a অমর একুশে বইমেলায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় স্টলের উদ্বোধন
ঢাকা রবিবার, ১৪ পৌষ ১৪৩২, ২৮ ডিসেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

অমর একুশে বইমেলায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় স্টলের উদ্বোধন


মাহাদি হাসান, মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
বুধবার, ১৬ ফেরুয়ারী, ২০২২, ০৯:৪৩
অমর একুশে বইমেলায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় স্টলের উদ্বোধন

ছবি: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন

বইমেলা কেবল বই কেনা-বেচার জন্য নয়; বইমেলা বাঙালির ‘প্রাণের মেলা’। প্রতি বছরের ন্যায় এবারও অমর একুশে বইমেলায় অংশগ্রহণ করেছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় স্টল।

বুধবার (১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২২) বিকাল ৫টায় অমর একুশে বইমেলা ২০২২-এ বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে  জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় স্টল (স্টল নং: ৬৭৩) এর শুভ উদ্বোধন করেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ইমদাদুল হক। এসময় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ট্রেজারার অধ্যাপক ড. কামালউদ্দীন আহমদ।
 
এসময় উপাচার্য বলেন - গ্রন্থমেলা মানে জ্ঞানের মেলা। যেখানে প্রবীণ, তরুণ, বৃদ্ধ সবার জ্ঞানের সমাহারে সৃষ্ট জ্ঞান কালো অক্ষরে বাঁধাই করা হয় সাদা কাগজে মোড়ানো বইয়ের মাঝে। গ্রন্থমেলা মানে বইপ্রেমী পাঠকদের জন্য এক অনন্য আনন্দের মেলা। তীব্র জ্ঞান আহরণের মেলা। যেখানে বইপ্রেমী পাঠকরা ভার্চুয়াল জগৎ থেকে বেরিয়ে এসে ভিড় জমায় গ্রন্থমেলায় তাদের প্রিয় লেখকের বই কেনার জন্য।  প্রতিবছরের ন্যায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব প্রকাশনায় শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের বইগুলো নিয়ে সাজানো হয়েছে আমাদের জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় স্টল।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন ইনস্টিটিউটের পরিচালক, বিভিন্ন অনুষদের ডিন, বিভাগীয় চেয়ারম্যানবৃন্দ,  প্রক্টর,  জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় স্টলের সাজ-সজ্জা কমিটির আহবায়ক অধ্যাপক চঞ্চল কুমার বোসসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষিকা উপস্থিত ছিলেন।

প্রসঙ্গত, গত চার বছর যাবত জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় অমর একুশে বইমেলায় অংশগ্রহণ করে আসছে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টলে নিজস্ব প্রকাশনায় প্রকাশিত বই, জার্নালসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থীর বই সেখানে স্থান পেয়ে থাকে।

 

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

ঢাবি শিক্ষার্থী বিক্ষোভ করেছে এডিসি হারুনের বিচারের দাবিতে


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
রবিবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৩, ০৬:১৬
ঢাবি শিক্ষার্থী বিক্ষোভ করেছে এডিসি হারুনের বিচারের দাবিতে

ফাইল ছবি

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই শিক্ষার্থীকে থানায় নিয়ে নির্যাতনের প্রতিবাদে এবং নির্যাতনকারী এডিসি হরুন অর রশিদের বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ প্রদর্শন করা হয়েছে।

রোববার দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সন্ত্রাসবিরোধী রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে সাধারণ শিক্ষার্থীরা এ বিক্ষোভ করেন।

বিক্ষোভে অংশ নেওয়া এক শিক্ষার্থী বলেন, এডিসি হারুনের বিরুদ্ধে আগে থেকেই শিক্ষার্থী নির্যাতনের অভিযোগ আছে। সর্বশেষ গতকাল রাতে আমাদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই শিক্ষার্থীতে নির্মমভাবে নির্যাতন করেছে।

নির্যাতনে আহত দুজন গুরুতর আহতাবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছে। এভাবে চলতে থাকলে কালকে সে আমাকেও বিনা দোষে নির্যাতন করবে। তাই আমরা এডিসি হারুনের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।

আরেক শিক্ষার্থী বলেন, এডিসি হারুনকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে মানুষকে রক্ষা করার জন্য। কিন্তু তারা মানুষকে রক্ষা না করে তাদেরই নির্যাতন করছে। প্রজাতন্ত্রের একজন কর্মচারীর কাছে থেকে এই ধরনের আচরণ কখনোই কাম্য নয়। তাকে চাকরিচ্যুত করতে হবে। কারণ তিনি তার ক্ষমতার অপব্যবহার করেছেন।

এর আগে শনিবার রাতে রাজধানীর শাহবাগ থানায় ছাত্রলীগের দুই কেন্দ্রীয় নেতাকে নির্মমভাবে পিটিয়ে আহত করার অভিযোগ উঠেছে পুলিশের রমনা বিভাগের এডিসি হারুন অর রশিদের বিরুদ্ধে।

আহতরা হলেন— ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও ফজলুল হক হলের সভাপতি আনোয়ার হোসেন নাঈম এবং ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় বিজ্ঞানবিষয়ক সম্পাদক ও ঢাবির শহীদুল্লাহ হলের সাধারণ সম্পাদক শরীফ আহমেদ মুনিম।

ভুক্তভোগী ও তাদের সহপাঠীদের অভিযোগ, পুলিশের রমনা বিভাগের এডিসি হারুন অর রশিদ তাদের থানায় নিয়ে বেদমভাবে পিটিয়েছেন। ছাত্রলীগের নেতা পরিচয় দেওয়ার পরও হারুনের সঙ্গে ১০-১৫ জন পুলিশ সদস্য মিলে তাদের পেটান। এর মধ্যে নাঈমের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তার মুখমণ্ডল মারত্মকভাবে আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছে।

ঘটনার সূত্রপাত বর্ণনায় ছাত্রলীগ নেতারা জানান, পুলিশের ৩১ ব্যাচের ক্যাডার এডিসি হারুন শনিবার রাতে ৩৩ ব্যাচের আরেক নারী পুলিশ কর্মকর্তার সঙ্গে বারডেম হাসপাতালে আড্ডা দিচ্ছিলেন। ওই সময় নারী কর্মকর্তার স্বামী কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের দুই নেতাকে সঙ্গে নিয়ে সেখানে যান। নারী কর্মকর্তার স্বামীও একজন ক্যাডার কর্মকর্তা।

তার সঙ্গে এডিসি হারুনের বাকবিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে সেটি হাতাহাতিতে রূপ নেয়। এরই জেরে পুলিশ ডেকে এনে তাদের থানায় নিয়ে বেদম প্রহার করে। সূত্র: যুগান্তর

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

জামালপুর, সরিষাবাড়ীতে মেম্বার প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ, নিহত ১


সরিষাবাড়ি প্রতিনিধি, মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
শনিবার, ২৯ জানুয়ারী, ২০২২, ০৫:৩৮
জামালপুর, সরিষাবাড়ীতে মেম্বার প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ, নিহত ১

ফাইল ছবি

জামালপুর সরিষাবাড়ীতে ষষ্ঠ ধাপের ইউপি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে দুই মেম্বার প্রার্থীর সমর্থকদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এসময় প্রতিপক্ষের হামলায় ভোলা শেখ নামে একজন নিহত এবং রুবেল নামে এক যুবক নিখোঁজ রয়েছে বলে জানা যায়। শনিবার দুপুরে উপজেলার পিংনা ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের চর নলসন্ধ্যা গ্রামে এ ধরণের সহিংস ঘটনা ঘটে।

নিহত ভোলা শেখ (৬০) পার্শ্ববর্তী সিরাজগঞ্জের কাজীপুর উপজেলার নিশ্চিতপুর ইউনিয়নের কাজল গ্রামের মৃত হারুনর রশিদের ছেলে।

পুলিশের তথ্যমতে, আগামী ৩১ জানুয়ারি ষষ্ঠ ধাপে সরিষাবাড়ী উপজেলার পিংনা ইউনিয়নে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে পিংনা ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের মেম্বর প্রার্থী নুরুল ইসলাম (ফুটবল) ও প্রতিদ্বন্দ্বী সুজাত আলী সুরুর (মোরগ) সমর্থকদের মধ্যে বিরোধ চলে আসছিল। শনিবার সকালে নলসন্ধ্যা গ্রামে নুরুল ইসলামের সমর্থকরা ভোট চাইতে গেলে সুজাত আলী সুরুর লোকজন রুবেল ও হালিম নামে দুই ব্যক্তিকে ধরে নিয়ে যায়।

বেলা সাড়ে ১১টার দিকে নুরুল ইসলামের লোকজন তাদের উদ্ধার করতে গেলে উভয়পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বেঁধে যায়। এতে প্রতিপক্ষের হামলায় মেম্বার প্রার্থী নুরুল ইসলামের সমর্থক ভোলা শেখ ঘটনাস্থলেই মারা যান। এসময় আহত হয় হালিম, টুটুল, আব্দুল হাই, শুক্কুরসহ কমপক্ষে ১০ জন।

অপরদিকে, রুবেল (২৬) নামে একজন এখনো নিখোঁজ রয়েছে বলে দাবি করছে তার পরিবার। নিখোঁজ রুবেল পিংনা ইউনিয়নের নলসন্ধ্যা গ্রামের আমির হোসেনের ছেলে।  

এ ব্যাপারে তারাকান্দি তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ (পরিদর্শক) আব্দুল লতিফ জানান, নিহতের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জামালপুর শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হচ্ছে। এসব ঘটনায় জড়িত সন্দেহে ইতিমধ্যে ১২ জনকে আটক করা হয়েছে।  তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

সর্বশেষ - আমার ক্যাম্পাস