a জবির কেন্দ্রীয় মাঠ দখল হওয়ায় শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের ক্ষোভ প্রকাশ
ঢাকা শুক্রবার, ১৯ আষাঢ় ১৪৩২, ০৪ জুলাই, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

জবির কেন্দ্রীয় মাঠ দখল হওয়ায় শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের ক্ষোভ প্রকাশ


অমৃত রায়,জবি প্রতিনিধি:
বৃহস্পতিবার, ১৭ জুন, ২০২১, ০৩:১৫
জবির কেন্দ্রীয় মাঠ দখল হওয়ায় শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের ক্ষোভ প্রকাশ

ফাইল ছবি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) কেন্দ্রীয় খেলার মাঠ (​ধুপখোলা মাঠ) দখল করে সেখানে মার্কেট ও পার্ক নির্মাণের পরিকল্পনা নিয়েছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন। পূর্বের পরিকল্পনা হিসেবে গত ১০ জুন দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ৪৫ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর শামসুজ্জোহা ও সিটি কর্পোরেশনের সাব এসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার হরিদাস মল্লিক মাঠের ভেতর ম্যাপ অনুযায়ী মাঠের চার কর্নারে খুঁটি বসান। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে না জানিয়ে মাঠের মধ্যে মার্কেট নির্মাণের পরিকল্পনার বিষয়টি নজরে আসার পর ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও শিক্ষার্থীরা।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মাঠ দখলের বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. মোস্তফা কামাল স্যারের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি মুঠোফোনে বলেন, "গতকাল ১৬ জুন আমরা মাঠ পরিদর্শনে গিয়েছিলাম, মাঠে যেয়ে সেখানে দায়িত্বরত যারা ছিলেন তাদের সাথে কথা হয়েছে কাজ আপাতত বন্ধ থাকবে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মাঠ দখলের বিষয়ে  ভিসি স্যার মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী ও মেয়র মহোদয়ের সাথে কথা বলবেন। এ ব্যাপারে দ্রুত সমাধান আসবে বলে আশাবাদী আমরা।"

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান ডিপার্টমেন্টের ১৩তম ব্যাচের ক্রীড়াপ্রেমী শিক্ষার্থী আনতাজ হেনা আখি বলেন, আমরা কখনোই চাইবো না মাঠটা দখল হোক। একজন খেলোয়াড়  হিসেবে অবশ্যই চাইবো মাঠ টা আমাদের থাকুক। কেননা এই মাঠটুকুই আমাদের জগন্নাথের খেলোয়াড়দের একমাত্র স্বস্তির জায়গা। ভালোবাসার জায়গা আমাদের খেলাধূলার জন্য। 

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীরাসহ সকলেই এ বিষয়ে বিশেষ নজরদারি ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হচ্ছে।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

ঢাবি শিক্ষার্থী বিক্ষোভ করেছে এডিসি হারুনের বিচারের দাবিতে


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
রবিবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৩, ০৬:১৬
ঢাবি শিক্ষার্থী বিক্ষোভ করেছে এডিসি হারুনের বিচারের দাবিতে

ফাইল ছবি

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই শিক্ষার্থীকে থানায় নিয়ে নির্যাতনের প্রতিবাদে এবং নির্যাতনকারী এডিসি হরুন অর রশিদের বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ প্রদর্শন করা হয়েছে।

রোববার দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সন্ত্রাসবিরোধী রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে সাধারণ শিক্ষার্থীরা এ বিক্ষোভ করেন।

বিক্ষোভে অংশ নেওয়া এক শিক্ষার্থী বলেন, এডিসি হারুনের বিরুদ্ধে আগে থেকেই শিক্ষার্থী নির্যাতনের অভিযোগ আছে। সর্বশেষ গতকাল রাতে আমাদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই শিক্ষার্থীতে নির্মমভাবে নির্যাতন করেছে।

নির্যাতনে আহত দুজন গুরুতর আহতাবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছে। এভাবে চলতে থাকলে কালকে সে আমাকেও বিনা দোষে নির্যাতন করবে। তাই আমরা এডিসি হারুনের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।

আরেক শিক্ষার্থী বলেন, এডিসি হারুনকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে মানুষকে রক্ষা করার জন্য। কিন্তু তারা মানুষকে রক্ষা না করে তাদেরই নির্যাতন করছে। প্রজাতন্ত্রের একজন কর্মচারীর কাছে থেকে এই ধরনের আচরণ কখনোই কাম্য নয়। তাকে চাকরিচ্যুত করতে হবে। কারণ তিনি তার ক্ষমতার অপব্যবহার করেছেন।

এর আগে শনিবার রাতে রাজধানীর শাহবাগ থানায় ছাত্রলীগের দুই কেন্দ্রীয় নেতাকে নির্মমভাবে পিটিয়ে আহত করার অভিযোগ উঠেছে পুলিশের রমনা বিভাগের এডিসি হারুন অর রশিদের বিরুদ্ধে।

আহতরা হলেন— ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও ফজলুল হক হলের সভাপতি আনোয়ার হোসেন নাঈম এবং ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় বিজ্ঞানবিষয়ক সম্পাদক ও ঢাবির শহীদুল্লাহ হলের সাধারণ সম্পাদক শরীফ আহমেদ মুনিম।

ভুক্তভোগী ও তাদের সহপাঠীদের অভিযোগ, পুলিশের রমনা বিভাগের এডিসি হারুন অর রশিদ তাদের থানায় নিয়ে বেদমভাবে পিটিয়েছেন। ছাত্রলীগের নেতা পরিচয় দেওয়ার পরও হারুনের সঙ্গে ১০-১৫ জন পুলিশ সদস্য মিলে তাদের পেটান। এর মধ্যে নাঈমের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তার মুখমণ্ডল মারত্মকভাবে আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছে।

ঘটনার সূত্রপাত বর্ণনায় ছাত্রলীগ নেতারা জানান, পুলিশের ৩১ ব্যাচের ক্যাডার এডিসি হারুন শনিবার রাতে ৩৩ ব্যাচের আরেক নারী পুলিশ কর্মকর্তার সঙ্গে বারডেম হাসপাতালে আড্ডা দিচ্ছিলেন। ওই সময় নারী কর্মকর্তার স্বামী কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের দুই নেতাকে সঙ্গে নিয়ে সেখানে যান। নারী কর্মকর্তার স্বামীও একজন ক্যাডার কর্মকর্তা।

তার সঙ্গে এডিসি হারুনের বাকবিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে সেটি হাতাহাতিতে রূপ নেয়। এরই জেরে পুলিশ ডেকে এনে তাদের থানায় নিয়ে বেদম প্রহার করে। সূত্র: যুগান্তর

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আজ ঐতিহাসিক ২৫শে মার্চ, ভয়াল ‘কালরাত’



বৃহস্পতিবার, ২৫ মার্চ, ২০২১, ১২:২৫
আজ ঐতিহাসিক ২৫শে মার্চ, ভয়াল ‘কালরাত’

আজ ঐতিহাসিক ২৫শে মার্চ, ভয়াল ‘কালরাত’

আজ ঐতিহাসিক ২৫শে মার্চ। ১৯৭১ সালের আজকের এই দিনে নিরীহ ঘুমন্ত বাঙালির ওপর গণহত্যা চালিয়েছিল পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী। তাই দিবসটি ‘জাতীয় গণহত্যা দিবস’ হিসেবে পালন করে আসছে বাঙালিরা।

আজ বৃহস্পতিবার রাত ৯টা থেকে ৯টা ১ মিনিট পর্যন্ত সারা দেশে প্রতীকী ‘ব্ল্যাক আউট’ পালন করা হবে। তবে গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা (কেপিআই) ও জরুরি স্থাপনাগুলো এই কর্মসূচির আওতামুক্ত থাকবে।

আজকের রাতে কোনো সরকারি, আধাসরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও বেসরকারি ভবন ও স্থাপনায় কোনো আলোকসজ্জা করা যাবে না। তবে ২৬ মার্চ সন্ধ্যা থেকে আলোকসজ্জা করা যাবে। ২৫শে মার্চ গণহত্যা দিবসের জাতীয় কর্মসূচি বাস্তবায়নে সরকার এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ দিবাগত রাতে পাক-হানাদার বাহিনী ‘অপারেশন সার্চ লাইট’-এর নামে নিরস্ত্র বাঙালির ওপর নির্বিচারে চালায় বিশ্ব ইতিহাসের নৃশংসতম গণহত্যা। ‘অপারেশন সার্চ লাইট’ ছিল বাঙালির একটি প্রজন্মকে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়ার এক নারকীয় পরিকল্পনা। সুনির্দিষ্ট কিছু লক্ষ্যকে সামনে রেখে এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নে জেনারেল টিক্কা খান বলেছিলেন, ‘আমি পূর্ব পাকিস্তানের মাটি চাই, মানুষ চাই না’। ফলশ্রুতিতে বাঙালি জাতির জীবনে নেমে আসে এই বিভীষিকাময় ভয়াল কালরাত্রি।

একাত্তরের ঘাতক-দালাল নির্মূল কমিটি গত বছরের মতো এ বছরও করোনাভাইরাস সংক্রমণ এড়াতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ২৫শে মার্চ গণহত্যার কালরাত্রির আলোর মিছিলসহ সব কার্যক্রম স্থগিত করেছে।

তবে আজ সন্ধ্যা ৭টায় স্বাধীনতা ও গণহত্যার ৫০তম বার্ষিকী উপলক্ষে নির্মূল কমিটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ৫০টি মোমবাতি প্রজ্বালন ও সংক্ষিপ্ত আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হবে।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

সর্বশেষ - আমার ক্যাম্পাস