয়েকটা ঘর নষ্ট হয়েছে। মাত্র ৯টা জায়গায় আমরা পেয়েছিলাম যেখানে কিছুটা দুর্নীতির অভিযোগ পাওয়া গেছে, মাত্র ৯টা জায়গায়।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমি দেখেছি যে আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের অধীনে ঘর নির্মাণে প্রত্যেকে আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করেছে। আমাদের ইউএনও-ডিসি সমস্ত কর্মচারীরা ছিল তারা কিন্তু অনেকে নিজেরা এগিয়ে এসেছে এই ঘরগুলো তৈরিতে সহযোগিতা করার জন্য। যারা ইট তৈরি করে তারাও এগিয়ে এসেছে, অল্প পয়সায় তারা ইট দিয়ে দিয়েছে। এভাবে সবাই। সবার সহযোগিতা, আন্তরিকতাটাই বেশি। কিন্তু এর মধ্যে দুষ্টু বুদ্ধির কিছু... এটাই হচ্ছে সবচেয়ে কষ্টকর। যখন এটা গরিবের ঘর, সেখানে হাত দেয় কীভাবে?’ সূত্র: বিডি প্রতিদিন

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

সর্বশেষ - স্বাস্থ্য