a
ফাইল ছবি
অফিশিয়াল সিক্রেট অ্যাক্ট ও পাকিস্তান আর্মি অ্যাক্ট নামের দুই বিশেষ বিলে সই করেননি পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আরিফ আলভি। প্রেসিডেন্টের এমন আচরণে চটেছে প্রধানমন্ত্রী শহবাজ শরীফের আইন মন্ত্রণালয়।
প্রেসিডেন্ট আরিফ আলভি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (টুইটার) লিখেছেন, ‘সৃষ্টিকর্তা দেখছেন, আমি অফিশিয়াল সিক্রেটস অ্যামেন্ডমেন্ট বিল ২০২৩ এবং পাকিস্তান আর্মি অ্যামেন্ডমেন্ট বিল ২০২৩-এ স্বাক্ষর করিনি। কারণ আমি এই আইনগুলোর সঙ্গে একমত না।’
প্রেসিডেন্ট আলভি জানান, অকার্যকর করতে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে আইনসভায় স্বাক্ষরবিহীন বিলগুলো ফেরত দিতে তিনি তার কর্মীদের বলেছেন। তবে আরিফের দাবি, তার কর্মীরা তার ইচ্ছা ও আদেশকে অবমূল্যায়ন করেছে।
পাকিস্তানের আইন মন্ত্রণালয়ের দাবি, তার নিজের কাজের দায় তাকেই নিতে হবে।
বিল দুইটি পাকিস্তানের পার্লামেন্টের উভয় কক্ষেই অনুমোদন দিয়েছে। তবে ইমরান খানের দল পিটিআই'র সদস্য ও ইমরান খানের অত্যন্ত বিশ্বস্ত প্রেসিডেন্ট আলভি বিল দুটি পাস করতে অক্ষমতা প্রকাশ করেছেন। সূত্র: ডন
ফাইল ছবি
মতিঝিল আরামবাগ এলাকায় নকশা বহির্ভূত কয়েকটি ভবনে আজ রাজউক উচ্ছেদ অভিযান চালিয়েছে। অভিযানটি পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট কামরুজ্জামান।
রবিবার (১৩ আগস্ট) সকাল থেকে শুরু হওয়া অভিযান শেষ হয় বিকেলে। অভিযান চলাকালীন কয়েকটি নকশা বহির্ভূত ভবনে সেটব্যাক ও ভয়েড দখল করে ইমারতের নির্মাণ কাজ করায় তা বন্ধ করে দেওয়া হয়।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট কামরুজ্জামান বলেন, রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক জোন-৬/১) এর মতিঝিল আরামবাগ এলাকায় নকশা বহির্ভূত কয়েকটি বহুতল ভবনের আংশিক অপসারণ করে। কয়েকটি ভবনের মালিককে সতর্ক করে দেওয়া হয় যাতে তারা পরবর্তীতে নকশা বহির্ভূত ভবন নির্মাণ না করে।
মোবাইল কোর্টের সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলেন অথরাইজড অফিসার প্রকৌশলী জোটন দেবনাথ, সহকারী অথরাইজড অফিসার সাব্বিরুল ইসলাম , প্রধান ইমারত পরিদর্শক ইমরান হোসেন, বেলাল হোসেন ও মোঃ মোত্তালিব হোসেন ও রাজউকের অন্যান্য কর্মকর্তারা। সূত্র: ইত্তেফাক
ফাইল ছবি
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক ডা. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা জানিয়েছেন, যারা করোনার প্রথম ডোজ নিয়েছেন তাদের সবাইকে দ্বিতীয় ডোজ দেওয়ার মতো টিকা নেই। এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে সোমবার (২৯ মার্চ) এ তথ্য নিশ্চিত করেন ডা. মীরজাদা সেব্রিনা ফ্লোরা।
মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা বলেন, এখন আমাদের কাছে ৪২ লাখ টিকা মজুদ আছে। আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে যারা প্রথম ডোজ নিয়েছেন তাদের আগে দ্বিতীয় ডোজ টিকা দেওয়ার। সবার টিকা নেই। তবে দ্বিতীয় ডোজের টিকা দেওয়ার ব্যাপারে আমরা আশাবাদী। অতি শীঘ্রই ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
এর আগে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম সংবাদ সম্মেলনে সরকারের ১৮টি নির্দেশনা পাঠ করে শোনান ।
এরপর ডা. সেব্রিনা ফ্লোরা বলেন, বিভিন্ন জেলা থেকে আগত তথ্য, রোগীর মাত্রা, সংক্রমণের হার ইত্যাদির ওপর ভিত্তি করে আমরা ঝুঁকিপূর্ণ স্থান চিহ্নিত করি।
২৪ মার্চ পর্যন্ত যে তথ্য আমাদের হাতে এসেছে তার ভিত্তিতে মোট ২৯টি জেলা খুবই ঝুঁকিপূর্ণ বলে চিহ্নিত করা হয়েছে। জেলাগুলোর মধ্যে ঢাকা, চট্টগ্রাম, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর, নীলফামারী, রাজশাহী, নওগাঁ, সিলেট, খুলনা রয়েছে।