a
বিল গেটস ও মেলিন্ডার গেটস । ফাইল ছবি
সংসার ভাঙলো মাইক্রোসফট কর্পোরেশনের সহ-প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটস ও তার স্ত্রী মেলিন্ডা গেটস-এর। বর্তমানে ৬৫ বছর বয়সী বিল গেটস ও ৫৬ বছর বয়সী মেলিন্ডার বিয়ে হয়েছিল ১৯৯৪ সালে। দীর্ঘ ২৭ বছর একসঙ্গে থাকার পর বিচ্ছেদের ঘোষণা দিয়েছেন এই দম্পতি।
সোমবার দিবাগত রাতে তাদের নিজস্ব টুইটার পেইজে আলাদা পোস্টে এ তথ্য নিশ্চিত করে। সংসার ভাঙার কারণ হিসেবে তারা জানান, নিজেদের সম্পর্কের ওপর নিরীক্ষা ও চিন্তাভাবনার পর আমরা আমাদের সংসারের ইতি টানার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। যুগল হিসেবে আমরা আর থাকতে পারবো বলে মনে হয় না।
উল্লেখ্য, ১৯৮০’র দশকের শেষের দিকে মেলিন্ডা মাইক্রোসফটে যোগদানের পর বিল গেটসের সঙ্গে তার পরিচয় হয়। এই দম্পতির তিন সন্তান রয়েছে। তারা একসঙ্গে দাতব্য প্রতিষ্ঠান ‘বিল অ্যান্ড মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশন’ গড়ে তোলেন। এ ফাউন্ডেশন বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কাজ করে যাচ্ছে।
ফাইল ছবি
যান্ত্রিক ক্রুটির কারণে ফের নাসার চন্দ্রাভিযান স্থগিতফের ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণাপ্রতিষ্ঠান নাসার চন্দ্রাভিযান প্রচেষ্টা। যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে এক সপ্তাহের মধ্যে দ্বিতীয়বার মতো স্থগিত করা হলো এই নাসার চন্দ্রাভিযান।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শনিবার (৩ সেপ্টেম্বর) কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে বিশাল একটি রকেট চাঁদে পাঠানোর কথা ছিল। কিন্তু আর্টেমিস–১ নামের অভিযানটি অবশেষে আবার স্থগিত করা হয়।
ফ্লোরিডা সমুদ্র সৈকতের তীরে নাসার চন্দ্রাভিযানের ঘটনার সাক্ষী হতে শনিবার সকালে লাখো মানুষ উপস্থিত হয়েছিলেন । তবে শেষমেশ সেই ঐতিহাসিক ঘটনার সাক্ষী হতে পারেননি তারা।
নাসা কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, উৎক্ষেপণ প্রস্তুতির প্রথম দিকে রকেটটিতে হাইড্রোজেন লিকের ঘটনা ঘটে। নিয়ন্ত্রণকারী বিজ্ঞানীরা সেটা বন্ধ করতে পারেননি। এই কারণে রকেট উৎক্ষেপণ আবার স্থগিত করতে বাধ্য হন।
তবে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নাসার বিজ্ঞানীরা আগামী সোমবার বা মঙ্গলবার আবারও রকেটটি উৎক্ষেপণের চেষ্টা করবে। নাসার এযাবৎকালের নির্মিত সবচেয়ে শক্তিশালী রকেট হচ্ছে এবারের স্পেস লঞ্চ সিস্টেম (এসএলএস)। তবে এটাতে কোনো নভোচারী থাকছেন না। সূত্র: ইত্তেফাক
ফাইল ছবি
আন্তর্জাতিক মুদ্রা সংস্থার (আইএমএফ) নিয়মে দেশে বর্তমানে বৈদেশিক মুদ্রার প্রকৃত রিজার্ভ ২ হাজার ৩৪৪ কোটি (২৩ দশমিক ৪৪ বিলিয়ন) ডলার। তবে বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবে দেশের রিজার্ভের পরিমাণ ২ হাজার ৯৮৫ কোটি (২৯ দশমিক ৮৫ বিলিয়ন) ডলার।
গতকাল রোববার এ তথ্য প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। প্রতি মাসে ৬ বিলিয়ন ডলার হিসাবে এ রিজার্ভ দিয়ে প্রায় চার মাসের আমদানি ব্যয় মেটাতে পারবে বাংলাদেশ।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, আইএমএফের পদ্ধতিতে ১০ দিন আগে অর্থাৎ ১৩ জুলাই রিজার্ভ ছিল ২৩ দশমিক ৫৬৯ বিলিয়ন ডলার। আর বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবে রিজার্ভ ছিল ২৯ দশমিক ৯৭৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, গত ১০ দিনে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমল প্রায় ১২ কোটি মার্কিন ডলার।
প্রসঙ্গত, আমদানি ব্যয়সহ বিভিন্ন ব্যয় মেটাতে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর কাছে ডলার বিক্রি করে থাকে বাংলাদেশ ব্যাংক। আবার একই সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকে বিভিন্ন সোর্স থেকে রিজার্ভ হিসাবে বৈদেশিক মুদ্রা আসে। এর মধ্যে রপ্তানি আয় ও প্রবাসী আয়ের একটি অংশ বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা হয়।
এ ছাড়া বৈদেশিক ঋণের অর্থও সরাসরি রিজার্ভে যুক্ত হয়। গত সপ্তাহে বৈদেশিক মুদ্রা আসা ও যাওয়ার পর ১২ কোটি মার্কিন ডলার কমেছে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে। সূত্র: ইত্তেফাক