a র‍্যাবের দশম ডিজি হিসেবে ব্যারিস্টার হারুন অর রশিদের দায়িত্ব গ্রহণ
ঢাকা রবিবার, ২৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩২, ১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

র‍্যাবের দশম ডিজি হিসেবে ব্যারিস্টার হারুন অর রশিদের দায়িত্ব গ্রহণ


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
বুধবার, ০৫ জুন, ২০২৪, ০২:৫৮
র‍্যাবের দশম ডিজি হিসেবে ব্যারিস্টার হারুন অর রশিদের দায়িত্ব গ্রহণ

ছবি: ব্যারিস্টার হারুন অর রশিদ


পুলিশের এলিট ফোর্স র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‌্যাব) দশম মহাপরিচালক (ডিজি) হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেছেন অতিরিক্ত আইজিপি ব্যারিস্টার মো. হারুন অর রশিদ। আজ বুধবার সকালে তিনি দায়িত্ব গ্রহণ করেন।

র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার সহকারী পরিচালক আ ন ম ইমরান খান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। গত ২৯ মে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে হারুন অর রশিদকে র‍্যাবের ডিজি হিসেবে নিয়োগের বিষয়টি জানানো হয়।

হারুন অর রশিদের বাড়ি মুন্সীগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার বালুচর ইউনিয়নের মোল্লাকান্দি গ্রামে। তিনি পুলিশ সদর দপ্তরের অতিরিক্ত আইজিপি (হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট) পদে কর্মরত ছিলেন।

১৯৯৫ সালে ১৫তম বিসিএস পুলিশ ক্যাডারে সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন হারুন অর রশিদ। তিনি পুলিশের বিভিন্ন পদে চাকরি করেছেন। পুলিশ সদর দপ্তরের ডিআইজি লজিস্টিক হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে ২০১৯ সালের ডিসেম্বর ময়মনসিংহ রেঞ্জের ডিআইজি ছিলেন।

পুলিশের এই কর্মকর্তা ১৯৯৪ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পরিসংখ্যান বিভাগ থেকে এমএসসি সম্পন্ন করেন। ২০০৯ সালে যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি অব লন্ডন থেকে এলএলবি এবং ২০১৬ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ ডিগ্রি অর্জন করেন।

হারুন অর রশিদ ময়মনসিংহ রেঞ্জের ডিআইজি থাকাকালে ২০১৯-২০ অর্থবছরে শুদ্ধাচার পুরস্কার পান । তিনি বাংলাদেশ পুলিশ পদকেও (বিপিএম) ভূষিত হয়েছিলেন। সূত্র: বিডি প্রতিদিন

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

বিকাশে চাকরির সুযোগ দিচ্ছে



বৃহস্পতিবার, ২৫ মার্চ, ২০২১, ১২:৪৭
বিকাশে চাকরির সুযোগ দিচ্ছে

বিকাশে চাকরির সুযোগ দিচ্ছে

সম্প্রতি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে বিকাশ লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটি তাদের পিআর এবং মিডিয়া রিলেশনস বিভাগে লোকবল নিয়োগ দেবে। আগ্রহীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।

প্রতিষ্ঠানের নাম- বিকাশ লিমিটেড

পদের নাম- সিনিয়র অফিসার

পদের সংখ্যা- নির্ধারিত না

কাজের ধরন- পূর্ণকালীন

কর্মস্থল- ঢাকা

আবেদন যোগ্যতা

১। যেকোন স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক পাস।

২। সংশ্লিষ্ট কাজে ২-৩ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।

৩। বহুজাতিক সংস্থা, টেলিযোগাযোগ, বিজ্ঞাপন এজেন্সি, পাবলিক রিলেশন সংস্থায় কাজ করার অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।

৪। বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় সাবলীল হতে হবে।

৫। কম্পিউটার চালনায় দক্ষ হতে হবে।

৬। অফিস অ্যাপ্লিকেশন সম্পর্কে সম্যক ধারণা থাকতে হবে

আবেদন যেভাবে

আগ্রহীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন বিডি জবসের মাধ্যমে।

বেতন ও সুযোগ সুবিধা

১। বেতন আলোচনা সাপেক্ষে

২। কোম্পানির নীতিমালা অনুসারে অন্যান্য সুবিধা প্রদান করা হবে।

আবেদনের শেষ তারিখ

১৭ মার্চ, ২০২১ পর্যন্ত

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

হবিগঞ্জ জেলা সদরে রায়ধর, আলাপুরসহ অনেক রাস্তা যান চলাচলে অনুপযোগী


কাজল,সিলেট প্রতিনিধি:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
বুধবার, ২৮ জুলাই, ২০২১, ১১:৫০
হবিগঞ্জ জেলা সদরে রায়ধর, আলাপুরসহ অনেক রাস্তা যান চলাচলে অনুপযোগী

ছবিঃ মুক্তসংবাদ প্রতিদিন

সিলেট বিভাগের হবিগঞ্জ জেলা সদর এর রায়ধর, আলাপুর, যাত্রাবড়বাড়ী, দীঘলবাক, নারায়নপুর এলাকার রাস্তাগুলো মানুষ ও যানবাহন চলাচলে অনুপোযোগী হয়ে পড়েছে। রাস্তা সংস্কাকালে যদি যত্ন সহকারে কাজ করা হতো তাতে সরকারের টাকার অপচয়ও কম হতো।

অপরদিকে জনগণ চলাচলে এরকম দূর্ভোগ পোহাতে হতো না। হালকা কাজ, কোন রকম নিয়ম শৃংখলার তোয়াক্কা না করে সম্পন্ন করে। দায়িত্বশীল ঠিকাদাররা সরকারী ইন্জিনিয়ারদের ম্যানেজ করে, কিংবা সরকারীদলের লোক হওয়ার প্রভাব খাটিয়ে যেন-তেনভাবে, কম বিটুমিন এর ব্যবহার করে রাস্তার কাজ হয়ে গেছে দেখিয়ে বিল উঠাইয়া নেন।

এসব রাস্তাঘাট এক বৃষ্টি মৌসমেই ভেংগে যায় এবং বৃষ্টির জমা পানিতে গর্ত হয়ে জনচলাচলে মারাত্মক ব্যাঘাত সৃষ্টি হয়। রাতের বেলায় কত লোকজন এসব স্থানে পিছলে পড়ে আঘাতপ্রাপ্ত হন। এ বিষয়ে স্থানীয় মেম্বার তাজুল ইসলামের সাথে কথা হলে তিনি জানান এসব রাস্তার কাজতো করেন ঠিকাদার। তদারকি করেন এলজিইডির দায়িত্বপ্রাপ্ত ইঞ্জিনিয়ার। তারাই ভাল বলতে পারবেন, কি দিয়ে কি হয়। 

প্রবীন ও সাবেক মেম্বার সুবহান মিয়া বলেন পাকিস্তানের সময় যে রাস্তায় যতটুকু বিটুমিন ব্যবহার হতে দেখতাম এখন সে রকম ব্যবহার হয়না। ফলে কোন রকম যত সামান্য বিটুমিন দিয়ে রোলার মেশিন দিয়ে ঘসাইয়া রাস্তা বানিয়ে ফেলে। এক বছরও টিকেনা। বৃষ্টির মৌসুম এলেই এমন গর্তের সৃষ্টি হয় এবং মানুষের চলাচলে দূর্ভোগ বাড়ে। 

তিনি আরও বলেন, এমন পরিস্থিতির জন্যে ইঞ্জিনিয়ার দায়ী। তারা ঠিকাদার হইতে টাকা খেয়ে রাস্তা কমপ্লিট মর্মে বিল পাস করে দিয়ে দেয়। ফলে ক্ষতিগ্রস্থ রাস্তায় চলাচলে জনদূর্ভোগ বাড়ে এবং এতে সরকারের ভাবমূর্তিই ক্ষুন্ন হয় জনসমক্ষে।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর জনপ্রিয়