a
ফাইল ছবি
ইসরাইলের আকাশের ওপর টানা ৪০ মিনিট অবস্থানের পর লেবাননে অক্ষত অবস্থায় ফিরে এসেছে হিজবুল্লাহর পাঠানো ড্রোন। লেবাননের ইসলামি প্রতিরোধ আন্দোলন-হিজবুল্লাহ শুক্রবার এ দাবি করেছে। খবর আনাদোলুর।
লেবাননের আল-মানার টিভি চ্যানেলে প্রচার হিজবুল্লার এক বিবৃতিতে বলা হয়, প্রায় পৌনে ১ ঘণ্টা ইসরাইলের উত্তরাঞ্চলে আকাশে সফলভাবে নজরদারির পর অক্ষত অবস্থায় ড্রোন নিরাপদে লেবাননের আকাশে ফিরে আসে।
ইসরাইলের সেনাবাহিনী এক বিবৃতিতে জানায়, শুক্রবার ভোরে লেবাননের আকাশ থেকে একটি ড্রোন তাদের আকাশ সীমায় প্রবেশ করে। তারা এটাকে শনাক্ত করার পর গুলি করে ভূপাতিত করার আগেই তা লেবাননে পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়।
ইসরাইলি সেনাবাহিনীর মুখপাত্র অ্যাভিচে আদ্রায়ি বলেছেন, লেবানন থেকে আসা ড্রোনটি শনাক্ত করার পর ইসরাইলের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা আয়রন ডোম থেকে ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে ধংস করতে কিন্তু তা ব্যর্থ হয়।
এদিকে, হিজবুল্লাহ সামরিক দিক থেকে এটাকে তাদের বিরাট এক সাফল্য হিসেবে মনে করছে। সূত্র: যুগান্তর
ফাইল ছবি
ইউক্রেনে ইসরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা আয়রন ডোমের প্রয়োজন নেই। কারণ রাশিয়ার সামরিক বাহিনীর ক্ষেপণাস্ত্রের মুখে টিকতে পারবে না এই প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। ইউক্রেনের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ওলেকসি রেজনিকভ গত শনিবার ফোর্বস শীর্ষ সম্মেলনে এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘আমরা সবাই আয়রন ডোম ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থার নাম জানি কিন্তু এটি ১০০% সুরক্ষা দিতে সক্ষম নয়।’
তিনি আরও বলেন, ‘সত্যি কথা বলতে কি আমি ইসরায়েলে গিয়েছিলাম এবং তাদের অস্ত্র নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠানগুলো ও রাষ্ট্রীয় কোম্পানির সাথে কথা বলেছি। আয়রন ডোম তৈরি করা হয়েছে ধীর, কম উচ্চতার এবং কম ক্ষমতাসম্পন্ন ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরোধ করার জন্য এবং এটি মূলত গ্যারেজে তৈরি হয়েছে। আয়রন ডোম ক্রুজ এবং ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের বিরুদ্ধে কার্যকর নয়।’
গত বছরের মে মাসে ইহুদিবাদী ইসরায়েলের বিরুদ্ধে গাজার প্রতিরোধ যোদ্ধারা কয়েক হাজার ক্ষেপণাস্ত্র ছোঁড়ে কিন্তু ইসরাইলের আয়রন ডোম ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা সে সমস্ত ক্ষেপণাস্ত্রের বেশিরভাগই ভূপাতিত করতে ব্যর্থ হয়েছে। অথচ ইসরায়েল এসব ব্যবস্থা নিয়ে ব্যাপক গর্ব করে থাকে। সূত্র : জেরুজালেম পোস্ট
সংগৃহীত ছবি
দেশে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহে মোট ৫৪ হাজার ৩০৪ জন শিক্ষক নিয়োগের গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ। এর মধ্যে স্কুল ও কলেজ পর্যায়ে ৩১ হাজার ১০১ জন, মাদ্রাসা, কারিগরি ও ব্যবসায়ী ব্যবস্থাপনা ২০ হাজার ৯৯৬জন, সংরক্ষিত ২ হাজার ২০৭ জন।
মঙ্গলবার (৩০ মার্চ) বিকেলে এই গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে সরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ। গণবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়- বেসরকারি স্কুল-কলেজ, মাদারাসা ও কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এন্ট্রি লেভেলের ৫৪ হাজারের বেশি পদে শিক্ষক পদে নিয়োগ সুপারিশ পেতে আগামী ৪ এপ্রিল থেকে আবেদন শুরু হবে।
প্রার্থীরা ৪ এপ্রিল সকাল ১০টা থেকে অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। ৩০ এপ্রিল রাত ১২টা পর্যন্ত প্রার্থীরা আবেদনের সুযোগ পাবেন। http://ngi.teletalk.com.bd অথবা www.ntrca.gov.bd ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আবেদন গ্রহণ করা হবে। অনলাইনে সঠিকভাবে ফরম পূরণ করে সাবমিট করতে হবে।
ফরম সাবমিটের পর প্রার্থীদের মোবাইলে এসএমএস পাঠিয়ে টাকা জমা দেওয়াসহ পরবর্তী নির্দেশনা জানিয়ে দেওয়া হবে। আবেদনের ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ১০০ টাকা।
গণবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২০১৮ খ্রিষ্টাব্দের ১২ জুন এমপিও নীতিমালা জারির আগে যারা সনদ অর্জন করা প্রার্থীরা যাদের বয়স ৩৫ এর বেশি হয়ে গেছে তারাও আবেদনের সুযোগ পাবেন।
বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ইনডেক্সধারী যে সকল শিক্ষক নিবন্ধন সনদধারী কর্মরত আছেন তারাও অনলাইনে নিয়োগের জন্য আবেদন করতে পারবেন। তবে তাদের নিয়োগের আবেদনসমূহ অন্যান্য প্রার্থীদের ন্যায় জাতীয় মেধাতালিকার ভিত্তিতে বাছাইপূর্বক নিষ্পত্তি করা হবে।