a
ফাইল ছবি
যুক্তরাষ্ট্রের ধারণা চীনা নজরদারি বেলুন কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। এটা চীনের পাঁচ মহাদেশ জুড়ে চালানো নজরদারি উদ্দেশ্যেই সেই বেলুন বহর।
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিনকেন বলেন, ‘এই প্রোগামের একমাত্র টার্গেট যুক্তরাষ্ট্র নয়।’ মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরও জানিয়েছেন, তারা বেলুনের ধ্বংসাবশেষ ঘেটে পাওয়া তথ্য বেশ কয়েকটি দেশের সাথে শেয়ার করেছি।
যদিও চীন এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে। বেইজিংয়ের দাবি, তারা এই বেলুন গোয়েন্দাগিরির কাজে লাগায়নি, এটা আবহাওয়া পর্যবেক্ষণের জন্য ব্যবহার করা হয়েছিল।
যুক্তরাষ্ট্র জানিয়েছে, চীনা এই বেলুনটি ২০০ ফুট বা ৬০ মিটার লম্বা। এটি ওজনেও বেশ ভারী ছিল। সূত্র: বিবিসি
সংগৃহিত ছবি
তিনি চারতলা বাড়ির মালিক। অথচ খাদ্য সহায়তা চেয়ে কল করেছিলেন জাতীয় কলসেন্টারের ৩৩৩ নম্বরে ফোন করেছেন । ঘটনার সত্যতা জানতে পেরে ইউএনও ওই ব্যক্তিকে জরিমানা করেন। জরিমানার পরিমান ছিল ১০০ গরীব মানুষকে সরকারি খাদ্য সহায়তার অনুরূপ প্যাকেট বিতরণ করতে হবে তাকে।
ঘটনাটি ঘটেছে নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার কাশীপুর ইউনিয়নের দেওভোগ এলাকায়।
সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আরিফা জহুরা বলেন, করোনাকালীন সময়ে সরকার ৩৩৩ কলসেন্টারের মাধ্যমে অসহায় ও দুঃস্থ মানুষদের খাদ্য সহায়তা প্রদান করছে। কেউ ওই নম্বরে কল করে তাদের সংকটের কথা জানালে উপজেলা পর্যায়ে ইউএনও অফিসে জানানো হয়। পরে তা যাচাই করে খাদ্য সহায়তা পৌছে দেওয়া হয়।
ইউএনও বলেন, ‘দুষ্টুমি করার জন্যই ওই নম্বরে কল করেন কাশীপুরের ওই ব্যক্তি।
গত বৃহস্পতিবার (২০ মে) বিকেলে সরেজমিনে খোঁজ নিয়ে দেখা যায়, খাদ্য সহায়তা চাওয়া ব্যক্তি চারতলা বাড়ির মালিক। যেহেতু দুষ্টুমির ছলে এমনটা করেছেন তাই তাকে ১০০ প্যাকেট খাদ্য সহায়তা প্রদান করতে বলা হয়েছে।’ প্রতি প্যাকেটে সরকারি সহায়তার মতো ১০ কেজি চাল, ৫ কেজি আলু, ১ কেজি করে ডাল, সয়াবিন তেল, লবন ও পেয়াজ থাকবে বলে জানান ইউএনও আরিফা জহুরা। আজ শনিবার তার উপস্থিতিতে স্থানীয় এলাকায় এইসব খাদ্যসামগ্রী গরীব মানুষের মাঝে বিতরণ করা হবে।
ছবি সংগৃহীত: বেগম খালেদা জিয়া
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া টানা প্রায় ৫ মাস হাসপাতালে ছিলেন। রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসা শেষে বৃহস্পতিবার (১১ জানুয়ারি) বিকাল ৫টা ১০ মিনিটে হাসপাতাল থেকে বের হয়ে গুলশানের বাসা ফিরোজায় ফিরেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া।
এদিকে বিকাল ৩টা থেকেই এভারকেয়ার হাসপাতালের চারপাশে জড়ো হন বিএনপি ও এর অঙ্গ এবং সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে। ভীড় সামলাতে হাসপাতালের ভেতরে সাংবাদিকসহ কাউকে প্রবেশ করতে দেয়া হয়নি। এসময় নেতাকর্মীরা বিভিন্ন স্লোগানে হাসপাতাল প্রাঙ্গণ মুখরিত করেন তুলে।