a
ফাইল ছবি
যান্ত্রিক ক্রুটির কারণে ফের নাসার চন্দ্রাভিযান স্থগিতফের ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণাপ্রতিষ্ঠান নাসার চন্দ্রাভিযান প্রচেষ্টা। যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে এক সপ্তাহের মধ্যে দ্বিতীয়বার মতো স্থগিত করা হলো এই নাসার চন্দ্রাভিযান।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শনিবার (৩ সেপ্টেম্বর) কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে বিশাল একটি রকেট চাঁদে পাঠানোর কথা ছিল। কিন্তু আর্টেমিস–১ নামের অভিযানটি অবশেষে আবার স্থগিত করা হয়।
ফ্লোরিডা সমুদ্র সৈকতের তীরে নাসার চন্দ্রাভিযানের ঘটনার সাক্ষী হতে শনিবার সকালে লাখো মানুষ উপস্থিত হয়েছিলেন । তবে শেষমেশ সেই ঐতিহাসিক ঘটনার সাক্ষী হতে পারেননি তারা।
নাসা কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, উৎক্ষেপণ প্রস্তুতির প্রথম দিকে রকেটটিতে হাইড্রোজেন লিকের ঘটনা ঘটে। নিয়ন্ত্রণকারী বিজ্ঞানীরা সেটা বন্ধ করতে পারেননি। এই কারণে রকেট উৎক্ষেপণ আবার স্থগিত করতে বাধ্য হন।
তবে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নাসার বিজ্ঞানীরা আগামী সোমবার বা মঙ্গলবার আবারও রকেটটি উৎক্ষেপণের চেষ্টা করবে। নাসার এযাবৎকালের নির্মিত সবচেয়ে শক্তিশালী রকেট হচ্ছে এবারের স্পেস লঞ্চ সিস্টেম (এসএলএস)। তবে এটাতে কোনো নভোচারী থাকছেন না। সূত্র: ইত্তেফাক
ফাইল ছবি
আজ বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন গুগলের ২৩তম জন্মদিন।
১৯৯৮ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর জন্ম যাত্রা শুরু হয় গুগলের। ক্যালিফোর্নিয়ার স্ট্যানফোর্ডের দুই পিএইচডির ছাত্র বড় আকারের সার্চ ইঞ্জিন তৈরির ধারণা নিয়ে কাজ শুরু করেন। ল্যারি পেজ ও সের্গেই ব্রিনের সেই ধারণা প্রকল্পই আজকের গুগলের এই পরিণতি।
বর্তমানে এটিই বিশ্বের বৃহত্তম সার্চ ইঞ্জিন। আজ ২৭ সেপ্টেম্বর গুগল ২৩তম জন্মবার্ষিকী পালন করছে। বিশেষ দিন উপলক্ষে এটি তাদের হোমপেজে নতুন ডুডল তৈরি করেছে।
গুগলের নামে পেছনে যে গল্পটি রয়েছে তা হয়তো অনেকেরই অজানা। শব্দের বানান ভুল থেকে গুগল নামের উৎপত্তি।
গাণিতিক হিসাবের গোগল (googol)-এর অর্থ- একটি সংখ্যার পেছনে একশ শূন্য।
একজন প্রকৌশলী আসল নামের বদলে এই ভুল বানানটি লিখেছিলেন। সেই ভুল নামই গুগল! সূত্র: যুগান্তর
ছবি: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
জবি প্রতিনিধি: রমজান মানেই ইবাদত, সংযম ও ভ্রাতৃত্বের এক অপূর্ব মিলনমেলা। ভ্রাতৃত্বের এ বন্ধনকে আরেকটু বাড়িয়ে দিতে ১৩ মার্চ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় রিপোর্টার্স ইউনিটি আয়োজন করে ইফতার অনুষ্ঠান। বিশ্ববিদ্যালয়ের গনিত বিভাগের ২২২ নাম্বার রুমে এটি অনুষ্ঠিত হয়।
শেষ রাতে সাহরির পর দিনশেষে ইফতার পরম আনন্দের মুহূর্ত। তবে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের ইফতার আয়োজন অনেকটাই ভিন্ন। রমজানে প্রতিদিন পশ্চিমাকাশে সূর্য ঢলে পড়ার সঙ্গে সঙ্গেই শুরু হয় ইফতারির প্রস্তুতি। খোপে খোপে বসে ক্যাম্পাসে ইফতারের প্রস্তুতি নেয় জবি শিক্ষার্থীরা। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন চত্বরে জমে উঠে ইফতারের আয়োজন। ক্যাম্পাসের সামাজিক ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনগুলোর পক্ষ থেকে তাদের নিজস্ব কার্যালয়ে বা বিশ্ববিদ্যালয় মিলনায়তনে ইফতারের আয়োজন করা হয়।
ক্যাম্পাস সাংবাদিকদের সংগঠন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় রিপোর্টার্স ইউনিটি বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত সকল সাংবাদিক, সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ, রাজনৈতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ, শিক্ষার্থী প্রতিনিধিবৃন্দ, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের নিয়ে এই ইফতার ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করে।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের আহ্বায়ক, সদস্য সচিবসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ, জবি ছাত্রশিবিরের সভাপতি ও অন্যান্য নেতৃবৃন্দ, বিভিন্ন সংগঠনের প্রতিনিধিবৃন্দ ও সাংবাদিক সহ প্রায় শতাধিক অংশগ্রহনকারী।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি অমৃত রায় বলেন, ‘এই ত্যাগের মাসকে সামনে রেখে জবিরিউ পরিবারের একত্রে ইফতার পালন করা একটি সুন্দর বিষয়। এতে অংশ নিয়েছে ধর্ম-বর্ণনির্বিশেষে সবাই। ইফতার সাজানো, পরিবেশন করা ছিল উপভোগ্য। ক্যাম্পাসে আসলে আপন বলতে এই একটা জায়গা, যেখানে নিজের দ্বিতীয় পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে ইফতার করলাম।’