a সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার দাবিতে টিএসসিতে সমাবেশ
ঢাকা সোমবার, ১ পৌষ ১৪৩২, ১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার দাবিতে টিএসসিতে সমাবেশ


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
রবিবার, ৩০ মে, ২০২১, ০৫:৩৭
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার দাবিতে টিএসসিতে সমাবেশ

ফাইল ছবি

 

স্বাস্থ্যবিধি মেনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার দাবিতে ছাত্র-শিক্ষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ রবিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসির রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে এই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

‘হল-শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দাও’ আন্দোলন ব্যানারে এ কর্মসূচি পালন করা হয়। 

সমাবেশে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল, ফারসি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. আবু মূসা মো. আরিফ বিল্লাহ এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা সমাবেশে বক্তব্য রাখেন।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

জবির ডে-কেয়ার সেন্টার খালিই পড়ে থাকে


সিয়াম, জবি প্রতিনিধি, মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
সোমবার, ২০ জুন, ২০২২, ০৯:০৮
জবির ডে-কেয়ার সেন্টার খালিই পড়ে থাকে

ফাইল ছবি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের শিশুদের জন্য ডরমিটরি ভবনে ডে-কেয়ার সেন্টার চালু রয়েছে। সেন্টার পরিচালনার জন্য তিনজন স্টাফ, একজন ক্লিনার, একজন সুপারভাইজারও আছেন।  ছুটির দিন ব্যতীত প্রতিদিন সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত এটি খোলা থাকে। সেখানে শিশুদের জন্য থাকা, খাওয়া, ঘুমানো, প্রাথমিক চিকিৎসা ব্যবস্থা, খেলাধুলা, বিনোদন ও প্রি-স্কুল সুবিধা থাকলেও যথেষ্ট প্রচার কিংবা প্রশাসনের উদ্যোগের কারনে তেমন সাড়া পাওয়া যাচ্ছে না। ২০১৮ সালের মে মাসে চালু হওয়া ডে-কেয়ার সেন্টারে ২৫-৩০ জন বাচ্চা রাখা গেলেও পাওয়া যায় ৮-১০ জনকে।

সম্প্রতি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় রিপোর্টার্স ইউনিটির চলমান একটি জরিপে (অনলাইন) দেখা যায়, ৭২ শতাংশ শিক্ষক, শিক্ষার্থী কিংবা কর্মকর্তা-কর্মচারী জানেন না যে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ডে কেয়ার আছে! মাত্র ২৫ শতাংশ বিশ্ববিদ্যালয় ডে-কেয়ার নিয়ে অবগত আছেন। ডে-কেয়ারের কথা জেনেও বিভিন্ন বিষয় চিন্তা করে বাচ্চা রাখতে অপারগ এক শতাংশ গোষ্ঠী। বাকি ২ শতাংশ কোনো মতামত দেননি।

জবি ডে-কেয়ার সেন্টারের আহ্বায়ক ড. আবদুস সামাদ বলেন, ইতোমধ্যে প্রতিটি বিভাগে নোটিশের মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। প্রতিটি বিভাগের দায়িত্ব নোটিশগুলো সবাইকে জানিয়ে দেওয়া। কিছু বিভাগের দায়িত্বহীনতায় নোটিশগুলো শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের কাছে পৌঁছায় না।

ডে-কেয়ারের সুযোগ সুবিধা সম্পর্কে সুপার ভাইজার শাকিলা জামান সুবর্ণা বলেন, কেউ চাইলে দৈনিক ৩শ টাকার বিনিময়ে ফুলটাইম বাচ্চা রাখতে পারবে। ১-২ বছরের শিশুদের জন্য মাসে ২ হাজার ও ২-৫ বছরের শিশুদের জন্য মাসে ১ হাজার টাকা সার্ভিস চার্জ রাখা হয়। ভর্তি ছাড়া খণ্ডকালীন সময়ের জন্য আলাদাভাবে ফি দেওয়া যায়। তিনি আরো বলেন, এখান থেকে বাচ্চাদের খাবার দেওয়া হয় না। তাদের বাসা থেকে যা দেওয়া হয় তাই খাওয়ানো হয়। কেউ অসুস্থ হলে আমরা জরুরি ভিত্তিতে তার বাবা-মাকে জানাই এবং সাথে সাথে বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টার থেকে চিকিৎসা নিই। এক কথায় গোসল থেকে ঘুম পাড়ানো পর্যন্ত সব কিছুর দায়িত্ব ডে কেয়ার সেন্টার পালন করে।

আধুনিক ভাষা ইন্সটিটিউট (জবি) এর প্রভাষক অর্পিতা হক জানান, ডে-কেয়ার সম্পর্কে অল্প কিছুদিন হলো অবগত হয়েছি। ডে-কেয়ারে গিয়ে সেখানকার পরিবেশ ভালো লাগায় আমার বাচ্চাকে রাখার পরিকল্পনা করছি।

সম্প্রতি জবির ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের এক শিক্ষার্থীর মেয়েকে কোলে নিয়ে পরীক্ষা হলে দায়িত্ব পালন করছেন সহকারী অধ্যাপক কামরুল ইসলাম। মূলত এর পরেই বিশ্ববিদ্যালয়ের ডে-কেয়ার সেন্টারের বিষয়টি সামনে চলে আসে।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

দ্বিতীয় ডোজ দেওয়ার মতো টিকা আমাদের নেই: সেব্রিনা ফ্লোরা


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
মঙ্গলবার, ৩০ মার্চ, ২০২১, ০১:৫৫
দ্বিতীয় ডোজ দেওয়ার মতো টিকা আমাদের নেই: সেব্রিনা ফ্লোরা

ফাইল ছবি

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক ডা. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা জানিয়েছেন, যারা করোনার প্রথম ডোজ নিয়েছেন তাদের সবাইকে দ্বিতীয় ডোজ দেওয়ার মতো টিকা নেই। এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে সোমবার (২৯ মার্চ) এ তথ্য নিশ্চিত করেন ডা. মীরজাদা সেব্রিনা ফ্লোরা।

 মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা বলেন, এখন আমাদের কাছে ৪২ লাখ টিকা মজুদ আছে। আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে যারা প্রথম ডোজ নিয়েছেন তাদের আগে দ্বিতীয় ডোজ টিকা দেওয়ার। সবার টিকা নেই। তবে দ্বিতীয় ডোজের টিকা দেওয়ার ব্যাপারে আমরা আশাবাদী। অতি শীঘ্রই ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

এর আগে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম সংবাদ সম্মেলনে সরকারের ১৮টি নির্দেশনা পাঠ করে শোনান ।

এরপর ডা. সেব্রিনা ফ্লোরা বলেন, বিভিন্ন জেলা থেকে আগত তথ্য, রোগীর মাত্রা, সংক্রমণের হার ইত্যাদির ওপর ভিত্তি করে আমরা ঝুঁকিপূর্ণ স্থান চিহ্নিত করি। 

২৪ মার্চ পর্যন্ত যে তথ্য আমাদের হাতে এসেছে তার ভিত্তিতে মোট ২৯টি জেলা খুবই ঝুঁকিপূর্ণ বলে চিহ্নিত করা হয়েছে। জেলাগুলোর মধ্যে ঢাকা, চট্টগ্রাম, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর, নীলফামারী, রাজশাহী, নওগাঁ, সিলেট, খুলনা রয়েছে।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর জনপ্রিয়

সর্বশেষ - আমার ক্যাম্পাস