a
ফাইল ছবি
মিয়ানমারের সামরিক সরকারের বিরুদ্ধে আগেই কঠিন পদক্ষেপ নিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। মিয়ানমারের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন করেছে বাইডেন প্রশাসন। এবার মিয়ানমার থেকে কূটনীতিকদের দেশে ফিরে যাওয়ার নির্দেশ দিলো দেশটি। খবর রয়টার্স ও আনাদেলু এজেন্সির।
এর আগে, গত ১৪ ফেব্রুয়ারি অপ্রয়োজনীয় সরকারি কর্মকর্তাদের দেশে ফিরে যাওয়ার অনুমোদন দিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র। তখন গণতান্ত্রিক সরকারের দাবিতে বিক্ষোভে সামরিক সহিংসতার প্রাথমিক পর্যায় ছিল। কিন্তু গতকাল মঙ্গলবার নতুন করে আরো বড় পদক্ষেপ নিয়েছে।
উল্লেখ্য, গত সোমবার এক বিবৃতিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য সংক্রান্ত প্রতিনিধি কেথরিন টাই জানান, যতদিন না মিয়ানমারের রাজনৈতিক পরিস্থিতি স্থিতিশীল হচ্ছে, ততদিন বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন থাকবে। এর মধ্য দিয়ে ১৯৯৩ সাল থেকে চলা যে দ্বিপাক্ষিক চুক্তি ছিলো, তা স্থগিত হয়েছে।
ফাইল ছবি
ইসরাইলের উগ্র ইহুদিপন্থী স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আয়লেত শাকেদ বলেছেন, ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের কারণে পলাতক এক লাখ ইউক্রেনীয়কে তাৎক্ষণিকভাবে নাগরিকত্ব দিতে প্রস্তুত। তবে ইউক্রেনীয় ই্হুদি নাগরিকদের অগ্রাধিকার দেয়া হবে। রোববার ইসরাইলের স্থানীয় গণমাধ্যমগুলোতে এমন সংবাদ প্রকাশ করা হয়।
টাইমস অব ইসরাইল জানায়, ইসরাইলের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আয়লেত শাকেদ ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইয়ার ল্যাপিড দেশটিতে দীর্ঘ মেয়াদী বসবাস ও কাজের অনুমোদন দিয়ে একটি আইন করতে যাচ্ছে। এ আইনের আওতায় ইউক্রেনীয় (ই্হুদি) নাগরিকদের ইসরাইলে বসবাসের অনুমতি দেয়া হবে।
শুক্রবার ইসরাইলের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আয়লেত শাকেদ বলেন, ইউক্রেনে রাশিয়ার আক্রমণ শুরু হলে এক হাজার ৫৫৫ ইউক্রেনীয় নাগরিক ইসরাইলে আশ্রয় নেয়। এদের মধ্যে ১৫০ জন (ই্হুদি) ইসরাইলের ‘ফিরে আসার ভিত্তিতে নাগরিকত্ব’ আইন অনুসারে নাগরিকত্ব পাবেন।
ইসরাইলের ‘ফিরে আসার ভিত্তিতে নাগরিকত্ব’ আইন অনুসারে, যেকোনো ই্হুদি তাদের পবিত্র ভূমি ইসরাইলে ফিরে এলে তারা দেশটির নাগরিকত্ব পাবেন। ওই ই্হুদি ব্যক্তি বিশ্বে যে কোনো দেশ থেকে আসলেও তিনি ইসরাইলের নাগরিকত্ব পাবেন।
অপরদিকে কোনো ফিলিস্তিনি শরণার্থী অন্য দেশ থেকে এলে তাকে নাগরিকত্ব দেয়া হয় না। অনেকের ধারণা ফিলিস্তিনিদের চেয়ে ই্হুদিদের জনসংখ্যা বাড়ানোর জন্য ইসরাইল এমন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।
এ বিষয়ে ইসরাইলের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আয়লেত শাকেদ বলেন, ইউক্রেনে রাশিয়ান আক্রমণ শুরু হওয়ার পর যে সকল ইউক্রেনীয় ইসরাইলে আসবে তাদের মধ্যে এক লাখ ব্যক্তিকে দেশটির নাগরিকত্ব দেয়া হবে। তবে এসব ইউক্রেনীয় নাগরিকদের মধ্যে যারা ইহুদি তাদের অগ্রাধিকারভিত্তিতে দ্রুত নাগরিকত্ব দেয়া হবে। সূত্র : মিডল ইস্ট মনিটর
ফাইল ছবি
হেফাজতে ইসলামের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হকের দ্বিতীয় বিয়ে প্রসঙ্গে কথা বলেছেন তার ভাগ্নে মাওলানা এহসানুল হক। তিনি বলেছেন, আমার শ্রদ্ধেয় মামা আল্লামা মামুনুল হককে তার দ্বিতীয় স্ত্রী (আমার মামী)সহ নারায়ণগঞ্জের আওয়ামী সন্ত্রাসীরা রিসোর্টে আক্রমণ করেছে।
তিনি জানান, এ বিয়ে কোনো লুকোচুরির বিষয় নয়। এটি পারিবারিকভাবে সম্পন্ন হয়েছে।
শনিবার রাতে এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে মামুনুল হকের বিয়ে নিয়ে রাজধানীর জামিয়া রহমানিয়ার শিক্ষক মাওলানা এহসানুল হক বলেন, ‘শাইখুল হাদিস আল্লামা আজিজুল হকের পরিবারের সদস্যরা আজ নির্বাক, স্তম্ভিত ও বাকরুদ্ধ। আমরা মজলুম ইয়া আল্লাহ। একজন আলেম তার স্ত্রীকে নিয়ে ঘুরতে গেলেও দুশমনদের হাতে এভাবে হেনস্তা হতে হবে?
ইয়া আল্লাহ, তুমি আমাদের পরিবারের ওপর রহম করো। আমার সম্মানিত মামাকে হেফাজত করো। একজন আলিমের পাঞ্জাবি ছিঁড়ে আমাদের কলিজা ছিঁড়ে দিলো ওরা। যারা এমন হয়রানি করলো তাদের বিচার চাই। তুমি সব দেখছো আল্লাহ।’