a গণমাধ্যমে মাহফুজ আনাম ও নঈম নিজামের পৃথক বক্তব্য
ঢাকা রবিবার, ১ অগ্রহায়ণ ১৪৩২, ১৬ নভেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

গণমাধ্যমে মাহফুজ আনাম ও নঈম নিজামের পৃথক বক্তব্য


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
বৃহস্পতিবার, ২৯ জুলাই, ২০২১, ১১:৪২
গণমাধ্যমে মাহফুজ আনাম ও নঈম নিজামের পৃথক বক্তব্য

ফাইল ছবি

সম্পাদক পরিষদের সাধারণ সম্পাদক পদ থেকে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্পাদক নঈম নিজামের পদত্যাগ বিষয়ে সংগঠনের সভাপতি ও ডেইলি স্টার সম্পাদক মাহফুজ আনাম গণমাধ্যমে বক্তব্য পাঠিয়েছেন। 

অপরদিকে, নিজের পদত্যাগের কারণ জানিয়ে আরেকটি বক্তব্য দিয়েছেন নঈম নিজামও। বুধবার তারা পৃথকভাবে গণমাধ্যমে বক্তব্য পাঠান। নিচে দু’জনের বক্তব্য হুবহু তুলে ধরা হলো।

মাহফুজ আনাম তার বক্তব্যে বলেন, 'সম্পাদক পরিষদের সাধারণ সম্পাদকের পদ থেকে নঈম নিজামের পদত্যাগের সংবাদে আমি বিস্মিত ও মর্মাহত। মঙ্গলবার রাতে তিনি নিউইয়র্ক থেকে টেলিফোনে আমাকে বিষয়টি জানিয়েছিলেন। কিন্তু তার পদত্যাগপত্র আমি এখনও পাইনি। সম্পাদক পরিষদের সঙ্গে আলোচনা সাপেক্ষে এ বিষয়ে পরিষদের অবস্থান জানানো হবে। উল্লেখ্য, সম্পাদক পরিষদের যে কোনো সিদ্ধান্ত সদস্যদের মধ্যে আলোচনা ও ঐকমত্যের ভিত্তিতেই নেওয়া হয়। কখনোই এর ব্যত্যয় ঘটেনি। আমি জোর দিয়ে বলতে চাই, নঈম নিজামের সঙ্গে আমার কর্মক্ষেত্রের সম্পর্ক অত্যন্ত চমৎকার এবং পরিষদ পরিচালনার বিষয়ে তার সঙ্গে আমার কখনোই কোনো মতানৈক্য হয়নি।'

অন্যদিকে, নঈম নিজাম তার বক্তব্যে বলেন, 'আমরা পরস্পর ঐক্য ধরে রেখে একটি ইতিবাচক অবস্থান নিয়ে কাজ করতে চেয়েছিলাম। কিন্তু কিছু কঠিন বাস্তবতা হলো, সরকারের বিরুদ্ধে মাঝে মাঝে বিবৃতি প্রদান ছাড়া সম্পাদক পরিষদ আর কোনো কিছু নিয়ে কাজ করছে না। সম্পাদকদের একটি প্রতিষ্ঠান শুধু সরকারবিরোধী ভাব নিয়ে চলতে পারে না। পরিষদ পেশার মান উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে পারছে না। শুধু সভাপতির ব্যক্তিগত ইচ্ছায় প্রতিষ্ঠান চলছে। প্রথম আলো, ডেইলি স্টারের স্বার্থ রক্ষা সম্পাদক পরিষদের কাজ হতে পারে না। এসব তৎপরতা মিডিয়ার জন্য মঙ্গল বয়ে আনতে পারে না। কোনো অপরাধ প্রমাণের আগে কোনো মিডিয়া মালিকের বিরুদ্ধে সংবাদ পরিবেশন কোনোভাবে গ্রহণযোগ্য নয়। এ ব্যাপারে বারবার বলার পরও তিনি নিজের অবস্থান থেকে সরেননি বিধায় সম্পাদক পরিষদ থেকে আমার সরে দাঁড়ানো ছাড়া বিকল্প ছিল না।'

সূত্র: সমকাল

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

বর্তমানে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ কড়া পদক্ষেপ নিয়েছে


আন্তর্জাতিক ডেস্ক:
শনিবার, ২৭ মার্চ, ২০২১, ০৯:৩৮
বর্তমানে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ কড়া পদক্ষেপ নিয়েছে

ফাইল ছবি

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে প্রতিনিয়ত ভুয়া অ্যাকাউন্ট গ্রাহকের সংখ্যা বাড়ছে, অনেকেই নিজের পরিচয় গোপন করে অন্য নামে অন্য কারো ছবি ব্যবহার করে অ্যাকাউন্ট খুলে অসাধু কাজকর্ম চালায়। তেমনি অনেকেই এই প্ল্যাটফর্মকে বেছে নিয়েছেন ভুয়া খবর ছড়ানোর মাধ্যম হিসেবে। 

ইতোমধ্যে ফেসবুকের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, গত বছরের অক্টোবর থেকে ডিসেম্বরের মধ্যে ১৩০ কোটি ভুয়া অ্যাকাউন্ট বন্ধ করা হয়েছে। 

এই প্লাটফর্মে ভুল তথ্য ও খবর যাতে ছড়াতে না পারে কিংবা এসেও কোনোভাবে যাতে ভাইরাল না হয় তা আটকাতে ৩৫ হাজারের বেশি মানুষ একযোগে কাজ করে যাচ্ছে। 

বর্তমানে সবচেয়ে বেশি বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়াচ্ছে করোনাভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়া সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে। বিশ্ব স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, এমন করোনা ও টিকাকরনের ১ কোটি ২০ লাখের বেশি অ্যাকাউন্ট তারা ইতোমধ্যেই সরিয়ে ফেলেছেন। 

এই ধরনের অ্যাকাউন্টগুলি ভবিষ্যতে ভুল খবর না ছড়াতে পারে সেদিকেও কড়া দৃষ্টি রাখছে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ। 

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

শিক্ষা উপমন্ত্রী দ্বৈত নাগরিকত্ব নিয়ে যা বললেন


নিউজ ডেস্ক:
বৃহস্পতিবার, ০৮ এপ্রিল, ২০২১, ০৬:৫৯
শিক্ষা উপমন্ত্রী দ্বৈত নাগরিকত্ব নিয়ে যা বললেন

শিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল

একটি ফেসবুক পেজ থেকে শিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলের বিরুদ্ধে দ্বৈত নাগরিকত্ব নিয়ে অপপ্রচার চালানো হয়। সেখানে দাবি করা হয়েছে তিনি বাংলাদেশ ও যুক্তরাজ্যের ‘দ্বৈত নাগরিক’।

পেজটিতে আরও বলা হয়েছে যে, শিক্ষা উপমন্ত্রী সংবিধান লঙ্ঘন করে বিবাহ সূত্রে যুক্তরাজ্যের নাগরিক হয়ে গেছেন। বিষয়টি নওফেলের দৃষ্টিগোচর হলে নিজের ব্যক্তিগত ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে বুধবার (৭ এপ্রিল) দিবাগত রাতে একটি স্ট্যাটাস দেন। তার স্ট্যাটাসটি হুবহু তুলে ধরা হলো জনমনে বিভ্রান্ত দূর করার জন্যে: 

‘একটি ফেসবুক পেজে প্রচার করা হয়েছে বিবাহ সূত্রে আমার যুক্তরাজ্যের নাগরিকত্ব হয়ে গিয়েছে এবং তা সংবিধান লঙ্ঘন! এইসব উদ্ভট প্রচারকদের কারণে কেউ যদি বিভ্রান্তও হয়, তাই সকলের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে, বাংলাদেশ ব্যতীত কোনো দেশের নাগরিক আমি কখনও ছিলাম না এখনও নেই!’
 
‘যুক্তরাজ্যে পড়াশুনা করলেই বা ওই দেশের কারো সাথে বিবাহ হলেই সেখানের নাগরিক হওয়া যায় না। বৈবাহিক সূত্রে নাগরিক হতে হলেও একটি দীর্ঘ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে যুক্তরাজ্যে বসবাসকারী হতে হয় এবং সর্বশেষ যা আমি শুনেছি প্রায় ছয় বছর সেখানে বিবাহ পরবর্তী নিয়মিত থাকতে হয়। সুতরাং, আমার অজ্ঞাতসারেও, বিবাহ সূত্রে যুক্তরাজ্যের নাগরিকত্ব পেয়ে যাওয়ার কোনো সম্ভাবনাই নাই!’

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

সর্বশেষ - গণমাধ্যম