a কৃষককে স্বাবলম্বী করতে পাট ব্যাপকহারে উৎপাদন জরুরী
ঢাকা রবিবার, ১৩ বৈশাখ ১৪৩২, ২৭ এপ্রিল, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

কৃষককে স্বাবলম্বী করতে পাট ব্যাপকহারে উৎপাদন জরুরী


কাজল,সিলেট প্রতিনিধি:
শনিবার, ০৭ আগষ্ট, ২০২১, ০১:৩২
কৃষককে স্বাবলম্বী করতে পাট ব্যাপকহারে উৎপাদন জরুরী

সংগৃহীত ছবি

দেশে পাটকে সোনালী আশঁ বলা হলেও আন্তর্জাতিক বাজারে পাটের কদর কেমন জানা নেই।  ছোট্টকালে পাট চাষাবাদ করতে দেখেছি। বর্ষাকালে এসব পাট ব্যবসায়ীরা নৌকা নিয়ে বাড়ী বাড়ী ঘুরতো, পাট কার, কত মন আছে জানতেন এবং দাম-দর করে কেনা-বেচা করতেন, বিশেষ করে শ্রাবন মাসে। আমাদের দেশে মাটি পাট চাষে বিশেষ উপযোগী হওয়ায় কৃষক এই পাট চাষ করে স্বাবলম্বী হতে পারেন।

বর্তমানে পাট চাষ তুলনামূলকভাবে কম হয়। কিছু কিছু চাষাবাদ হলেও সেগুলো শাক সবজি হিসেবেই বাজারে বেশি বিক্রি হয়। তবে পূর্বের ন্যায় এখন পাটের ব্যবহারও চোখে পড়ে না। গরু ছাগল বেধে রাখার কাজেও পাটের রশি তুলনামূলকভাবে ব্যবহার কম। এখন সেই স্থানটা দখল করে নিয়েছে লায়লন রশি। কি পরিবর্তন?  

তবে ধানসহ অন্যান্য ফলন তুলনামূলকভাবে বাড়ছে, বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি ব্যবহার করে। জনসংখ্যা বাড়ার সাথে সাথে দেশে কৃষি পণ্যের উৎপাদন বেড়েছে তাতে কোন সন্দেহ নেই। আমার জানা মতে, ১৯৭০ থেকে ১৯৮২ সাল পর্যন্ত ব্যাপকহারে পাট চাষ দেখেছি, বর্তমানে তা নেই।

কৃষিতে বাবা-চাচারা যে অনুপাত হারে ফসল পেয়েছেন, সে অনুপাত এখন প্রায় চার গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। তাই অন্যান্য কৃষির পণ্যের ন্যায় সোনালী আঁশ পাটের উৎপাদন ও ব্যবহার সরকারি ও বেসরকারিভাবে উদ্যোগ নিলে দেশে হারানো গৌরব আবারও উদ্ধার করা যেমন সম্ভব হবে। পাশাপাশি বিদেশে এর ব্যাপক চাহিদা মেটাতে বহুমুখী উদ্যোগ গ্রহণ করলে আমাদের দেশে কৃষক সমাজ ন্যায্য মূল্য পেয়ে উপকৃত হবেন এবং পাট চাষে সবাই এগিয়ে আসবেন।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ আকবর আলি খান আর নেই


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
শুক্রবার, ০৯ সেপ্টেম্বর, ২০২২, ১০:৫১
প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ আকবর আলি খান আর নেই

ফাইল ছবি: আকবর আলি খান

দেশের প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ ও সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা আকবর আলি খান আর নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। বৃহস্পতিবার রাত ১০টার পর রাজধানীর একটি হাসপাতালে তার মৃত্যু হয়েছে। আকবর আলি খানের ভাই কবির উদ্দিন খান গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

কবির উদ্দিন খান বলেন, আকবর আলি খান অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে হাসপাতালে নেওয়া প্রাক্কালো অ্যাম্বুলেন্সেই তিনি মারা যান। হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

আকবর আলি খানের জন্ম ১৯৪৪ সালে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েছেন ইতিহাসে, কানাডার কুইন্স ইউনিভার্সিটিতেও অর্থনীতিতে পড়াশুনা করেন। পিএইচডি গবেষণাও অর্থনীতিতে। আমলা হিসেবে পেশাজীবনের প্রধান ধারার পাশাপাশি চলেছে শিক্ষকতাও। অবসর নিয়েছেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব হিসেবে। এর পর দুটো বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেছেন। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা হয়েছিলেন, দায়িত্ব পালনে প্রতিবন্ধকতার মুখে পদত্যাগ করেন। অবসরের পর তার আবির্ভাব ঘটেছে পূর্ণকালীন লেখক হিসেবে। সূত্র: বিডি প্রতিদিন

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

নাইবা বাধিলে প্রাণডোরে- অনুপ সাহা


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
রবিবার, ১৪ মার্চ, ২০২১, ১১:৫৮
Collected

ছবি সংগৃহীত

আমায় নাইবা রাখিলে তব বক্ষে ধরে,
নাইবা বাধিলে প্রাণডোরে,
নাইবা করলে পথ চলার অঙ্গীকার।
 নাইবা সঁপিলে তব হিয়া খানি,
 তবু তো আমি ভালবাসিতে চাই,
তোমারে বহুকাল ধরে।
 যদি কাছটিতে ডেকে নিতে,
 শুনতে পেতে কত বেলায় ডেকেছে
মোর প্রাণ তব নাম ধরে।
 হে প্রিয়,তুমি যদি সুখী হও আমায় ছাড়িয়া,
তবে আমি শতবার তোমার বিরহ সইতে রাজি।
        __রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

সর্বশেষ - অর্থনীতি