a বাইডেন ইরাকে ‘যুদ্ধ সমাপ্তির’ ঘোষণা দিতে বাধ্য হলেন
ঢাকা বুধবার, ২ পৌষ ১৪৩২, ১৭ ডিসেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

বাইডেন ইরাকে ‘যুদ্ধ সমাপ্তির’ ঘোষণা দিতে বাধ্য হলেন


আন্তর্জাতিক ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
মঙ্গলবার, ২৭ জুলাই, ২০২১, ১০:২২
বাইডেন ইরাকে ‘যুদ্ধ সমাপ্তির’ ঘোষণা দিতে বাধ্য হলেন

ফাইল ছবি

অবশেষে চলতি বছরের শেষ নাগাদ ইরাকে ‘যুদ্ধের দায়িত্ব সমাপ্ত’ করার ঘোষণা দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। গতকাল সোমবার ওয়াশিংটন সফররত ইরাকি প্রধানমন্ত্রী মুস্তফা আল-কাজেমির সঙ্গে সাক্ষাতে হোয়াইট হাউসে তিনি এ ঘোষণা দিয়েছেন।

যুদ্ধের সমাপ্তি ঘোষণার পর বাইডেন বলেন, ২০২১ সালের পর মার্কিন সেনারা ইরাকি সেনাবাহিনীকে প্রশিক্ষণ ও সহযোগিতা দিয়ে যাবে; তারা সরাসরি কোনো যুদ্ধে অংশ নেবে না। তবে এ সাক্ষাতে ইরাক থেকে মার্কিন সেনা প্রত্যাহার করা হবে কিনা- সে সম্পর্কে মুখ খোলেননি বাইডেন।

‘২০২১ সালের ৩১ ডিসেম্বরের পর ইরাকে আর কোনো মার্কিন সেনা যুদ্ধের ভূমিকা পালন করবে না’ বলে সাক্ষাতের পর দুই নেতা এক যৌথ বিবৃতিতে ঘোষণা দেন। 

উল্লেখ্য, ইরাকি প্রধানমন্ত্রী কাজেমি গত রবিবার রাতে এমন সময় আমেরিকা পৌঁছান যখন তার দেশ থেকে মার্কিন সেনা প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়ে ইরাকি পার্লামেন্টে পাস হওয়া আইন এখনও বাস্তবায়ন করা হয়নি।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

টিকার ভয়ে গাছে উঠে বসে থাকলেন সারাদিন!


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
রবিবার, ২৭ জুন, ২০২১, ১১:২০
টিকার ভয়ে গাছে উঠে বসে থাকলেন সারাদিন!

ফাইল ছবি

টিকাভীতি কাটাতে সারা ভারত জুড়ে প্রচার চালানো হচ্ছে। তবুও টিকা নিয়ে ভয় যে কাটেনি সাধারণ মানুষের মাঝে, তারই  প্রমাণ মিলল মধ্যপ্রদেশের রাজগড় জেলার পাটানকালান গ্রামে। টিকা দেয়া কার্যক্রম চলছিল গ্রামে। তা দেখে ভয়ে এক ব্যক্তি গাছে উঠে পড়লেন সবার অগোচরে। যতক্ষণ না টিকাকরণ শিবির শেষ হয়, ততক্ষণ গাছেই বসে ছিলেন তিনি। এমনকি তার স্ত্রী যেন টিকা দিতে না পারেন, তাই স্ত্রীর আধার কার্ডও (ইআইডি) তিনি তার সঙ্গে নিয়ে চলে যান। 

‘হিন্দুস্তান টাইমস’ গ্রুপের ‘লাইভ হিন্দুস্তান’-এর প্রতিবেদনে বলা হয়, সম্প্রতি টিকাকরণের জন্য রাজগড় জেলার পাতানকালান গ্রামে গিয়েছিলেন স্বাস্থ্যকর্মীরা। গ্রামের অনেকেই টিকা নিতে ক্যাম্পে আসেন। কিন্তু কানওয়ারলাল নামে ঐ ব্যক্তি বেঁকে বসেন। নিজে টিকা নেননি এবং এখনও নেবেন না। অনেক বুঝিয়ে তার স্ত্রীকে টিকা নিতে রাজি করান স্বাস্থ্যকর্মীরা। তাকে নিয়ে যাওয়া হয় টিকাকরণ শিবিরে। সেই খবর জানতে পেরেই স্ত্রীর আধার কার্ড নিয়ে  গাছে উঠে গা ঢাকার চেষ্টা করেন ওই ব্যক্তি।

করোনা টিকাকরণের সময় যেহেতু আধার কার্ডের মতো পরিচয়পত্র আবশ্যিক, তাই খোঁজাখুঁজির পর কানওয়ারলালকে গাছে দেখে নেমে আসতে বলেন গ্রামবাসীরা। কিন্তু নিজের জেদে অনড় থাকেন। অবশেষে স্বাস্থ্যকর্মীরা গ্রাম থেকে চলে যাওয়ার পর নেমে পড়েন গাছ থেকে।

পরবর্তীতে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যান স্থানীয় ব্লকের স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা। কথা বলেন কানওয়ারলালের সঙ্গে। জানা যায়, প্রবল জ্বর, গায়ে ব্যথা ও সর্দির ভয়ে নিজে টিকা নিতে চাননি ওই ব্যক্তি। সে স্ত্রীকেও টিকা নিতে দেননি। যদিও করোনা টিকাকরণের পর জ্বর, গায়ে ব্যথা একেবারে স্বাভাবিক পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া। তা দিনকয়েকের মধ্যে সেরেও যায়। 

অবশেষে টিকাকরণ নিয়ে কানওয়ারলালের বিভ্রান্তি দূর করেন সেখানকার স্থানীয় স্বাস্থ্য কর্মকর্তা এবং টিকা নিতেও রাজি করান। কানওয়ারলাল শেষটা সম্মতি দেন, গ্রামেরই অন্য একটি শিবিরে গিয়ে স্ত্রীর সঙ্গে নিজেও টিকা নেবেন।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

এডিসি হারুনের ওপরই প্রথমে হামলা হয়েছে, জানালেন ডিবির হারুন


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
মঙ্গলবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০২৩, ০৬:৫৭
এডিসি হারুনের ওপরই প্রথমে হামলা হয়েছে, জানালেন ডিবির হারুন

ফাইল ছবি: ডিবিপ্রধান মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ

ডিএমপির রমনা বিভাগের সাময়িক বরখাস্ত হওয়া এডিসি হারুন অর রশিদের ওপর প্রথমে হামলা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার ও ডিবিপ্রধান মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।  এ হামলার নেতৃত্বে ছিলেন রাষ্ট্রপতির সহকারী একান্ত সচিব (এপিএস) আজিজুল হক।

মঙ্গলবার দুপুরে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের করা এক প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন ডিবিপ্রধান মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।

তিনি বলেন, এ ঘটনার সূত্রপাত যে কারণে হয়েছে, যিনি সূত্রপাত করেছেন, তিনিও (রাষ্ট্রপতির এপিএস আজিজুল হক) একজন সরকারি কর্মকর্তা। উনি আমাদের পুলিশের ওপর হামলাটি করেছেন। তিনি তো ইচ্ছে করলে আমাদের (পুলিশ) ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানাতে পারতেন, অবহিত করতে পারতেন। অথবা তার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানাতে পারতেন। সেটি না করে হাসপাতালের ভেতরে অসংখ্য মানুষের সামনে একজন পুলিশ কর্মকর্তাকে ধাওয়া করা, তার চশমা ভেঙে ফেলা, তার ওপর আঘাত করা—এটা সঠিক করেছেন কি না, আমি জানি না। তবে এটা তদন্ত হওয়া উচিত।

ডিবি প্রধান মনে করেন, ঘটনার নেপথ্যের কারণ খুঁজে বের করা দরকার। ঘটনার সূত্রপাত বারডেম হাসপাতালে। সেখানে ঠিক কী ঘটেছিল তার তদন্ত হওয়া দরকার।

পুলিশ কখনোই কোনো কর্মকর্তার ব্যক্তিগত দায় নেয় না উল্লেখ করে অতিরিক্ত কমিশনার মোহাম্মদ হারুন–অর–রশীদ বলেন, পুলিশ বাংলাদেশে একমাত্র প্রতিষ্ঠান, যেখানে যারা, যে অপরাধ করছেন, সেই অপরাধে তাদের বিরুদ্ধে সুষ্ঠু তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করে।

আমি মনে করি, এ ঘটনায় তদন্তকারী কর্মকর্তারা স্বাধীনভাবে তদন্ত করছেন এবং করবেন। তিন সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। তারা যখন প্রতিবেদন দেবেন, তখনই বুঝতে পারবেন প্রকৃত পক্ষে কী ঘটনা ঘটেছে।

গত শনিবার রাতে রাজধানীর শাহবাগ থানায় ছাত্রলীগের দুই কেন্দ্রীয় নেতাকে নির্মমভাবে পিটিয়ে আহত করার অভিযোগ উঠে পুলিশের রমনা বিভাগের এডিসি হারুন অর রশিদের বিরুদ্ধে।

আহতরা হলেন— ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও ফজলুল হক হলের সভাপতি আনোয়ার হোসেন নাঈম এবং ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় বিজ্ঞানবিষয়ক সম্পাদক ও ঢাবির শহীদুল্লাহ হলের সাধারণ সম্পাদক শরীফ আহমেদ মুনিম।

ভুক্তভোগী ও তাদের সহপাঠীদের অভিযোগ, পুলিশের রমনা বিভাগের এডিসি হারুন অর রশিদ তাদের থানায় নিয়ে বেদমভাবে পিটিয়েছেন। ছাত্রলীগের নেতা পরিচয় দেওয়ার পরেও হারুনের সঙ্গে ১০-১৫ জন পুলিশ সদস্য মিলে তাদেরকে পেটান। এরমধ্যে নাঈমের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তার মুখমণ্ডল মারত্মকভাবে আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছে। সূত্র: যুগান্তর

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

সর্বশেষ - আন্তর্জাতিক