a
ফাইল ছবি
মহামারি করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধ করতে সরকার নির্ধারিত কঠোর লকডাউনের নবম দিনে বিধিনিষেধ অমান্য করার দায়ে ১৬৪ জনের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিয়েছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)।
শুক্রবার (৯ জুলাই) দেশব্যাপী ২২টি ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেছে র্যাব। এসব ভ্রাম্যমাণ আদালতে ১৬৪ জনকে সর্বমোট ৪ লাখ ৯৮ হাজার ৬শ টাকা জরিমানা করা হয়।
এ বিষয়ে র্যাব সদর দপ্তরের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের সিনিয়র সহকারী পরিচালক এএসপি আ ন ম ইমরান খান জানান, করোনা সংক্রমণের বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনায় ৯ম দিনে বিধি-নিষেধ কার্যকর ও জনসচেতনতা বাড়াতে সারাদেশব্যাপী মাঠে ছিল র্যাব। বিধি-নিষেধ কার্যকর করতে র্যাবের নিয়মিত টহল ও চেকপোস্টের পাশাপাশি মোতায়েন ছিল অতিরিক্ত টহল ও চেকপোস্ট।
এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট সূত্র থেকে জানা যায়, ৯ম দিনে বিধি-নিষেধ বাস্তবায়নে সারাদেশব্যাপী র্যাবের ১৯২টি টহল ও ১৯৭টি চেকপোস্ট পরিচালনা করা হয়। এসময় বিনা প্রয়োজনে মানুষের চলাচল নিয়ন্ত্রণে র্যাবের জনসচেতনামূলক মাইকিং, লিফলেট বিতরণ ও বিনামূল্যে মাস্ক বিতরণ কর্মসূচিও চালানো হয়।
র্যাব জানায় , র্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটরা বিধি-নিষেধ বাস্তবায়নে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেছেন। এছাড়াও জেলা প্রশাসনের সঙ্গে সমন্বয়ের মাধ্যমে সারাদেশব্যাপী ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে যাচ্ছে।
ছবি সংগৃহীত
বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার দণ্ড স্থগিত করে মুক্তির মেয়াদ বাড়ানো ও বিদেশে নিয়ে চিকিৎসার আবেদনের বিষয়ে আজ সিদ্ধান্ত দেওয়া হবে। সোমবার (১৮ মার্চ) বিষয়টি জানিয়েছিলেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়কমন্ত্রী আনিসুল হক।
খালেদা জিয়ার মুক্তির মেয়াদ বাড়াতে তার ছোট ভাই শামীম ইস্কান্দার গত ৬ মার্চ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আবেদন করেন। আবেদনে তাকে বিদেশে নিয়ে চিকিৎসার অনুমতি চাওয়া হয়। পরে সেই আবেদনের বিষয়ে মতামত নিতে সেটি আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়।
ইতিপূর্বে ঢাকার নিজ বাসায় থেকে চিকিৎসা নেবেন এবং এই সময়ে তিনি দেশের বাইরে যেতে পারবেন না- এ দুটি শর্তে খালেদা জিয়ার দণ্ড স্থগিতের মেয়াদ আটবার বাড়ানো হয়েছে। এবার বাড়ানো হলে নয়বারের মত খালেদা জিয়ার মুক্তির মেয়াদ বাড়বে।
সর্বশেষ গত বছরের ২৪ সেপ্টেম্বর থেকে খালেদা জিয়ার দণ্ড স্থগিত করে মুক্তির মেয়াদ ছয় মাস বাড়ানো হয়েছিল। সেই মেয়াদ আগামী ২৪ মার্চ শেষ হবে। সূত্র: বিডি প্রতিদিন
ফাইল ছবি
দ্রুত সময়ের মধ্যে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আরো ৩০ হাজার শিক্ষক নিয়োগের প্রক্রিয়া শুরু করা হবে বলে জানিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো: জাকির হোসেন।
বুধবার গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের অনলাইনে বদলির (পাইলটিং) কার্যক্রম উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রাথমিক শিক্ষকদের হাতে আগামীর বাংলাদেশ। এ বাংলাদেশ যাতে মেধা ও জ্ঞাননির্ভর হয়ে গড়ে ওঠে সে জন্য সবাইকে সচেষ্ট হতে হবে। চলমান ৪৫ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া দ্রুততম সময়ের মধ্যে সম্পন্ন করে আরো ৩০ হাজার শিক্ষক নিয়োগের প্রক্রিয়া শুরু করবে মন্ত্রণালয় বলে জানান তিনি।
মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক ও প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী আনুষ্ঠানিকভাবে এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব আমিনুল ইসলাম খান, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের মহাপরিচালক (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মহিবুর রহমান, অধিদফতরের পরিচালক বদিয়ার রহমান, গাজীপুর জেলা প্রশাসক আনিছুর রহমান প্রমুখ।