a ঘূর্ণিঝড় টাউটির আঘাতে ভারতে ১২ জন নিহত, নিখোঁজ ১২৭ জন
ঢাকা সোমবার, ১ পৌষ ১৪৩২, ১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

ঘূর্ণিঝড় টাউটির আঘাতে ভারতে ১২ জন নিহত, নিখোঁজ ১২৭ জন


আবহাওয়া ডেস্ক:
মঙ্গলবার, ১৮ মে, ২০২১, ১১:৪১
ঘূর্ণিঝড় টাউটির আঘাতে ভারতে ১২ জন নিহত নিখোঁজ ১২৭ জন

ফাইল ছবি

 

ভারতের গুজরাটের  স্থলভাগে প্রবল শক্তি নিয়ে আছড়ে পড়ে ঘূর্ণিঝড় টাউটি। গতকাল ১৭ই মে সোমবার সন্ধ্যায় টাউটির দাপটে তছনছ হয়ে যায় গুজরাটের উপকূল। ভারতের পশ্চিম উপকূলের অন্যান্য রাজ্যেও একই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। 

সোমবার রাতে দিউয়ের পূর্ব উপকূল দিয়ে এই ঘূর্ণিঝড় স্থলভাগে প্রবেশ করে। খুব তীব্র ঝড়ের বেগ ছিল। পাশাপাশি উপকূল অঞ্চলে প্রবল বৃষ্টিপাতও হয়। ভারতীয় আবওহাওয়া অফিসের একটি বিবৃতিতে জানা যায়, ঘূর্ণিঝড় টাউটি স্থলভাগে ঘণ্টায় প্রায় ২০০ কিলোমিটার বেগে প্রবেশ করলেও পরে ঝড়ের গতিবেগ দাঁড়ায় ঘণ্টায় ১৯০ কিলোমিটার। 

গুজরাটের উপরে এখনও রয়েছে ঘূর্ণিঝড় টাউটি। যা ইতিমধ্যে অনেকটাই শক্তি হারিয়ে ফেলেছে। গুজরাট হতে এই ঘূর্ণিঝড় রাজস্থানে প্রবেশ করবে। এখন ঝড়ের দাপট অনেকটাই কম। কিন্তু  অব্যহত রয়েছে বৃষ্টি। প্রবল এই ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে একাধিক এলাকায় উপড়ে গিয়েছে গাছ, বৈদ্যুতিন খুঁটি।

সোমবার বিকেলের মধ্যে প্রায় ২ লাখ মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। ঘূর্ণিঝড় টাউটির আঘাতে কমপক্ষে ১২ জন নিহত হয়েছে বলে জানা গেছে। আহত হয়েছেন অর্ধশতাধিক। এখনও নিখোঁজ রয়েছেন ১২৭ জন। ভয়াবহ এই ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে মুম্বাইয়ের কাছে আরব সাগরে একটি বার্জ নৌকা ডুবে যায়। সেই নৌকার ৬০ জনকে ভারতীয় নৌবাহিনী উদ্ধার করেছে। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে মহারাষ্ট্রেও প্রচুর ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। সোমবার মুম্বাইয়ে আগত ও মুম্বাই থেকে ছাড়া হবে এমন ৫৫টি বিমান বাতিল ঘোষণা করা হয়। ।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আজ হিটলারের দেশ জার্মানীতে ঢুকে পড়ে সোভিয়েত বাহিনী


খোরশেদ আলম, সম্পাদক, মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
মঙ্গলবার, ০২ মে, ২০২৩, ১০:২০
আজ হিটলারের দেশ জার্মানীতে ঢুকে পড়ে সোভিয়েত বাহিনী

ছবি সংগৃহীত

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শেষভাগে হিটলারের দেশ জার্মানীতে আজ ঢুকে পড়েছিল সোভিয়েত বাহিনী। আজ রাশিয়ার নামে বিশাল দেশটি সোভিয়েত আমলের বিশ্বাল সামাজ্যেরই একাংশ। বর্তমানে এই রাশিয়া তার অস্তিত্ব টেকানোর নামে ইউক্রেনে আক্রমণ করে এবং সীমান্ত ঘেষা ইউক্রেন যেন ন্যাটোতে যোগ না দেয় তার জন্য বিভিন্ন ছলাকলা কৌশল অবলম্বন করা সত্ত্বেও, ইউক্রেন কোনভাবেই রাশিয়ার কথা না শুনলে এবং পশ্চিমামুখী দেশগুলোর সাথে একাট্রা বাধলে গত বছরে ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া ইউক্রেনে আক্রমণ করে বসে। রাশিয়া তার সীমান্ত ঘেষা ৪টি প্রদেশ দখল করে তা নিজেদের সাথে একীভূত করে ডিক্রি জারি করে।

রাশিয়া মনে করেছিল আক্রমণের মাধ্যমে অল্প সময়ে তারা ইউক্রেনকে বাগে আনতে পারবে। কিন্তু ন্যাটো নামে যে বিশাল সংগঠন সে সংগঠনের অন্যতম শক্তি জার্মানী সব সময় ইউক্রেনকে সর্বতোভাবে সহযোগিতা করে আসছিল রাশিয়ার বিরুদ্ধে। তারা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ঝাল মেটানোর জন্য রাশিয়াকে পর্যদুস্ত করতে ক্ষেত্র বিশেষে আমেরিকার, যুক্তরাজ্যের চেয়েও বেশি সহযোগিতা করছে ইউক্রেনকে। তাদের একটাই চাওয়া রাশিয়ার বিরুদ্ধে ইউক্রেনকে জিতিয়ে নেওয়া।

পৃথিবীর অনেক মানুষ অনেক ইতিহাস ভুলে গেলেও জার্মানী তাদের স্থায়ীভাবে দাগাঙ্কিত কালিমা আজও মলিন হয়নি বলেই রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালাতে এবং ইউক্রেণকে যে কোন মূল্যে জিতিয়ে রাশিয়ার বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নেওয়া।

সোভিয়েত বাহিনীর নিকট জার্মানীর পরাজয়ের ইতিহাসের সেই দিনটি আজ ২ মে। উল্লেখযোগ্য কী ঘটনা ঘটেছিল আজকের এই দিনে তা জানার চেষ্টা করবো। সময়টা ১৯৪৫ সাল। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ একেবারে শেষের দিকে। জার্মানি-ইতালি-জাপানের সম্মিলিত শক্তিও চরমভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছিল। সেই ১৯৪৫ সালে এ দিনে জার্মানির রাজধানী বার্লিনে ঢুকে পড়ে সোভিয়েত রেড আর্মি। সোভিয়েত ইউনিয়নের বিশাল বাহিনীর মুখে আনুষ্ঠানিকভাবে পতন ঘটে জার্মানির একনায়ক অ্যাডলফ হিটলারের। আজও বিশেষজ্ঞরা মনে করেন সোভিয়েত বাহিনী যদি তৎকালীন সময়ে বার্লিনে না ঢুকতো, তাহলে জার্মানী তথা হিটলারের পতন সেভাবে নাও ঘটতে পারতো।

উল্লেখ্য, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর আমেরিকার একক পরাশক্তির আত্বপ্রকাশ বিশ্ববাসী দেখে আসছে, হয়তোবা তারও পরিবর্তন সামনের দিনগুলোতে লক্ষ্য করবো ইউক্রেন রাশিয়ার যুদ্ধ পরবর্তীতে। আমরা আশা করবো, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের পরিসমাপ্তি হয় যেন শান্তি আলোচনার মাধ্যমে অর্থাৎ হিরোশিমা এবং নাগাসাকির মতো কোন বড় ধরণের পারমানবিক অস্ত্র ব্যবহার না করে।


মোহা. খোরশেদ আলম
মহাসচিব
হিউম্যানরাইটস এন্ড এনভায়রমেন্ট ডেভোলপমেন্ট সোসাইটি(হিডস)

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

ঈদ আনন্দে মুখরিত রাজধানীর দর্শনীয় স্থান ও বিনোদন কেন্দ্রগুলো


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
বুধবার, ০৪ মে, ২০২২, ১২:২৯
ঈদ আনন্দে মুখরিত রাজধানীর দর্শনীয় স্থান ও বিনোদন কেন্দ্রগুলো

ফাইল ছবি

ঈদ আনন্দে মুখরিত হয়ে উঠেছে রাজধানী ও এর আশপাশের বিনোদন কেন্দ্রগুলো। মঙ্গলবার ঈদের দিন ঢাকার বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে দর্শনার্থীদের উপচে পড়া ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। এদিন রাজধানীর চিড়িয়াখানা, শিশুমেলা, আহসান মঞ্জিল, লালবাগ কেল্লা, জাতীয় সংসদ ভবন চত্বর, জাতীয় স্মৃতিসৌধ, হাতিরঝিলসহ বিভিন্ন বিনোদন কেন্দ্রে দেখা গেছে দর্শনার্থীদের উপচে পড়া ভিড়।

ঈদের দিন সকালে বৃষ্টি হলেও বেশি সময় স্থায়ী হয়নি। সেই সঙ্গে দুপুর নাগাদ রোদের দেখা মেলে। এই সুযোগে ঘর থেকে ঈদ আনন্দ উপভোগ করতে পরিবার-পরিজনদের নিয়ে রাজধানী ও আশপাশের বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে বেরিয়ে পরেন দর্শনার্থীরা। এসব বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে মানুষজনের সমাগম ছিলো চোখে পড়ার মতো। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে দর্শনার্থীদের ভিড় আরও বাড়তে থাকে।

এছাড়া রাজধানীর আহসান মঞ্জিল, লালবাগ কেল্লাসহ ঐতিহাসিকস্থানসহ অন্যসব বিনোদন কেন্দ্র ছিল লোকে লোকারণ্য।

তবে রাজধানীতে সাধারণ আর মধ্যবিত্তের বিনোদন কেন্দ্র বলতে হাতিরঝিল প্রাধান্য পেয়েছে। তাই সেখানেই প্রায় সব বয়সী মানুষের জনস্রোত চোখে পড়েছে। ঈদের দিন সকালের পরই হাতিরঝিলে হাজারো মানুষ উপস্থিত হয়।

প্রতিটি কেন্দ্র নতুন করে সাজিয়ে-গুছিয়ে রাখা হয়। এসব বিনোদন কেন্দ্রের প্রায় সবগুলোতেই ছোট-বড় সবার উপস্থিতি ছিলো লক্ষ্য করার মতো। সূত্র: ইত্তেফাক

 

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর জনপ্রিয়

সর্বশেষ - আন্তর্জাতিক