a
সংগৃহীত ফটো: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
নির্বাচন কমিশনের ঘোষিত তপশিলে উল্লেখিত মাদারীপুর জেলার শিবচর উপজেলার সব ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে প্রার্থিতা উন্মুক্ত করেছে আওয়ামী লীগ। গতকাল সোমবার দুপুরে গণভবনে আওয়ামী লীগের সংসদীয় বোর্ড ও স্থানীয় সরকার জনপ্রতিনিধি মনোনয়ন বোর্ডের মুলতুবি যৌথসভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এছাড়া বৈঠকে ৬৩টি ইউনিয়ন পরিষদে দল মনোনিত একক প্রার্থী চূড়ান্ত করা হয়। এর আগে শনিবার দল মনোনিত ৩০০ জন চেয়ারম্যান প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়েছিল।
৬৩ ইউপিতে আওয়ামী লীগ মনোনিত চেয়ারম্যান প্রার্থীরা হলেন, মঠবাড়িয়ার মিরুখালীতে মো. আবু হানিফ খান, নেছারাবাদের সমুদয়কাঠীতে মো. হুমায়ুন কবির, বেতাগীতে মো. হুমায়ুন কবির, দশমিনার আলীপুরে মো. মিজানুর রহমান, কাঠালিয়ার আওরাবুনিয়াতে মো. মিঠু সিকদার, বামনার বুকাবুনিয়ায় মীর আসাদুজ্জামান, পলাশের গজারিয়ায় মো. বদুরুদ জামান ভূঞা, ডাংগায় মো. সাবের উল হাই, গাজীপুরের কালীগঞ্জ উপজেলার তুমুলিয়ায় মো. আবু বকর মিঞা, বক্তারপুরে আতিকুর রহমান আখন্দ, জাঙ্গালিয়ায় গাজী সারওয়ার হোসেন, বাহাদুরসাদীতে মো. শাহাবুদ্দিন আহমেদ, জামালপুরে মো. মাহবুবুর রহমান, মোক্তারপুরে আলমগীর হোসেন, ছাতকের ভাতগাঁওয়ে আওলাদ হোসেন, নোয়ারাইয়ে মো. আফজাল আবেদীন, সিংচাপইরে মো. মোজাহিদ আলী, রামগতির চর বাদামে সাখাওয়াত হোসেন জসিম, চর পোড়াগাছায় মো. নুরুল আমিন, চর রমিজে মোজাহিদুল ইসলাম, কমলনগরের চর ফলকনে মোহাম্মদ মোশারেফ হোসেন, হাজিরহাটে মো. নিজাম উদ্দিন, তোরাবগঞ্জে মীর্জা আশ্রাফুল জামাল রাসেল।
সুবর্ণচরের চরবাটায় মো. আমিনুল ইসলাম, চরক্লার্কে মো. হানিফ, চরওয়াপদায় আব্দুল মান্নান ভূঁইয়া, চরআমানউল্যাহে বেলায়েত হোসেন, পূর্বচরবাটায় আবুল বাসার মঞ্জু, মোহাম্মদপুরে মহি উদ্দিন চৌধুরী, হাতিয়ার চরঈশ্বরে মো. আলাউদ্দিন আজাদ, চরকিংয়ে মহিউদ্দিন আহমেদ, তমরুদ্দিতে ফররুক আহমেদ, সোনাদিয়ায় মেহেদী হাসান, বুড়িরচরে জিয়া আলী আকবর, জাহাজমারায় এটিএম সিরাজ উদ্দীন, নিঝুমদ্বীপে মো. দিনাজ উদ্দিন, সন্দ্বীপের বাউরিয়ায় মোহাম্মদ জিল্লুর রহমান, গাছুয়ায় মো. আবু হেনা, সন্তোষপুরে মোহাম্মদ মহিউদ্দিন, আমানউল্লায় মাহাবুল আলম নওশাদ, হরিশপুরে আবুল কাসেম মোল্যা, রহমতপুরে মোহাম্মদ ফরিদুল মাওলা, আজিমপুরে মো. আব্দুল আজিজ, মুছাপুরে মো. আবুল খায়ের, মাইটভাঙ্গায় মোহাম্মদ মিজানুর রহমান, সারিকাইতে ফখরুল ইসলাম, মগধরায় এসএম আনোয়ার হোসেন, হারামিয়ায় মো জসিম উদ্দিন, মহেশখালীর হোয়ানকে মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল, মাতারবাড়ীতে আবু হায়দার, কুতুবজোমে মো. শেখ কামাল, কুতুবদিয়ার আলী আকবর ডেইলে মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর সিকদার, বড়ঘোপে আবুল কালাম, দক্ষিণধুরংয়ে মোহাম্মদ আজম, কৈয়ারবিলে মো. আজমগীর, লেমশীখালীতে রেজাউল করিম, উত্তরধুরংয়ে মো. ইয়াহিয়া খান, পেকুয়ার টেটংয়ে জাহেদুল ইসলাম, টেকনাফের হ্লীলায় রাশেদ মাহমুদ আলী, সাবরাংয়ে সোনা আলী, সেন্টমার্টিনে মোহাম্মদ মুজিবুর রহমান, টেকনাফে আবু ছৈয়দ ও হোয়াইক্যংয়ে আজিজুল হক।
সূত্র জানায়, বৈঠকে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা দল মনোনিত প্রার্থীর পক্ষে সর্বস্তরের নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার নির্দেশ দিয়েছেন। সূত্র: ইত্তেফাক
ফাইল ছবি
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ‘ক্রাউন জুয়েল’ বা ‘মুকুট মণি’ উপাধিতে ভূষিত করেছে আর্থ ইনস্টিটিউট, কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, গ্লোবাল মাস্টার্স অব ডেভেলপমেন্ট প্র্যাকটিস এবং ইউএন সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট সল্যুশনস নেটওয়ার্ক।
“২০৩০” সালের মধ্যে জাতিসংঘ ঘোষিত টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জন নিয়ে নবম বার্ষিক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক থেকে ভিডিও কনফারেন্সে যুক্ত হন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে স্বাগত জানানোর সময় ২০ সেপ্টেম্বর সোমবার ‘ক্রাউন জুয়েল’ বা ‘মুকুট মণি’ হিসেবে অভিহিত করা হয়।
সম্মেলনে অংশ নেওয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানান ইউএন সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট সল্যুশনস নেটওয়ার্কের প্রেসিডেন্ট ও যুক্তরাষ্ট্রের বিশিষ্ট উন্নয়ন অর্থনীতিবিদ জেফ্রি স্যাক্স। অধিবেশনে জেফ্রি স্যাক্স বলেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, আপনার সঙ্গে এক হতে পেরে আমরা আনন্দে উদ্বেলিত।
আমরা আপনার কথা শুনতে চাই, বিশেষ করে এই জন্যে যে, আমরা যখন পৃথিবীর দেশগুলোর টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যের অগ্রগতি বিশ্লেষণ করি যা প্রতি বছর জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন সমাধান নেটওয়ার্ক করে থাকে, ২০১৫ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই অগ্রগতিতে বিশ্বে প্রথম হয়েছে। তাই আমরা সেই অর্জনের জন্য আপনাকে অভিনন্দন জানাতে চাই।
ফাইল ছবি
ইভ্যালির ক্ষতিগ্রস্ত গ্রাহকদের টাকা ফেরত পাওয়ার জন্য তিনটি পথ খোলা আছে। এর একটি হচ্ছে, ক্ষতিপূরণ চেয়ে দেওয়ানি আদালতে মামলা দায়ের, দ্বিতীয়টি, দাবি আদায়ে জাতীয় ভোক্তা অধিকার অধিদপ্তরে অভিযোগ দিতে হবে। তৃতীয়, প্রতারণার জন্য বাংলাদেশ প্রতিযোগী কমিশনে অভিযোগ দিতে হবে গ্রাহকদের।
একই সঙ্গে তিনটি পথই তাদের অনুসরণ করতে হবে। ই-কমার্স সংক্রান্ত আলাদা কোনো আইন নেই। তাই বিদ্যমান আইনে তাদের সাজা এবং এই তিন কৌশলে টাকা ফেরত পাওয়ার জোর সম্ভাবনা রয়েছে বলে মনে করেন আইন বিশেষজ্ঞরা।
এদিকে রোববার সচিবালয়ে স্বারাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল সাংবাদিকদের বলেন, ই-কমার্সে যারা প্রতারণা করবেন, তাদের খুঁজে বের করে শাস্তির ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তিনি বলেন, ইভ্যালির মতো আরও কয়েকটা প্রতিষ্ঠান আছে। তাদের সম্পর্কেও খোঁজ নেওয়া হচ্ছে। ইভ্যালির চেয়ারম্যান ও এমডির বিরুদ্ধে আরও একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
জানতে চাইলে সাবেক আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ বলেন, গ্রাহকদের টাকা ফেরত চেয়ে আদালতে আবেদন করতে হবে। বিষয়টি আদালতের নজরে আনতে হবে। এরপর হয়তো আদালত বিবেচনায় নেবেন। অ্যাটর্নি জেনারেল এএম আমিন উদ্দিন সাংবাদিকদের বলেন, কেউ প্রতারিত হলে সে দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা করতে পারে। তবে এর আগে একটি আইন করা দরকার। কারণ ই-কমার্স নিয়ন্ত্রণে পৃথক কোনো আইন আমাদের দেশে নেই।