a সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার দাবিতে টিএসসিতে সমাবেশ
ঢাকা শুক্রবার, ১৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩২, ২৮ নভেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার দাবিতে টিএসসিতে সমাবেশ


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
রবিবার, ৩০ মে, ২০২১, ০৫:৩৭
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার দাবিতে টিএসসিতে সমাবেশ

ফাইল ছবি

 

স্বাস্থ্যবিধি মেনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার দাবিতে ছাত্র-শিক্ষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ রবিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসির রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে এই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

‘হল-শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দাও’ আন্দোলন ব্যানারে এ কর্মসূচি পালন করা হয়। 

সমাবেশে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল, ফারসি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. আবু মূসা মো. আরিফ বিল্লাহ এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা সমাবেশে বক্তব্য রাখেন।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

অমর একুশে বইমেলায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় স্টলের উদ্বোধন


মাহাদি হাসান, মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
বুধবার, ১৬ ফেরুয়ারী, ২০২২, ০৯:৪৩
অমর একুশে বইমেলায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় স্টলের উদ্বোধন

ছবি: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন

বইমেলা কেবল বই কেনা-বেচার জন্য নয়; বইমেলা বাঙালির ‘প্রাণের মেলা’। প্রতি বছরের ন্যায় এবারও অমর একুশে বইমেলায় অংশগ্রহণ করেছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় স্টল।

বুধবার (১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২২) বিকাল ৫টায় অমর একুশে বইমেলা ২০২২-এ বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে  জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় স্টল (স্টল নং: ৬৭৩) এর শুভ উদ্বোধন করেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ইমদাদুল হক। এসময় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ট্রেজারার অধ্যাপক ড. কামালউদ্দীন আহমদ।
 
এসময় উপাচার্য বলেন - গ্রন্থমেলা মানে জ্ঞানের মেলা। যেখানে প্রবীণ, তরুণ, বৃদ্ধ সবার জ্ঞানের সমাহারে সৃষ্ট জ্ঞান কালো অক্ষরে বাঁধাই করা হয় সাদা কাগজে মোড়ানো বইয়ের মাঝে। গ্রন্থমেলা মানে বইপ্রেমী পাঠকদের জন্য এক অনন্য আনন্দের মেলা। তীব্র জ্ঞান আহরণের মেলা। যেখানে বইপ্রেমী পাঠকরা ভার্চুয়াল জগৎ থেকে বেরিয়ে এসে ভিড় জমায় গ্রন্থমেলায় তাদের প্রিয় লেখকের বই কেনার জন্য।  প্রতিবছরের ন্যায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব প্রকাশনায় শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের বইগুলো নিয়ে সাজানো হয়েছে আমাদের জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় স্টল।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন ইনস্টিটিউটের পরিচালক, বিভিন্ন অনুষদের ডিন, বিভাগীয় চেয়ারম্যানবৃন্দ,  প্রক্টর,  জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় স্টলের সাজ-সজ্জা কমিটির আহবায়ক অধ্যাপক চঞ্চল কুমার বোসসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষিকা উপস্থিত ছিলেন।

প্রসঙ্গত, গত চার বছর যাবত জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় অমর একুশে বইমেলায় অংশগ্রহণ করে আসছে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টলে নিজস্ব প্রকাশনায় প্রকাশিত বই, জার্নালসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থীর বই সেখানে স্থান পেয়ে থাকে।

 

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আগুন, কাজ করছে সেনাবাহিনী-বিজিবি


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
সোমবার, ২২ মার্চ, ২০২১, ১০:১৪
রোহিঙ্গা ক্যাম্পের আগুন, কাজ করছে সেনাবাহিনী-বিজিবি

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আগুন জ্বলছে

কক্সবাজারের উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আগুনে পুড়ে গেছে ৩ রোহিঙ্গা ক্যাম্পের অধিকাংশ ঘরবাড়ি। এখনো আগুন নিয়ন্ত্রণে আসেনি। আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সেনাবাহিনী, বিজিবি ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা একযোগে কাজ করছেন।

এ দিকে প্রাণে বাঁচতে হাজার হাজার রোহিঙ্গা ক্যাম্প ছেড়ে আশ্রয় নিয়েছে কক্সবাজার-টেকনাফ সড়ক ও বালুখালী কাস্টমস এলাকায়। সোমবার দুপুর ২টার দিকে উখিয়ার বালুখালি ক্যাম্প- ৮-ই, ডব্লিউ থেকে এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে বলে স্থানীয় রোহিঙ্গারা জানায়। 

খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের উখিয়া স্টেশন, রামু স্টেশন ও কক্সবাজার স্টেশন এবং সেনাবাহিনীর  ফায়ার ইউনিটসহ ৫ ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে। 

সন্ধ্যায় পুরো ক্যাম্প এলাকা কালো ধোয়ায় আচ্ছন্ন হয়ে পড়েছে। প্রাণ বাঁচাতে রোহিঙ্গা শিশু-নারী-পুরুষ নিরাপদ আশ্রয়ে ছোটাছুটি করছে। অনেকে নিরাপদ আশ্রয়ের জন্য অন্য ক্যাম্পে আশ্রয় নিচ্ছে। এখনো হতাহত, ক্ষয়ক্ষতি, ও আগুনের সূত্রপাতের বিষয়ে এখনো কিছু জানা যায়নি। 

তবে দিগ্বিদিক ছোটাছুটি করতে গিয়ে অনেক রোহিঙ্গা শিশু হারিয়ে গেছে বলে স্বজনেরা জানিয়েছেন। এসব স্বজনদের কান্নায় হৃদয়বিদারক দৃশ্যের অবতারণা হয়েছে কাস্টমস এলাকায়। 

বালুখালী ৯ নাম্বার ক্যাম্পের বাসিন্দা আব্দু শুক্কুর জানায়, দুপুর ২টার দিকে ক্যাম্প- ৮-ই, ডব্লিউতে ছনের ছাউনিযুক্ত ঘরে আগুনের সূত্রপাত হয়। সেখান থেকে মুহূর্তের মধ্যে ক্যাম্প ৯ চলে আসে পরবর্তীতে ক্যাম্প ১০, ১১ সহ মোট ৪টি ক্যাম্পের অধিকাংশ রোহিঙ্গা বসতি পুড়ে ছাই হয়ে যায়৷ 

বালুখালী ৮ নাম্বার ক্যাম্প থেকে পালিয়ে পানবাজার এলাকায় আশ্রয় নেওয়া সফিকা বেগম কান্না জড়িত কণ্ঠে বলেন, সেখানে তাড়াহুড়ো করে ঘর থেকে বেরিয়ে আসার সময় তার ৭ বছরে শিশু হারিয়ে যায়।

এ ধরনের নুরুল আলম নামের আরেক রোহিঙ্গা জানায়, তার ৬ বছরের মেয়ে কোথায় হারিয়ে গেছে খুঁজে পাচ্ছেনা। এভাবে অসংখ্য পিতা-মাতা তাদের সন্তানদের খুঁজতে দেখা গেছে। সরকারি নির্ভরযোগ্য সূত্র থেকে এখনো সঠিক পরিসংখ্যান, তথ্য-উপাত্ত পাওয়া যায়নি। 

ঘটনাস্থলে জেলা প্রশাসক, শরণার্থী ত্রাণ এ প্রত্যাবাসন কমিশনার, উপজেলা প্রশাসনের লোকজন উপস্থিত আছেন।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর জনপ্রিয়

সর্বশেষ - আমার ক্যাম্পাস